নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইমরান আহামেদ

ইমরান আহামেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রিয় ব্যক্তিত্ব স্যার আবদুল্লাহ্ আবু সায়ীদ।

০৩ রা মে, ২০১৮ রাত ১১:৫১



তাকে আমি কাছ থেকে তখনো দেখিনি।এখনো যে খুব কাছে পেয়েছি তেমনটিও নয়।তবে তার পদধুলি পাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে।

ছোট বেলা আমি আর আব্বা রিক্সা করে শাহাবাগ থেকে টি এস সি হয়ে শিক্ষা ভবন যাচ্ছিলাম।স্যার সহ কয়েক জন মানুষ সামনের দিক থেকে হেটে আসছিলেন।আব্বা দুর থেকে স্যার কে দেখিয়ে বলেছিলেন বড়ো গুনিমানুষ।
আমি তখনও গুন আর বেগুন এর মাপকাঠি জানিনাই।

তার ও ওনেক দিন পরে স্যারের একটা বই আসে আমার হাতে।বইটা শেষ করার পরে কেনো যেনো মনে হলো আমার মনটা অনেক বড় হয়ে গেছে।অন্যরকম একটা উপলব্ধি তৈরি হলো।তার পরে এক এক করে স্যারের বই গুলো পড়া শুরু করলাম। আমি সাহিত্য বিশারদ নই তাই জানিনা তার লিখনিতে রচনার শিল্পগুন কতটুকু আছে কিন্তু আমি এই টুকু যানি তার লিখা পড়লে মন ভালো লাগে।নিজের আত্না কে নিজেই বলতে ইচ্ছে করে আবার যেগে ওঠো, আলো, আাশা ও সুন্দরের সন্ধান করো।পৃথিবী এখনো রঙ্গিন।

স্যারকে টেলিভিশনে দেখলে এখনো আব্বা বলে দেখ বড়ো গুনিমানুষ।

আমি মনে মনে বলি সত্যি বড় গুনি মানুষ।তানা হলে আমাদের আলো দেখানোর জন্য কেমন করে গড়ে তুললেন আলোকিত মানুষ চাওয়ার শ্লোগান।

আজ অনেক বছর পর স্যারের সাথে দেখা হলো বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে।বয়সের ছাপ শরীরে স্পষ্ট।পা ছুয়ে সালাম করার পরে স্যারের সেই মমতা মাখা হাসিটা দেখলাম।আমার আবার অনুভব হচ্ছিলো আমার মনটা আবার বড়ো হয়ে যাচ্ছে স্যারের ছোয়ায়।

আরো অনেক অনেক দিন সুস্থভাবে আমাদের মাঝে থেকে আমাদের আলো দেখিয়ে সামনে এগিয়ে নিয়ে চলুন এ শুধু প্রার্থনা।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.