নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।

সৈয়দ মশিউর রহমান

লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।

সৈয়দ মশিউর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাষ্ট্রযন্ত্র যখন নিপীড়ক!

২৩ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৫৪


৩২ বছর আগে ডাঃ ফারুক আবদুল্লাহ যখন কাশ্মীরের ক্ষমতায় ছিলেন তখন কেন্দ্র বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে শক্তি প্রয়োগের নির্দেশ দিলে তৎকালীন রাজ্যপাল জগমোহন মালহোত্রা কাশ্মীরি পণ্ডিতদের বাসে তুলে দিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন যে, আমরা আপনাদেরকে দুই মাসের মধ্যে ফিরিয়ে আনব কারণ আমাকে বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে শক্তি প্রয়োগ করতে হবে এবং এটি আপনাদেরকে প্রভাবিত করতে পারে।

রাজ্যপাল জগমোহন মালহোত্রা তার শাসনের প্রথম দিনেই ৫০ জন কে হত্যা করেছিলেন। সেই সব ঘটনাই এখন কাশ্মীরি পণ্ডিতদের উপর অত্যাচারের ঘটনা হিসেবে দেখানো হয়েছে ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ ছবিতে। দ্য কাশ্মীর ফাইলস হল বিবেক অগ্নিহোত্রী রচিত ও নির্দেশিত ২০২২ সালের একটি ভারতীয় হিন্দি ভাষার নাটকীয় চলচ্চিত্র। জি স্টুডিওস দ্বারা প্রযোজিত, চলচ্চিত্রটি কাশ্মীর বিদ্রোহের সময় কাশ্মীরি পণ্ডিতদের তথাকথিত বিতাড়নকে চিত্রিত করে। এতে অনুপম খের, মিঠুন চক্রবর্তী, দর্শন কুমার ও পল্লবী জোশী অভিনয় করেছেন। যা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক মুভি গুজরাট ট্রাজেডিকে চাপা দেওয়ার চেষ্টা মাত্র।

রাষ্ট্র যখন কোন সংখ্যলঘু জাতিকে আরো প্রান্তিক পর্যায়ে নিতে চায় অথবা তাদের দ্বিতীয় শ্রেণির জনগোষ্ঠীতে পরিনত করতে চায় এটাই হচ্ছে তার মোক্ষম হাতিয়ার।





সূত্র : নেট থেকে।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:০৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কি জঘণ্য চক্রান্ত!!!

২৩ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:১১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: খুবই গভীর চক্রান্ত।

২| ২৩ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:০৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: বিজেপি সরকার মুসলিমদের ২য় শ্রেণির নাগরিক তথা তাদেরকে বস্তিবাসী করেই ছাড়বে।

২৩ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:১২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অভিনেতা/অভিনেত্রীরা সবাই প্রায় বিজেপির সমর্থক।

৩| ২৩ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:৪৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: সৈয়দ মশিউর রহমান,




দুর্বৃত্ত রাষ্ট্র মাত্রেই সংখ্যলঘু জাতিকে আরো প্রান্তিক পর্যায়ে নিতে চায় অথবা তাদের দ্বিতীয় শ্রেণীর জনগোষ্ঠীতে পরিনত করতে চায়, এটাই প্রতিষ্ঠিত সত্য!

২৩ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:৫০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: একদম ঠিক কথা বলেছেন আহদে জী এস ভাই। দুর্বৃত্ত রাষ্টের মূলধন হলো ধর্মভিত্তিক রাজনীতি ও মূর্খভোটার। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৪| ২৩ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৫৪

বিটপি বলেছেন: ইসলাম বিদ্বেষ বা মুসলিমদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়াতে ভারত সরকার বলিউডকে খুব জঘন্যভাবে ব্যবহার করে। এজন্য যেখানে যা দেখানো দরকার - কোন কিছু করতে বাধেনা।

২৩ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৫৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াকে পুরাই হাতের মুঠোয় ভরেছে এখন বলিউডকে কাজে লাগাচ্ছে। বিজিপি রাজনীতিবিদরা প্রকাশ্যে মুসলিমদের বিরুদ্ধে বলছে।

