![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
না মিটিতে আশা ভাঙিল খেলা
ঘটনার শুরু যেখান থেকে:
সেদিন আমার এক বন্ধুর বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছি । অনেকদিন পর দেখা। বেশ জমিয়ে আড্ডা চলছে। এমন সময় ওর দুই ছেলে মেয়ে ছুটতে ছুটতে এল। মেয়েটি ছোটো, ছেলেটি বছর দেড়েকের বড়।
মেয়েটি মাকে নালিশ করল -ভাইয়া আমাকে মেরেছে ?
বন্ধু বলল-আর বলিস না রাতদিন মারামারি চলছেই। দুটো এত দুষ্টু হয়েছে কি বলব ।
আমি জিজ্ঞাসা করলাম -মা , ভাইয়া তোমাকে মেরেছে কেন ?
ভাইয়া বলেছে এটা ফুলের বোকেতে দেয় ,আমি বলছি এটা ফুলকপি -তাই
বললাম –কই দেখি তোমার ফুল কপি ?
মেয়েটি আমার হাতে একটা ফুলসহ আগাছা তুলে দিল ।
হাতে নিয়েই চমকে উঠলাম , কি সর্বনাশ ! করেছেটা কী ! পার্থেনিয়াম গাছ !
বন্ধুকে বললাম-ছেলেমেয়েরা কী নিয়ে খেলে একটুও নজর রাখিস না !
বন্ধু আমাকে বলল-তুই টেনসন নিস না। ওগুলো ওরা প্রতিদিন নিয়ে খেলে।
আমি চেঁচিয়ে উঠলাম -সবাইকে কবরে পাঠনোর ব্যবস্থা করছিস নাকি !
এদিকে ভাবি খাবার নিয়ে হাজির।
বললাম -আগে এদের হাত সাবান দিয়ে খুব ভালো করে ধুঁয়ে নিয়ে আসুন ,পরে খাবার খাব।
ভাবি ছেলেমেয়েদের হাত ধোয়াতে নিয়ে গেলেন।
আমি বন্ধুকে বোঝাতে বসলুম এই ভয়ঙ্কর গাছটার মারণ ক্ষমতা ।
-শোন মানুষ ও গবাদি পশু এমনকি ফসলের উপর এর মারাত্মক প্রভাব। তুই মারাও যেতে পারিস। কিংবা ক্রমশ ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে এগিয়েও যেতে পারিস। তাই খুব সাবধান। চল এক নজরে এর সম্পর্কে কিছু কথা জেনে নিই।
গাছটির ছবি:
গাছটির বৈজ্ঞানিক নাম : Parthenium hysterophorus
উচ্চতা :
হাতদুয়েক লম্বা হয় এই গাছ গুলো।
দেখতে কেমন :
অনেকটা হাইব্রিড ধনেপাতার মতো দেখতে লাগে এর পাতা আমার কাছে। ঝাঁকড়া ঝোঁপালো ধরণের গাছ। ভারতে এটা গাজর ঘাস নামে পরিচিত , গাজরের পাতার মতো পাতা বলে ।
নকল সৌন্দর্য :
এর ফুল দেখতে এই রকম হয়।ছোটো ছোটো সাদা ফুল হয়। অনেকটা বিয়ে বাড়িতে ছোটো ছোট সাদাফুল দিয়ে বোকে সাজানো হয় সেই রকম।(যেগুলোকে জিবসি ফুল বলা হয়।)
(বুঝতে পারছেন তো আমার বন্ধুর মেয়ের কাছে কেন এটা কপির মতো মনে হয়েছিল )
কোথায় হয়:
কোথায় হয় না ! পাড়ার ক্লাবের মতো । যেখানে জায়গা পায় সেখানেই গজিয়ে ওঠে। বিশেষ করে রাস্তার দুপাশে হামেশাই দেখা যায়। বাইরে বের হলেই আপনি এই গাছটিকে দেখতে পাবেন। বিশেষ করে রাস্তার পাশে অনাদরেও দারুণ বেড়ে চলে এই গাছটি। পাকা রাস্তার ধারে , গ্রামের রাস্তার ধারে কোথায় নেই এই গাছ।
খুব দ্রুত বাড়ে এই গাছ। ছড়িয়েও পড়তে পারে খুব দ্রুত।
কী ক্ষতি করে?
