নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
আজ ফিলিস্তিন সময় বিকেল ৪টায়, হামাস ও নেতানিয়াহু'র মধ্যে ইসরায়েলী জিম্মি ও ফিলিস্তিনী বন্দী বিনিময় হবে; ইহা হামাসের জন্য বিজয়ের দিন, গাজার ফিলিস্তিনীদের জন্য ৪ দিন বেশী বেঁচে থাকার সুযোগ; কিন্তু নেতানিয়াহুর জন্য ভালোদিন নয়, উহার চাকুরী চলে যাবেই যাবে, সময়ের ব্যাপার মাত্র।
হামাসের হাতে এখনো ১২ ঘন্টা সময় আছে, নেতানিয়াহুর হাতে সম পরিমাণ সময়, যেকোন কিছু ঘটতে পারে; এদেরকে বিশ্বাস করা কঠিন। তবে, হামাসের হিসেব অনুযায়ী সবকিছু হামাসের অনুকুলে ( কারণ তারা ১৫ হাজার মৃত্যুকে শহীদী মৃত্যু হিসেবে গণ্য করবে সব সময় ) যাচ্ছে; এবং তাদের অনেকের বেঁচে থাকার প্রশ্নও যুদ্ধবিরতির সাথে যুক্ত; ফলে, তারা হয়তো কোন গন্ডগোল করবে না। কিন্তু নেতানিয়েহুও বিশ্বাসযোগ্য মানুষ নয়।
নেতানিয়েহু জোর গলায় বলছে যে, যুদ্ধবিরতির পর সে আবার যুদ্ধ চালিয়ে যাবে। সে তার বুলি বদলায়েয়েছে গত ২দিন থেকে: আগে সে বলতো যে, হামাসকে ধ্বংস করা অবধি যুদ্ধ চলবে; এখন বলছে, জিম্মিদের মুক্ত করা অবধি যুদ্ধ চলবে।
এই যুদ্ধবিরতির পর, নেতানিয়াহু কি আবার যুদ্ধ শুরু করার যুযোগ পাবে? বাইডেনের যেই খারাপ অবস্হা, স্বয়ং বাইডেন যুদ্ধকে থামানোর চেষ্টা করবে। যুদ্ধবিরতির পর আবার যদি যুদ্ধ শুরু না'হয়, হামাসই আগামী ফিলিস্তিনের প্রশাসন চালাবে; কোন ফিলিস্তিনী আব্বাসকে মানবে না। যুদ্ধবিরতিই যদি এই যুদ্ধের শেষ হয়, সব ফিলিস্তিনীরা নিজদের হামাস হিসেবে পরিচয় দিবে, হামাস হওয়াই গর্বের বিষয় হবে। তখন, ইসরায়েল ও আমেরিকা হামাসের একাংশকে "যোগ্য" সন্ত্রোসী নয় ) ঘোষণা দিয়ে ফিলিস্তিন চালনার ভার দিবে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫০
সোনাগাজী বলেছেন:
এটা হলো বেদুইনদের প্রতিশোধ নেয়ার পন্হা; হামাস ইসরায়েলকে জানতো, তারা জানতো যে, প্রচুর মানুষের প্রাণ যাবে; ইহা বেদুইনদের জীবনভাবনা।
১৯৯৩ সালের চুক্তি মতো চললে, ১৯৯৮ সালের মাঝে স্বাধীন ও সবল ফিলিস্তিনের সৃষ্টি হতো।
২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৪
নতুন বলেছেন: দুনিয়ার সকল ঝামেলাই আলোচনা করে সমাধান করা সম্ভব।
মুর্খরাই আলোচনা ছাড়া যুদ্ধ করে শহীদ হতে চায়।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩০
সোনাগাজী বলেছেন:
রবিন ও ইয়াহুদ বারাক চেয়েছিলো যে, ফিলিস্তিনীরা নিজেদের দেশ নিয়ে ভালো থাকুক; কিন্তু আরাফাত সেটা অনুধাবন করতে পারেনি।
৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনি একটি পোস্ট দিয়েছিলেন যা আমি সমর্থন করি। পরবর্তীতে পোস্টটি সরিয়ে নিয়েছেন। পোস্ট দিয়ে পোস্ট সরিয়ে নেওয়ার কারণ কি?
তাই এই পোস্টে কোনো মন্তব্য করছি না।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১০
সোনাগাজী বলেছেন:
ধন্যবাদ, পোষ্টটি অনেকক্ষণ থাকার পরও কেহ মন্তব্য না'করাতে পোষ্টটি সরায়ে ফেলেছি।
৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:১৫
শ্রাবণধারা বলেছেন: হামাস নিজেকে বিজয়ী ভাবলো না কী ভাবলো এটাকে আপনি গুরুত্ব দিচ্ছেন কেন? ১৫ হাজার মানুষের মৃত্যুকে একদল মূঢ় মস্তিষ্কের জঙ্গি কী ভাবলো তাতে কী আসে যায়?
আমার তো মনে হচ্ছে পাশ্চাত্যের এই জঙ্গি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ঘোষিত যুদ্ধ নিকট ভবিষ্যতে আমার এবং আমার সন্তানদের জীবনের জন্যও হুমকি হয়ে আসতে পারে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৩:৫৬
সোনাগাজী বলেছেন:
মিশর, জর্ডান, সিরিয়া, লেবানন ও পিএলও কখনো জিততে পারেনি; ইসরায়েলকে এভাবে যুদ্ধবিরতিতে আনতে পারেনি; হামাস পেরেছে; কিন্তু ১৫ হাজার জীবন ও গাজা মুছে গেছে। ইহাই হামাসের জন্য বিজয়। এইভাবে হামাস, হিজবুল্লাহ, হুতি, শিয়া মিলিশিয়াদের বিজয়ে মুসলমান দেশগুলো সিরিয়া, লেবানন, ইয়েমেন হয়ে যাবে।
হামাস যতটুকু করেছে, ইহা নেতানিয়াহু'র ভুলের কারণে; সে নিরপরাধ মানুষ মেরে হামাসদের জয়ী করে দিয়েছে।
৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ ভোর ৪:৪৫
কামাল১৮ বলেছেন: প্রতিটা মুসলমান নিজেকে হামাস ভাবে।ভাবা উচিত,এটা নবীর শিক্ষা।বিশ্বে একটা বিধর্মী থাকা পর্যন্ত জিহাদ ফরজ।জয়ের সম্ভাবনা দেখলেই জিহাদ করতে হবে।নয়তো জয়ের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।এই যুদ্ধ কখনো শেষ হবে না।মাঝে মাঝে বন্ধ থাকবে।দুই পক্ষই এই ভূমিকে নিজেদের পবিত্র ভূমি মনে করে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ ভোর ৪:৫৪
সোনাগাজী বলেছেন:
মিডল ইষ্টে ২টি খুবই প্রতিষ্ঠিত দেশ ছিলো: লেবানন ও সিরিয়া; শিয়া, সুন্নী সমস্যা ও হিজবুল্লা ও শিয়া মিলিশুয়ারা দেশ ২টিকে আধা ফিলিস্তিন বানায়েছে।-
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৪
নতুন বলেছেন: ১৫ হাজার মানুষের জীবনের বিনিময়ে এই যুদ্ধ ফিলিস্তিনিদের কি দিলো?
এটা কি এড়ানো যেতো না?
এই ইভেন্টে ফিলিস্তিনিদের কতটুকু লাভ হলো?