নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাঁদ হচ্ছে দেবতা, চাঁদ ১টি গ্রহ, চাঁদ ১টি উপগ্রহ!

২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০১



আপনাকে যদি বলা হয়, "চাঁদ হচ্ছে একজন দেবতা, চাঁদ ১টি গ্রহ, চাঁদ ১টি উপগ্রহ"; আপনার ভাবনা মতে উহা কি? উহা কি উপগ্রহ, গ্রহ, নাকি দেবতা?

আজ থেকে ৫ হাজার বছর আগে হিন্দু ধর্মে চাঁদকে দেবতা হিসেবে নেয়া হয়েছে; একই সময়ে ইহাকে ১টি গ্রহ হিসেবেও ( এষ্ট্রোলোজীর ৯ গ্রহের ১টি গ্রহ ) নেয়া হয়েছিলো; এখন ভারতের মানুষেরা ইহাকে একটি উপগ্রহ হিসেবে জানে; কিন্তু ভারতে এখনো চন্দ্র দেবতা, চাঁদ গ্রহ ও উপগ্রহ চাঁদ সমানভাবে গৃহিত; এখনো চন্দ্র দেবতার উপাসনা হচ্ছে! ইহাকে উপগ্রহ হিসেবে নেয়া হয়েছে অতি সম্প্রতি; এবং আধুনিক জ্ঞানের পরিভাষায় ইহা উপগ্রহ।

যখন চাঁদকে গ্রহ হিসেবে গণ্য করা হয়েছিলো, ইহা কিন্তু জ্ঞানের অংশ ছিলো, ডেফিনেশনটা পুরোপুরি সঠিক ছিলো না; কিন্তু কাছাকাছি ছিলো। দেবতা হিসেবে নেয়াটা আজকের জন্য ইহা "রূপকথা" ব্যতিত অন্য কিছু নয়।

ব্লগার মহাজাগতিক চিন্তা যখনই ধর্মীয় পোষ্ট দেন, তখন আমাকে স্মরণ করেন: তিনি বলেন যে, সোনাগাজী ধর্মকে রূপকথা বলেন, উনি "মুমিন" নন। ধর্মে রূপকথা যোগ হয়েছে; যেই সময় ধর্মগুলো আকার নিচ্ছিলো, তখন মানুষের লব্ধজ্ঞানের কোয়ালিটি আজকের মতো লজিক্যাল ছিলো না; তখন মানুষ অনেক কিছুই সঠিকভাবে ব্যাখ্যা করার মতো পজিশনে ছিলেন না; তখনকার অনেক অতিরন্জিত বিশ্বাস আজকের জন্য রূপকথা।

মাত্র ২ হাজার বছর আগের ২টি শক্তিশালী জাতির ধর্ম, গ্রীক ও রোমানদের ধর্মের ৯০ ভাগই রূপকথা ছিলো; ধর্ম ২টি এই কারণেই বিলুপ্ত হয়েছে। হিন্দু ধর্মে রূপকথার পরিমাণ ৯৫ ভাগ ছিলো; কিন্তু ইহা বিলুপ্ত হয়নি, বরং ইহার জনপ্রিয়তা বাড়ছে! সিক্রেট কি?

হিন্দু ধর্মের জনপ্রিয়তা বাড়ার পেছনে কাজ করছে ইহার আধুনিক রূপ, ইহার বিবর্তন! হিন্দু ধর্মে ১৮ কোটী দেবদেবী আছে, আপনি যেকোন একটাকে উপাসনা করলেই হবে, কোনটাকে উপাসনা না করলেও হবে; আপনি চাইলে নতুন দেবতা/দেবী সৃষ্টিও করতে পারেন; দুর্গা জন্ম নিয়েছেন ইংরেজ শাসন আমলে। হিন্দু ধর্মের কারণে নীচু বর্ণের কোটিকোটী মানুষকে কষ্টকর জীবন যাপন করতে হয়েছে; এখন উহাতে পরিবর্তন আনতে হবে।

রূপকথা যে শুধু জ্ঞানের কমতির জন্য ঘটেছে তা নয়, সময় সময় প্রয়োজনে ইহাকে যোগও করা হয়েছে: নবী মুসাকে (আ: ) ফেরাউন ( রেমেসিস, দ্বিতীয় ) থেকে বেশী ক্ষমতাশালী দেখানোর জন্য যোগ করা হয়েছিলো যে, নবী মুসার (আ: ) লাঠি সাপে পরিণত হতো। যে যেখানে লিখুক না কেন, লাঠি সাপে পরিণত হতো, ইহা আজকের জন্য রূপকথা ব্যতিত অন্য কিছুই নয়।


মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৫

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:



সমসাময়িক রুপকথা বলতে কি কি আছে? যা পরবর্তীতে জ্ঞানের সঠিক ডেফিনিশনে পৌছাবে।

২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২১

সোনাগাজী বলেছেন:



মাদ্রাসা শিক্ষারও প্রয়োজন আছে; ইহা ১টি রূপকথা

২| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


মাদ্রাসা শিক্ষারও প্রয়োজন আছে,ইহা ১টি রূপকথা।ভালো কথা।

মোদী চাঁদের অবতরণের জায়গাকে "শিবশক্তি" নাম দিয়ে দিয়েছে। মুসলমানরা কিছু নামও দিতে পারছে না।

২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:



মোদী এই অভিযানকে ধর্মীয় ভাব দিয়ে ধর্মীয়দের ভোটগুলো দখলে রাখছে।

৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

কামাল১৮ বলেছেন: আরব পেগানদের দেবতা ছিলো চাঁদ।তাই ইসলাম ধর্মের সব কিছু হয় চাঁদের হিসাবে।হিন্দুদের(সিন্ধু বাসিদের)দেবতা হলো সূর্য।তাই তারা কপালে সূর্য আঁকে।দক্ষিন ভারতে দেখা যায়।
এখন লাঠিকে সাপে পরিনত করা ,যারা ম্যাজিক দেখায় তাদের জন্য বাম হাতের খেল।বর্তমানে এমন এমন ম্যাজেশিয়ান আছে যাঁদের ম্যাজিক দেখলে সেকালের ম্যাজিককে ছেলে খেলা মনে হবে।

২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:


মুসা নবী ( আ: ) হয়তো ম্যাজিক জাতীয় কিছু করেছিলেন; কিংবা এই ধরণের কিছু হয়তো ঘটেনি, ইহা গল্প হিসেবে যোগ হয়েছে; কিন্তু বাস্তবে ইহা ঘটেনি।

৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:১৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ধর্মেরও কিন্তু রিফর্ম বা বিবর্তন হচ্ছে, বর্তমানের ধর্মগুলো বিজ্ঞানের কোলে আশ্রয় নিয়ে বেঁচে থাকার শেষ চেষ্টা করছে। ৫০/১০০ বছর আগের সমাজ ব্যবস্থার ধর্মীয় কার্যক্রম সে সময়ের মানুষের ধর্মীয় চিন্তাধারার সাথে বর্তমান সময়ের ধর্মীয় কার্যক্রম, চিন্তাধারার বিস্তর পার্থক্য লক্ষ করা যায়। এমনকি সো কলড ঐশ্বরীক ধর্মগ্রন্থগুলোর বর্তমান সময়ের অনুবাদ, ব্যখ্যা আর ৫০ বছরের আগের অনুবাদ, ব্যখ্যার মধ্যে বিস্তর ব্যবধান। ঠিক তেমনই বর্তমান সময়ের অনুবাদ, ব্যখ্যাও এক সময় মানুষ নিজ প্রয়োজনে পরিবর্তন করে নিবে, আর বলবে পূর্বের মানুষ অজ্ঞ ছিল তারা কিছু বুঝতো না তাই ভুল ভাল অনুবাদ করেছে। =p~

প্রতিটি ধর্মের মূল ভিত্তি হচ্ছে কাল্পনিক যত্তসব গাল গপ্পো, একসময় এসব গাল গপ্পো গুলোই হয়তো জ্ঞান ছিল কিন্তু বর্তমান সময়ে এগুলো একদম অচল। সবচেয়ে হাস্যকর বিষয় হচ্ছে হাজার বছর আগের এসব আষাড়ের গল্প বর্তমান সময়ের মানুষের মেনে চলতে হবে এবং অন্ধভাবে বিশ্বাস করতে হবে, যাদের কখনোই আমরা দেখিনি এমনকি আমাদের বাপ-দাদাও তাদের কখনো দেখেনি, আরও অট্ট হাসির বিষয় হচ্ছে এসব ধর্মীয় গুরুরা আমাদের দেশেও জন্মেনি, হাজার বছর আগের, হাজার মাইল দূরের এসব ধর্মীয় গুরুদের লাইস্ট্যাইল, চিন্তাধারা নাকি আমাদেরও ফলো করতে হবে!! উপর থেকে তাদের মধ্যে নাকি জ্ঞান ভর করেছিল!! X((