সবার ক্ষতি করে। মানুষ , গবাদি পশু ও ফসলের উপর পার্থেনিয়ামের মারাত্মক প্রভাব। আপনি মারাও যেতে পারেন। কিংবা ক্রমশ ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে এগিয়েও যেতে পারেন। তাই খুব সাবধান। চলুন এক নজরে এর বিপদ সম্পর্কে কিছু কথা জেনে নিই।
১। মানুষ :
পার্থেনিয়াম গাছের প্রভাবে মানুষের নানা রকম রোগ হতে পারে
১।অ্যাজমা
২।ব্রঙ্কাইটিস
৩।হে ফিভার
৪।অ্যালার্জি
৫।হাঁপানি
৬।ক্ষতসহ চর্মরোগ
৭।এর বিষক্রিয়ার কারণে প্রচণ্ড ম্যথাব্যথা
৮।একজিমা
ইত্যাদি
২। গবাদিপশু:
পশুদের ক্ষেত্রে উপরোক্ত সব রোগগুলোই হতে পারে। “এছাড়া ‘পার্থেনিয়াম আগাছা’ যুক্ত মাঠে গবাদিপশু চরাণো হলে পশুর শরীর ফুলে যাওয়া, তীব্র জ্বরসহ নানা রোগে আক্রন্ত এবং বদ হজম দেখা দেয়।
৩। ফসল :
এ আগাছা ফসলের উৎপাদন প্রায় চল্লিশ শতাংশ কমিয়ে দেয়। বিশেষ করে ভূট্টার ক্ষেত্রে এ আগাছা ফল ধরার পর প্রাথমিক অবস্থায় মোচার ফল ধারণ ক্ষমতা ত্রিশ শতাংশ হ্রাস করে। এছাড়া ধান, ছোলা, সরিষা, গম, বেগুন, এবং মরিচের ক্ষেত্রে এ আগাছা বীজের অঙ্কুরোদগম ও বৃদ্ধি কমিয়ে দিয়ে ফসলের ফলন অনেকাংশে কমিয়ে দেয়।‘’ (তথ্য-প্রথম আলো)
এত ক্ষতিকর কেন ?
একটা কথা আছে কলাগাছের কোনো অংশই নাকি ফেলা যায় না । সবটাই কাজে লেগে যায়। আর এই গাছের সমস্ত অংশটাই ক্ষতিকারক। গোঁড়া থেকে আগা পর্যন্ত। এর পরাগ ক্ষতিকর , ডালপালা সবটাই ক্ষতিকর।
এখন কথা হল কেন ক্ষতিকর-এই গাছে sesquiterpene lactones এই নামের টক্সিন থাকে। যা গঠিত caffeic acid, vanillic acid, ansic acid, p-anisic acid, chlorogenic acid, এবং parahydroxy benzoic acid – দিয়ে যা মানুষ সহ অন্যান্য জীবের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর।
এ আগাছা এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ নিঃসরণ করে যা অন্যান্য ফসলের বৃদ্ধি কমিয়ে দেয়।
(ফসলের ক্ষেতে পার্থেনিয়ামের সাম্রাজ্য)
দমন-
এ গাছ দমন করা খুবই সমস্যার।
১। এই আগাছার জঙ্গল পুড়িয়ে ফেলা যেতে পারে। কিন্তু সমস্যাও আছে । পোড়ানোর সময় এই গাছের রেণু উড়ে দূরে ছড়িয়ে পড়তে পারে। ফলে সেক্ষেত্রেও ঐ গাছের বংশ বিস্তার বা মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে ঐ রেণু ঢুকে মানুষে ক্ষতি করতে পারে।
২। ঐ গাছ কেটে গভীরগর্তে পুতে ফেলা তাহলে রেণু ওড়ার সম্ভাবনা কম । কিন্তু এ ক্ষেত্রেও সমস্যা আছে – যারা এই আগাছা কাটবে তারা আক্রান্ত হতে পারে। মানে একেবারে শাঁখের করাতের মতো অবস্থা।
৩ । রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় তথা আগাছানাশক ব্যবহার করেও এ আগাছা দমন করা যায়। এক্ষেত্রে ব্রোমাসিল, ডায়ইউরোন, টারবাসিল প্রতি হেক্টরে দেড় কেজি অথবা ডাইকুয়াট আধা কেজি ৫০০ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি হেক্টরে প্রয়োগ করতে হবে। এছাড়া প্রতি হেক্টরে দুই কেজি ২.৪ ডি সোডিয়াম লবণ অথবা এমসিপিএ ৪০০ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করেও এ আগাছা দমন সম্ভব।
