![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কোকড়ানো
চুল নিয়ে অনেকেই বিব্রত বোধ করেন।
আর তখন বিউটি পার্লার কিন্বা নানা
ধরনের ওষুধের পিছনে ছুটাছুটি করেন।
কিন্তু এই কোকড়ানো চুল সোজা করার
সহজ উপায় রয়েছে।
তাহলে আসুন জেনে নেই এই কোকড়ানো
চুল কিভাবে সহজে সোজা ও যত্ন নেওয়া
যায়।
চুল নিয়ে মানুষের ভাবনা যেনো শেষ
নেই। চুল কিভাবে সুন্দর ও সিল্কি হবে
এবং সোজা করা যায় তাছাড়া চুলের
যত্নই বা কিভাবে নেওয়া যাবে সে
বিষয়ে জানা দরকার।
# ক্রিম বা লোশন দিয়ে চুল সোজা করা
যায়। তবে এই প্রক্রিয়া একটু জটিল বলে
অভিজ্ঞ হাতে করাটাই বুদ্ধিমানের
কাজ।
# সপ্তাহে দুই দিন মেহেদি, টক দই এক
কাপ, ডিম একটি, তেল দুই চা চামচ এবং
প্রয়োজন মতো পানি দিয়ে পেস্ট তৈরি
করে চুলে আধা ঘণ্টা লাগিয়ে ধুয়ে
নিতে হবে।
# পাকা কলার সঙ্গে মধু পেস্ট করে
চুলে ২০ থেকে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে
ফেললে চুল মশৃণ হবে।
# কোকড়ানো চুল সোজা করতে চাইলে
ব্লোড্রাই অথবা আইরণ করতে হবে।
# অস্থায়ী চুল সোজা করতে জেল,
বোমুজ ক্রিম ব্যবহার করা যায়।
# চুল সোজা করার পর ঠিক মতো যত্ন
করতে হবে। কোকড়ানো চুল সোজা করলে
গোসলের পর থেকে চুল শুকানোর সময়
পর্যন্ত বিশেষ যত্ন নিতে হবে।
# কোকড়ানো ভেজা চুল দ্রুত শুকিয়ে
নিতে হবে।
# অর্ধেকের বেশি চুল শুকানোর পর
বাকিটা চিরুনি বা রুলার ব্রাশ দিয়ে
টেনে ব্রাশ করতে করতে শুকাতে হবে।
# কোকড়ানো চুল সোজা করলে
শ্যাম্পুর পর কণ্ডিশনার ব্যবহার করতে
হবে।
# কোকড়ানো চুল বেনি করা যাবে না।
# রাতে ঘুমানোর আগে হাতখোপা অথবা
কাপড় বা ফিতা দিয়ে চুল বেনির বদলে
ভালো করে টাইট করে পেঁচিয়ে রাখতে
হবে।
# কোকড়ানো চুল সোজা করার পর খুবই
রুক্ষ্ম হয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে
কণ্ডিশনার ব্যবহার সপ্তাহে দুই দিন
ভালো মতো ম্যাসেজ করে স্টিম বা গরম
পানির ভাব দিয়ে তারপর শ্যাম্পু করতে
হবে।
# নিশিন্দার পাতার রস সম পরিমাণ
নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ফুটিয়ে
নিয়ে ঠাণ্ডা হলে চুলের গোড়া থেকে
আগা পর্যন্ত ঘষে ঘষে লাগিয়ে নিতে
হবে। পরদিন শ্যাম্পু করতে হবে। এতে
চুলের খুশকি দূর হয়ে চুর হবে সিল্কি।
©somewhere in net ltd.