নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেখ সাহেব নতুন জাতিগঠনের কিছুই বুঝতেন না, মনে হয়

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৭:৫৮



জাতি যুদ্ধ করে দেশকে শত্রুমুক্ত করেছিলো ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর; শেখ সাহেব দেশে ফিরলেন ১০ই জানুয়ারী, ১২ জানুয়ারী উনি প্রাইম মিনিষ্টার হলেন; জাতির জীবনে এই কয়টিদিন রূপকথার জীবনের মতো সময় কেটেছে; অফুরন্ত আশা, নতুন কিছু করার উৎসাহ , কি ঘটতে যাচ্ছে সেটার জন্য মনে উত্তেজনা। মানুষ ৯ মাসের মৃত্যুভয়, স্বজন হারানোর কষ্ট, অশ্চিয়তা থেকে বের হয়ে স্বাধীনতার উত্তাপটুকু উপভোগ করেছন। শেখের জন্য, তখনি সময় ছিলো জাতির সাথে কথা বলার, জাতিকে আশা দেয়ার, জাতিকে নতুন জীবনের রোডম্যাপ দেখানোর, জাতি গঠনে হাত দেয়ার।

দরকার ছিলো পাকিস্তানী জীবনের সকল গ্লানী, কষ্ট, না'পাবার বেদনাকে মুছে ফেলে, নতুন জীবনের প্ল্যান ঘোষণা করার। দরকার ছিলো অনেকগুলো এক্সেকিউটিভ অর্ডার জারি করার; তিনি যদি সব নাগরিকের জন্য শিক্ষাকে ফ্রি ঘোষণা করতেন, সকল বয়স্ক নাগরিককে সপ্তাহে ৪/৫ দিন ৮ ঘন্টার কাজ ( কৃষি, শিল্প, বাড়ীঘর তৈরি, মেরামত, পাহাড়ে গাছ রোপন, রাস্তায় মাটি দেয়া, খালকাটা ) দিতেন, শিক্ষিত বেকারদের গ্রামের বাচ্চাদের পড়ানোর ও যৌথ ফার্মিং করার জন্য সমবায় গড়ে তোলার কাজে লাগিয়ে দিতেন, সব জমিতে সেঁচের ব্যবস্হা করার মতো কাজে নিষুক্ত করতেন; পুরো জাতির একসাথে সচল হয়ে উঠতো।

মানুষ মনে করেছিলো, শেখ কিছু একটা করবেন, সবকিছু বদলে যাবে। মানুষ ১২ই জানুয়ারী শুনলেন যে, শেখ প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন; এরপর প্রতিদিন মানুষ অপেক্ষা করেছিলেন বড় কোন সংবাদ শোনার, সেই সংবাদ কোনদিনও আসেনি; শেখ প্রধানমন্ত্রীর অফিসে ঢুকলেন, মানুষের সাথে কোন যোগাযোগ নেই, উনার সময় কাটছিলো চোরধোর ব্যুরোক্রেটদর সাথে।

কোন মানুষ কোনদিন আর শেখের দেখা পাননি, মানুষ শেখের ছবি দেখেছেন পত্রিকায়, টেলিভিশনে; শেখ নতুন করে মাঠেঘাটে কোন বক্তব্য রাখেননি; তিনি কি করছেন কেহ জানতো না; সবকিছু চলছিলো পুর্ব পাকিস্তানের মতো; স্বাধীন হয়েছে মানে, দেশে কোন পাকিস্তানী অফিসার নেই, কিন্তু সবকিছু চলছে পুর্ব পাকিস্তানের মতো।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর, মানুষের জন্য নতুন কিছু ঘটেনি, শেখ নতুন চাকুরী পেয়েছেন, তাজউদ্দিন সাহেব চাকুরী পেয়েছেন; এমপিরা
ঢাকায় থাকে, আওয়ামী লীগের লোকজন চাকুরীর তদবীর করছে, সাধারণ মানুষের জন্য তদবীর করার কেহ নেই; শেখও নেই আশেপাশে; কোথায়ও কেহ নেই!

