![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঘুম যেন এক রহস্য দ্বীপ। আবছা আলো-আঁধারে ঢাকা। ‘ঘুম ঘোরে কে আসে মনোহর?’ আবার, ‘কখনো জাগরণে যায় বিভাবরী।’এ শরীর যার, যে জগতে এর বাস, তার যেন তেমন ভূমিকাই নেই, বিস্মৃত সে এ জগৎ সম্বন্ধে।
আমরা সবাই এমন অবস্থায় জীবনের এক-তৃতীয়াংশ সময় কাটাই। ঘুম অবশ্য জীবনের অপরিহার্য অংশ। সাত-আট ঘণ্টা ঘুমাতে হয় আমাদের প্রতিদিন।
আমরা যখন ঘুমাই, তখন শরীরে অদ্ভুত সব ঘটনার ঘনঘটা ঘটে—আমরা কখনো অনেক দূরে চলে যাই স্বপ্নের ভুবনে—কী আশ্চর্য সফলতার সঙ্গে শরীর তখন নিজের দেখভাল নিজেই করে ।
ঘুম হয় নানা স্তরে। আমরা নেমে আসি অনেক সময় গভীর ঘুমের স্তরে, হঠাৎ আমরা যখন জেগে উঠি, এ যেন ঘুমের অতল থেকে ওপরে উঠে আসা, আবার আমরা অনেক সময় থাকি নিদ্রাও জাগরণের সীমান্তে।
অনেক সময় আমাদের ঘুম হয় না। জেগে জেগে কাটে রাত। চোখের পাতা এক হয় না। দুশ্চিন্তা, অফিসের কাজ, পরীক্ষা, বিয়ে সামনে… ভালো-মন্দ অনেক কারণেই তো কাটে নির্ঘুম রাত। সারা রাত বিছানায় এপাশ-ওপাশ।
বিজ্ঞানীরা বলেন, সুনিদ্রা যাতে হয়, এরও উপায় আছে। স্লিপ হাইজিন বা নিদ্রাবিধি। মন ও শরীরকে শান্ত, সতেজ ও সবল রাখে। আছে কিছু পরামর্শ, যেগুলো মানতে পারলে সুনিদ্রা হবে। কী করলে ঘুম আসবে?
ঘুম সম্পর্কে আরো বিস্তারিত এই লিংক এ পাওয়া যাবে..।
©somewhere in net ltd.