নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিঃশব্দ সময় পেরিয়েছে ধাপে ধাপে মৌনতায়, কালে কালে কেটে গেছে অযুত নিকষ প্রহর; আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে থাকা নিযুত স্পর্শের ঘ্রাণ, প্রতিদিন চুপিসারে বয়ে চলে বুকের ভেতর৷
আমি জানি ব্লগে কপি-পেস্ট লেখাকে নিরুৎসাহিত করা হয়। আর তাই আজ পর্যন্ত আমি কোন কপি-পেস্ট পোস্ট দেইনি। কিন্তু ইদানীং অনেকেই অভিযোগ করছেন যে ব্লগের পরিবেশ নাকি মনমরা হয়ে গেছে, একটু চাঙ্গা করা দরকার। তাই আজ একটি কপি করা কৌতুক আপনাদের সামনে পেশ করলাম। কৌতুকটা অনেক আগে প্রথম আলোতে প্রকাশিত হয়েছিল। এটা পড়ে আমি এতটাই হেসেছিলাম যে আপনাদেরকে এর রসাস্বাদন করানোর লোভ সামলাতে পারলাম না। অনেকেই পড়ে থাকতে পারেন বা এই ব্লগেও কেউ প্রকাশ করে থাকতে পারেন তাই আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
ভীষণ গরম পড়েছে আজ। সবাই ঘেমে নেয়ে অস্থির। ক্লাসরুমের বাইরের দিঘিটা হাতছানি দিয়ে ডাকছে শিক্ষককে। যত তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরে যাওয়া যায়। তাই আজ পড়াশোনা বাদ দিয়ে তিনি ক্লাসের সবাইকে বললেন রচনা লিখতে। যার যা মনে আসে, সে তার ইচ্ছেমতো ওই বিষয়ে রচনা লিখতে পারবে। সবাই লিখতে শুরু করল। শিক্ষক আরাম করে চেয়ারে বসে একটা খাতা দিয়ে বাতাস করছেন নিজেকে।
একে একে সবাই খাতা জমা দিল। শিক্ষক সবারটা দেখলেন। কেউ লিখেছে গরু, কেউ বিদ্যালয়, কেউ বা আমাদের গ্রাম, বাজার ইত্যাদি বিষয় নিয়ে। এদের মধ্যে এক ছেলে রচনা লিখেছে কুমির নিয়ে। অন্য রকম বিষয় দেখে নড়েচড়ে বসলেন শিক্ষক। ছেলেটা লিখেছে কুমির উভচর প্রাণী।
কুমিরের আছে দুটি চোখ, একটি নাক, দুটি কান ও চারটি পা। আর বিশাল একটা মুখ এবং দাঁতগুলো ভীষণ ধারালো। কুমিরটির সারা দেহে খসখসে শক্ত চামড়ার আবরণ রয়েছে। আর আছে বিশাল লম্বা একটি লেজ। সেই লেজে আছে খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা···
শিক্ষক হুঙ্কার দিলেন-এই বদমাশ, এগুলো কী লিখেছিস! এত খাঁজকাটা কেন? জবাবে ছাত্র বলল, ‘স্যার, অনেক লম্বা লেজ তো, তাই অনেক বেশি খাঁজকাটা।’
শিক্ষক বললেন, ‘হয়েছে, তোর আর কুমির নিয়ে রচনা লিখতে হবে না। কালকে গরু নিয়ে রচনা লিখে আনবি।’
পরদিন ছাত্র ২০ পৃষ্ঠার একটা রচনা এনে শিক্ষককে দিল। শিক্ষক তো অবাক! গরু নিয়ে ছেলেপেলেরা আধা পৃষ্ঠা লিখতে পারে না, আর এই ছেলে ২০ পৃষ্ঠা লিখে ফেলেছে! পড়তে শুরু করলেন তিনি···
গরু একটি গৃহপালিত প্রাণী। তার দুটি চোখ, দুটি কান, চারটি পা, দুটি শিং ও একটি লেজ আছে। গরু অনেক নিরীহ একটি প্রাণী। আমাদের একটি গরু ছিল, তার গায়ের রং ছিল ধবধবে সাদা। রোজ বিকেলে রাখাল তাকে ক্ষেতে চরাতে নিয়ে যেত। একদিন রাখাল তাকে নদীর ধারে চরাতে নিয়ে গেল। হঠাৎ সেই নদী থেকে একটি কুমির উঠে এসে গরুটিকে কামড়ে নদীতে নিয়ে গেল। সেই কুমিরের ছিল দুটি চোখ, দুটি কান ও চারটি পা। তার ছিল বিশাল একটা মুখ, তার দাঁতগুলো ছিলো ভীষণ ধারালো। কুমিরের সারা দেহে ছিল খসখসে শক্ত চামড়া, আর ছিল বিশাল লম্বা একটা লেজ। সেই লেজে ছিল খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা···
এরপর শিক্ষক যতই পৃষ্ঠা উল্টান সব পৃষ্ঠাতেই খাঁজকাটা লেখা। চিৎকার দিয়ে ডাকলেন তাকে। ‘হতভাগা, কী লিখেছিস এসব’?!
