নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।

সৈয়দ মশিউর রহমান

লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।

সৈয়দ মশিউর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রাচীন গ্রিক পুরাণের দেব-দেবী।

১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৩৩


গ্রীক দেব-দেবীদের রাজা জিউস ও রাণী হেরা।
গ্রিক পুরাণে জিউস ছিলেন দেবতাদের রাজা ও দেবী হেরার পতিপরমেশ্বর। রোমানদের কাছে তিনি জুপিটার নামে পরিচিত। জিউস হলেন বজ্রপাত, বৃষ্টি, আকাশ, স্বর্গ ও সব দেবতাদেরও দেবতা। টাইটানদের বিরুদ্ধে বিপ্লবের মাধ্যমে তিনি সব দেবতার মধ্যে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেন। হেরা গ্রিক পুরাণের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। ক্রোনোস এবং রিয়ার কন্যা হেরার সঙ্গে তার সহোদর জিউসের বিয়ে হয়। সেই কারণে স্বর্গরাণী হিসেবে পূজিত হতেন। রোমক পুরাণে হেরাকে জুনো বলা হয়।

গ্রিক সভ্যতার পূর্বে গ্রিকবাসী বিভিন্ন দেব-দেবীকে বিশ্ব শক্তি হিসেবে বন্দনা করতেন। তারা বিশ্বাস করতেন এ দেব-দেবীরাই পৃথিবীর প্রাকৃতিক সব ঘটনাকে নিয়ন্ত্রণ করছেন। গ্রিক পুরাণ কথাগুলো ছিল সে দেশের দেব-দেবী ও বীর যোদ্ধাদের কাহিনী। হাজার হাজার বছরের পুরনো গ্রিকের সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী ও ক্ষমতাবান কয়েকজন পৌরাণিক কাহিনীর দেব-দেবীদের উল্লেখ আছে গ্রিক পুরাণে।




অ্যাডোনিস
তাকে বন্দনা করা হতো ঋতুর দেবতা হিসেবে। অ্যাডোনিস ছিল সৌম্য চেহারার অনিন্দ সুন্দর এক যুবক। গ্রিক নগরের শেষ প্রান্তে অত্যন্ত স্বাধীনভাবে বেড়ে উঠেছিল। তার রূপে বিমোহিত হয়ে দেবী আফ্রেদিতি ভালোবেসে ফেলে। অ্যাডোনিসকে তার ভালোবাসার কথা জানানোর আগে এক শুয়োরের আক্রমণে ভীষণভাবে আহত হয়ে অ্যাডোনিস মৃত্যু বরণ করে। অ্যাডোনিসের এমন মৃত্যু দেবী আফ্রেদিতি কোনোভাবে মেনে নিতে পারছিলেন না। শোকে-দুঃখে তিনি বিহ্বল হয়ে পড়েন। শোকে কাতর আফ্রেদিতির অবস্থা দেখে স্বর্গের সর্বময় ক্ষমতাধর দেবতা জিউস অ্যাডোনিসকে আবার পৃথিবী প্রত্যাবর্তনের অনুমতি দিলেন ঠিক তবে শর্ত সাপেক্ষে। শর্ত ছিল বছরের অর্ধেক অর্থাৎ ছয় মাস অ্যাডোনিস পৃথিবীতে থাকলে বাকি ছয় মাস থাকবে মৃত্যুপুরী বা পাতালপুরীতে।





আফ্রেদিতি
স্বর্গদেবতা ও দেবতাধিরাজ জিউসের কন্যা আফ্রেদিতি ছিলেন অনিন্দ্যসুন্দরী। তাই তাকে বন্দনা করা হতো সৌন্দর্য ও প্রেমের দেবী হিসেবে। তবে একসময় আফ্রেদিতিকে গ্রিকরা সমুদ্রের দেবী হিসেবে বন্দনা করতেন। জগৎখ্যাত যোদ্ধা প্যারিসের মনোবাঞ্ছনা ছিল পরমাসুন্দরী কোনো নারীকে স্ত্রী হিসেবে পাওয়ার। তাই আফ্রেদিতি প্যারিসের জন্য হেলেনকে নির্বাচন করেছিলেন। কিন্তু তার পরই আরম্ভ হয় যায় অবিস্মরণীয় সেই ট্রয়ের যুদ্ধ।