আর সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে ধর্ম ঘৃণা করা শিখায় এবং মানুষে মানুষে বিভাজন সৃষ্টি করে। ভারতের সদ্য আজকের একটি ঘটনা এটি। ভারতে সহপাঠীদের একে একে মুসলিম শিশুটিকে চড় দিতে নির্দেশ দিলেন শিক্ষিকা

২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:২৮

সোনাগাজী বলেছেন:



মোদী ক্ষমতায় আসার পর, অনেক ভারতীয় নির্বোধে পরিণত হয়েছে। আমাদের ব্লগে পশ্চিম বংগের ১ জন ব্লগার আছেন, উনি আগে হিউমার যোগ করে মোটামুটি ভালোই লিখতেন; এখন উনি মোদীর দলে যোগ দিয়েছেন, গার্বেজ লেখেন।

৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৩০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুসা নবির (আ) লাঠি সাপ পরিণত হওয়ার কথা কোরআনে আছে। তারমানে আপনি কোরআনের কথাকেও রূপকথা বলছেন। ্র সেজন্যই আমি বলি আপনি ধর্মের কথাকে রূপ কথা বলেন।

২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:




মুসা নবীর (আ: ) ঘটনা কোরানের আগে তালমুদে ও বাইবেলে লেখা হয়েছে; ফলে, কোরানের আগেই মানুষ জেনেছে যে, নবী মুসার ( আ: )'এর লা ঠি সাপ হয়েছিলো। কোরানের কথা উল্লেখ করার দরকার কি?

৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৩১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @কামাল১৮ - ম্যাজিক দেখাতেও জ্ঞান, বুদ্ধি, স্পেশাল ইন্সট্রুমেন্ট এবং দীর্ঘ দিনের প্র্যাকটিস প্রয়োজন হয়, আমার মনে হয় না আগের আমলের ধর্মীয় গুরুদের এসব জ্ঞান ছিলো, তারা যা করেছে, পুরোটাই ধাপ্পাবাজি, মানে সাগরেদের মাধ্যমে গুজব দিতো ছড়িয়ে। বর্তমান সময়েই দেখেন, যে সকল পীরের যত বেশি ভক্ত ওই সকল পীরদের নিয়ে গুজবও ততবেশি। আমার মনে হয় গুজব ছড়ানোর জন্য গুরুদের চেয়ে অন্ধ ভক্তরাই দায়ী বেশি।

২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৪০

সোনাগাজী বলেছেন:



যেমন, বাইবেল লিখেছে ঈশ নবীর (আ: ) ৩/৪ জন সাগরেদ; ওরা ঈশা নবীকে আলৌকিক করার জন্য ততকালীন অনেক আজগুবি কথা যোগ করেছে।

৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৩৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @মহাজাগতিক চিন্তা - ধর্মের মূল ভিত্তিই হচ্ছে রুপকথা, তো কুরআনকে কি তাহলে রুপকথা না বলে বিজ্ঞান গ্রন্থ বলবে?

আপনি নিজেও খুব ভালো করে জানেন যে কুরাআনে কি পরিমাণ রুপক অর্থের আয়াত রয়েছে, যা দিয়ে সব ধরণের গল্প ফাঁদা সম্ভব।

৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৩৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুসা নবির (আ) লাঠি সাপ হয়নি, এটা বললে, কোরআন অস্বীকার হয়। এটাকে রূপ কথা বললে, কোরআনের কথাকেও রূপকথা বলা হয়।

২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি কোরান নিয়ে আলাপ করিনি, আমি তালমুদ ও বাইবেলের কথা বলছি। কোরানের কথা আপনি এনেছেন, আমি কোরান নিয়ে আলাপ করতে চাই না।

২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:০৩

সোনাগাজী বলেছেন:



মুসা (আ: )'এর ঘটনা কোরানের অনেক আগের ঘটনা; কোরানের আগেই মানুষ শুনেছে যে, নবী মুসার (আ: ) লাঠি সাপে পরিণত হয়েছিলো; সেটা নিয়ে আলাপ করেন।

৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:১২

মামুinসামু বলেছেন: তালমুদ ও বাইবেলে তো কোরানের "মুসা" কে মুসা বলা হয় নাই। "মুসা" শব্দ টা কোরান থেকে নেয়া, তাই না?

