![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক হিসাবে দেখে গেছে, শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর ২০০ কোটি পেনসিল ব্যবহার করা হয়। আমাদের দেশে কতটা ব্যবহার হয়, তার সঠিক পরিসংখ্যান না থাকলেও ব্যবহারের পরিমাণ কম নয়। সেটা সব শিক্ষার্থীর হাতে পেনসিল দেখে সহজেই অনুমান করা যায়। পেনসিলেরও আছে রকমভেদ। কোনোটার লেড (Lead) নরম, কোনোটার শক্ত। আবার কোনোটায় বেশি কালো টানা যায়, কোনটায় হালকা। লেখার সময়ও কোনো কোনো পেনসিল কাগজে খসখস শব্দ করে আর কিছু পেনসিলে সুন্দর লেখা হয়।
এসব দোষ-গুণের কারণে পেনসিলকে তিনটি প্রধান ভাগে ভাগ করা হয়েছে। লেড শক্ত হলে একে H (Hard) দিয়ে পেনসিলের গায়ে দেখানো হয়। পেনসিল কত কালো বা ঘন লেখবে, তা প্রকাশ করতে ব্যবহার করা হয় B (Bold) দিয়ে। আবার সেটা কত সুন্দরভাবে লেখবে, তা প্রকাশ করা হয় F (Fine Point) দিয়ে। পেনসিলের লেড যত শক্ত হবে, H-এর মাত্রাও বেড়ে 2H, 3H, 4H, 5H ইত্যাদি হবে। আবার এর দাগ যত ঘন হবে B-এর মাত্রাও তেমন বেড়ে 2B, 3B, 4B, 5B হবে। সাধারণভাবে আমরা ব্যবহার করি HB পেনসিল। যার মানে পেনসিলের লেড শক্ত এবং সেই সঙ্গে যথেষ্ট কালোও বটে।
সূত্রঃ প্রথম আলো
২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১৯
সকাল ও সারিকা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৮
তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: ভালোই লাগল।
৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৭
আল ইফরান বলেছেন: ভালো লাগলো।
বড় ভাই জিওগ্রাফির ছাত্র হওয়ার সুবাদে পিচ্চিকালেই এইগুলান জানা হইছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৮
মৈত্রী বলেছেন:
এর আগেও কোথায় পড়েছি...
আর্কিটেকচারাল ড্রয়িং নিয়ে কাজ করতে হয় তাই জানি.....