নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।

সৈয়দ মশিউর রহমান

লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।

সৈয়দ মশিউর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:২০


১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের বিজয়কে কেবল ‘ভারতের ঐতিহাসিক বিজয়’ বলে কট্টর হিন্দুত্ববাদী নরেন্দ্র মোদী টুইট করেছেন। তিনি বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধকে সম্পূর্ণরূপে এড়িয়ে গিয়ে একাত্তরের বিজয়কে কেবল ‘ভারতের ঐতিহাসিক বিজয়’ দাবী করায় বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষকে আহত করেছে।

দীর্ঘ সংগ্রাম এবং ৯ মাসব্যাপী নৃশংস যুদ্ধ সহ্য করে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ একটি সার্বভৌম, স্বাধীন দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়। এম এ জি ওসমানী অনুপস্থিতির আনুষ্ঠানিক অজুহাত ছিল যে তাঁর হেলিকপ্টারটি উড্ডয়ন করেছিল, কিন্তু আত্মসমর্পণের সময়সূচি অনুযায়ী সময়মতো ঢাকায় পৌঁছাতে পারেনি। কিন্তু ভারতীয় পাইলট পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী এম এ জি ওসমানীর হেলিকপ্টারটি ভুল পথে উড্ডয় করে যাতে তিনি সময়মতো ঢাকায় পৌঁছতে না পারেন এবং অনুষ্ঠানে মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু ভারতীয় সামরিক কমান্ডারদের ওপর নিবদ্ধ হয়। এটি একটি দুর্ভাগ্যজনক পরকল্পনা ছিল।

‘লিবারেশন অ্যান্ড বিয়ন্ড : ইন্দো-বাংলাদেশ রিলেশনস’ শিরোনামের বইয়ে সাবেক ভারতীয় পররাষ্ট্রসচিব, কূটনীতিক এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা প্রয়াত জে এন দীক্ষিত লিখেছেন, ‘আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে ভারতীয় সামরিক হাইকমান্ডের একটি বড় রাজনৈতিক ভুল ছিল যৌথ কমান্ডের বাংলাদেশপক্ষের কমান্ডার জেনারেল এম এ জি ওসমানীর উপস্থিতি নিশ্চিত এবং স্বাক্ষরকারী করতে ব্যর্থতা।’

এম এ জি ওসমানী বলেছিলেন ভারত সাহায্য না করলেও মুক্তিযুদ্ধে আমরা জয়ী হয়ে যেতাম। ভারতের সুদূরপ্রসারী কূটচালের অংশ হিসেবেই সেদিন এম এ জি ওসমানী চুক্তি অনুষ্ঠানের থাকতে দেওয়া হয়নি। যার প্রতিফলন এখন দেখা যাচ্ছে।


মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩৩

আমি সাজিদ বলেছেন: ভারত অস্ত্র, ট্রেনিং, শরণার্থীদের আশ্রয়, আন্তর্জাতিক মতামত গড়ে তুলতে সাহায্য না করলে স্বাধীনতা অর্জন হতো কিনা জানা নাই। সময় লাগতো হয়ত। এখানে আবার পাক - ভারত যুদ্ধেরও ছোট্ট ভূমিকা আছে। ওদের বিজেপির মতো রাজনৈতিক দলগুলো আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধকে খাটো করে দেখেছে বারবার।
ফেসবুক স্ট্যাটাসগুলো ( দুই দেশেরই) ভুলভাবে দুইদেশের মিডিয়া ইন্টারপ্রেট করছে মনে হয়। পত্রিকা পড়ে যা বুঝলাম। তবে এইসব বিষয়ে কূটনৈতিক দক্ষতায় পারদর্শী দ্বায়িত্বশীল ব্যক্তিদের আরও ভূমিকা রাখা উচিত। পঁচিশ - ত্রিশ বছরের ছেলেপেলেরা এইগুলো আবেগ দিয়ে সমাধান করতে পারবো না।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভারত অনেক কিছুই করেছে আমাদের জন্য তবে একটা কথা তারা এমনি এমনিই করেনি; তাদেরও স্বার্থ ছিল, দুই পাশে পাকিস্তান রেখে অশান্তিতে থাকতে চায়নি। যুদ্ধে আমাদেরকে সাহায্যের বিষয় নিয়ে তর্ক বিতর্কের অনেক অবকাশ আছে তবে সে যাই হোক তার সাহায্য করেছিল সেটাই বড় কথা। কিন্তু এখন হিন্দুত্ববাদীর যেভাবে কথা বলছে তাতে ভারতে সাহায্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।