২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



যিনি হিব্রুতে মোসেস, তিনি আরবীতে মুসা (আ: )।

১০| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:২৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @মহাজাগতিক চিন্তা- কুরাআনকে অস্বীকার করলে বা রুপকথা বললে সমস্যা কি? তাতে কি ফেরেশতা এসে আক্রমন করবে? আপনি অযথা গাজী সাহেবকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করছেন কেন?

গাজী দা যদি নিজে নিজে সত্য অনুসন্ধান করে আলোর পথে আসতে চায় তাহলে আপনার সমস্যা কি? আপনি কেন তাকে কুঁয়োর মধ্যে আবদ্ধ করে রাখতে চান?

এই একবিংশ শতাব্দিতে এসেও কেন প্রাচীন এসব ঐশী গ্রন্থের বিরুদ্ধে কথা বলা যাবে না?

চন্দ্র-সূর্য ভুঁয়া এগুলো সব মানুষের কল্পনা, এসব বললেই কি চন্দ্র-সূর্য ক্ষয় হয়ে গেলো? তাহলে কেন আপনি আপনার ঐশী গ্রন্থ নিয়ে এতটা অনিশ্চিয়তায় ভুগেন?

২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি একই ধর্মের বিবর্তনের কথা বলছি: দেবতা, গ্রহ, আজকে উপগ্রহ।

১১| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৩৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: চাঁদের পর এবার সূর্য অভিযানে যাচ্ছে ভারত, আর আমরা এখনো ঐশী গ্রন্থ নিয়েই পরে রয়েছি।


২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:



নক্ষত্র সম্পর্কে আমানুষ আরো জানতে চান; এখন সবাই হিসেব করার চেষ্টা করছে, কোন নক্ষত্রে পৃথিবীর মতো কোন গ্রহ আছে কিনা!

২৮ শে আগস্ট, ২০২৩ ভোর ৫:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আশপাশের নক্ষত্র সম্পর্কে মানুষ আরো জানতে চান; এখন সবাই হিসেব করার চেষ্টা করছে, কোন নক্ষত্রে পৃথিবীর মতো কোন গ্রহ আছে কিনা!

১২| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:০৯

ঊণকৌটী বলেছেন: মুসলিম রা সারা বিশ্বে এতো অশিক্ষিত এবং হিংস্র কেনো

২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:



প্রতিটি মুসলিম দেশে কৌশলে মানুষকে শিক্ষা থেকে দুরে রাখছে; সরকারের অনেক উচ্চগুলো পদে নীচু মানের লোকজন দখল করে রেখেছে।

১৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:১১

কালো যাদুকর বলেছেন: আপনার আমার জীবনে চাঁদের অনেক ভূমিকা আছে। যেমন ধরেন, আমবসাতে, স্ট্রিট লাইট হীন রাস্তাতে গাড়ি চালাতে সমস্যা হবে।
কাজেই চাঁদ নিয়ে টানাটানি করে কি লাভ।
যার যার মতো সে চাঁদকে পূজা করুক বা গবেষণা করুক।

২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি আমাদের এলাকায় ভাবনার অগ্রগতির কথা বলতে চাচ্ছি।

১৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৫৬

ঊণকৌটী বলেছেন: কি হবে আপনাদের মতো শিক্ষিত লোকের মন্তব্যে সারা দেশ টাই তো ডুবে আছে অন্ধকারে, পাকিস্তান ,বাংলাদেশ, এদের কি হবে আগামী দিনে

২৭ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



পাকিস্তান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যত বলা কঠিন। পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে বের হয়ে আসার পর অনেক আশা ছিলো; এখন শিক্ষার মান ও সরকারের অবস্হা দেখলে মনে হয়, জাতি আফ্রিকানদের মতো টলতে টলতে চলবে।

১৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:২২

মিরোরডডল বলেছেন:




"চাঁদ হচ্ছে একজন দেবতা, চাঁদ ১টি গ্রহ, চাঁদ ১টি উপগ্রহ"; আপনার ভাবনা মতে উহা কি? উহা কি উপগ্রহ, গ্রহ, নাকি দেবতা?