৪।জৈবিক দমন প্রক্রিয়া পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হীন একটি ভালো ব্যবস্থা। এই পদ্ধতিতে নানাধরণের পাতাখেকো বা ঘাসখেকো পোকার মাধ্যমে পার্থেনিয়াম গাছকে দমন করা সম্ভব বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
৫।তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল নিজের পরিবেশ সম্পর্কে সচেতন হওয়া। আমাদের অসচেতনার সুযোগ নিয়েই পার্থেনিয়াম এত দ্রুত বংশবৃদ্ধি করছে।
(রাস্তার পাশে পার্থেনিয়ামের জঙ্গল)
প্রতিকার-
১। কোনো যানবাহন ‘পার্থেনিয়াম’ আগাছায় আক্রান্ত এলাকা দিয়ে অতিক্রম করার পর ভালোভাবে তা ধুয়ে ফেলতে হবে।
২। বিষে বিষে বিষক্ষয়- পার্থেনিয়াম আক্রান্ত রোগে হোমিওপ্যাথিতে পার্থেনিয়াম গাছ থেকেই প্রতিষেধক ওষুধ তৈরি করা হয়।
৩। কোনোরকম অসুবিধা বুঝলেই দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে উপযুক্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।
সবকিছু শোনার পর আমার বন্ধুকে দিশেহারা ও আতঙ্কিত লাগছিল। আতঙ্কিত হওয়ার মতো কথাই বটে। তবু বললাম আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। নিজের শরীরকে নিজেই সুস্থ রাখতে হবে ।তার জন্য পরিবেশকেও সুস্থ রাখা দরকার।
বন্ধু বললো এতখবর রাখিস কোথা থেকে !
আমি বললাম কোনো ব্যাপার না ; টেকস্পেটে চোখ রাখ।তুইও পেয়ে যাবি। তুই কী নিয়ে জানতে চাস- মুক্ত সফটওয়্যারে আঁকি বুকি , লিনাক্স নিয়ে জিজ্ঞাসা , ল্যাপটপের সুরক্ষা , দাঁতের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি , ঘাড়ের যন্ত্রণা থেকে আরোগ্যলাভ , ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানা অজানা তথ্য , ডোমেইন কেনার সময় কী কী নজর রাখা উচিত - সবকিছু পাবি।
এমন সময় ভাবি ফিরে এলেন ছেলেমেয়েদর হাত ধুইয়ে। সঙ্গে মিষ্টি , লুচি সঙ্গে ছোলার ডাল। ভাবির হাতের রান্না যেন একেবারে অমৃত।
খেতে খেতে বললাম-ভাবি রান্না খেয়ে আমি একেবারে অভিভূত। আপনাকে আশর্বাদ করি পুত্র কন্যাতে আপনার সংসার ভরে উঠুক।
ভাবি কৃত্রিম রাগ দেখিয়ে বললেন- আগে জানলে আমি তোমাকে রান্না করে খাওয়াতাম না।
সে কি কেন ?-আমি অবাক হওয়ার ভান করে বললাম।
-তুমি তো আমার শত্রু বলেই মনে হচ্ছে।দুটো শয়তান নিয়েই সামলে পারছি না ।এরপর আরো হলে আমি আর এখানে থাকব না একেবারে বাপের বাড়ি চলে যাব।
আমরা সকলে হেসে উঠলাম।
( জনস্বার্থে প্রচারিত )
আমার এই লেখাটি প্রথমে এখানে প্রকাশিত।
০৭ ই মে, ২০১২ রাত ১:২১
সবুজসবুজ বলেছেন: গাছটি সম্পর্কে জানা দরকার।নিঃশব্দ খুনি গাছ
২| ০৭ ই মে, ২০১২ রাত ১:১৭
নেমলেসবেসট বলেছেন: তানিম ভাইয়ের সাথে একমত
০৭ ই মে, ২০১২ রাত ১:২১
