| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
২০১০ সালের ২৫ মার্চ। সেদিন মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত হাসিনার সিদ্ধান্তে যাত্রা শুরু আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের। হাসিনার করা আদালত। হাসিনার করা আইন। সেখানে চলে প্রহসনের বিচার যেখানে আত্নপক্ষ সমর্থনের জন্য কাউকে দেওয়া হয়নি কোন সুযোগ। সাক্ষ্যিদের গুম করা হয়েছে অথবা ভারতের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ফাঁসি দেওয়া হয় মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, আবদুল কাদের মোল্লা, মুহাম্মদ কামারুজ্জামান, মীর কাসেম আলী, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে। দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুদণ্ড পরে আপিলে আমৃত্যু কারাদণ্ডে পর্যবসিত হয় এবং গোলাম আযমকে ৯০ বছরের সাজা দেওয়া হয় তিনি কারাগারেই মারা যান এছাড়া বিএনপি মন্ত্রী আবদুল আলীম কারাগারেই মৃত্যুবরণ করেন।
হাসিনার সেই আদালত ১০০% সহীহ তরিকায় যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করেছে সেই আদালতের উপরে আপনাদের বিশ্বাস নাই? হাসিনার আমলের কোন বিচারক কোন পক্ষপাতিত্ব করে নাই, কারো কথা শোনে নাই, কারো দিকে তাকায় নাই তারা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করে গেছে। তারা ১০০% সহীহ বিচার করে ফাঁসি দিয়েছে, এখন যদি আপনারা সেই আদালতের উপরে সন্দেহ করেন তাহলে ভাবতে হবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সহীহ হয় নাই। শুধুমাত্র বিরোধী মতকে দমন করার জন্যই তখন সেই বিচার হয়েছিল। তখনকার বিচার ১০০% সহীহ হলে এখনকার বিচারও ১০০% সহীহ, তখনকার বিচার ১০০% সহীহ নাহলে এখনকার বিচারও ১০০% সহীহ না---এখন আপনারাই বলেন কোনটা মানবেন⁉️
সেই একই ভবন, একই ট্রাইব্যুনাল-কেবল দৃশ্যপট বদলে গেছে। একসময় যে ট্রাইব্যুনাল থেকে হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে যুদ্ধাপরাধের রায় দেওয়া হয়েছিল, আজ সেই ট্রাইব্যুনালই তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বিচারিক রায় দিয়েছে। তাহলে সেই আদালতকে ক্যাঙ্গারু কোর্টের ফরমায়শি রায় যার ৫ পয়সাও মূল্য নেই বা এই রায় আপনারা ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করেছে কেন? এর উত্তর আপনাদেরকেই দিতে হবে।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: 'জামাত নেতাদের বিচার সঠিক ছিল এখন হাসিনার বিচার সঠিক হয়নি' এই বিয়য়ে আপনার মতামত কি?
২|
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৫৮
যারীন তাসনীম আরিশা বলেছেন: রানু বেগম বলছে এই রায় আগে থেকেই তৈরি করা তাহলে কি জামাত নেতাদের ফাঁসিও আগে থেকে তৈরি ছিল?
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: রানু বেগম কে? চিনতে পারলাম না।
৩|
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০৪
যারীন তাসনীম আরিশা বলেছেন: এখনো রানু বেগমকে চেনেন না?
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বুঝেছি। একটা পাগলের কথা বলছেন নিশ্চয়?
৪|
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১২
যারীন তাসনীম আরিশা বলেছেন: ঠিক ধরেছেন। ![]()
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। ওটা একটা বদ্ধ পাগল।
৫|
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১৮
অরণি বলেছেন: তাদের অবস্থা হয়েছে বিচার মানি তালগাছ আমার এই টাইপের।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:২১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আম্লিগের অবস্থা হলো, তখন সঠিক ছিল এখন সঠিক নাই।
৬|
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৩৮
অধীতি বলেছেন: ওনারা ওনাদের ভারত মাতার প্রতি নিবিষ্ট চিত্তে তাকাইয়া ছিল যে এই বোধহয় এক ধমকে বিচারকের জলাঞ্জলি হইয়া যাইবে। আদতে তাহা না হওয়ায় হতাশার মোড়কে আচ্ছাদিত হইয়া নৈতিকতার শেষ অবলম্বনটুকোও বিসর্জন দিতে বাধ্য হইল। আহারে ১০০১ কুলাঙ্গার আহা!
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ১০০১ কুলাঙ্গার হচ্ছে ভারত মাতার প্রকৃত দালাল; এরা সবসময় হাড্ডির দিকে তাকিয়ে থাকে কখন বুবু হাড্ডি ঝোলাবেন সেই সেই আশায়।
৭|
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪১
কোমলমতিরপ্যাদানি বলেছেন: রানু বেগম - হা হা হা
রানু আমরা আগেই ডাকতাম, এখন থিকা বেগম যোগ কইরা দিমুনে।
রানু আর তার উস্তাদ সবসময় মনে হয় চোলাই মদের উপ্রে থাকে, নাইলে এরাম উলটাপালটা কমেন্ট আর পোস্ট করে ক্যাম্নে ![]()
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: রানু বেগমের কথা শুনলেই রাগ উঠে কোথা থেকে কি সব আবোল তাবোল বলে তার ঠিক নেই।
৮|
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: রানু বেগম পাক্কা একটা ধান্ধাবাজ ও চরম মিথ্যুক।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: রানু বেগম ও তার গুরু ইবলিশ দুটোই প্রচন্ড মিথ্যাবাদী।
৯|
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: বিএনপির তৈরি RAB যেমন বিএনপিকে সাইজ করেছে ঠিক তেমনই আওয়ামীলীগের তৈরি মানবতা বিরোধী অপরাধ আদালত আওয়ামীলীগ তথা হাসিনাকে সাইজ করেছে; হাসিনাকে সাইজ করায় আওয়ামীলীগের পু**কি মরিচের মতো জ্বলতেছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২১
রাসেল বলেছেন: আমাদের দেশের বিচার ব্যবস্থায় যারা আছেন, তারা কি জবাব দিবেন?