|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"যতটা সময় তুমি রাখবে তাঁরে ধরে, ততটা সময় তোমার কাটবে খুব ভালো।"(সূফী সাধক আনোয়ারুল হক)
ফুসফুস জীবন ধরনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। ফুসফুসের যথাযথ ব্যবহার না জানার জন্য আমরা অনেকেই জীবনের অনেক আনন্দঘণ পরিবেশ গঠন থেকে নিজেকে বঞ্চিত করে থাকি।
ফুসফুসের পূর্ণাঙ্গ ব্যবহার করে জীবনের কর্মগুলি সম্পাদন করার অভ্যাস গঠনের মাধ্যমে অপেক্ষাকৃত আসানে জীবন যাপনের নিজস্ব পথ রচনা করা যায়।
জীবনের দুর্গতি নাসের জন্য দশ দিকের প্রতিরক্ষী হিসেবে দশ হাতের চৌকষ ব্যবহার জানার পরেই তৈরী করা সম্ভব চার প্রাচীর বেষ্টিত সুরক্ষিত বালাখানা। আর চিন্তাশক্তির সাহায্যে ফুসফুসের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করার অভ্যাস রপ্ত করার মাধ্যমে জীবনের এক একটি দিকের দুর্গতিনাসের সুযোগ সৃষ্টি হয়।
আজন্ম দেহের যেসব অঙ্গপ্রত্যঙ্গের উপর নির্ভরশীল থাকতে হয়, তার মধ্যে ফুসফুস যেমন অন্যতম, তেমনই ভাবে ব্যক্তির মনুষ্যত্বের বিকাশে আত্মার বিবেক অন্যতম। তাই সত্যানুসন্ধাীদের আনন্দঘণ জীবন যাপনের জন্য দেহের ফুসফুস ও আত্মার বিবেকের সদ্ব্যবহার করা অত্যাবশ্যক।
পছন্দের স্বাভাবিক জীবন গড়তে, প্রত্যহ নিয়মিত ফুসফুসের সদ্ব্যবহার ক'মিনিট করতে পারি, যে আমার ফুসফুস ও শ্বাসপ্রশ্বাস স্বাভাবিক হবে!
"যতটা সময় তুমি রাখবে তাঁরে ধরে,ততটা সময় তোমার কাটবে খুব ভালো " (সাধক আনোরুল হক)।
ফুসফুসের সদ্ব্যবহারের সাথে কেবল দেহের সুস্থতাই নয় বরং দেহবল ও আত্মবল প্রত্যক্ষভাবে নির্ভরশীল। হার্ট, লিভার, কিডনি, মষ্তিষ্ক সহ সকল দেহকোষের সুস্থ্যতার জন্য ফুসফুস যেমন বিষুদ্ধ রক্তের যোগান দেয় , তেমনিভাবে ভাবজগৎ তথা চেতনাজগতের আনন্দময় বিবেকের শান্তিপুর্ণ প্রেমময় কার্যক্রম যথা ভালোলাগা, ভালোবাসা, সম্মান,স্নেহ, শ্রদ্ধা,ভক্তি. বিশ্বাস এসব মানবিক গুণাবলীর বিকাশে ফুসফুসের প্রাণায়ম অতীব কার্যকরী ভুমিকা রাখে। তাই সুস্থ্য জীবন যাপনের জন্য ফুসফুসের সদ্ব্যবহার করা অত্যবশ্যক
ফুসফুস জীবন ধরনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। ফুসফুসের যথাযথ ব্যবহার না জানার জন্য আমরা অনেকেই জীবনের অনেক আনন্দঘণ পরিবেশ গঠন থেকে নিজেকে বঞ্চিত করে থাকি।
ফুসফুসের পূর্ণাঙ্গ ব্যবহার করে জীবনের কর্মগুলি সম্পাদন করার অভ্যাস গঠনের মাধ্যমে অপেক্ষাকৃত আসানে জীবন যাপনের নিজস্ব পথ রচনা করা যায়।
জীবনের দুর্গতি নাসের জন্য দশ দিকের প্রতিরক্ষী হিসেবে দশ হাতের চৌকষ ব্যবহার জানার পরেই তৈরী করা সম্ভব চার প্রাচীর বেষ্টিত সুরক্ষিত বালাখানা। আর চিন্তাশক্তির সাহায্যে ফুসফুসের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করার অভ্যাস রপ্ত করার মাধ্যমে জীবনের এক একটি দিকের দুর্গতিনাসের সুযোগ সৃষ্টি হয়।
আজন্ম দেহের যেসব অঙ্গপ্রত্যঙ্গের উপর নির্ভরশীল থাকতে হয়, তার মধ্যে ফুসফুস যেমন অন্যতম, তেমনই ভাবে ব্যক্তির মনুষ্যত্বের বিকাশে আত্মার বিবেক অন্যতম। তাই সত্যানুসন্ধাীদের আনন্দঘণ জীবন যাপনের জন্য দেহের ফুসফুস ও আত্মার বিবেকের সদ্ব্যবহার করা অত্যাবশ্যক।
পছন্দের স্বাভাবিক জীবন গড়তে, প্রত্যহ নিয়মিত ফুসফুসের সদ্ব্যবহার ক'মিনিট করতে পারি, যে আমার ফুসফুস ও শ্বাসপ্রশ্বাস স্বাভাবিক হবে!
