নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নিবাচনের জন্য ১৯৯৪ সালে থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত আন্দোলন করেছিল আওয়ামী লীগ।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনের দাবিতে তৎকালীন অর্থাৎ ১৯৯৬ সালের বিরোধী দল তথা আওয়ামী লীগ ভয়াবহ অগ্নিসংযোগ ও ব্যাপক ধ্বংসাত্মক আন্দোলন চালায় এবং ১৭৩ দিন মতো হরতাল পালন করে। বহু প্রাণ ঝরেছিল সে সময়। অগ্নিসন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের ধ্বংসাত্নক কর্মকান্ডে দিশেহারা হয়ে ১৯৯৬ সালে বিএনপি সরকার সংবিধানের ১৩তম সংশোধনী প্রণয়ন করে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রবর্তন করেছিল।
ধামাধরা খায়রুল হক একজন সিনিয়রকে বিচারপতিকে টপকিয়ে শাসকগোষ্ঠীর আনুকূল্যে প্রধান বিচারপতি নিযুক্ত হয়েছিল। তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পক্ষে দেওয়া হাইকোর্টের রায়ের বিপক্ষে আপিল দায়েরের ছয় বছর পরে এটি পুনরুজ্জীবিত করেছিল এবং তড়িঘড়ি করে ‘সংক্ষিপ্ত আদেশ’ ঘোষণা করেছিল, তাও আবার তাঁর অবসরে যাওয়ার মাত্র ৮ দিন আগে। মাত্র ১০ দিনের শুনানিতে এবং অ্যামিকাস কিউরির সুচিন্তিত পরামর্শ ও সুপারিশ উপেক্ষা করে রায় দেওয়া হয়েছিল।
যে আওয়ামী লীগ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার জন্য ১৭৩ দিন হরতাল দিয়েছিল, দেশের কয়েক বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি করেছিল, ভয়াবহ অগ্নিসন্ত্রাসের মাধ্যমে বহুপ্রাণ কেড়ে নিয়েছিল, কর্মস্থলগামী লোকজনকে দিগম্বর করেছিল, লগী-বৈঠা নিয়ে মাঠে নেমেছিল তারা কেন আজ তত্ত্ববধায়ক সরকার ব্যবস্থার বিরুদ্ধে?
আওয়ামী লীগ বার বার বলছে যে, সুপ্রিম কোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে অবৈধ ঘোষণা করেছে ফলে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়ার আর কোন সুয়োগ নেই। যে রায়কে তারা অজুহাত হিসেবে তুলে ধরছে সেই রায়েই সুপ্রিম কোর্ট এটাও বলেছিল যে, পরবর্তী দুটি নির্বাচন হবে বিরাজমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। তবে বিচারপতিদের বাদ দিয়ে। আওয়ামী লীগ কি সেটা পালন করেছিল?
এভাবে আওয়ামী লীগ জাতির সঙ্গে প্রতারণা করেছে এবং পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে বিভ্রান্তিকর উপায়ে বাতিল করেছে।
রোববার, ০৯ জুলাই ২০২৩ : সমকাল অবলম্বনে লেখা।
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:১৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তারা ক্ষমতার মোহে আচ্ছন্ন হয়ে আছে সুতরাং সুষ্ঠু নির্বচন তাদের প্রয়োজন নেই। ধামাধরা কতৃক তত্ত্ববধায়ক বাতিল করার পরও আরো দুটি নির্বাচন তত্ত্ববধায়কের অধিনে হওয়ার কথা ছিল কিন্তু তারা রায়ের সেই অংশটুকু মানেনি।
২| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:২৪
ধুলো মেঘ বলেছেন: আওয়ামী লীগ বর্তমানে ক্ষমতায় আছে, তাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিরুদ্ধে। যদি ক্ষমতায় না থাকতো, তাহলে এই দাবিতে আন্দোলন করত। হিসাব ক্লিয়ার!