জবাবে ছাত্র বলল, ‘স্যার, অনেক বড় লেজ তো, অনেক বেশি খাঁজ।’ শিক্ষক কিছুক্ষণ ভাবলেন। তারপর বললেন, “ঠিক আছে, তুই কালকে ‘আমাদের বাড়ি’ নামে একটা রচনা লিখে আনবি।”
যেই কথা সেই কাজ। পরদিন ছাত্র বিপুল উদ্যমে ৩৪ পৃষ্ঠার রচনা লিখে আনল। শিক্ষকের হাতে দিতেই তিনি শঙ্কিত দৃষ্টিতে ছাত্রের দিকে তাকালেন। এবার পৃষ্ঠা আরও বেশি, খাতা আরও ভারী, হবেই বা না কেন! একটা বাড়ির ওজন তো আর কম নয়। খাতার মধ্যে আমাদের বাড়ি লিখলে তার ওজন তো বেশি হবেই। খুশি মনে পড়তে শুরু করলেন তিনি।
আমাদের বাড়িটি গ্রামের মধ্যমণি। টিনের চালাঘেরা এই বাড়ির দেয়াল তৈরি হয়েছে মাটি দিয়ে। আমাদের বাড়ির চারপাশে অনেক ফলের গাছ রয়েছে। ফলের মৌসুমে পাকা ফলের মিষ্টি গন্ধে আশপাশের লোকজন ছুটে আসে। আমাদের বাড়িটি ঘিরে সব সময়ই মৃদুমন্দ হাওয়া বয়ে যায়। গতবার বর্ষা মৌসুমে ভীষণ বৃষ্টি হলো। নদীর পানি উপচে বন্যা হয়ে গেল সব জায়গায়। পানি উঠল আমাদের বাড়িতেও। কোমরসমান পানি। সেই পানিতে একদিন সকালে দেখা গেল মস্ত এক কুমির। সেই কুমিরের ছিল দুটি চোখ, দুটি কান ও চারটি পা। তার ছিল বিশাল একটা মুখ, আর তার দাঁতগুলো ছিল ভীষণ ধারালো। সেই কুমিরের সারা দেহে ছিল খসখসে শক্ত চামড়া আর ছিল বিশাল লম্বা একটা লেজ। সেই লেজে ছিল খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা···
শিক্ষক স্তব্ধ হয়ে বসে রইলেন। পাতার পর পাতা শুধু খাঁজকাটা লেখা। এই ছেলেকে যা-ই লিখতে দেওয়া হয়, তা-ই সে কুমির বানিয়ে ফেলে। ভাবতে বসলেন শিক্ষক, ‘নাহ্, এবার এমন কিছু নিয়ে লিখতে দিতে হবে, যাতে সে কুমির আনার সুযোগ না পায়।’ ডাকলেন তিনি ছাত্রকে, “এই পণ্ডিত, এদিকে আয়, কালকে তুই ‘পলাশীর যুদ্ধ’ নিয়ে রচনা লিখবি।” ‘কিন্তু স্যার, পলাশীর যুদ্ধ নিয়ে আমি তো কিছুই জানি না। আমাকে কিছুটা বলে দিন, বাকিটা আমি লিখতে পারব।’
শিক্ষক বললেন, ‘পলাশীর যুদ্ধ হয় ১৭৫৭ সালে, তখন বাংলার নবাব ছিলেন সিরাজউদ্দৌলা। নবাবের সৈন্যসংখ্যা ইংরেজদের তুলনায় ১০ গুণ বেশি থাকলেও তিনি তাঁর সেনাপতি মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় হেরে গেছেন যুদ্ধে। নবাব জানতেন যে মীরজাফর বিশ্বাসঘাতক, তার পরও তাঁকে যুদ্ধের সেনাপতি হিসেবে রাখাটাই ছিল তাঁর মস্তবড় ভুল···”
এতক্ষণে ছাত্র চিৎকার দিয়ে বলে উঠল, ‘হইছে স্যার, আমি পারমু বাকিটা। কাইলকাই আপনারে পলাশীর যুদ্ধ রচনা লেইখ্যা দিমু।’ শিক্ষক মনে মনে সন্তুষ্ট, বাপধন, এইবার তুমি কুমির পাইবা কই···
পরদিন ছাত্র ‘পলাশীর যুদ্ধ’ রচনা লিখে এনে দিল শিক্ষকের হাতে। ব্যাপক উৎসাহ নিয়ে পড়তে শুরু করলেন তিনি।
বাংলার বিখ্যাত পলাশীর যুদ্ধ হয় ১৭৫৭ সালে। তখন বাংলার নবাব ছিলেন সিরাজউদ্দৌলা। নবাবের সৈন্যসংখ্যা ইংরেজদের তুলনায় ১০ গুণ বেশি হলেও তিনি তাঁর সেনাপতি মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় হেরে গিয়েছিলেন যুদ্ধে। নবাব জানতেন যে মীরজাফর বিশ্বাসঘাতক। তার পরও তাঁকে সেনাপতি হিসেবে বহাল রেখে তিনি খাল কেটে কুমির এনেছিলেন। সেই কুমিরের ছিল দুটি চোখ, একটি নাক, দুটি কান ও চারটি পা। তার ছিল বিশাল একটা মুখ আর দাঁতগুলো ছিল ভীষণ ধারালো। সেই কুমিরের সারা দেহে ছিল খসখসে শক্ত চামড়া আর ছিল বিশাল লম্বা একটি লেজ। সেই লেজে ছিল খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা ···
