![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গর্ভের ভেতর নারী,নারীর ভেতর গর্ভ
ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশী, এই খুশী বয়ে যাবে সকলের মাঝে ধনী থেকে গরীব কেহ বাদ রবে না একই কাতারে দাড়িয়ে ঈদুল আযহার সালাত আদায় করে আল্লাহর রাজী খুশী-এর জন্য প্রত্যেক এর সামর্থ অনুযায়ী পশু কোরবান করে যথাসম্ভব গরীবের মাঝে বিলিয়ে দিবে।
কিন্তু হচ্ছে এর পুরো উল্টো, কেহ কেহ ফ্রীজ ভরে রেখেছে, কেহবা আবার ঈদের আগেই বাড়তি ফ্রীজ ক্রয় করে রেখেছে যাতে করে গোশত রক্ষনাবেক্ষনে কোন সমস্যা না হয়। গরীবের মাঝে বিলাচ্ছে না তানা, সমাজ আছে না তাহার চোখ লজ্জায় সামান্যতে গরীব বিদায় করে সন্তুষ্টি ভাব তুলে ধরতে ভুলছেনা।
এই হচ্ছে এই সমাজের রূপ যেখানে ভিক্ষার থলি শোভা পায় পথে ঘাটে, এটা যে সকলের জন্য লজ্জার তাহাই বা কজনার কর্ণপাতে আঘাত হানে।
যার নেই সে হারাচ্ছে, আর যার আছে সে লুটছে_এই তো এর রূপ, যা দেখিতেছি দু নয়নে
উৎসব অনুষ্ঠানে এরা লোক দেখানে সং সাজে, দান খয়রাতে নিজেকে বিলিয়ে ধন্য মনে করে।
২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:০৪
নিয়েল হিমু বলেছেন: লগিন করার ইচ্ছা ছিল না । আপনাকে দেখেই করলাম ।
ঈদের শুভেচ্ছা উইথ ভালবাসা এবং শ্রদ্ধা
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
অবচেতনমন বলেছেন: এতো আমার সৌভাগ্য নিয়েল তোমাকেও ঈদের শুভেচ্ছা রইল
৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:০৫
নিয়েল হিমু বলেছেন: ছোট্ট করে অনেক কিছু বলে দিয়েছেন । আমি পারি না এভাবে বলতে কিন্তু খুব ইচ্ছা হয় বলতে । পোষ্ট +
৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৫৭
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: Click This Link
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭
অবচেতনমন বলেছেন: হুমায়ুন তোরাব লেখাটা বেশ লাগল, সাথে থেকো সবসময় এমনি করে
৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই মনের পশু কোরবানী দিলে কোরবানী কবুল হবে।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১৭
অবচেতনমন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ভাললাগা, সাথে থাকবেন এমনি করে
৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৩২
ভোরের সূর্য বলেছেন: প্রতি ঈদে দেখি ১০লাখ বা ১৫লাখ টাকার গরু। আচ্ছা সেই গরুটার মাংস কত কেজি হয়? ধরলাম ৫০০কেজি বা ৮০০কেজি বা ২০মণ।কিন্তু একটি একটি ৫০হাজার টাকার গরুর কত কেজি মাংস হয়?মিনিমাম ৩মণ। তার মানে ১লাখ টাকার ২টা গরুতে ৬মণ মাংস হবে তাহলে ১০লাখ টাকায় ৬০মণ মাংস হবে।কিন্তু ১০লাখার গরুতে হবে মাত্র ২০মণ।কি পরিমাণ টাকার অপচয়। ১০ লাখ টাকায় ২০টি গরু কিনলে কতজন মানুষ কে বিলানো যেত।কত গরীব মানুষ কে খাওয়ানো যেত মাংস।
মজা লাগে প্রতি ঈদে ফ্রীজ এবং ডীপ ফ্রীজ সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় মাংস সংরক্ষন করার জন্য। আচ্ছা বলুনতো বাংলাদেশের মতন গরীব দেশে সত্যি কি উপায় আছে অনেক মাংস সংরক্ষন করার যদি সত্যি সত্যি গরীব মানুষ কে মাংস বিলানো হয় ঠিকমত বা বেশি।
আমি নিজে গ্রামের দিকেই কোরবানি দেয়ার চেষ্টা করি প্রতি বছর।আমার সামর্থ কম কিন্তু তার পরেও মনে হয় ইশ আরেকটু বেশি যদি কোরবানি দিতে পারতাম তাহলে আরো বেশি মানুষকে বিলানো যেত। কারণ এত চাহিদা যে মানুষ আসতেই থাকে মাংসের জন্য। শেষ পর্যন্ত দেখা যায় নিজের ভাগ থেকে দিয়েও কুলানো যায়না।
আমি জানিনা আপনার অভিজ্ঞতা আছে কিনা গ্রামের দিকে কুরবানি দেয়ার।দেখবেন এত এত মানুষ আসে কুরবানির মাংসের জন্য যে শেষে বলতে হয় মাংস শেষ।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪
অবচেতনমন বলেছেন: ভোরের সূর্যের রাঙানো আলোয় পবিত্র হোক সকল লগ্ন
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৮
এম ই জাভেদ বলেছেন: মনের পশুকে না মেরে শুদ্ধ করাতেই মনে হয় এই অবস্থা।