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:১৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ধামাধরা কতৃক তত্ত্ববধায়ক বাতিল করার পরও আরো দুটি নির্বাচন তত্ত্ববধায়কের অধিনে হওয়ার কথা ছিল কিন্তু তারা রায়ের সেই অংশটুকু মানেনি।
৩| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:২৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কেএম হাসানকে যখন ১৩ তম প্রধান বিচারপতি করা হয় তখন সিনিয়র দুজনকে ডিঙিয়ে তা করা হয়।
সেই অর্থে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে প্রধান বিচারপতি নিয়োগের পথ বিএনপিই প্রথম দেখিয়েছছিল।'
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের অবসরের বয়স-সীমা বাড়ানোর মূল উদ্দেশ্য ছিল, তৎকালীন প্রধান বিচারপতি কেএম হাসান অবসরের পরপরই যাতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হতে পারেন।
তখনই তত্ত্বাবধায়ক ব্যাবস্থার মৃত্যু ঘটেছে।
আওয়ামীগ তখনও তত্ত্বাবধায়ক ব্যাবস্থা ডিনাই করে নি।
কিন্তু বিএনপি নির্বাচন ২০১০ এর অনেক আগেই এই জানিয়ে দিয়েছিল বর্তমন বিচারপতির তৎবধায়ক বিএনপি মানবে না।
বিচারপতি সাহেবও ঘোষনা দিলেন সবদল আস্থা না জানালে তিনিও তত্ত্বাবধায়ক প্রধান হবেন না।
আওয়ামীলীগ বুঝে গেল ২০০৬ এর মত অচলবস্থা শৃষ্টি হবে, জেনে শুনে এত বড় অচলবস্থা পুষে রাখার কোন দরকার নেই।
তত্তাবধয়ক ব্যাবস্থার বিরুদ্ধে ৯০ দশকের একটি মামলা ছিল। বিএনপিই এই মামলা নিষ্পত্তি নাকরে জিইয়ে রেখেছিল পরে কাজে লাগাবে বলে। কিন্তু বিধি বাম। আওয়ামীলীগই বিএনপির অসমাপ্ত কাজটা করলো।
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:২১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আপনার কথা কি অস্বীকার করা য়ায়? তাছাড়া এই ব্লগে আপনার আরো একটা নাম আছে সেটা হলো গোয়েবলস।
৪| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:২৬
তানভির জুমার বলেছেন: ৭১ এর পর দেশে সবচেয়ে বড় ট্রাজেডি হল আওয়ামীলিগ ১০ বছর অস্র, দিয়ে ভোট চুরি করে, অবৈধভাবে ক্ষমতায় থেকেছে ইহার বিচার হতেই হবে। বিরোধীদের যেভাবে হত্যা, গুম, আর নির্যাতন চালিয়েছে এর একভাগ আওয়ামীলিগের উপর প্রয়োগ করে আওয়ামীলিগ বলে কিছুই থাকবে না, আওয়মীলিগ দেশ কে ৫০ বছর পিছিয়ে দিয়েছে। আওয়ামিলীগ যতদিন ক্ষমতায় থাকবে তত দেশের ক্ষতি হতেই থাকবে।
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:২৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ইনডেমনিটি দিয়ে যেমন শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার সংগে জড়িতদের বিচার বন্ধ করা যায়নি তেমনি কোন বিচারই বন্ধ থাকবেনা। বিচার হবেই।
৫| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৪
কামাল১৮ বলেছেন: কোর্টের রায়ের কারনে।
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:২৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কোর্টের রায়ে তো পরবর্তী আরো দুটি নির্বাচন তত্ত্ববধায়কের অধীনে করার কথা ছিল সেটা মানলোনা কেন; তাহলে কি হলো বিচার মানি কিন্তু তালগাছ আমার।
৬| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: বর্তমানে দেশের প্রধান সমস্যা নির্বাচন যাতে ইচছা কিংবা অনিচছায় এখন দেশ-বিদেশের অনেক পক্ষও জড়িয়ে গেছে । সরকার-বিরোধী দল-সুশীল সমাজ-উন্নয়ন অংশীদার কিংবা আমেরিকা-ইউ সবারই চাওয়া একটি নির্বাচন। এ সরকারও চায় তবে -
১। আওয়ামী লীগ (সরকার ) বলে তারা দেশে যথাসময়ে এবং সংবিধান অনুযায়ীই নির্বাচন চায় এবং সেটা তারা যেভাবে চায় সেভাবেই হবে।
(তত্ত্বাবধায়ক সরকারে অধীনে নয় যা দেশের বেশীরভাগ মানুষেরই দাবী - তাদের অধীনেই হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার - যা তাদের ভাষায় আদালতের আদেশে বাতিল হয়ে গেছে অথচ আদালতের আদেশে যে আরো দুই বার তত্ত্বাবধায়ক সরকারে অধীনে নির্বাচনের কথা বলা ছিল তা সুকৌশলে এড়িয়ে যাচছে এবং এই বাতিল আদেশের মাঝে যে কত কিছু লুকিয়ে আছে তার প্রতি ড্যামকেয়ার ভাব। এখন প্রশ্ন হলো কেন ? কেন ? কেন??????? )
২। আমেরিকা তথা সারা দুনিয়া ও নির্বাচন চায় তবে সেটা শুধু সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কিংবা আওয়ামী সরকারের নিজেদের মনের মত করে আগের দুইবারের মত নয় বরং সকলের অংশগ্রহনে ও প্রশাসনিক প্রভাবমুক্ত একটি নির্বাচন।
৩। বিএনপি এবং সকল বিরোধী রাজনৈতিক দল ও দেশে যথাসময়ে নির্বাচন চায় তবে সেটা আওয়ামী সরকার ও প্রশাসনের প্রশাসনিক প্রভাবমুক্ত নিরপেক্ষ ও গ্রহনযোগ্য কর্তৃপক্ষের অধীনে।
দেশ-বিদেশের সবাই যা চাচছে তাহলো একটি গ্রহনযোগ্য নির্বাচন, যা হবে সরকার ও প্রশাসনের প্রশাসনিক প্রভাবমুক্ত নিরপেক্ষ নির্বাচন । তাতে যে ফলাফল আসবে সবাই তা মেনে নিবে এটাই আশা করা যায়।
তাহলে আওয়ামীলীগ তথা সরকার কেন তাতে রাজী হচছেনা, তা ঠিক বোধগম্য নয়?