ফেসবুক যোদ্ধা এবং পোলাপানরা পড়াশুনা বাদদিয়ে যা করছে দেশে তার সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়তে বাধ্য। গুজব মিডিয়ার কথা না হয় বাদই দিলাম।

২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

রাসেল বলেছেন: মুখের কথায় মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান আত্মত্যাগ এ আমাদের পক্ষে পরিপূর্ণ ভাবে সম্মান দেয়া সম্ভব নয়। বিপরীতে সম্মানিত ব্লগারদের কাছে প্রশ্ন, যেসব খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা দেশ স্বাধীন হবার পরদিন থেকে চুরি বাটপারি শুরু করলো, তারা কি উদ্দেশ্যে দেশ স্বাধীন করল? আমার নিজস্ব উত্তর হলো, অন্য জাতি কেন আমাদের দেশে চুরি বাটপারি করবে, আমরা আছি কি করতে?

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চুরি বাটপারি সেই করুক তার বিচার হবে কেউ আইনের উর্দ্ধে না।

৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: দেশ স্বাধীন হয়েছে, ৫৩ বছর হয়ে গেছে। এখনও কি মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস লেখা হয়নি?

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আম্লিক সঠিক ইতিহাস লিখতে দেয়নি; মোদী যা লিখেছে তাকেই সঠিক মনে করে আম্লিগ।

৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:০২

মেঘনা বলেছেন: মোদীর টুইটের সঠিক বাংলা অনুবাদ দেন। পক্ষে বিপক্ষে অনেক লেখাই দেখতাছি কিন্তু আসল টুইটটা দেখি। তাহলে বুজবো।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এতোদিন কি আপনি ঘুমিয়ে ছিলেন পেপার পত্রিকায় দেখেননি আপনার মোদী কি টুইট করেছিল?

৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জেনারেল ওসমানী কেন আত্নসমর্পন অনুষ্ঠানে ছিলেন না তার অফিসিয়াল ব্যাখ্যা উনি নিজেই বিভিন্ন সাংবাদিকের কাছে একাধিক বার বলে গেছেন।

মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশ সরকারের অধীনে মুক্তিবাহিনীর সদরদফতরে তৎকালীন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তার দায়িত্বে ছিলেন নজরুল ইসলাম। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে পরবর্তীতে ‘একাত্তরের রণাঙ্গন অকথিত কিছু কথা’ নামে একটি বই লিখেছেন তিনি। অনুপম প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত এই বইয়ে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে কেন এমএজি ওসমানী ছিলেন না, সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

প্রশ্নের জবাবে জেনারেল ওসমানী বলেন,
- ঢাকায় আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে আমার যাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। কারণ, এই সশস্ত্র যুদ্ধ ভারত-বাংলাদেশের যৌথ কমান্ডের অধীনে হলেও যুদ্ধের সম্মিলিত মিত্র বাহিনীর প্রধান ছিলেন ভারতীয় সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল শ্যাম মানেকশ। আমি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত কোনও নিয়মিত সেনাবাহিনীর সেনাপ্রধানও নই। আন্তর্জাতিক রীতিনীতি অনুযায়ী, পাকিস্তান সেনাবাহিনী আমার কাছে আত্মসমর্পণ করতে পারে না। কারণ, বাংলাদেশ তখনো জেনেভা কনভেনশনে স্বাক্ষরকারী কোন দেশ নয়।

আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে জেনারেল মানেকশকে রিপ্রেজেন্ট করেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল অরোরা।
ঢাকার আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে জেনারেল মানেকশ গেলে তার সঙ্গে আমার যাওয়ার প্রশ্ন উঠতো। এটা প্রটোকলের ব্যাপার। সার্বভৌম সমতার ভিত্তিতে অফিসিয়ালি আমার অবস্থান জেনারেল মানেকশের সমান। সেখানে জেনারেল মানেকশের অনুপস্থিতিতে অধীনস্থ আঞ্চলিক বাহিনীর প্রধান জেনারেল অরোরার সফরসঙ্গী আমি হতে পারি না। এটা দেমাগের কথা নয়, এটা সেনা প্রটোকলের ব্যাপার।’

ওসমানী বলেন, ‘আমি দুঃখিত, আমাকে অবমূল্যায়ন করা হয়েছে। আমাদের মধ্যে আত্মমর্যাদাবোধের বড় অভাব। ঢাকায় ভারতীয় বাহিনী আমার কমান্ডে নয়। জেনারেল মানেকশের পক্ষে জেনারেল অরোরার কমান্ডের অধীনে ঢাকায় ভারতীয় সেনাবাহিনী। পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করবে যৌথ কমান্ডের অধীনে ভারতীয় বাহিনীর কাছে। আমি সেখানে (ঢাকায়) যাবো কি জেনারেল অরোরার পাশে দাঁড়িয়ে তামাশা দেখার জন্য? হাও ক্যান আই?’
বইয়ের বর্ণনা অনুযায়ী, ওসমানী তখন নজরুল ইসলামকে বলেন, ‘আত্মসমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর করবেন জেনারেল মানেকশের পক্ষে জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা আর পাকিস্তানী বাহিনীর পক্ষে জেনারেল নিয়াজী। নিয়াজির পদও আমার চেয়ে ছোট সেখানে আমার ভূমিকা কী? খামোখা সবাই সামরিক প্রটোকল না বুঝে কথা বলছে।’

জেনারেল ওসমানী বলেন, ‘প্রটোকল সম্পর্কে আমাদের লোকদের (সাংবাদিকদের) কোনও ধারণা নেই, তাই এত ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি। লোকজনকে বুঝিয়ে বলুন।’

৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভারত আমাদের মতো তাদের সাইড থেকে ১৬ই ডিসেম্বরকে তাদের বিজয় বলে, এতে বিন্দুমাত্র ভুল নেই।
ভুল হবে কেন, ভারত জয়লাভ করেছে,
আর ৯৩ হাজার সৈন্যসামন্ত ও ৭ম নৌবহর আসার একদিন আগেই ভয়ে পাকিস্তানের লজ্জাজনক পরাজয় হয়েছে।

ভারত ৯ মাস ধরে আশ্রয় অস্ত্রসস্ত্র দিয়ে মুক্তি বাহিনী কে সাহায্য করে এসেছিল, নিজে সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে যায়নি।
কিন্তু.৩ ডিসেম্বর পাকিস্তান পশ্চিম ভারতে প্রবল বিমান হামলা ও স্থল আক্রমণ করে যুদ্ধ ঘোষনা করে এবং সেই রাতেই প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অফিসিয়ালি যুদ্ধ ঘোষনা করে। যুদ্ধ ভারতের দুটি প্রান্তে পশ্চিম এবং পূর্ব ফ্রন্ট হয়, সেই যুদ্ধে ১৬০০ এর উপরে ভারতীয় সৈনিক নিহত হয় এবং কয়েক হাজার আহত হয় তাই প্রতি বছরই এই দিবসটি বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে পালন করে আসছে। এই বিজয় অবস্যই ভারতেরও জয়। 'ভারতের জয়' এই কথা ভারতের দিক থেকে বলা হলে সেটা ১০০% ভাগ যৌক্তিক।