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৪০

কামাল১৮ বলেছেন: শেখের জন্য সময়টা ছিলো কম।স্বাধীনতার আগে কোন হোমওয়ার্ক করা ছিলো না।পরাধীন দেশ থেকে তিনি চলে যান।নয়মাস প্রতি মুহুর্তে তার মৃত্যু ভয় ছিলো।এই নয়মাস যুদ্ধের নেতৃত্ব দিতে পারলে জাতি অন্য মুজিব পেতো।

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:



হোমপয়ার্ক ব্যতিত ৬ দফা কি করে লিখেছিলেন? উহা কি নকল করেছিলেন?

উনি ৯ মাসের যুদ্ধ দেখেননি, অনুমান তো করতে পারতেন! যাঁরা যুদ্ধ করেছিলেন সবাই তো উনাকে নিজেদের গল্প বলার জন্য অপেক্ষা করছিলেন।

২| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:০৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দেশ স্বাধীন হলেও ঝামেলার কিন্তু শেষ ছিল না। আমেরিকা-পাকিস্তান ছাড়াও আরবদেশগুলো বাংলাদেশ বিরোধীদের ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছিল। সেসব ষড়যন্ত্র সামলানো কঠিন ছিল। ভারতকে নাখোশ করে আরবলীগের সদস্য হওয়াও চ্যালেঞ্জিং ছিল। রাশিয়ার সাথে সখ্য যুক্তরাষ্ট্র বা তার মিত্ররা ভালোভাবে নেয়নি। আবার উনার আগে থেকে রাষ্ট্রকে চালানোর অভিজ্ঞতা উনার বা তাজউদ্দীন আহমদের ছিল। কী করবেন না করবেন; সেটা পাকাপোক্ত করতে করতেই সাড়ে ৩ বছর কেটে যায়।

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:



সবকিছু ঘোষণা দিতে লাগতো ১ ঘন্টা, শুরু করতে লাগতো ১ মাস; শুরু হলে চলতে থাকতো। সোভিয়েত, আমেরিকা, মংগল গ্রহ কোন সমস্যা ছিলো না; উনি কাজ শুরু করলে সবাই সাহায্য করতো, ইন্দিরা গান্ধী সাহায্য করতেন; উনি নতুন কোন কিছু করার চেষ্টা করেননি; চেষ্টা করলে কোটি মানুষ ভলনটিয়ার হয়ে যেতো।

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:১৯

সোনাগাজী বলেছেন:



উনার অনুপস্হিতিতে ১ লাখ ২০ হাজার ভলনটিয়ার হয়ে যুদ্ধ করেছেন; উনি কাজের জন্য ডাক দিলে ১ম দিনেই ১ কোটী রাস্তায় নামতেন।

৩| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:০২

বাকপ্রবাস বলেছেন: উনি মাঠের রাজনীতির জন্য ফিট, বক্তৃতা, সমাবেশ, আন্দোলন ইত্যাদি। দেশ চালনা ভিন্ন তরিকা, সেটাতে সেই তুলনায় কম অভিজ্ঞ

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:



১৯৭৪ সালের পর, পাকিসতানী লোকগুলো ততকালীন পাকিস্তানকে বৃটিশদের মতো চালনা শুরু করেছিলো; একইভাবে, শেখ সাহেবও নতুনভাবে কিছু শুরু করেননি।

৪| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:১৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: ব্লগে আমি একটা ঘটনা আগেও শেয়ার করেছি, আবারো করছি। সিঙ্গাপুরের ফাইন্ডিং ফাদার লি কুয়ান ইউর আত্মজীবনীতে পড়েছিলাম। সিঙ্গাপুর এবং বাংলাদেশ কাছাকাছি সময়ে স্বাধীনতা লাভ করেছে। যুদ্ধ বিধস্ত দুই দেশের অবস্থাই তখন ভাল না। দুই সদ্য স্বাধীন দেশের প্রেসিডেন্ট আমেরিকা গিয়েছে এক কনফারেন্সে। লি কুয়ান গিয়েছে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের ইকোনমি ক্লাসের টিকেট কেটে একাকি এবং শেখ মুজিব গিয়েছেন নিজস্ব বিমানে এক গাদা সফরসঙ্গী নিয়ে। লি কুয়ান অবাক হয়ে দেখলেন যে বাংলাদেশ বিমানের সেই এরোপ্লেন হ্যঙ্গারে পড়েছিল বেশ অনেক দিন!! বিমানের হ্য্যা্ঙ্গারের খরচের কথা ভেবে উনি তার বইতে লিখলেন '' আমি বুঝে গিয়েছি সদ্য স্বাধীনতা লাভ করা এই দেশের প্রেসিডেন্ট কাছ থেকে শিক্ষনীয় কিছু নেই""।

