নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
প্রেসক্লাব একটি জাতীয় প্রতিষ্ঠান। এ প্রেসক্লাব বরাবরই জাতির দুঃসময়ে এগিয়ে এসেছে। কিন্তু পতিত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে এ প্রতিষ্ঠানটি দলীয় প্রতিষ্ঠানে পরিণত করে এর ভাবমূর্তি ধবংস করে দিয়েছে। শুধু তা-ই নয়, প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন (যিনি ফ্যাসিস্ট সরকারের শুধু দালালই নয় পার্লামেন্ট মেম্বার), সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত প্রতিনিয়ত পুলিশ ও আওয়ামী লীগকে মদদ দিয়ে এবং টকশোতে উস্কানিমূলক বক্তব্য দিয়ে ছাত্রদের রক্ত ঝরানোর মতো মানবতা বিরোধী কাজে জড়িত ছিল। এছাড়াও ছাত্রদের রক্ত ঝরানোর মতো অমানবিক কাজে জড়িত ছিলেন প্রেসক্লাবের সদস্য প্রভাষ আমিন, জায়েদুল আহসান পিন্টু (ছাত্রদের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি মিথ্যাচার করেছে), মোজাম্মেল বাবু, আশীষ সৈকত, ইকবাল সোবহান চৌধুরী, সোহেল হায়দার চৌধুরী, ফারজানা রুপা, আরিফ জেপ্তিক, অশোক চৌধুরী, শাহজান সরদার, সুভাষ সিংহ রায়, আজমল হক হেলাল, আবুল খায়ের, মঞ্জুরুল ইসলাম (ডিবিসি), প্রণবসাহা (ডিবিসি), নঈম নিজাম (বাংলাদেশ প্রতিদিন), খায়রুল আলম (ভারতীয় গোয়ান্দা সংস্থার এজেন্ট ও ডিইউজে নেতা), সাইফুল আলম (যুগান্তর), আবেদ খান, সুভাষ চন্দ্র বাদল, জ,ই মামুন, জাফর ওয়াজেদ (পিআইবি), শাহনাজ সিদ্দিকী (বিএসএস), সাইফুল ইসলাম কল্লোল (বিএসএস), পাভেল রহমান, আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়া, সৈয়দ বোরহান কবির, শাবান মাহমুদ, সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা, মোল্লা আমজাদ, শফিকুর রহমান, আবুল কালাম আজাদ, মামুন আবদুল্লাহ (ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভি), সোমা ইসলাম (চ্যানেল আই), শ্যামল সরকার (ইত্তেফাক), অজয় দাশ ( সমকাল), আলমগীর হোসেন (সমকাল), শাকিল আহমেদ (৭১ টিভি), রামা প্রসাদ (সমকাল), সঞ্জয় সাহা পিয়াল (সমকাল), ফরাজী আজমল (ইত্তেফাক), আনিসুর রহমান (বিএসএস), স্বপন বসু (বিএসএস), হাসান জাবেদ (এনটিভি), মিথিলা ফারজানা (৭১ টিভি), শবনম আজিম (৭১ টিভি), এনামুল হক চৌধুরী, দিপক কুমার আচার্য, নাঈমুল ইসলাম খান।
সাংবাদিকতার আড়ালে এদের কর্মকাণ্ড ছিল জাতীয় স্বার্থ ও রাষ্ট্র বিরোধী। এসব জাতীয় দুশমনরা প্রেসক্লাবের বা সাংবাদিকতার নাম ভাঙ্গিয়ে আর যাতে জাতির ক্ষতি করতে না পারে সেজন্য তাদের বহিষ্কার ও সাংবাদিকদের অঙ্গনে নিষিদ্ধ করার নিবেদন জানাচ্ছি।
১১ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:২৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনাদের ওপর আওয়ামী দুঃশাসনের প্রেতাত্মা এখনো ভর করে আছে।
২| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৩৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: হলুদ সাংবাদিকতার ফলেই জাাতি আজ সত্য জানতে নিরুপায়।
১১ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:২৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সাংবাদিকরা হলো সমাজের আয়না কিন্তু এরা সমাজকে অন্ধকারে নিপতিত করেছি।
৩| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫৯
জমাতুল ইসলাম পরাগ বলেছেন: সংবাদমাধ্যমগুলো জিম্মি করে রাখা হয়েছিল।
শাস্তি হওয়া উচিত সেসব মিডিয়া-মালিক ব্যবসায়ীদের যারা, চাইলেই সরকারের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে নিজেদের মিডিয়া হাউজকে নিরপেক্ষ রাখতে পারতো। কিন্তু তারা তো চাটতেই ব্যস্ত ছিল।
১১ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:২৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওরা সবাই চাটতেই ব্যস্ত ছিল।
৪| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:০০
সোনাগাজী বলেছেন:
এই মহুর্তে মানুষের বিয়ে, জিং জিং, সন্তান প্রসব, সবই নিষিদ্ধ করা করার দরকার।
১১ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:২৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি জিং জিং সন্তান প্রববের মতো কোন কাজই করতে পারবেনা না তাই এবিষয়ে কথা না বলাই ভালো।
৫| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৩৩
সোহানী বলেছেন: সবই হবে। হয় ওরা ভোল পাল্টাবে, নয় ভাগবে নতুবা জেলে যাবে। কিছু একটা হবে।
১১ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:২৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অবশ্যই কিছু হওয়া উচিত।
৬| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৪৩
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: প্রথম আলোকেও যুক্ত করেন ।
১১ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:২৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঠিক।
৭| ১১ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:১৭
খাঁজা বাবা বলেছেন: দালালদের একটা লিষ্ট করা দরকার
এরা যাতে আর কাজ করতে না পারে
১১ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: পড়ে দেখেন লিস্ট দিয়েছি।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৩৬
কামাল১৮ বলেছেন: দেশের সব সাংবাদিকের নাম বলে ফেনেছেন।বাকি থাকলো ছাত্র সাংবাদিকরা।তাদের এনে বসিয়ে দেন এই সব দায়িত্বে।
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ। শামসুর রাহমান