সবুজসবুজ বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ০৭ ই মে, ২০১২ রাত ১:১৭
অনিক আহসান বলেছেন: আগে জানতামই না। প্রয়োজনীয় পোস্ট ।
০৭ ই মে, ২০১২ রাত ১:২২
সবুজসবুজ বলেছেন: আপনাদের সাবধান করার জন্যই এই পোস্ট
৪| ০৭ ই মে, ২০১২ রাত ১:২২
নিশাচর নাইম বলেছেন: আগেই দেখেছিলাম টেকস্পেট এ।এই গাছ সম্পর্কে আমারো জানা ছিল না।কত দেখেছি।আপনার বন্ধুর মত অন্যরাও টেকস্পেট এ চোখ রেখে আপনার মতই অনেক কিছুই জানবে সেই প্রত্যাশা করি।
০৭ ই মে, ২০১২ রাত ১:২৯
সবুজসবুজ বলেছেন: সবাইকে সচেতন করার জন্যই এই পোস্ট।আমার এই লেখাটি প্রথমে http://www.techspate.com এ প্রকাশিত।তাই আপনার চোখে পড়েছে। ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।
৫| ০৭ ই মে, ২০১২ রাত ১:৩০
টুন্টু কুমার নাথ বলেছেন: ছোট্টবেলায় এইগুলান নিয়ে কত্ত খেলা খেলছি।এখন আইছে তত্ত শিখাইতে।
ভাই কেমনে বিশ্বাস করমু এইগুলান যে মরণব্যাধি গাছ।
০৭ ই মে, ২০১২ রাত ১:৩৯
সবুজসবুজ বলেছেন: ভাই ,আপনার সঙ্গে আমার কি শত্রুতা আছে ? আমিতো আপনাকে চিনিই না।আপনাকে মিথ্যে বলতে যাব কেন।
ঠিক আছে আমাকে বিশ্বাস করতে হবে না।আপনি বাংলা কিংবা ইংরেজিতে এই গাছের নাম লিখে গুগলে সার্চ দিন।সত্যি বলছি না মিথ্যে বলছি হাতে হাতে প্রমাণ পেয়ে যাবেন।
ঠিক আছে আপনাকে সে কষ্ট ও করতে হবে না।দেখুন আমি লেখার মধ্যে কোথা কোথা থেকে তত্য পেয়েছি তার লিঙ্ক দেওয়া আছে।ক্লিক করুন পেয়ে যাবেন।
আর আপনি খেলেছেন ছোটোবেলায়।আর ভুল করেরো ঐ গাছের সংস্পর্শে যাবেন না।বরং প্রতিরোধের দিকে নজর দিন।
৬| ০৭ ই মে, ২০১২ রাত ১:৫০
অবসর.কম বলেছেন: ধন্যবাদ, পোস্টের জন্য। আগেই কোথায় যেন লেখাটি পড়েছিলাম। টেকস্পেটেই সম্ভবত।
০৭ ই মে, ২০১২ রাত ২:০০
সবুজসবুজ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ।
এই লেখাটি প্রথমে http://www.techspate.com এ প্রকাশিত।তাই আপনার চোখে পড়েছে।
ভালো থাকবেন।
৭| ০৭ ই মে, ২০১২ রাত ১:৫৩
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: একটা ভালো জিনিস নিয়ে পোস্ট দিসেন। প্লাস
০৭ ই মে, ২০১২ রাত ২:০৪
সবুজসবুজ বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ০৭ ই মে, ২০১২ রাত ২:০৬
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: চমতকার পোস্ট। প্লাস। দারুন একটা ব্যাপার জানলাম।
০৭ ই মে, ২০১২ রাত ২:০৯
সবুজসবুজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
সচেতন করার জন্যই দেওয়া।
৯| ০৭ ই মে, ২০১২ রাত ২:১১
মিনহাজুল হক শাওন বলেছেন: টুন্টু কুমার নাথ বলেছেন: ছোট্টবেলায় এইগুলান নিয়ে কত্ত খেলা খেলছি।এখন আইছে তত্ত শিখাইতে।
ভাই কেমনে বিশ্বাস করমু এইগুলান যে মরণব্যাধি গাছ।
জনাব ছোট বেলায় তো আরো বিষাক্ত ফুল, কাঁটা, ফল নিয়ে খেলেছি। জানতাম না বলে ব্যপারটা অত পাত্তা দিচ্ছিনা। বিশ্বাস না করলে একবার টেস্ট করে দেখুন না!