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৪০

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি সেই ঘটনা জানি।

৫| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:২৫

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আপনাকে যদি এখন দ্বায়িত্ব দেওয়া হয়, আপনি কি পারবেন চালাতে?

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:




আমি পারবো, কিন্তু আমার সময় চলে গেছে।

৬| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১০ জানুয়ারী বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে এসে অবাক!!!
ঢাকার সমস্ত মানুষ তাকে স্বাগত জানাতে এসেছে। তার অপেক্ষায় আছে। তিনি এসে হাল ধরবেন। এবং পাকিস্তান থেকে তিনি জীবিত ফিরে এসেছেন। সেই খুশিতে ও বিস্ময়কর ঘটনায় তিনি হতবাক! বাঙ্গালীরা সত্যি সত্যি দেশ স্বাধীন করে ফেলেছে!!! এও কি সম্ভব?

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দেখা দিলো নতুন নতুন বেশ কিছু সমস্যা। শেখ মুজিব কিছুটা আউলায়ে গেলেন।

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:



সমস্যার সৃষ্টি হয়েছিলো উনার ভুলের জন্য, দেশ গড়তে উনি মানুষকে সাথে নেননি, উনি সেসব জানতেন না।

৭| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:১২

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: ব্লগার সোনাগাজীকে পরামর্শক হিসেবে পেলে তিনি দেশটাকে ইউরোপ আমেরিকা বানিয়ে ফেলতে পারতেন। =p~

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:



তখন বিশ্বে এসবের উদাহরণের অভাব ছিলো না; শেখ সাহেব মানুষকে কাজে লাগাননি।

৮| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: জাতি তো গঠন হয়েই ছিলো। উনি দির্ঘকাল ধরে পরাধীন জাতির একটা অংশ কে স্বাধীন হতে সাহায্য করেছেন। একা আর কত করবেন? কতটুকু সময় পেয়েছেন উনি? উনার পরে ঐ মানের আর কোনো লিডার তো আসলো না!

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনি জাতি গঠনের অর্থ বুঝেন বলে মনে হয় না; জাতি গঠন হলো, বড় ধরণের পরিবর্তনের পর, জাতিকে সুখশান্তির পথে নতুন পথে নেয়ার আধুনিক পদক্ষেপগুলো।

৯| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:০৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রথম তিন মাস উনি যা হুকুম দিতেন জাতি তাই করতো বিনা প্রশ্নে। জাতিকে সম্মোহিত করে ফেলেছিলেন। কিন্তু জাতির কষ্টটা উনি পুরোপুরি বুঝতে পারেন নি। খন্দকার মোস্তাক আর ওনার ভাগ্নের কথা শুনেছেন। আপনি যে আইডিয়াগুলি দিয়েছিলেন তখন যদি সেগুলির আদেশ দেয়া হতো তাহলে ১৯৮০ সালের মধ্যে জাতি নিরক্ষরতা মুক্ত হত। কৃষিনির্ভর দেশ উন্নতি করতে ১৫ বছরের বেশী লাগতো না। সমবায় হতে পারতো জাতির জন্য একটা আশীর্বাদ। উনি সময় ব্যয় করেছেন ছাত্রলীগের ছেলেপেলেদের নিয়ে যাদের অনেকেই ট্রেনিং নিয়েও যুদ্ধ করে নি। ওনার মনে রাখা উচিত ছিল যে উনি তখন ছাত্র নেতা না বরং জাতির জনক।

