নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে দেশে কোটিপতি আমানতকারী ছিল ৫ জন। ১৯৭৫ সালে তা ৪৭ জনে উন্নীত হয়। ১৯৮০ সালে কোটিপতি হিসাবধারীর সংখ্যা ছিল ৯৮টি। এরপর ১৯৯০ সালে ৯৪৩টি, ১৯৯৬ সালে ২ হাজার ৫৯৪টি, ২০০১ সালে ৫ হাজার ১৬২টি, ২০০৬ সালে ৮ হাজার ৮৮৭টি এবং ২০০৮ সালে ছিল ১৯ হাজার ১৬৩টি। ২০১৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত কোটিপতি হিসাব ছিল ৭৫ হাজার ৫৬৩টি। তিন মাস আগে ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর শেষে দেশে কোটিপতির হিসাব ছিল ৭৯ হাজার ৮৭৭টি। ২০২০ সালের ডিসেম্বর শেষে কোটিপতির সংখ্যা ছিল ৯৩ হাজার ৮৯০টি। ২০২১ সালের ডিসেম্বর শেষে এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ এক হাজার ৯৭৬টিতে। সূত্র এখানে অথবা এখানে। যাহা গাণিতিকভাবে বেড়েই চলছে। যখন ব্যবসা বাণিজ্য সবকিছুই স্থবির তখন কোটিপতির এতো উলম্ফন দেখে প্রশ্ন থেকেই যায় তাদের এই অর্থের উৎস কি?
কোন কাগজে যেন পড়েছিলাম কোটিপতি হওয়ার শীর্ষে নাকি আমরাই। আহা বাংলাদেশে কোটিপতি হওয়া কত সহজ!
সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশিদের জমানো অর্থের পরিমাণ বেড়েছে। ২০১৮ সালে ছিল ৬১ কোটি ৭৭ লাখ ফ্রাঁ। ২০১৯ সালে ছিল ৬০ কোটি ৩০ লাখ ফ্রাঁ। ২০২০ সালে এর পরিমাণ ছিল ৫৬ কোটি ২৯ লাখ ফ্রাঁ। ২০২১ সালে ছিল ৮৭ কোটি ১১ লাখ ফ্রাঁ। (প্রতি সুইস ফ্রাঁ ৯৫.৬৫ টাকা হিসাবে)। যদিও তথ্য পাওয়ার উৎস নিয়ে সন্দিহান কারন সুইস কতৃপক্ষের অর্থে উৎস্ ও তথ্য প্রদানে অনীহা আছে। পক্ষান্তরে বাংলাদেশ সরকার বারবার বলে আসছে সুইস কতৃপক্ষ কোন তথ্য দেয়না। অতিসম্প্রতি এক প্রশ্নের উত্তরে সুইস রাষ্ট্রদূত বলেন, সুইস ব্যাংকে জমা রাখা অর্থের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার সুনির্দিষ্ট কোনো ব্যক্তির জন্য তথ্য চায়নি। সুইস ব্যাংকের ত্রুটি সংশোধনে সুইজারল্যান্ড কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। তবে আমি আপনাদের জানাতে চাই, সুইজারল্যাণ্ডে কালো টাকা রাখার কোনো নিরাপদ ক্ষেত্র নয়। তাহলে অর্থ কি দাড়ালো? আমরা ইচ্ছা করেই কোন তথ্য নেই না কারণ তাহলে যে থলের বিড়ার বেড়িয়ে পরবে!
সুই্স রাষ্ট্রদূতের ভাষ্যমতে ইহা দিনের আলোর মতোই পরিস্কার যারা পাচারকৃত অর্থ উদ্ধারে নিয়োজিত তাদেরও কেউ কেউ এই পাচারে সক্রিয়ভাবে জড়িত তা নাহলে কেন পাচারকারীদের সম্পর্কে কোন তথ্য জানা যায়না অথবা হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হওয়ার পর জানা যায় অথচ সেটা উদ্ধার হয়না।
১১ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:৪৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সরকার তথা সংশ্লিষ্টরা বার বার বলছে সুইস কতৃপক্ষ তথ্য দেয়না। কি আশ্চর্য!
২| ১১ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:৫০
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: কালো টাকা সাদা করো।
১১ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:৫১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এখন সেটা রাষ্ট্রিয়ভাবে হচ্ছে।
৩| ১১ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:৩৬
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: বেশি কোটিপতি হওয়ার মূল মাধ্যম হলো বড়বড় প্রকল্পগুলো থেকে লুটেপুটে খাওয়ার ফল। প্রকল্প একই সময় বাড়বে কয়েক বার প্রকল্প ব্যয়ও বাড়বে জ্যামিতিক হারে। আহা কি মজা!