৫| ২৩ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:২১

রাজীব নুর বলেছেন: মুভিটা বেশ নাম করেছে। খুব শ্রীঘই দেখব।

২৩ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:২৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: দেখবেন মিথ্যাচার কাকে বলে সেই সংগে গুজরাট ট্রাজিডি ইউটিউবে দেখবেন।

৬| ২৩ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:২৭

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: কবে যে কাশ্মীর স্বাধীন হবে তবেই শান্তি পাওয়া যাবে দাদা ভাল থাকবেন

২৩ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৩০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমার কথা হচ্ছে রাষ্ট্র কেন তার নাগরিকের সংগে বৈষম্য করবে।

৭| ২৩ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৭

সোবুজ বলেছেন: ভারতে মুসলমানদের জন্য বস্তিতে আর জায়গা নাই।মাদ্রাসায় পড়ে ভারতে চাকরি বাকরির খুব একটা যায় নাই।যারা মূল ধারায় লেখাপড়া করে তারা মোটামুটি ভালই আছে।

২৪ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:৫৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: পিছিয়ে পড়াদের সামনে আনার দায়িত্ব সরকারের।

৮| ২৩ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৮:১৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ৪ লাখ কাশ্মীরি পণ্ডিতকে কি পরে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছিল?

২৪ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:৫৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: না। তাদের আসতে দেওয়া হয়নি কেউ কেউ ভয়ে আসেনি।

৯| ২৪ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:০০

তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: বলিউডের সার্কাস ভালই লাগে। প্রতি মাসে অক্ষয়কে দিয়ে দুইটা দেশ প্রেমের মুভি বানাবে , যেখানে অবশ্যই মুসলিম টেররিস্ট হিসেবে থাকবে । তাদের আর্মি কিছু করলেই সেটাকে নিয়ে মিশন মুভি বানিয়ে ফেলবে। এভাবেই অক্ষয় কুমার , টাইগার শ্রফ বলিউড কে টিকিয়ে রেখেছে ।
এইটা তো মোদীর ২য় ফেভারিট মুভী। কয়েকদিন পরে হলে হলে ফ্রি দেখাবে।

২৪ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:০২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সার্কাস পার্টিকে মোদী হাতের মুঠোয় নিয়ে ফেলেছে। মোদী যেটাকে ঠিক বলবে সেটা অবশ্যই মুসলিম বিরোধী অথবা ইতিহাস বিরোধী।

১০| ২৪ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: দেখবেন মিথ্যাচার কাকে বলে সেই সংগে গুজরাট ট্রাজিডি ইউটিউবে দেখবেন।

আন্তর্জাতিক বিষয় গুলো আমি খুব কম বুঝি। তবু দেখব।

২৪ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:০৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: দেখে দুটা কম্পেয়ার করলেই বুঝবেন।

১১| ২৪ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:২০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সিনেমা মানুষের মনে অনেক প্রভাব রাখে। একসময় মিথ্যা ইতিহাস সত্য সত্য মনে হয়। ভারত সংখ্যা লঘু মুসলিমদের ছাড়া চলতে চায় তবে সেটা কঠিনই হবে তাদের জন্য।

২৪ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:০৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এই মিথ্যা ইতিহাসই আজ থেকে ৫০ বছর পর সত্য ইতিহাসে পরিনত হবে তখন কেউ হয়ত জানবেই না যে এই মিথ্যা সিনেমা তৈরির জন্য সুধিজনরা প্রতিবাদ করেছিল।

১২| ২৪ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:০২

নীল আকাশ বলেছেন: গুজরাতের কসাই এটা প্রযোজনা বা ফিনান্স করেছে নাকি? একেবারে অসম্ভব না।