ভারত তাদের নাগরিকদের কাছে ভারতের গৌরবময় জয়ের কথাই তো বলবে। আর বাংলাদেশের নাগরিকদের কাছে আসলে বাংলাদেশের জয় বলবে। তাই ভারত প্রতি বছরই একই ভাবে এই দিবস টি যথাযথ ভাবে প্রয়াত বীর সৈনিক দের উদ্দেশ্য স্মরণ করে মর্যাদা পূর্ন অনুষ্ঠানে পালিত করে থাকে। এবং নিজেদের গৌরবময় বিজয়ের কথা প্রতি বছরই বলে আসছে।

৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৬

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী আপনি তো মিথ্যা ছাড়া, গুজব ছাড়া কিছু লিখতে পারেন না তাই আজকাল আমি সত্য বললেও মিথ্যা মনে হয় কারণ গোয়েবলস আপনার কাছে ফেল মারবে।

আপনার কাছে প্রশ্ন, গোশাবরা যে বলে তারা দয়া করে আমাদেরকে স্বাধীন করে দিয়েছে সেটাও নিশ্চয় সত্যি?

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ইতিহাসবেত্তা হাসান কালবৈশাখী আপনিই এই প্রশ্নের উত্তর দিন।

৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২০

অরণি বলেছেন: সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই ওসমানীকে আসতে বাধা দেওয়া হয়েছিল।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তা তো অবশ্যই।

৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪১

সবুজ-অরণ্য বলেছেন: ভারতের কিছু লোকেরা বাংলাদেশ সম্পর্কে কি মনোভাব রাখে সেটা আনন্দবাজারের একটা খবরের কিছু অংশ থেকেই বুঝতে পারবেন।

যদিও এটা সবার মনোভাব অবশ্যই নয়।

কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞদের অনেকে বলছেন, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের সখ্য বৃদ্ধি স্বাভাবিক ভাবেই দুশ্চিন্তার কারণ। কারণ, তাতে দেশের পূর্ব এবং পশ্চিম, দু’দিকেই এক মনোভাবাপন্ন প্রতিবেশী থাকবে।

১০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: সত্য গোপন থাকে না।

১১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:০৩

নতুন বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভারত আমাদের মতো তাদের সাইড থেকে ১৬ই ডিসেম্বরকে তাদের বিজয় বলে, এতে বিন্দুমাত্র ভুল নেই।


ভারত যদি বলে এই দেশ তাদের তাতেও আপনার আপত্তি থাকার কথা না। ;)

=p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

অমি পিয়াল তো নতুন মুক্তিযুদ্ধের ডাক দিয়েছেন, ২০২৪ এর যারা নেত্রিত্ব দিয়েছে তাদের ধরে ধরে হত্যা করার কথা বলেছেন। সাদ্দামও আছে তার সাথে। আপনি দেশে চলে আসেন। আফসোসলীগের এই ক্রান্তি লগ্নে আপনিও আয়ামী কালেমা জয় বাংলা বলে ঝাপিয়ে পড়তে পারবেন।

১২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: ভারতের সাহায্য ছাড়া আমাদের জয়টা কষ্টকর হত এটা সত্য, হয়তো আরও কিছুদিন বেশি সময় লাগতো কিন্তু শেষ পর্যন্ত জয় আমাদের হত । একটা কথা কেউ মাথায় রাখে না যে পাকিস্তান সেই হাজার মাইল দুর থেকে উড়ে এসে তারপর আমাদের সাথে যুদ্ধ করতো। আর আমরা এখানেই ছিলাম। কিন্তু আওয়ামীলীগ ভারতের প্রতি এতোই অনুগত যে তাদের মনে এই দৃঢ় বিশ্বাস জন্মেছে যে ভাতর ছাড়া কিছুই হত না । এই মোদীর ভাই ভারতের দালাল গুলো নিজের দেশের মানুষের থেকে ভারতের উপর বেশি বিশ্বাস রাখে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.