@লেখক, আরো একবার সতর্ক হলাম। শেয়ার করায় ধন্যবাদ।
০৭ ই মে, ২০১২ রাত ২:১৮
সবুজসবুজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
নীরোগ থাকুন।
১০| ০৭ ই মে, ২০১২ রাত ২:১৩
হিবিজিবি বলেছেন: এই আগাছা জাতীয় গাছটা সম্পর্কে ধারনা ছিল না! মনে হয় কোন দিন দেখিনি, আপনার মাধ্যমে জানলাম।
ধন্যবাদ।
০৭ ই মে, ২০১২ রাত ২:১৯
সবুজসবুজ বলেছেন: সলে কমবেশি আমরা প্রত্যেই দেখেছি।তবে হয়তো সকলে চেনে না।
ধন্যবাদ।
১১| ০৭ ই মে, ২০১২ রাত ২:১৬
জেবাল বলেছেন: very nice post
০৭ ই মে, ২০১২ রাত ২:২০
সবুজসবুজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ০৭ ই মে, ২০১২ রাত ২:১৭
রিফাত হোসেন বলেছেন: ++
আশা করি টেক স্পটের মত সামুতেও আপ্নার ভাল পোস্ট পাব
০৭ ই মে, ২০১২ রাত ২:২২
সবুজসবুজ বলেছেন: ভাই অবশ্যই চেষ্টা করব টেকস্পেটের পাশাপাশি সামুতেও ভালো লেখা দিতে
১৩| ০৭ ই মে, ২০১২ রাত ২:২৬
এস এম নাদিম মাহমুদ বলেছেন: আমাদের ল্যাবে গত কয়েক মাস থেকে এ নিয়ে আমার এক শ্রদ্ধীয় স্যার গবেষণা করছেন। আমি উনাকে গাছটি উদ্ধার করে দিয়েছিলাম গত ডিসেম্বর মাসে.েআশা করি আগামি কয়েক মাসের মধ্যে একটা যুগান্তকারি ফল আমরা দেখতে পারবো
০৭ ই মে, ২০১২ রাত ২:৩৩
সবুজসবুজ বলেছেন: আমরা আপনাদের সাথে আছি।
কেউ কেউ বিশ্বাসই করতে চাইছে না।
১৪| ০৭ ই মে, ২০১২ রাত ২:৪২
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: ++++
ধন্যবাদ।
০৭ ই মে, ২০১২ রাত ২:৫৪
সবুজসবুজ বলেছেন: ধন্যবাদ ++++++++
১৫| ০৭ ই মে, ২০১২ রাত ৩:৩৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ভাল জানলাম...
১৬| ০৭ ই মে, ২০১২ ভোর ৪:২১
ঘুমকাতুর বলেছেন: এইটা নিয়া কতো খেলছি
আগে জানতাম না। জানলাম ধন্যবাদ
১৭| ০৭ ই মে, ২০১২ সকাল ৮:১২
কলাবাগান১ বলেছেন: Artemisinin, a new, highly-effective anti-malarial compound, is a sesquiterpene lactone....
Some plants containing these compounds include:
Laurus nobilis[3]
Chrysanthemum
Pyrethrum
Ragweed
Sneezeweed
Ironweed[4]
Sagebrush
Wormwood
Mugwort
Boneset[5]
Poverty weed
Marsh elder
Cocklebur
Burdock
Chamomile
Feverfew
Artichoke
Gailladrin
Parthenium
Sunflower
Lettuce
Spinach
Yellow star thistle
Ginkgo biloba
আপনি যেভাবে এই গাছকে ভয়ংকর বলে লেবেল করলেন.. বাস্তবে কি ততটা ....
১৮| ০৭ ই মে, ২০১২ সকাল ৮:১৯
েমা আশরাফুল আলম বলেছেন: caffeic acid, vanillic acid, chlorogenic acid, এবং parahydroxy benzoic acid –এ ই গুলান কোনো খারাপ জিনিস না, These compounds are the next generation drug molecule for treating hypertension, cancer, obesity and diabetes.
১৯| ০৭ ই মে, ২০১২ সকাল ১০:৩৭
হেডস্যার বলেছেন:
আমি ভাবছি কি না কি !!
২০| ০৭ ই মে, ২০১২ দুপুর ১২:১০
উণ্মাদ তন্ময় বলেছেন: জ্ঞানমূলক পোস্ট
২১| ০৭ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:৪৭
সিলেটি জামান বলেছেন: জানার আছে অনেক কিছু, নতুন করে জানলাম। আমার বাড়ীর আশে পাশে এই গাছ প্রচুর আছে। কি করব ??
২২| ০৭ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:৫৪
গোলাপি রাজকন্যা বলেছেন: মাই গড!
এই ফুল দিয়ে তো অনেক খেলেছি ছোট বেলায়! এখনো আমার বাগানের আগাছায় দেখলাম সেদিন, ভাল লাগে নলে তুলে ফেলিনি
২৩| ০৭ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:৫৪
জেবাল বলেছেন: @জামান, পোড়ায়া ফেলেন
২৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৪৪
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: অসাধারন পোষ্ট
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই মে, ২০১২ রাত ১:১৩
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ভাল লাগল লেখা। গাছটি সম্পর্কে জানতাম না