২৪ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সম্ভাবনা ১০০ ভাগ।

১৩| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৪৬

অর্ক বলেছেন: আপনার জানার ভয়ানক ভুল আছে ভাই। এগুলো ডাহা মিথ্যা, একেবারে অন্ধ অপপ্রচার। আপনার জন্য আমার শুভ প্রার্থনা থাকলো। সময়ের সাথে হয়তো প্রকৃত সত্য জানতে পারবেন কোনওদিন। নিরপেক্ষভাবে বিশ্লেষণ করতে পারবেন প্রকৃত ঘটনাকে। আমার জন্য আপনার (যে সূত্র থেকে পেয়েছেন) এই কাল্পনিক মিথ্যা প্রোপাগাণ্ডা বিশ্বাস করা, আর আমাদের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে পাকিস্তানি অপপ্রচার বিশ্বাস করা একই কথা। মুক্তিযুদ্ধ হিন্দুদের ষড়যন্ত্র। ভারতের ষড়যন্ত্র। শেখ মুজিব ভারতের দালাল। মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ তৈরি করতে ভারতে ষড়যন্ত্র। সবকিছুর মূলে ভারত। এরকম হাজারো কাল্পনিক মিথ্যা প্রোপাগাণ্ডা অপপ্রচার!

জগমোহনের এক চুল পরিমাণও দোষ নেই। তিনি কেন এসব করবে! আপনার লেখা পড়তেও খারাপ লাগছে। কীভাবে মানুষ এরকম কাল্পনিক গল্প ফেঁদে ইতিহাসকে বিকৃত করতে চায় নিজেদের হীন স্বার্থে। তাঁর গভর্নর নিয়োগের বহু আগে থেকে কাশ্মীর জেহাদ জঙ্গিবাদ মাথা চাড়া দিয়েছে। বহু হিন্দুকে এর আগেই হত্যা করা হয়েছে। ক্রিকেটের সুনিল গাভাস্কার তাঁর স্মৃতিকথায় লেখেন, সেই ৮৩ ৮৪ সালে শ্রীনগরের স্টেডিয়ামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে এক ম্যাচে গ্যালারি থেকে পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান উঠেছিলো। সেখানে এতো অরাজকতা হয়েছিলো যে খেলা বন্ধ করে দিতে হয়। তিনি বিস্ময় প্রকাশ করেন যে, পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান কেন হবে। যাই হোক খুব ভালো মানুষ উচ্চ শিক্ষিত উদার মনের মানুষ জগমোহন মালহোত্রা। তিনি না থাকলে হিন্দুদের আরও ক্ষয়ক্ষতি হতো।

স্বাধীন ভারতে মুসলিমরা আট শতাংশ থেকে এখন আঠারো শতাংশে পৌঁছে গেছে। বাংলাদেশ পাকিস্তানের অবস্থা কি? এটা কি রাষ্ট্র যন্ত্র বা ভারতের সাধারণ মানুষ উগ্র সাম্প্রদায়িক হলে সম্ভব হতো? অসম্ভব।

বিস্মিত হলাম লেখাটি নির্বাচিত পাতায় দেখে। সন্দেহ হচ্ছে, নির্বাচক খুব সম্ভবত অল্পবিস্তর জঙ্গি জেহাদি মানসিকতার ব্যক্তি হয়ে থাকবে।

যাই হোক, ধন্যবাদ। ব্যক্তিগতভাবে নিবেন না আশা করি। আবারও আপনার জন্য আমার শুভ প্রার্থনা থাকলো। সত্য জানুন। ইতিহাস বিকৃত করা যায় না। হয়তো বিস্তারিত কোনওদিন লিখবো আশা করি।

১৪| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৫৫

অর্ক বলেছেন: আপনার জানার ভয়ানক ভুল আছে ভাই। এগুলো ডাহা মিথ্যা, একেবারেই অন্ধ অপপ্রচার। আপনার জন্য আমার শুভ প্রার্থনা থাকলো। সময়ের সাথে হয়তো প্রকৃত সত্য জানতে পারবেন কোনওদিন। নিরপেক্ষভাবে বিশ্লেষণ করতে পারবেন প্রকৃত ঘটনাকে। আমার জন্য আপনার (যে সূত্র থেকে পেয়েছেন) এইসব কাল্পনিক মিথ্যা প্রোপাগাণ্ডা বিশ্বাস করা, আর আমাদের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে পাকিস্তানি অপপ্রচার বিশ্বাস করা একই কথা। মুক্তিযুদ্ধ হিন্দুদের ষড়যন্ত্র। ভারতের ষড়যন্ত্র। শেখ মুজিব ভারতের পোষা দালাল। মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ তৈরি করতে ভারতে ষড়যন্ত্র। সবকিছুর মূলে ভারত। এরকম হাজারো কাল্পনিক মিথ্যা প্রোপাগাণ্ডা অপপ্রচার!

