![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি দেশ কে ভালবাসি।মানুষকে ভালবাসি।সৃজনশীল কিছু করতে ভালোবাসি।
কিছুদিন আগে দুপুর তিনটার দিকে শিল্পকলা একাডেমীর মাঠে দেখতে পেলাম প্রখর রৌদ্রের মধ্যে বেশ কিছু কোমলমতি শিশু-কিশোর-কিশোরীদের সারিবদ্ধভাবে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে। তাদের মধ্যে প্রায় অর্ধেক শিশু, শিশু একাডেমীর পোষাক পরিহিত, কিছু গার্লস গাইডের পোশাক পরিহিত আর বাকীরা সাধারণ পোশাক পরিহিত অবস্থায়। কৌতুহল নিয়ে এগিয়ে গেলাম, দেখতে লাগলাম- এখানে কি হচ্ছে বা কি ঘটতে যাচ্ছে ?
একজন নির্দেশক কর্কশ কণ্ঠে অশুদ্ধ ভাষায় কোমলমতিদের নির্দেশনা দিচ্ছিলেন। এক কথায় ওদের সাথে রুঢ় আচরণ করা হচ্ছিল!কিছুক্ষণ পর জানতে পারলাম উক্ত কোমলমতি শিশুদেরকে শুদ্ধভাবে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ানো হবে।শুদ্ধভাবে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ানোর প্রচেষ্টা তো অতি প্রয়োজনীয় সময়োপযোগী উদ্যোগ। এক কথায় খুবই ভালো উদ্যোগ। নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয় উদ্যোগ। কিন্ত এখানে আমার প্রশ্ন হচ্ছে- যাদের ভাষা অশুদ্ধ, কথা কর্কশ, আচরণ রুক্ষ তারা কি করে এতগুলো কোমলমতি শিশুকে রৌদ্রে দাড় করিয়ে রাখার অধিকার পায়? তারা কি করে আমাদের গৌরবের জাতীয় সঙ্গীত শুদ্ধ করণের দায়িত্ব পায়?
যাদের হৃদয়ে ভালবাসা নেই। যারা আমাদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত মাতৃভাষা অবজ্ঞার সাথে উচ্চারণ করে, কোমলমতিদের সাথে রুঢ় আচরণ করে । তারা কিভাবে শুদ্ধভাবে জাতীয় সঙ্গীত শেখাবে?
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১১:১০
শেখ সাদী মারজান বলেছেন: যথার্থ বলেছেন
২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১০:৫৮
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: @"যাদের ভাষা অশুদ্ধ, কথা কর্কশ, আচরণ রুক্ষ তারা কি করে এতগুলো কোমলমতি শিশুকে রৌদ্রে দাড় করিয়ে রাখার অধিকার পায়?"
ওদের ধরে থাপড়ানো দরকার!!
৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১১:১২
শেখ সাদী মারজান বলেছেন: আমারও মন চেয়েছিল কঠোরভাবে প্রতিবাদ করি। কিন্তু একা ছিলাম .....
৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১১:৫৯
পবন সরকার বলেছেন: কথা মন্দ বলেন নাই।
৫| ০৫ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:১৭
বৃষ্টি বিন্দু বলেছেন: সঠিক বলেছেন
৬| ০৫ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭
শেখ সাদী মারজান বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ভাই
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১০:৫৭
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: বিষয়টি দুঃখজনক। জাতীয় সঙ্গীতে বাংলাকে ভালোবাসার কথা বলা হয়েছে। তাই এটা গভীর ভালোবাসা নিয়ে গাওয়া উচিত। এবং শেখানো উচিত আরো গভীর ভালোবাসা নিয়ে।