মানুষ বড় আশা নিয়ে ওনার মুখের দিকে চেয়ে ছিল। ১৯৭১ সালে অনেক নারী/ জননী ওনার জীবন রক্ষার জন্য রোজা রেখেছেন আর আল্লাহর কাছে দোয়া করেছেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে মানুষ দেখলো দেশের আমলারা আগে ভালো ছিল এখন আরও ভালো আছে। সামরিক বাহিনীর লোকেরা যারা লেঃ কর্নেলের বেশী হতেন না হয়তো, তারা ব্রিগেডিয়ার, মেজর জেনারেল হয়ে গেলো। মানুষের মন ভেঙ্গে গেল আর দেশদ্রোহীরা সঙ্ঘবদ্ধ হওয়া শুরু করলো। জেনারেল জিয়া দেশদ্রোহী আর পলটিবাজদের নিজের দলে অগ্রাধিকার দিল। মেধাবী ছাত্রদের লোভ দেখিয়ে নিজের দলে নিয়ে নিলেন।

তাজউদ্দীন সাহেবের চাকরী ঠিক ছিল। তবে উনি ভেবেছিলেন চাকরী মনে হয় পাক্কা হয়ে গেছে। কিন্তু উনিও ল্যাং খেয়ে পড়ে গেলেন। সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের কয়েক টাকা রিকসা ভাড়া দিয়ে বাড়ী পাঠিয়ে দেয়া হোল। এই দেশের সাধারণ মুক্তিযোদ্ধারা কখনও বেঈমানি করে নি। বেঈমানি করেছে কিছু উচ্চাভিলাষী রাজনীতি ঘেঁষা মুক্তিযোদ্ধা অথবা ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা।

শেখ হাসিনার নীতি হোল ক্ষমতায় যেতে হবে শয়তান আর ইবলিসের ঘাড়ে চড়ে। উনি সফল হয়েছেন এই কাজে। ওনার দলের ভিত্তি এখন এই সব শয়তান আর সন্ত্রাসীরা। যারা বলে 'খেলা হবে'।

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৩৭

সোনাগাজী বলেছেন:



৬ দফার শেখ ও স্বাধীনতার পরের শেখের সাথে কোন মিল নেই; উনি মনে করেছিলেন যে, পাকীরা না'থাকলে জাতি নিজের থেকেই ধনী হয়ে যাবে।

উনি কম জানতেন, উনার আশপাশের কেহ কিছু জানতো না; পাকীদের পরিত্যক্ত ব্যুরোক্রেটরা নতুন আরক পাকিস্তান চালু করেছিলো। স্বাধীনতা আনা হয়েছিলো ব্যুরোক্রেটদের জন্য ও কিছু প্রতিষ্ঠিত পরিবারের জন্য; বাকীদের জন্য পুরাানো পাকিস্তানী জীবন।

১০| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৫৭

কামাল১৮ বলেছেন: ছয় দফায় জাতি গঠনের কিছু ছিলো না।প্রধান ছিলো বৈষম্যের কথা।তাও দুই পাকিস্তানের।জনগনের বৈষম্যের কথাও স্পষ্ট ভাবে ছিলো না।

২১ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৭:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:



৬ দফাতে তিনি জাতির জন্য দাবী করেছিলেন; সেটা জাতির জন্য করার দায়িত্ব পড়েছিলো উনারর নিজের উপর।

১১| ২১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:৪১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ওনার উচিত ছিল বিশ্বের ভালো কোন নেতাকে অনুসরণ করা।

২১ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৭:৩৭

সোনাগাজী বলেছেন:



লি কুয়ান, ইন্দিরাগান্ধী, মাও কিংবা লেনিনের পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করলেই চলতো।