জগমোহনের এক চুল পরিমাণও দোষ নেই। তিনি কেন এসব করবেন! আপনার লেখা পড়তেও খারাপ লাগছে। কীভাবে মানুষ এরকম মিথ্যা কাল্পনিক গল্প ফেঁদে ইতিহাসকে বিকৃত করতে চায় নিজেদের হীন স্বার্থে। তাঁর গভর্নর নিয়োগের বহু আগে থেকে কাশ্মীর জঙ্গিবাদ মাথা চাড়া দিয়েছে। বহু হিন্দুকে এর আগেই হত্যা করা হয়েছে। প্রবীণ জাস্টিস নীলকন্ঠ গান্জুকে কখন হত্যা করা হয়? ক্রিকেটের সুনিল গাভাস্কার তাঁর স্মৃতিকথায় লেখেন, সেই ৮৩ ৮৪ সালে শ্রীনগরের স্টেডিয়ামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে এক ম্যাচে গ্যালারি থেকে পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান উঠেছিলো। সেখানে এতো অরাজকতা হয়েছিলো যে, শেষমেশ খেলা বন্ধ করে দিতে হয়। তিনি বিস্ময় প্রকাশ করেন যে, পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান কেন হবে? যাই হোক খুবই ভালো উচ্চ শিক্ষিত উদার মনের মানুষ জগমোহন মালহোত্রা। তিনি না থাকলে হিন্দুদের আরও ক্ষয়ক্ষতি হতো। যথাসম্ভব পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছেন।

স্বাধীন ভারতে মুসলিমরা আট শতাংশ থেকে এখন আঠারো শতাংশে পৌঁছে গেছে। বাংলাদেশ পাকিস্তানের অবস্থা কি? এটা কি রাষ্ট্রযন্ত্র বা ভারতের সাধারণ মানুষ উগ্র সাম্প্রদায়িক হলে সম্ভব হতো? হতো না। অসম্ভব।

বিস্মিত হলাম লেখাটি নির্বাচিত পাতায় দেখে। সন্দেহ হচ্ছে, নির্বাচক খুব সম্ভবত অল্পবিস্তর জঙ্গি জিহাদি মানসিকতার ব্যক্তি হয়ে থাকবে!

যাই হোক, ধন্যবাদ। ব্যক্তিগতভাবে নিবেন না আশা করি। আবারও আপনার জন্য আমার শুভ প্রার্থনা থাকলো। সত্য জানুন। ইতিহাস বিকৃত করা যায় না। ইচ্ছে আছে বিস্তারিত লিখবো কোনওদিন।

(আগের মন্তব্যে কিছু ভুল আছে। দয়া করে ওটা মুছে দিন।)

১৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৩০

খায়রুল আহসান বলেছেন: রাষ্ট্র নিপীড়ক হলে রাষ্ট্রের নাগরিকেরা একদিন না একদিন সবাই এর কুফল ভোগ করে থাকে, ধর্ম, গোত্র কিংবা অন্য যে কোন শ্রেণীবিভেদ নির্বিশেষে। যাদের পক্ষে রাষ্ট্র এসব নিপীড়ন চালায়, তারাও একদিন এর শিকার হয়।
সিনেমা প্রোপাগাণ্ডা এবং মনস্তাত্বিক যুদ্ধের একটি অন্যতম ক্ষুরধার হাতিয়ার।
আপনাকে ব্লগে সুস্বাগতম জানাচ্ছি। শুভ ও নিরাপদ হোক আপনার ব্লগযাত্রা!

২১ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৫৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.