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪৬
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: শুকরিয়া। আপনার পড়া ছিল। আমারও অনেকবার পড়া থাকার পরও মাঝেমধ্যেই পড়ি আর হাসিতে ফেটে পড়ি। আমি এটা আমার বাসার সবাইকে শোনানোর পর যা অবস্থা হয়েছিল তা বর্ণনা করা দুঃসাধ্য।
২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
চলে
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫০
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: শুধু চলে না দৌড়ায়। আপনার ঠোঁট কি একটুও প্রসারিত হয়নি?
৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: কিছুটা আনন্দ পেলাম। কাজেই কপিপেষ্ট হলেও আনন্দ তো পেলাম।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫১
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপনার মনমরা ভাব কেটে যাক। একটু হাসাতে পারলেই আমি সার্থক।
৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪৫
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: আনন্দ পেলাম।
ধন্যবাদ নিন।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫২
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: পড়া ও মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫২
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: হোক কপি-পেষ্ট, হোক পড়া, তারপরও আজ পড়ে হাসলাম।
সম্রাটজ্বী, এমন পোস্ট নিয়মিত চাই।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫৪
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপনার যখনই মনে পড়বে তখনই ঠোঁট একটু হলেও প্রসারিত হবে। ঠিক কিনা?
৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৭
যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: যতবার খাঁজকাটা খাঁজকাটা ততবার হাসলাম। যদিও এটি পড়েছি এর আগে।
ম্যাড়মেড়ে ভাব থেকে কিছুটা চাঙ্গা করলেন। ধন্যবাদ পোস্টেরর জন্য।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৯
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আমি যতবার পড়ি ততবারই হাসি। আপনাকে আরেকটু হাসাতে পেরে আমিও হাসলাম। ভাল থাকুন।
৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৯
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: আগেই শুনেছিলাম। তবুও ভাল লাগলো।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২০
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা।
৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৫০
কাতিআশা বলেছেন: হা হা হা ....খুব মজা পেলাম!
