নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ক।
ডিবির হারুন আরও বলেন, ‘ইসলাম ধর্মে কিন্তু আছে কোনও মানুষ যদি কারও বাড়িতে আসে তাকে আপ্যায়ন করতে হয়। আমরা স্বাধীন দেশের পুলিশ, আমরা যদি কাউকে আপ্যায়ন করি এইটা তো খারাপ কিছু না। আর যারা রসবোধ থেকে ভাতের হোটেল বলে তারাও কিন্তু ভালো অর্থে বলে, খারাপ অর্থে বলে না। এতে আমরা উৎসাহিত হই।
প্রথম খাবার খেয়ে আলোচনায় আসেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তাকে খাবার খাওয়ান ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদ।
আলোচিত আশরাফুল ইসলাম ওরফে হিরো আলম।
অভিনেত্রী অপু বিশ্বাস ও গানবাংলা (জিবি) টিভির প্রধান নির্বাহী (সিইও) কৌশিক হোসেন তাপস।
নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান।
বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর।
ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) একটি নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল।
সুড়ঙ্গ চলচ্চিত্রের কলাকুশলী। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে সাংবাদিক সহ অনেকেই খেয়েছেন ডিবির ভাতের হোটেলে।
সূত্র : এখানে।
০১ লা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:০৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হারুন সাহেব লোক ভালো তার অফিসে গেলে কাজও করে দেন সেই সংগে আপ্যায়নও করান যথাসাধ্য। আমরাও আশা করি পরের জনও ভাতের হোটেল চালিয়ে যাবেন।
২| ০১ লা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভাতের হোটেলে দেখি আমগো ২ মহারথী অপু বিশ্বাস আর তমা মির্জারেও দেখা যাইতাছে। তমা আর তানজিন তিশা নিয়মিত দাওয়াত পায় এটা জানতাম। অপুর টা প্রত্তুম জানলাম।
তবে হাতুন ভাই লোক ভাল। মন সুন্দর। অনেকরে হেল্প করছে। উনার স্থানে কে আসে দেখার বিষয়।
০১ লা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:০৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওনার মনটা উদার আপ্যায়ন না করে কাউকে ছাড়েন না। আমরাও আশা করি পরের জনও ভাতের হোটেল চালিয়ে যাবেন।
৩| ০১ লা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:১৪
সোনাগাজী বলেছেন:
ইহা কি সত্যই আন্তরিক ছিলো, নাকি কুটবুদ্ধির প্রয়োগ?
০১ লা আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:০৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কোন ক্রমেই আন্তরিক ছিলোনা, অবশ্যই কুটবুদ্ধির প্রয়োগ।
৪| ০১ লা আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৫৫
এক্সম্যান বলেছেন: হোটেলের মালিক না থাকলে কি আর হোটেল থাকে ভাই। আফসোস হোটেলটা বন্ধই হয়ে গেল। আকাশে-বাতাশে নিশ্চই কান্নার শব্দ শোনা যাচ্ছে!!! আহ,, কষ্ট
০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৫১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এখন সবশেষ।
৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:৪৬
জটিল ভাই বলেছেন:
হায়রে রাজনীতি!!!
০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৫১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এখন সবশেষ।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৫২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হারুন ভাই খুব ভালো মানুষ। কাউকে খালি মুখে অফিস থেকে ফেরত পাঠান নি। কিন্তু আফসোস, অথোরিটি তাকে বদলি করে অন্য ডিপার্টমেন্টে পাঠিয়েছেন। যিনি নতুন এসেছেন, আশা করি তিনি এই আপ্যায়ন-কর্ম পুরোদমেই অব্যাহত রাখিবেন।