নার্সিসাস
অপূর্ব সুন্দর ছিলেন নদীর দেবতার পুত্র নার্সিসাস। তার রূপের সৌম্য দ্বীপ্তির অহমিকায় সে ছিল কারো মুখাপেক্ষা হতেন না। নারীদের তীব্র ভালোলাগার নার্সিসাস বরাবরই থাকতেন নারীদের পাশ্চাৎমুখী। কিন্তু এত নির্দয়তার মধ্যেও ইকো নামের এক সুন্দরী তরুণী ভালোবেসে ফেলে তাকে। তার ভালোবাসার কথা নার্সিসাসকে জানালে গেলে সে প্রত্যাখ্যান করে নিষ্ঠুরভাবে। নার্সিসাসের এমন প্রত্যাখ্যান সইতে না পেরে ইকো প্রতিধ্বনি হয়ে মিশে গেলে পৃথিবীর ধাবমান বায়ুর সঙ্গে। প্রাচীন গ্রিকরা পরবর্তীতে ইকো বা প্রতিধ্বনিকে এভাবে মেনে যেতে শুরু করল। তরুণী ইকোর এরূপ করুণ দশা লক্ষ্য করে দেব-দেবীরা নার্সিসাসকে শান্তি প্রদান করলেন।





প্যান্ডোরা
হাজার হাজার পূর্বের গ্রিকদের মতে প্যান্ডোরাই নাকি পৃথিবীর প্রথম নারী। আর প্যান্ডোরার অর্থ হচ্ছে-‘উপহার সামগ্রী’। মানুষকে দেয়ার জন্য আগুন চুরি করেছিল দেবতা প্রমিথিউস। এ কারণে স্বর্গদেবতা জিউস রাগান্বিত হয়েছিলেন অগ্নিদেবতা প্রমিথিউসের ওপর। তাই তিনি পৃথিবীতে পাপ নিক্ষেপ করলেন প্যান্ডোরার সৃষ্টির মাধ্যমে। পৃথিবীতে নিক্ষেপিত হওয়ার সময় প্যান্ডোরাকে উপহার দিয়েছিলেন দেব-দেবীরা। যার মধ্যে ছিল-জ্ঞান, সৌন্দর্য, চাতুর্য, স্তাবকতা ইতাদি। সবকিছু একটি বাক্সবন্দি করে দিয়েছিল। নির্দেশ ছিল কখনো কোনোরূপে যেন বাক্সটি খোলা না হয়। কিন্তু প্যান্ডোরার কৌতূহলী মন বাক্সটি খুলে ফেলতে বাধ্য করল। প্যান্ডোরা বাক্স খুলতেই পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ল সব পাপ, অসুখ, উপদ্রব, অশান্তি, ব্যথা, হতাশা, লোভ ও হিংসা।





ইরোস
গ্রিক পুরাণের প্রেমের দেবতা। আফ্রেদিতির পুত্র। লাখ লাখ নর-নারীর প্রেমের নির্মাতা হলেও নিজেই প্রেমে পড়েছিলেন সাঈক নামে এক মানবীর।





কিউপিড
কিউপিড ছিল মূলত প্রেমের দেবী। প্রেমে পড়া নর-নারী পূজা করত তাকে। দিনের বেলায় নয় সাধারণত রাতের বেলায়। কারণ দেবী কিউপিড নাকি রাতে আকাশে উদিত হতো মেঘের ডানায় চড়ে।