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৪০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আওয়ামী লীগের সব জ্ঞানপাপীর গলা ফাটাচ্ছে আদালতের রায় আদালতের রায় বলে কিন্তু তারা কেউই বলছেনা রায়ে পরবর্তি আরো দুটি নির্বাচন তত্ত্ববধায়কের অধীনে হওয়ার কথা ছিল তা তার করেনি। সম্পূর্ন ভোট ব্যবস্থাকে তারা শেষ করে দিয়েছে। আগের দিনে ভোট, মধ্যরাতে ভোট, শেষ রাতে ভোট, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে দিয়ে ভোট, গুন্ডাদেরকে লাইনে দাড়িয়ে রেখে ভিতরে ভোট ডাকাতী (গুন্ডারা সকাল ৬ টায় লাইনে দাড়ায় ভোট শেষ হওয়া পর্যন্ত তারা লাইনে থাকে দুএক জন ভোট দিতে গেলেও লাইন না এগোনের কারণে চলে যায়) এগুলো সবই করেছে আওয়ামী লীগ। এভাবে কি হয়? বিচারপতি শাহাবউদ্দিন আহমেদ সুন্দর একটা ভোট ব্যবস্থা তৈরী করেছিলেন সেটা এই আওয়ামী লীগই শেষ করে দিয়েছে।
৭| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: সোনার আংটি যার হাতে, সে কি অন্য কাউকে বিনা কারণে আংট দেয়?
যতদিন শেখ হাসিনা বেঁচে আছেন, ততদিন দিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী থাকবেন।
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৪৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সোনার আংটি অনাদিকাল একজনের হাতে নাও থাকতে পারে।
৮| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:৪১
Jeblu Tanchangya বলেছেন: কারন আওয়ামীরা ক্ষমতাই বসে আছে তাই তত্বাবধায়কের প্রয়োজন মনে করে না। আওয়ামীরা ভালো করে জানে বিরোধীদের হাতিয়ার তত্ত্বাবধায়ক
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৪৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তত্ত্ববধায়ক দিলে তো আগের দিনে ভোট, মধ্যরাতে ভোট, শেষ রাতে ভোট, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে দিয়ে ভোট, গুন্ডাদেরকে লাইনে দাড়িয়ে রেখে ভিতরে ভোট এগুলো করতে পারবেনা।
৯| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:৫০
বিষাদ সময় বলেছেন: পরবর্তী দুটি নির্বাচন হবে বিরাজমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে।
ক্ষমতাসীন দল যেমন সঠিক কথা বলছে না তেমনি আপনিও সঠিক কথা বলেননি । হাই কোর্টের রায়ে বলা হয়েছিল-
the voided system may be practiced for another two parliamentary terms
আসলে সত্যকে বিকৃত করার ব্যাপারে আমরা সবাই দক্ষ।
১০ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৪৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যেহেতু কোর্ট বলেছে অকার্যকর পদ্ধতিটি আরও দুটি সংসদীয় মেয়াদের জন্য অনুশীলন করা যেতে পারে কিন্তু তারা আরো দুটি মেয়াদে অনুশীলন করলোনা কেন?
১০| ১০ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: সোনার আংটি অনাদিকাল একজনের হাতে নাও থাকতে পারে।
এই মুহুর্তে তার চেয়ে যোগ্য আর কেউ নেই।
তিনি তো ভালোই দেশ চালাচ্ছেন। হ্যাঁ কিছু দূর্নীতি হচ্ছে। তারপরও অন্য সবার চেয়ে উনি দেশের জন্য বেশিই কাজ করছেন।
১০ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৪১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বাংলাদেশ সৃষ্টির পর থেকে এখন পর্যন্ত যত টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে তার ৯০ ভাগই হয়েছে ওনার শাসনামলে।
১১| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৩২
অক্পটে বলেছেন: সামনে নির্বাচন তাই এসব পরীক্ষিত আওয়ামী জেলা প্রসাশকদের নিয়োগ দিয়েছে সরকার। আর এই সরকার জলমহাল খোর। এরা দূর্ণীতিবাজদের প্রমোট করে একেবারে দিল থেকে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৪৮
অপু তানভীর বলেছেন: আমাদের সংবিধান এই পর্যন্ত ১৭ বার সংশোধিত হয়েছে । আরেকবারও সংশোধিত হতে পারে । এর জন্য দরকার আমাদের সরকারের সদইচ্ছা আর কিছুই না ।
আওয়ামীলীগ সেই ৯৬তে যে কারণে আন্দোলন করেছিলো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবীতে ঠিক একই কারণে তারা সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে বাদ দিয়েছে । কারণ হচ্ছে ক্ষমতায় থাকা ।
আওয়ামীলীগ খুব ভাল করেই জানে যে দলীয় সরকার বাদে যদি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হয় তাহলে তারা ক্ষমতায় আসবে না ।