নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আরবেরা গাজায় সৈন্য প্রেরণের কথা ঘোষনা করার দরকার!

২১ শে মে, ২০২৪ দুপুর ২:২৮



ইসরায়েল গাজায় যা করছে ও যেভাবে আমেরিকান প্রেসিডেন্টের কথা অমান্য করছে, অন্য কোন জাতি এই ধরণের কাজ করলে আমেরিকা অবশ্যই এতদিনে সৈন্য পাঠিয়ে দিতো! এই অবস্হায় মিশর, জর্ডান, সিরিয়া, লেবানন আগের মতো (১৯৪৮-১৯৭৩ সাল অবধি ) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করে, সব সীমান্ত হয়ে সৈন্য পাঠানোর কথা বলছে না কেন?

মিশর, জর্ডান, সিরিয়া, লেবানন এখন যুদ্ধ করার মতো শক্তিশালী নয়; তবে, ইসরায়েলও যুদ্ধ করতে পারার কথা নয়; তাদের জল্লাদ বাহিনী ক্লান্ত ও পরিশ্রান্ত। এরা যুদ্ধ ঘোষণা করলে ইসরায়েলের জনতা তাদের সরকারকে বাদ দিয়ে বিশ্বের সাথে শান্তি স্হাপন করতে বাধ্য হতো।

নেতানিয়াহু ও তার ওয়ার-কেবিনেট মিলে হামাসের বিপক্ষে যুদ্ধের নামে ফিলিস্তিনী গণহত্যায় নেমে, ৭ মাসে প্রায় ৪০ হাজার ফিলিস্তিনীকে হত্যা করেছে, ৮০ হাজারকে পংগু করেছে, গাজার মানুষকে পশুর মতো জীবন যাপন করতে বাধ্য করছে! সব কয়টি আরবদেশ ও সারা বিশ্ব ফুঁসছে; নেতানিয়াহু বাইডেনকেও অপমানিত করছে। ইন্টারন্যাশনাল ক্রমিনাল কোর্ট নেতানিয়াহু ও তার সেরা জল্লাদ, ডিফেন্স মিনিষ্টারকে গ্রেফতারের প্রসংগ নিয়ে আলোচনা করছে; কিন্তু এর মাঝেও নেতানিয়াহু হত্যাকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। এই অবস্হায় ইসরায়েলকে থামানোর জন্য এই সরকারের বিপক্ষে যুদ্ধ ঘোষণার দরকার ছিলো।

আমেরিকা গাজায় নৌ-বাহিনীর সৈন্য নামানোর কথা বললে, ইসরায়েলীরা বাধ্য হতো নেতানিয়াহুকে বাদ দিতে। আরবেরা যুদ্ধ ঘোষণা করার কথা ঘোষনা করলে, তারা বিশ্বের সাপোর্ট পেতো। তখন আমেরিকা ও ইউরোপ বাধ্য হতো নেতানিয়াহুর সরকারের উপর বল প্রয়োগ করতে।

বর্তমান অবস্হায়, মিশর, জর্ডান, সিরিয়া, লেবানন যদি ইসরায়েলে সৈন্য পাঠানোর কথা ঘোষণা দিতো, আমেরিকা তাদের বিপক্ষে শক্তি প্রয়োগের কথা না'বলে নিস্পত্তিতে যেতে বাধ্য হতো।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৭

কথামৃত বলেছেন: আমেরিকা তাদের বিপক্ষে শক্তি প্রয়োগের কথা না'বলে নিস্পত্তিতে যেতে বাধ্য হতো

কখনই না। আমেরিকার সিনেটরদের টুইটার পোস্ট দেখলে মাথা খারাপ হয়ে যাবে আপনার। তারা ICC কে সেনশন দেয়া নিয়ে ভাবছে। লিখিত আর্জি জানিয়েছে।

২১ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকা ভাবছে, ইসরায়েলের মানুষ কি সেই দেশে বাস করতে পারবে, কেহ রাতে ঘুমাতে পারবে? হামাস ( ব্রাদারহুড ) জর্ডান ও মিশরের ক্ষমতা নেবে আগামী কয়েক বছরের মাঝে; তারপর, সবাই মিলে ইসরায়েলকে ধরবে।

২| ২১ শে মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২০

কথামৃত বলেছেন:

২১ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



ইহুদীদের জল্লাদী কাজ দেখে আমেরিকার মানুষ হতভম্ভ হয়ে গেছে; যারা এখন কলেজে ও ইউনিভার্সিটিতে, তারা ৪/৫ বছরের মাঝে আমেরিকার প্রফরশানেল হতে যাচ্ছে; সিনিটর ও কংগ্রেসম্যান ওদের থেকেও হবে।

৩| ২১ শে মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৬

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:



আরবদের ইসরাইলীরা ভোগাবে নাকি ইসরাইলীরা আরবদের?

২১ শে মে, ২০২৪ রাত ১০:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:



যদি আগামী ১ বছরের মাঝে ফিলিস্তিন গঠিত না হয়, ইসরাইলের অনেক নাগরিক ( লেবানন ও সিীয়া ও জর্ডান সীমান্তের ) পালিয়ে আমেরিকা ও অষ্ট্রেলিয়া চলে যাবে; অনেকে ক্রমাগতভাবে যুদ্ধ করতে ও মানুষ মারতে চাইবে না।

৪| ২২ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৫০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আরব দেশগুলির রাজতন্ত্র শেষ হওয়া খুব দরকার। সেটা না হওয়া পর্যন্ত রাজপরিবারগুলি অ্যামেরিকা ঘেঁষা থাকবে। তবে রাজতন্ত্র শেষ হলে চরম অরাজকতা হতে পারে প্রথম দিকে। তখন নতুন বিপদ ওদের সামনে আসবে। আবার গণতন্ত্র আসলেও সেই সরকারগুলোও উন্নত দেশগুলির সমর্থন নিয়েই হয়তো থাকবে। আরবের শাসকরা আসলে কখনও প্যালেস্টাইনের জন্য লড়তে রাজী হবে না।

২২ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩

সোনাগাজী বলেছেন:



লেবানন, সিরিয়া, ইরাক ও ইয়েমেনে রাজতন্ত্র নেই; কিন্তু তারা ভয়ংকর খারাপ অবস্হায়। জর্ডান, সৌদী আরব, মিশর, এসব দেশের সরকার চালায় অদক্ষ লোকজন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.