১২| ২১ শে আগস্ট, ২০২৩ ভোর ৪:০৪

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: ১৭৭৬ সনে আমেরিকা স্বাধীন হয়েছে ব্রিটিশদের কাছ থেকে। ব্রিটিশরা তাঁদের ব্যুরোক্রেসি দিয়ে দীর্ঘ সময় আমেরিকা শাসন করেছে। বুদ্ধিমান ব্রিটিশরা সেই ব্যুরোক্রেসিকে আরও শাণিত করে ভারতকে শাসন করলো আরো প্রায় দুই শতক। উপনিবেশ শাসনে দক্ষ ব্যুরোক্রেসি আমাদের দেশেও চলছে স্বাধীনতার পর থেকে। রাজনীতিবিদরা না চাইলেও ব্যুরোক্রেটদের বুদ্ধি ও উস্কানিতে রাজনীতিবিদগণ স্বাধীন দেশ নয় উপনিবেশ শাসন করছেন। অন্যদিকে অ-শাসক ক্ষমতার বাইরে থাকা রাজনীতিবিদ্গণ জনসাধারণকে বোঝান বর্তমান শাসকগণ নব্য-উপনিবেশের তল্পিবাহক। জানি না বর্তমানের রাজনীতিবিদগণ কবে আধুনিক রাস্ট্রের বাস্তবায়ন সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হবেন।

২১ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৭:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশ এখন সরকার ও ব্যুরোক্রেটদের কলোনীতে পরিণত হয়েছে।

১৩| ২১ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:৪৪

রাােসল বলেছেন: আগে কিছু ভুল হতে পারে, এখন আমরা চাইলে নিজেদের সংশোধন করতে পারি। কিন্ত, আমরা দিনের পর দিন সচেতনভাবেই একটি জাতি হিসাবে নৈতিকভাবে, আর্থিকভাবে এবং শিক্ষা ক্ষেত্রে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছি। শুধুমাত্র সঠিক নেতৃত্বের (সরকার ও ব্যুরোক্রেট) অভাবে। ধন্যবাদ।

২১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৮

সোনাগাজী বলেছেন:



আওয়ামী লীগ জাতির উন্নয়নের কথা ভাবতে পারছে না, তারা ও ব্যুরোক্রেটরা মিলে ক্ষমতায় টিকে থাকার কাজে ব্যস্ত।

১৪| ২১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৬

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: আপনি যদি ভাষানীর মুরিদ হয়ে থাকেন তাহলে বন্গবন্ধুর কোন কিছুই আপনার ভালো লাগবেনা। তা ভাই, আপনার পীর সাহেব মুখে বড় বড় বাতেলাবাজি ছাড়া আর কি করেছেন? ফখরুল আর রিজভির মতো লোক দেখানো বিরোধিতা করা আর শেখ মুজিবের পিছনে কাঠি দেয়া ছাড়া পাকিস্তান আমলে বান্গালি জাতির জন্যে আর কোনো অবদান তো রাখতে পারেননি।

২১ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি রাজনীতিবিদ হিসেবে শেরে বাংলা, মওলানা ও শেখকে পছন্দ। সোহরাওয়ার্দী, শেখ সাহেব ও মানিক মিয়া মিলে, মওলানাকে নিজের দল থেকে বিতাড়িত করায়, মওলানা আর তেমন সুবিধা করতে পারেননি।

আপী যদি মওয়ালানার সময়ের মানুষ হয়ে থাকেন, উনার ভালোবাসার উত্তাপ অনুভব করার কথা। আপনি কোন জেনারেশনের লোক?

১৫| ২১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:০৫

ডার্ক ম্যান বলেছেন: ভাসানী সবসময় বেশি বুঝতেন। তাই ভাসতে ভাসতে একদিন ইতিহাস থেকে নাই হয়ে যাবেন।
১৫ আগস্টের পর উনি খুনিদের পক্ষে থেকেছেন।

২২ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:


ভাসানীর ছায়াতলে দুনিয়ার আবর্জনাগুলো বাসা বেঁধেছিলো; মান্নান ভুঁইয়া, নোমান, ওবায়েদ বলি, মশিউর রহমান, দুনিয়ার বস আবর্জনা উনাকে যেদিকে পেরেছে, সেইদিকে নিয়ে গেছে।

১৬| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৭

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: আমার জন্ম এরশাদের আমলে ১৯৮১ এ। আপনার কাছে অনেক কিছু জানতে পারলাম। ভালো থাকবেন।

২২ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:



শেখ সাহেব নতুন স্বাধীন দেশে দরকারী নতুন কোন পদক্ষেপ নেননি, মান্ধাতার আমলের মতো, পাকিস্তান সরকারের মতো দেশ চালায়েছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.