১১ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:৪০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সেটাই মোক্ষম উপায়। তাছাড়া এতো বড় অংকের টাকা কোথা থেকে আসবে।
৪| ১১ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:৫৬
অরণি বলেছেন: বেগম পাড়ায় কারা থাকে এবং সুইস ব্যাংকে কারা টাকা জমায় সেটা কি সরকার জানেনা, অবশ্যই জানে কিন্তু বলবেনা।
১১ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:০০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অবশ্যই সরকার জানে।
৫| ১১ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: এক প্রশ্নের উত্তরে সুইস রাষ্ট্রদূত বলেন, সুইস ব্যাংকে জমা রাখা অর্থের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার সুনির্দিষ্ট কোনো ব্যক্তির জন্য তথ্য চায়নি।
সম্পুরক মন্তব্যঃ সুইস ব্যাংকে কারা টাকা জমা করেছে তা জানতে চাইবে কেনো, আত্মপরিচয় কোনো বলদে জানতে চায়!
১১ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:০৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আহা কি চমৎকার মন্তব্য। এমন কোন বলদ অন্ততপক্ষে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে আছে বলে মনে হয়না।
৬| ১১ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:৪৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
এর শেষ কোথায়?
১১ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:০৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এর কোনো শেষ নেই।
৭| ১১ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০১
কামাল৮০ বলেছেন: দেশের সবাই কোটিপতি হয়ে গেলে সমস্যা কোথায়?
১১ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:০৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বৈধ ভাবে হলে কোনো সমস্যা নেই।
৮| ১১ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সুইচ ব্যাংকের সুইচ অন করতে হবে!
১১ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:১০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সবাই সুইচ অন করতে পারবে না।
৯| ১১ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৩১
ককচক বলেছেন: সরকার মনে করছে, পাব্লিককে সত্য বললে চাকুরী থাকবে না।
১৪ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৩৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হয়তো তাই।
১০| ১১ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:০০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সুইজারল্যান্ডের বাংলাদেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত নাথালী শৌহার্ড প্রতারনামূলক একটি বক্তব্য দিয়েছেন। তাহলো বাংলাদেশ সরকার সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমা টাকার কোন তথ্য চায়নি।
প্রকৃত সত্য সুইস সরকার চাইলেও এটা দিতে পারবে না।
দিতে পারবে একমাত্র সুইস ব্যাঙ্কগুলো, তাদের স্বাধীন নীতিমালা আছে। প্রাইভেসি এবং ব্যবসায়িক গোপনীয়তার কথা বলে কখনোই সুইস ব্যাঙ্ক কেন কোন ব্যাঙ্কই সেসব দেয়না। ইভেন বাংলাদেশের কোন ব্যাঙ্কও কোন ব্যাক্তি একাউন্টের তথ্য কাউকে দিবে না, যদি মামলা না থাকে। থাকলে তবে একাউন্ট হোল্ডারের অপরাধ প্রমান মামলার এভিডেন্স হিসেবে দিতে পারে।
সেটাও সুনির্দিষ্ট নাম ধাম করফাঁকির প্রমান মামলার কাগজপত্র দেয়া হলে বিবেচনা করা যেতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশের কোন সরকার, বিরোধী দল সাংবাদিক কেউই যানে না কারা গোপনে বিদেশে টাকা রাখছে, একটা নামও দিতে পারবে না, হাওয়ার উপর চাইলে তো লাভ নেই, তাই কোন তথ্য চাওয়া হয় নি।
রাষ্ট্রদূতের ভাবখানা এমন বাংলাদেশ চাইলেই তারা পাচারকারির নামধাম দিয়ে দিতো!
রাষ্ট্রদুত এতই যদি সাধু হন তাহলে ঘোষনা দিয়ে বলুন, বাংলাদেশ চাইলেই তারা সব বাংলাদেশী পাচারকারিদের নাম তথ্য দেবে। আসল কথা বছরের পর বছর ধরে তারা এভাবে সারাবিশ্বের অসাধু অর্থে তাদের নিজেদের রিজার্ভ আর কালো অর্থের ব্যবসা ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে রাখে। কালোটাকার বস্তা সহ খুনিদের পর্যন্ত আশ্রয় দেয়।
১৪ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৩৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: দিতে পারবে।
১১| ১১ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:১৭
জটিল ভাই বলেছেন:
সুইচ ব্যাংকে একাউন্ট কি বাংলালিংক দরে খোলা যায়?
না....ইয়ে.....মানে........
