নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
গোটা ইউরোপ জুড়ে শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নিচ্ছেন ইউক্রেন থেকে পালিয়ে আসা সাধারণ নাগরিকেরা। তাদের সমর্থনে ইউরোপের প্রায় সব দেশেই সভা হয়েছে, মিছিল হয়েছে যেটা সাধারণত দেখা যায়নি ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া, আফগানিস্তান কিংবা অন্যান্য মধ্যপ্রাচ্যের দেশ থেকে আসা শরণার্থীদের ক্ষেত্রে। ইউক্রেন থেকে পালিয়ে আসা নাগরিকেরা যতটা জামাই আদর পাচ্ছে ঠিক ততটাই বাধার মুখে পরেছিল ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া, আফগানিস্তান কিংবা অন্যান্য মধ্যপ্রাচ্যের দেশ থেকে আসা সাধারণ নাগরিকেরা। তবে জার্মানিতে হওয়া মিছিল অন্য কোনো মিছিলের সঙ্গে মেলে না।
রবিবার (২৮ মার্চ) সকালে জার্মানির কোলন থেকে বন পর্যন্ত বিরাট গাড়ির মিছিল হয়। মিছিলের প্রতিটি গাড়িতে রাশিয়ার পতাকা লাগানো ছিল।
ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের সমর্থনে ওই মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন বেশ কিছু মানুষ। মিছিল শুরু হওয়ার পর হেলিকপ্টার থেকে নজরদারি করে পুলিশ। মিছিল শেষে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ের একটি মেমোরিয়ালে গিয়ে রাশিয়ার সেনাদের কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান তারা।
জার্মানিতে রাশিয়ার সমর্থনে মিছিল কি ইঙ্গিত বহন করে?
সূত্র : ডিটিবি (আংশিক সংকলিত)
৩০ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:১০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এটা নিশ্চিত ইউরোপীয় ইউনিয়ন জ্বালানী সরবরাহ করছে।
২| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:১২
রাজীব নুর বলেছেন: জার্মানীতে দুটা দল দেখা যাচ্ছে। একদল রাশিয়াকে , আরেক দল ইউক্রেন এঁর সাপোর্টে মিছিল করছে।
৩০ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:১১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তাইতো মনে হচ্ছে।
৩| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৪৭
জুল ভার্ন বলেছেন: এই বিশয়টাকে আমি পজেটিভ দেখি। এতে চেক এন্ড ব্যালেন্স থাকবে।
৩০ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:১১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
৪| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৪৮
জুল ভার্ন বলেছেন: সাবেক পূর্ব জার্মানী রুশ সমর্থক, পশ্চিম জার্মানী মার্কিন সমর্থক।
৩০ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:১২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সাবেক পূর্ব জার্মানী রুশ সমর্থক, পশ্চিম জার্মানী মার্কিন সমর্থক। সহমত
৫| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৫৫
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি পোষ্ট লিখলেন, কি কারণে কিছু জার্মান রাশিয়াকে সমর্থন করছে বলে আপনার মনে হয়, সেটা যোগ করেননি কেন?
৩০ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:১৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমি তো সেটাই জানতে চাচ্ছি কি কারণে কিছু জার্মান রাশিয়াকে সমর্থন করছে?
৬| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:২৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জানিনা ঠিক।
৩০ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:১৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমিও জানিনা কিন্তু কারণ কি সেটাই জানতে চাচ্ছি।
৭| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৯
সোবুজ বলেছেন: জার্মান আমেরিকার গেড়াকল থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছে বহুদিন থেকে কিন্তু পারছে না।এই যুদ্ধে জার্মানের জনগন অনেক বেশি সমস্যায় পড়েছে।দ্রব্যমুল্য দ্বিগুন হয়ে গেছে।জার্মানের সাথে রাশিয়ার অনেক বড় ব্যবসা ছিল।রাশিয়া ডলার বা ইউরোতে কিছুই বিক্রয় করবে,তার কাছ থেকে কিনতে হলে রুবলে কিনতে হবে।নয়তো পন্য বিনিময়।
৩০ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:১৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার মূল্যায়ন আমার কাছে ভালো লেগেছে।
৮| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ ভোর ৫:২৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: কিছু কিছু রাশিয়ার পক্ষেও থাকা দরকার
৩০ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:১৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হুম তাতে চেক এন্ড ব্যালেন্স হবে।
৯| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:৫৯
ইমরান আশফাক বলেছেন: রাশিয়ার তেল ও গ্যাস ছাড়া জার্মানীর মিল-কারখানার চাকা ঘুরবে না বা ঘর ও গরম হবে না। জার্মানরা এটা জানে ও বুঝে বলেই শুরুতে হম্বিতম্বি করলে ও এখন ঠান্ডা হয়ে গেছে।
৩০ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:১৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঠিক বলেছেন। সেই জন্য জার্মান কিছুটা নরম হয়েছে সেটা বুঝেই আমেরিকা জার্মানকে গ্যাস দেওয়ার প্রস্তার করেছে।
১০| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:০৮
প্রামানিক বলেছেন: যুদ্ধে মানুষের মন বোঝা মুশকিল।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৩৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
১১| ২৬ শে জুন, ২০২৩ ভোর ৪:৫১
খায়রুল আহসান বলেছেন: ইঙ্গিতটা আমার কাছে স্পষ্ট নয়। অনুমান নির্ভর কিছু বলাও সঙ্গত নয়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৪০
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সব সময় সব কিছুর পক্ষে বিপক্ষে লোক থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তারপরও মনে হয় ইউরোপের জনগন বুঝতে পারছে এই যুদ্ধে ইউরোপীয় ইউনিয়ন জ্বালানী সরবরাহ করছে যা মোটেই কাম্য নয়। মাঝখান থেকে সাধারণ জনগনের রফাদফা অবস্থা।