উহা একজন ব্লগার :)

চাঁদকে দেবতা মনে করা তাদের জন্য স্বাভাবিক, যেখানে তারা গরুকে মা বলে পূজা করে।
তাদের মতো চাইনিজরাও গরুর মাংস খায়না, কারণ তাদের কাছেও গরু পবিত্র অবতার।

ধর্মীয় এবং কালচারাল বিলিফ এগুলো ব্যক্তিগত বিলিফ এবং এসব বিষয়ে মানুষ খুব স্পর্শকাতর হয়।
রাষ্ট্রীয় নীতিবিধান যা সকলের জন্য মঙ্গল সেটা যদি সবাই মেনে চলে, সেক্ষেত্রে আদার বিলিফ যার যার তার তার।
কেউ কারো ব্যক্তিগত বিলিফে ইন্টারফেয়ার না করলে সকল ধর্মের মানুষের একসাথে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান সম্ভব।


২৭ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:



বাবার ব্যক্তিগত বিলিফ ( মাদ্রাসায় পড়ানো ) সন্তানের জন্য অন্ধকার ভবিষ্যত ডেকে আনছে; মেয়েদের সরকার না পড়ানোতে জীবন কায়ছে সেলাই মেশিনে; এই ধরণের বিলিফ জাতিকে পংগু করে দিয়েছে। এসব ব্যক্তগত বিলিফ, সিদ্ধান্তের অবসান দরকার।

১৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:১২

মিরোরডডল বলেছেন:




I agree, অনেক কিছুরই অবসান বা সংস্কার দরকার কিন্তু এও জানি এটা অনেক কঠিন। কারণ people will not come out of this belief because of one's request or situation until there is a change from their personal perception.

By force or by law one can't change this belief, that's my understanding.

২৭ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:০২

সোনাগাজী বলেছেন:


ফোর্সের দরকার নেই, মানুষকে মানসমপ্পন্ন এডুকেশন দিলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।

১৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:০০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @মিরোরডডল- Only knowledge can change their beliefs, knowledge is the biggest weapon to destroy blind faith.

@সোনাগাজী - আপনি আবার মাদ্রাসার বিরুদ্ধে কথা বলতেছেন, আপনার তো ঈমান শেষ হয়ে গেলা!! :`>

২৭ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশে ব্যাংগের ছাতার মতো মাদ্রাসা হয়ে গেছে, এগুলোকে স্কুলে পরিবর্তন করতে হবে।

১৮| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৩২

রানার ব্লগ বলেছেন: ঊণকৌটী বলেছেন: মুসলিম রা সারা বিশ্বে এতো অশিক্ষিত এবং হিংস্র কেনো

এই ধারনার সাথে আমি মোটেও একমত না ।কেবল মুসলিমদের দোষ দিয়ে কি লাভ ? সারা বিশ্বের যতো উগ্র মৌলবাদী সংস্থা গুলো আছে তারা সবাই অসম্ভব হিংস্র এবং অসভ্য সেই সাথে বাস্তব জ্ঞান হীন অশিক্ষিত ও কুশিক্ষিত । ভারতের দিকে তাকান হিন্দু মৌলবাদীদের মতো নোংরা, হিংস্র, অসভ্য , বেয়াদব , খবিশ, খচ্চর, অশিক্ষিত আপনি এই পৃথিবীতে দ্বিতীয় টি পাবেন না।

মিরোরডডল বলেছেন: চাঁদকে দেবতা মনে করা তাদের জন্য স্বাভাবিক, যেখানে তারা গরুকে মা বলে পূজা করে।
তাদের মতো চাইনিজরাও গরুর মাংস খায়না, কারণ তাদের কাছেও গরু পবিত্র অবতার।


কিন্তু ইউটিউবে যে দেখছি গরু ধরে জবাই করে পশম গরম পানি দিয়ে ডলে তুলে পুড়িয়ে খায় । কারা খায় ? ওরা কি চাইনিজ না ?

২৭ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:১১

সোনাগাজী বলেছেন:



মোদী নিজেই গুজরাটের দাংগায় পরোক্ষভাবে নেতৃত্ব দিয়েছে। মোদীর সময় ভারতের দাংগাবাজরা কন্টোলের বাহিরে চলে গেছে; ভারতকে এজন্য মুল্য দিতে হবে, সহজে বিশ্বের বড় নেতৃত্বে যেতে পারবে না।

কিন্তু এতে ওদের জাতীয় উন্নয়ন থামেনি; মুসলিম দেশগুলোর ৫৬টির মাঝে ৫/৬ দেশ কোনভাবে চলছে, বাকীগুলো ক্রমেই ধ্বংস হচ্ছে।

১৯| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: মোদি যতটুকু ধর্ম পালন করেন সেটা ক্ষমতায় থাকার স্বার্থে। আমাদের দেশেও তো একই অবস্থা। যাইহোক,
একসময় মানুষ জ্ঞান বিজ্ঞানে উন্নত ছিল না। তখন চাঁদ কে দেবতা, সূর্যকে দেবতা ভাবতো। সমস্যা নাই। কিন্তু এখন তো আধুনিক যুগ। এখন কেন মানুষ এসব বিশ্বাস করবে?