১৪ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৪০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যাদের কাছে অবৈধ টাকা আছে তার বাংলালিংক দরে একাউন্ট খোলে।
১২| ১১ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:২৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
সম্পদের হিসাব করলে (জমির মূল্য) আমিও কোটি পতি, দশকের ঘরের কোটি পতি।
টাকার হিসাব করলে আমি শুধু আমার স্ত্রীর পতি। মাঝে মাঝে তার কাছ থেকেই ধার করতে হয়্। পকেট থাকে শূণ্য। সুইস ব্যাংকের ঠিকানা আমার জানা নাই।
১৪ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৪১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জমি না শুধু টাকা; অবৈধ টাকা।
১৩| ১২ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:০২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এ ব্যাপারে হাইকোর্টের একটা আদেশ স্ক্রলে দেখলাম। অতি শীঘ্রই সবার নাম পাওয়া যাবে বলে দৃঢ়ভাবে আশাবাদ ব্যক্ত করছি। মানি লন্ডারারগণ এবার পালাইবার পথ পাবে না। সুইস ব্যাংকে গচ্ছিতে হগল অবৈধ টাকা এবার দেশে ফেরত আসবে - এ আমার বিশ্বাস।
আমি কোটিপতি না তাতে কী, অন্তত লাখপথি তো হতে পেরেছি
মরুভূমির ডাকাতের মন্তব্যটা দারুণ লাগলো
১৪ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৪২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হাইকোর্ট শক্ত অবস্থান নিলে হয়তো চোরদের ধরা যাবে।
১৪| ১২ ই আগস্ট, ২০২২ ভোর ৪:০৬
মামুinসামু বলেছেন: sharm, dehshat, jhijhak, pereshani
naaz se kaam kyun nahin leti
aap, wo, jee, magar, ye sab kya hai
tum meraa naam kyun nahin leti
by Jaun Eliya
১৪ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৪৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এটা কি ভাষা?
১৫| ১২ ই আগস্ট, ২০২২ ভোর ৪:১৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: 'সুজাতাই আজ শুধু সবচেয়ে সুখে আছে শুনেছি যে লাখপতি স্বামী তার' - মান্না দের যুগে কোটিপতি হওয়ার স্বপ্ন কবি এবং গীতিকাররাও দেখত না। ভবিষ্যতে মানুষ কোটিপতি হবে জানলে গানে কোটিপতির কথা থাকতো।
বাংলাদেশে একটু বেশী টাকা ব্যাঙ্কে জমা দিতে গেলে আয়ের উৎস জিজ্ঞেস করে। অথচ সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলো জিজ্ঞেস করার প্রয়োজন বোধ করে না। এরাই তো মানিলণ্ডারিংকে উৎসাহিত করছে।
১৪ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৪৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আন্তর্জাতিক মানিলণ্ডারিং আইন ও বৈশ্বিক চাপে এখন তথ্য দিচ্ছে।
১৬| ১২ ই আগস্ট, ২০২২ ভোর ৫:১৮
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: "সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এ ব্যাপারে হাইকোর্টের একটা আদেশ স্ক্রলে দেখলাম। অতি শীঘ্রই সবার নাম পাওয়া যাবে বলে দৃঢ়ভাবে আশাবাদ ব্যক্ত করছি। মানি লন্ডারারগণ এবার পালাইবার পথ পাবে না। সুইস ব্যাংকে গচ্ছিতে হগল অবৈধ টাকা এবার দেশে ফেরত আসবে - এ আমার বিশ্বাস।
আমি কোটিপতি না তাতে কী, অন্তত লাখপথি তো হতে পেরেছি
মরুভূমির ডাকাতের মন্তব্যটা দারুণ লাগলো "
এখন আসলেও আসতে পারে। রাষ্ট্র বৈদেশিক মুদ্রার সংকটে আছে। আসলে দেশ উপকৃত হবে। মানুষ উপকৃত হবে।
১৪ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৪৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৭| ১২ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:৪৯
শেরজা তপন বলেছেন: বেশ তো দেশ এগিয়ে যাচ্ছে ...
১৪ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৪৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মানুষকে ঠকানো ও চুরিতে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে।
১৮| ১২ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:১৪
জ্যাকেল বলেছেন: সরল বাক্যে- সরকার আমাদের বলতে চাইবে যে সুইস ব্যাংক তথ্য দেয় না, কারণ সরকারে কর্মরত এমন মহা রথী আছেন যাদের মুখোশ খুলে যাবে তাই ধামা চাপা দিয়ে মুখ রক্ষার একটা চেস্টা দেখা যাবে।
১৪ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৪৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যথাযথ বলেছেন। আর বলতে হবেনা।
১৯| ১২ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:২১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আহা, এত এত টাকা!!!
১৪ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৪৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জ্বী টাকা আর টাকা।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:৪০
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সুইস ব্যাংকে রাখা অর্থের বিষয়ে তথ্য না চাওয়ার কারণ জানতে চেয়েছে হাইকোর্ট। এবার হয়তো চোরদের জানা যাবে। দেখা যাক কি হয় নাকি ধামাচাপা পরে যায়।