"যতটা সময় তুমি রাখবে তাঁরে ধরে,ততটা সময় তোমার কাটবে খুব ভালো " (সাধক আনোরুল হক)।
ফুসফুসের সদ্ব্যবহারের সাথে কেবল দেহের সুস্থতাই নয় বরং দেহবল ও আত্মবল প্রত্যক্ষভাবে নির্ভরশীল। হার্ট, লিভার, কিডনি, মষ্তিষ্ক সহ সকল দেহকোষের সুস্থ্যতার জন্য ফুসফুস যেমন বিষুদ্ধ রক্তের যোগান দেয় , তেমনিভাবে ভাবজগৎ তথা চেতনাজগতের আনন্দময় বিবেকের শান্তিপুর্ণ প্রেমময় কার্যক্রম যথা ভালোলাগা, ভালোবাসা, সম্মান,স্নেহ, শ্রদ্ধা,ভক্তি. বিশ্বাস এসব মানবিক গুণাবলীর বিকাশে ফুসফুসের প্রাণায়ম অতীব কার্যকরী ভুমিকা রাখে। তাই সুস্থ্য জীবন যাপনের জন্য ফুসফুসের সদ্ব্যবহার করা অত্যবশ্যক।
প্রশ্ন আসে সুস্থ্য জীবন ধারনের জন্য ফুসফুসের সদ্ব্যবহার কীভাবে করা যায়? জীবন প্রবাহে দেখা যায়, আমাদের আহার গ্রহণ, সুয়া-বসা, চলাফরা, কথাবলা, দেখাশুনা, লেখাপড়া,ইত্যাদি যে কোন কাজকর্ম আমাদের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের নিখুঁত অনুশীলন ও অধ্যাবসায় এর মাধ্যমে রপ্ত করতে হয়। তাই একজন কণ্ঠশিল্পীকে জীবনজীবিকা নির্বাহের জন্য কন্ঠ নিয়ণ্ত্রণে রাখতে ফুসফুসের সদ্ব্যবহার করতে যতটা মনোযোগ দিতে হয়, একজন পরিকল্পণাবীদকে মষ্তিষ্কের ব্যবহার ছাড়া অন্য কোন অঙ্গের দিকে সেভাবে দিতে হয়না। প্রাণায়ম সাধনে যোগীরা ফুসফুসের নিয়ণ্ত্রণ সাধন যেভাবে করেন,অন্য সাধারণ মানুষ সেভাবে করতে পারেনা। দৈনন্দিন জীবনে ইসলাম ধর্মানুরাগীদের মধ্যে যাঁরা সালাত/নামাজের মাধ্যমে ফুসফুসের যে সব সুনির্দিষ্ট ব্যবহার রয়েছে তা ভাল ভাবে জেনে নিয়ে সেভাবে অনুশীলন চালিয়ে যান, নিশ্চিতভাবেই তাঁরা একদা সুস্হ্য জীবন যাপনের সুফল লাভ করে থাকেন। আল্লাহ্ই সকল কর্মের উত্তম প্রতিদানদাত।
০ টি 
+০/-০©somewhere in net ltd.