এথিনা
যুদ্ধ আর শিল্পকলার দেবী ছিল এথিনা। প্রাচীন গ্রিসের একটি শহরকে এথিনা খুব পছন্দ করতেন। কিন্তু সিদ্ধান্ত হয় নগরের যাকে পূজা করবে শহরটি তার হবে। এথিনা সেই মতে নগরবাসীর জন্য জলপাই গাছ এনে দেয়, নগরবাসী গাছ থেকে ফল, কাঠ ও তেল পেয়ে এথিনাকে সবাই পূজা করতে শুরু করে এবং শহরটির নাম হয়ে যায় এথিনার নামে। সঙ্গে সংগতি রেখে এথেন্স।





ইথার
ইথার ছিলেন অদ্যকালীন দেবতাদের মধ্যে একজন। গ্রিকরা বিশ্বাস করতেন ইথার ছিলেন সৃষ্টির প্রারম্ভে যে মৌলিক উপাদানগুলো জরুরি ছিল তার মধ্যে একটি আলো আর আলো এবং স্বর্গে বয়ে যাওয়া পবিত্র বিশুদ্ধ বায়ুর দেবতা।



তথ্যসূত্র : অন্তর্জাল।

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৪০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
অল্প কথায় সবার পরিচয় সুন্দর করে তুলে ধরতে পেরেছেন।
পোস্টে +

১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৪৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:



গ্রীক ধর্ম এখনো আছে?

১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৫৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এগুলো সবই Mythology. উইকিপিডিয়া মতে গ্রিক ঐতিহাসিক হেরোডোটাসকে "ইতিহাসের জনক" ও "মিথ্যার জনক" বলে অভিহিত করা হয়।

৩| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনাকে প্রশ্ন করলাম কি, উত্তর দিলেন কি?

আপনি যেসব দেবদেবীর ছবি মবি দিয়েছেন, এগুলো প্রাচীন গ্রিকধর্মের ( হেলেনিজম ) গড মড; আপনাকে প্রশ্ন করেছিলাম, সেই ধর্মটা এখনো আছে নাকি?

১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:২৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: না। এখন এইসবের অস্তিত্ব নেই।

৪| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:২১

জুল ভার্ন বলেছেন: গুড পোস্ট।

১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:২৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৫| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:২৮

মোগল সম্রাট বলেছেন: গ্রীক ধর্ম আর বর্তমানের হিন্দু ধর্ম মনে হয় প্রায় সেইম। প্রচুর দেবদেবী আর অলৌকিক প্রানী.....

১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:২৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অনেক ক্ষেত্রে মিল আছে।

৬| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৩২

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: দারুণ ইতিহাস সমৃদ্ধ পোষ্ট । শুভ কামনা আপনার জন্য ।

১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৩৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।



ভালো থাকুন অবিরত।

৭| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৩৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: মনে হয় আধুনিক গ্রীকরা এইসব দেবতা টেবতা মানেনা; তারা এখন খ্রীষ্টধর্মে বিশ্বাসী।

১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৫০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হ্যাঁ তারা এখন ৯৩% খ্রীষ্টধর্মে বিশ্বাসী।

৮| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন: না। এখন এইসবের অস্তিত্ব নেই।

- না জেনে, দেখে দেখে পোষ্ট দিলে এই অবস্হা হয়; প্রাচীন গ্রীক ধর্মের সামান্য পরিমাণ অনুসারী এখনো গ্রীসে আছে।

১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৪৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: গ্রিসের ধর্ম হলে : 93% Christianity (90% Greek Orthodoxy + 3% Other Christian), 4% No religion, 2% Islam এবং 1% Others.



এই ১% কি প্রাচীন গ্রিক ধর্মের অনুসারী?

