![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
কোথায় সেই ভিড়? গোটা এলাকা থেকে বাংলাদেশিরা যেন উবে গিয়েছেন। চারদিক এখন সুনশান। স্থানীয় মানুষ ও নামমাত্র কিছু বাংলাদেশির আনাগোনা ছাড়া আর কিছুই চোখে পড়ে না। বাংলাদেশের জুলাই বিপ্লবের ধাক্কায় কলকাতার মিনি বাংলাদেশে এখন শুধুই হাহাকার। চারদিকে ভয়াবহ অবস্থা বিরাজ করছে।
মধ্য কলকাতার মারকুইজ স্ট্রিট, ফ্রি স্কুল স্ট্রিট, সদর স্ট্রিট, কিড স্ট্রিট, রফি আহমেদ কিদোয়াই রোড, নিউমার্কেট ও আশপাশের এক বর্গকিলোমিটার অঞ্চলের পরিচিতি ‘মিনি বাংলাদেশ’ হিসেবে। শুধু নিউমার্কেট অঞ্চল নয়, গড়িয়াহাট, হাতিবাগানের মতো এলাকাগুলোর ব্যবসায়ীরাও বাংলাদেশিদের ওপর নির্ভর করতেন। তারা এখন হা-হুতাশ করছেন। একই চিত্র বড় বাজারের বড় বড় শাড়ির আড়তগুলোতেও। প্রায় সারা বছরেই বাংলাদেশিদের আনাগোনায় সরগরম থাকতো গোটা এলাকা। বাংলাদেশি খাবার থেকে শুরু করে নানা ধরনের ব্যবস্থাপনা বাংলাদেশিদের জন্যই গড়ে উঠেছিল। এই অঞ্চলের হোটেল ও গেস্ট হাউসগুলোতে এক সময় ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই অবস্থা ছিল। শীতকালে ও ঈদের সময় বাংলাদেশিদের ভিড়ে হাঁটাচলাও কঠিন হয়ে পড়তো। বিভিন্ন দোকান ও মলগুলোতে উপচে পড়তো ভিড়।
হাসিনার করুণ পরিনতিতে দিশেহারা ভারত শায়েস্তা করবে বাংলাদেশকে কিন্তু বিধিবাম উল্টো তাদেরই শায়েস্তা হবার যোগার। এখন তাদের ঠাট্টা মশকরা, বিদ্রুপ, তামাশা, তাচ্ছিল্য, উপহাস অনেকটাই কমে গিয়েছে।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:২৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আরো লাইনে আসবে ওরা যদি আমরা ঠিক থাকি।
২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:১১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কলকাতা বাংলা সবসময় আমাদের প্রতি একটু জেলাস। আমরা একটি স্বাধীন দেশের বাংলাভাষী নাগরিক এইটা তাদের অন্তর পোড়ায়।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:২৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বাংলাদেশিদের ওরা সবসময় তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে।
৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৪৯
কামাল১৮ বলেছেন: এখন সাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে।অতিরিক্ত ভিড় পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর।যেটা হয় ঢাকায়।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৩০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভালো কথা কিন্তু এখন বাংলাদেশিরা না যওয়ার জন্য কান্নাকাটি করছে।
৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: শুভেন্দু অধিকারী খুবই চ্যাটাং চ্যাটাং কথা বলেছিলেন।
এবার বুঝুক অবস্থা।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৩১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: নমস্কার দাদা,
শুভেন্দুর চ্যাটাং চ্যাটাং কথা জন্য দুইদেশের সম্পর্ক বেশি খারাপ হয়েছে।
৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:২১
খায়রুল আহসান বলেছেন: আরও কমবে।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কমা উচিত।
৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:১২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কমুক। অহংকার মাটিতে মিশুক
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমরাও তাই চাই।
৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:০৬
এনামেল হউক বলেছেন: @কামাল১৮ঃ দালাল তুই তো একথাই বলবি। ভাঁড়ৎের খারাপ তো তোর সহ্য হয় না।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৫২
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
১৮ সালে প্রথমবার গিয়েছিলাম।
পুঁজার কিছুদিন পুর্বে কলকাতা ছিলাম। হোটেল মালিক ৩০০০ রুপির
মাস্টার বেডরুম বলে, যা মন চায় দিয়েন!
তখন এমন ব্যবহার কল্পনা করা যেত না।