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৫৬
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আমিও প্রথমবার পড়ার পর হাসি থামাতে পারিনি। এখনও মনে পড়লে হাসি দুই কানে গিয়ে ঠেকে।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ আপু। ভাল থাকুন।
৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৩৭
আখেনাটেন বলেছেন: হা হা হা।এটি কত আগের কৌতুক এখন আর মনে নেই। তবে এই কৌতুক আমি মজা করে সে সময় কতজনরে যে শুনিয়েছি। আমরা যখন কলেজে পড়তাম সেময় প্রথম আলোর আলপিনে মারাত্নক সব কৌতুক ছাপানো হত। আমার সেই পুরাতন আলপিনের সংখ্যাগুলো পরে বাইন্ডিং করে নিয়ে ব্যক্তিগত সংগ্রহশালাতে রেখে দিয়েছি। মাঝে মাঝেই এগুলো উল্টে-পাল্টে দেখি আর আপন মনেই হাসি।
বেশ মজা পেলুম পুরাতন স্মৃতি মনে করে দেওয়ায়।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৪০
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: এটি এমনই এক কৌতুক যার আবেদন কোনকালেই শেষ হবার নয়। আমি মাঝেমধ্যেই পড়ি আর আপন মনে হাসি।
অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
১০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:০৪
ওমেরা বলেছেন: কৌতুক পড়লে বা কারো কাছে শুনলেও আমার হাসি আসে না । এটা অবশ্য অনেক অগে শুনেছি।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২৬
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: সর্বনাশ! আপনি এটা কী বললেন? কৌতুকও আপনার মুখে হাসি ফোটাতে পারে না? নাহ্! আপনি তো দেখি পুরোপুরি অন্য ধাতের মানুষ!! হাসি না এলে বুঝতে হবে আপনি হয়ত দুশ্চিন্তা বা কষ্টের সাথে সখ্যতা করে নিয়েছেন। দেখুন, মানুষের জীবনে সাময়িক দুঃখ-কষ্ট আসতেই পারে তাই বলে সবসময় মন খারাপ করে থাকা ঠিক নয়। দুঃখ-কষ্ট কার নেই বলুন? দুনিয়াতে সবার জীবনই কুসুমাস্তীর্ণ নয়। কাঁটার আঘাতও থাকে। প্রকৃত মানুষ সে-ই যে সব প্রতিবন্ধকতাকে ঠেলে সাফল্যের সোপান খুঁজে নেয়। আমি কিন্তু আপনার কোনকিছু না জেনেই উপযাচক হয়ে বাড়তি কথা বলে ফেললাম। যদি ভুল বা অতিরিক্ত কিছু বলে ফেলে থাকি তাহলে আশা করি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন?
কাম অন, আপনি বেশ কয়েকদিন ধরে কোন পোস্ট দিচ্ছেন না। নতুন একটা পোস্ট দিন। গল্প বা কবিতা। দেখবেন মন অনেকটাই ভাল হয়ে গেছে। আপনার পোস্টের আশায় রইলাম। গো অ্যাহেড, প্লিজ!
১১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:৫৬
কালীদাস বলেছেন: অনেক পুরান। কিন্তু অনেক দিন পরে পড়ার পরও হাসলাম। এটা অতটা কপিপেস্ট হয়নি নেটে।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩০
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: পুরনো তো বটেই। আমি যতটুকু জানি এটা প্রকাশিত হয়েছিল ২০০৯ সালে। সেই হিসেবে এটা ৮ বছরের পুরনো। নেটে কপিপেস্ট হয়েছে কিনা তাও তেমন জানি না। তবে আমার মাধ্যমে যে কপি-পেস্ট শুরু হল তেতে তো আর সন্দেহ নেই।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
১২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯
নতুন নকিব বলেছেন:
পুরনো, তবু হাসির খোরাক যোগায়।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নকিব ভাই। ভাল থাকুন।
১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: রম্য অস্থির হয়েছে !!
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপনি কি অস্থির না স্থির মেয়াবাই ?
১৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮
শিখা রহমান বলেছেন: অনেক হাসলাম। ধন্যবাদ।
ঘুমাতে যাওয়ার আগে পড়লাম। মনে হচ্ছে সারারাত মাথার ভেততে কেউ বলবে "খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা"
শুভরাত্রি ও শুভকামনা।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:০৭
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপনার মত আমিও প্রথমবার পড়ার পর অনেকক্ষণ হেসেছিলাম। এখনও মনে পড়লে অজান্তেই ঠোঁটে হাসি চলে আসে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা ও শুভ অপরাহ্ন। আমাদের এখানে দুপুর।
১৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:১০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: খেয়েছি বেজে কচু না বুঝে ....
স্থির কী, অস্থির কিছুই বুঝছি নাহ ...মেয়াবাই ।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:১৪
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: না বোঝাই ভাল। বুঝতে গেলে গ্যাঁড়াকলে পড়তে হয়।
১৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:২৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এই জিনিস আপনার কথা মত প্রথম আলোতে পড়েছি। তবে সব চেয়ে মজা পেয়েছিলাম মিরাক্কেলের একটা পর্বে এটা শুনে।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: যে এটা লিখেছে তাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৩৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: সম্রাট ইজ বেস্ট ,
আমরাও প্রতি পাঁচ বছর পর পর খাল কেটে কুমির আনি। সেই কুমির তার খাঁজকাটা লেজ দিয়ে পাঁচ পাঁচটি বছর ধরে বারি মেরে মেরে আমাদের পাছা দগদগে করে রাখে , আবার তার বিশাল একটা মুখ দিয়ে আমাদের সব গিলেও খায় ।
আমরা আহাম্মকরা আবার খাল কাটি ........খাল কাটি.........খাল কাটি........খাল কাটি......খাল কাটি......খাল কাটি..........খাল কাটি......খাল কাটি........খাল কাটি........খাল কাটি........খাল কাটি.........খাল কাটি.........
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৪১
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: হা হা হা। আপনারটাও জোস। মজা পেলাম। অনেক ধন্যবাদ।
১৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৪৪
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: হাসানোর জন্য ধন্যবাদ।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ সুজন ভাই। ভাল থাকুন।
১৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: পড়া জিনিস, আবারও পড়লাম। আবারও মজা পাইলাম।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:১২
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপনার মজায় আমিও মজা পাইলাম ভুয়া ভাই।
২০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার মনমরা ভাব কেটে যাক। একটু হাসাতে পারলেই আমি সার্থক।
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:০৯
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপনার মন ভাল হয়েছে?
২১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৩
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আসলেই খুব মজাদার।
ভালো লাগলো ভাই।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১১
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: সত্যিই মজাদার। আপনাদের ভালোলাগার জন্যই দেওয়া। ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
২২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: খাঁজ কাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা
আহমেদ জিএস ভাইয়ের সাথে ১০০ ভাগ সহমত
+++++
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১২
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আমিও সহমত। আসুন আবার লিখি খাঁজকাটা .......।
২৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫০
নীলপরি বলেছেন: দারুণ ।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৪
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: এক্সেলেন্ট! আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম। ভাল থাকুন।
২৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:১২
সুমন কর বলেছেন: হাহাহাহা.........আগে পড়েছি কিনা মনে পড়ছে না.......
তবে শেষে, না হেসে কিন্তু পারলাম না। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৪১
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: এমন কৌতুক পড়ে না হেসে কি পারা যায়?
আমিও আপনার সাথে হাসলাম।
২৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:২৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন:
খাঁজ কাটা খাঁজ কাটা !!!
২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৪৬
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আরো একটু ছিল, সংক্ষেপ করা হয়েছে। শেষমেষ শিক্ষক সেই স্কুলের প্রধান শিক্ষককে নিয়ে রচনা লিখতে বলায় পরদিন সেই ছাত্র লিখেছিল- আমাদের প্রধান শিক্ষকের চোখ দুটো গোল, ঠিক কুমিরের চোখের মত......
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৩৮
নীল মনি বলেছেন: এটি এতই চমৎকার ছিল আজ অব্দি ভুলতে পারিনি খাঁজকাটা, খাঁজকাটা।
শুকরিয়া এটা পোস্ট করার জন্য।