৯| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:০২

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: আমার পছন্দের একটা বিষয় গ্রীক মিথলজি। মেডুসা নিয়ে লিখতে চেয়েছিলাম।

১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: লেখেন। মিথলজি পড়তে আমারো ভালো লাগে।

১০| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১৯

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: গ্রীক পৌরাণিক কাহিনীর ছবিগুলো দারুণ।

১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:২০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমি অবশ্য কোন ছবি দেখিনি।

১১| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৪৯

বিটপি বলেছেন: ইরোস এবং কিউপিড একই ব্যক্তি। রোমানরা এরোসকে কিউপিড বলে জানে। এই এরোস হল যুদ্ধের দেবতা এরিস এবং সৌন্দর্যের দেবি আফ্রোদিতির সন্তান। সে নিজে হল ভালোবাসার দেবতা। নর নারীর মধ্যে ভালোবাসা তৈরি করে দেয়াই ছিল তার কাজ। প্রাচীন চিত্রকলায় তাকে সব সময় ভেনাসের পাশে তীর ধনুক নিয়ে ওড়াউড়ি করতে দেখা যায়। এতে ধারণা করা হয় যে ভালোবাসা সৃষ্টির কাজটা এই দুজন একসাথেই করত।

কে বেশি সুন্দরী এই নিয়ে হেরা, এথেনা আর ভেনাসের মধ্যে যে প্রতিযোগিতা হয়, তাতে প্যারিসের রায় ভেনাসের পক্ষে গিয়েছিল। কারণ ভেনাস দৈব শক্তি দিয়ে হেলেনের চেহারা প্যারিসের সামনে হাজির করে আর কিউপিড তীর ছুঁড়ে তার মধ্যে প্রেমের অনুভূতি তৈরি করে দিয়েছিল।

১৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:২১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ইরোস এবং কিউপিডকে তো আলাদা ভাবে পেলাম। আরো ভালো করে দেখতে হবে।

১২| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভালো লাগলো।

১৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:২২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৩| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৫

কামাল৮০ বলেছেন: কতো রংঙ্গের দেব দেবী আর সৃষ্টিকর্তা যে পৃথীবিত্ আসছে তার কোন ইয়ত্তা নাই।

১৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:২২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অনেক প্রকারের দেব দেবী আছে।

১৪| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:১৯

নতুন বলেছেন: বেশির ভাগ ধর্মেই এমন অনেক চরিত্র আছে যেটা এইসব দেব দেবীর মতন দৈব ক্ষমতা আছে।

১৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:২৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হয়তোবা। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৫| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৩৬

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



গ্রীক দেবীদের সাথে সাক্ষাৎ করার উপায় কি?

ঐ সম্পর্কে একটু লিখবেন, প্লিজ।

১৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:২৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সাক্ষাত করতে হলে টাকা খরচা করতে হবে, এমনি এমনি সাক্ষাত হবেনা :D

১৬| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৩৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনুগ্রহ করে অন্য সাইটের লিংক পোস্ট থেকে সরিয়ে নিন।

১৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:১৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঠিক করে দিয়েছি।

১৭| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমার পছন্দ আফ্রোদিতি।
দীর্ঘদিন আফ্রোদিতির উপর মুগ্ধ হয়ে ছিলাম।

১৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:২৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: নাহ আপনাকে নিয়ে আর পারা গেলোনা; সুন্দরী দেখলেই প্রেমে পড়ে যান।

১৮| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:০৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
প্রাচীন কল্প কাহিনী পড়তে
ভালোই লাগে।
যেমন মহাভারত,
রামায়ন, গ্রীক পূরাণ,
আরব্য রজনী ইত্যাদি

১৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:২৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঠিকই বলেছেন সিনিয়র ভাই।

১৯| ১৪ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:২২

জ্যাকেল বলেছেন: জানা ছিল তবে দির্ঘদিন পরে পড়তে ভালই লাগে।

১৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:২৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২০| ১৫ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:০০

রাজীব নুর বলেছেন: গ্রীক পুরানের দেব দেবী কি ১০০% কাল্পনিক?

১৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:২৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সবই কাল্পনিক।

২১| ১৭ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:০৬

রানার ব্লগ বলেছেন: সবি কি রুপকথা !!!???

১৭ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:১০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমার কাছে তো তাই মনে হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.