নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
শীর্ষপদে আসীন থাকার পরও যারা নিজ মেরুদন্ড সোজা করে দাড়াতে পারেনা তারা আবর্জনা ছাড়া কিছুনা। এ বিষয়ে সংগত কারণেই আমাদের সদ্য বিদায়ী প্রধান বিচারপতির কথা মনে পড়ে। সম্প্রতি প্রধান বিচারপতি পদত্যাগের কারণ হিসেবে বলেছেন, সুপ্রিম কোর্ট বিল্ডিং এবং এর রেকর্ডগুলো রক্ষা, কোর্ট প্রাঙ্গণ রক্ষা, বিচারপতিদের বাড়িঘর, জাজেস টাওয়ার রক্ষা, বিচারপতিদের শারীরিক হেনস্তা থেকে রক্ষা করা, জেলা জজকোর্টগুলো ও রেকর্ডরুমগুলো রক্ষার স্বার্থে আমাকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিতে হলো। কিন্তু উনি একবারের জন্যও বলতে পারেননি যে, তিনি ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করতে পারেননি বা করেননি।
প্রধান বিচারপতি সহ পদত্যাগ করা অন্য বিচারপতিরা হলেন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম, বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী, বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম ও বিচারপতি কাশেফা হোসেন তারা কখনই আইনের শাসন প্রতিষ্টা করেননি, প্রকৃপক্ষে তারা হাসিনার সহযোগী হয়ে হাসিনার বিরোধীদের কে শুধু হেনস্থাই করেছেন। কথায় কথায় জেল এবং রিমান্ড ছাড়া তাদের কাছে যেন কোন বিচারই ছিলনা।
বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম তো প্রকাশ্যেই বলেছেন যে, তারা শপথবদ্ধ রাজনীতিবিদ। সুতরাং যারা নিজ মেরুদন্ড সোজা করে দাড়াতে পারেনা তাদের চলে যাওয়াই ভালো। এমন আবর্জনা না থাকাই ভালো।
১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৫৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আবর্জনা হলো দূর ।
খুব ভালো হয়েছে
এরা সব গণখুনির পা চাটা কুকুর ।