২৭ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:০৮

সোনাগাজী বলেছেন:


মোদী সমস্যা সমাজে কিছুটা অশান্তির সৃষ্টি করেছে; তবে, উহা তাদের জ্ঞানবিজ্ঞানে হাত দেয়নি।

২০| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:২৮

জাহিদ অনিক বলেছেন: চাঁদ তো অনেক কিছুই, --
শিশুর কাছে সে মামা - কবির কবিতায় প্রেমিকার মন খারাপ
আবার হয়ত বিজ্ঞানের কাছে উপগ্রহ।

গ্রন্থ যে যেটাই পড়ুক, লেখক যে ভাব নিয়ে লিখেছেন- সে ভাবই গ্রন্থের ধর্ম।

২৭ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:


চাঁদ হলো উপগ্রহ; কবি, লেখকেরা ইহার সৌন্দয্যে বিমোহিত, মানুষ উল্লসিত, সবই ঠিক আছে; কিন্তু ধর্মে তাকে যেই স্হান দিয়েছে, সেটার কোন লজিক নেই; মানুষ রূপকথাকে রূপকথা হিসেেবে নিলে লজিকের দিকটা সঠিক থাকবে।

২১| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৪৯

মিরোরডডল বলেছেন:




মানুষকে মানসমপ্পন্ন এডুকেশন দিলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।

Only knowledge can change their beliefs, knowledge is the biggest weapon to destroy blind faith.

এটাতো নাথিং নিউ।
বাংলাদেশে সরকারি স্কুল কলেজ এবং মাদ্রাসায় পড়ালেখার মান ভালোনা।
ম্যাসিভ পরিবর্তন দরকার।
বিশ্ব যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, সেখানে ভালোভাবে সারভাইব করার জন্য বাচ্চাদের সেইভাবে তৈরী করতে হবে।

তুলনা করছি না জাস্ট শেয়ার করছি যেটা হয়তো জানা আছে, এখানে একদম উল্টো।
পাবলিক স্কুল ফ্রী এবং পড়ালেখার মান খুব ভালো।
আর যদি ক্যাথলিক স্কুল কলেজ হয়, সেখানে লেখাপড়ার মান এতোবেশি ভালো যে ওগুলো এক্সপেন্সিভ।
ওখানে ভর্তির জন্য অনেক এফোর্ট দিতে হয়।

২৮ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:



বছরে গড়ে ১০ লাখ ছেলেমেয়ে এইচএসসি পাশ করে, ১ লাখ মোটামুটি স্কুলে ভর্তি হয়, ১ লাখ প্রাইভেটে; বাকী ৮ লাখ জাতীয় ইউনিভার্সিতে ঢুকে গাধায় পরিণত হয়।

২২| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৩৩

মিরোরডডল বলেছেন:




কিন্তু ইউটিউবে যে দেখছি গরু ধরে জবাই করে পশম গরম পানি দিয়ে ডলে তুলে পুড়িয়ে খায় । কারা খায় ? ওরা কি চাইনিজ না ?

হ্যাঁ, ওরা চাইনিজ এবং খেতেই পারে।
যেমন অনেক হিন্দু বিফ খায়, অনেক মুসলিম পোর্ক খায়।
কেউ মেইনটেইন করে, কেউ করেনা।
Majority Chinese people don't have any religion.

গরুর বিষয়টা ঠিক রিলিজিয়াস বিলিফ না কিন্তু গ্রেটার চায়নার একধরণের রিচুয়াল বা সংস্কার বলা যায়।
এখানে এমন চাইনিজ দেখেছি এডুকেটেড প্রফেশন্যাল ভালো জব করছে কিন্তু সেই বিলিফ থেকে বিফ খায়না।

অস্ট্রেলিয়া হচ্ছে এলকোহলের হাব।
অথচ এখানে এমন অনেক অস্ট্রেলিয়ান আছে they don't drink alcohol.
Some are not even vegetarian but vegan. That means no animal products at all.
মানুষে মানুষে ভিন্নতা ছিলো আছে, থাকবে।


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.