নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্রুকলীনের বাংগালীরা

১২ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:০৩



ব্রুকলীনের বাংগালী পাড়ার রাজধানী হচ্ছে ২টি রাস্তার ক্রসিং এলাকার মাঝে অবস্হিত শপিং এলাকা ( ১ বর্গ কিলোমিটার ), ইহার নাম চার্চ-ম্যাকডোনাল্ড; ইহা বাংগালীদের অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় কেন্দ্র; এখানে কয়েকটি হার্ডওয়ার সাপ্লাইয়ের দোকান আছে, ইহা এখানকার বাংগালীদের মুল অর্থনৈতিক কার্যকলাপের প্রতীক, এখানকার বাংগালীদের বড় অংশ কনষ্ট্রাকশান ব্যবসা ও বাড়ীঘর রিপেয়ার পেশার সাথে জড়িত; এরা মোটামুটি বেশ ধনী। ৬টা রেষ্টুরেন্ট আছে, এগুলোতে বেশ আড্ডা হয়ে থাকে; তবে, এদের খাবারগুলো বাংগালীদের নীরব হত্যাকারী; ওদের চা যারা ২/৪ বছর খাবে, তাদেরকে রক্তচাপের টেবলেট খেতে হবে বাকী জীবন। মুল আমেরিকান/গ্রীক/ইটালিয়ান রেষ্টুরেন্টগুলোর খাবারের তুলনায়, এসব রেষ্টুরান্টগুলো বিষ বিক্রয় করে।

৭ শত মিটারের মাঝে ৫'টি মসজিদ আছে, এইগুলোই বাংগালীদের সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। সবচেয়ে ভয়ংকর হচ্ছে বাংগালী গ্রোসারীগুলো (৬টি ), এগুলো হচ্ছে ডাকাতী-কেন্দ্র; এরা ঠকানোর এত বেশী পদ্ধতি জানে যে, আইনষ্টাইন যদি কোনদিন বাজার করতে আসতেন, উনাকেও বাংগালীরা ঠকায়ে দিতো; এরা নারী ক্রেতাদের ১০০ ভাগ ঠকিয়ে দেয়। দোকানে ঢুুকলে শুনতে পাবেন, দোকানের ক্যাশিয়ারা ক্রমাগতভাবে বলে যাচ্ছে, "আপা, আর কি লাগবে", "ভাবী, আর কি লাগবে"।

বাংগালীরা ট্রাম্পকে ভয় পায়; তবে, বাংগালী ব্যবসায়ীরা ট্রাম্পের পক্ষে; কারণ, ২০১৬ সালে সবাই জেনে গেছে যে, ট্রাম্প ৮/১০ বিলিয়ন ডলারের মালিক হয়েও ৭৬০ ডলার ট্যাক্স দিয়েছিলো ২০১৫ সালের আয়ের জন্য; তাকে অনুসরণ করলে সবাই উপকৃত হওয়ার কথা। ট্রাম্প আবার আসার সম্ভাবনা ৭০ ভাগ, এবার বাংগালী ব্যবসায়ীরাও ভয়ে আছে।

ব্রুকলীনের আসল মালিক হচ্ছে ইহুদীরা, এরা আবার হেসিডিক ইহুদী, খুবই উগ্রবাদী; এরা ভয়ংকরভাবে ফিলিস্তিন বিরোধী, ফিলিস্তিনের স্যাটেলমেন্টে এদের সবার বাড়ী আছে; তবে, বাংগালীদের সাথে এদের ভালো সম্পর্ক; বাংগালীরা এদের বাড়ীতে ভাড়া থাকতে পছন্দ করে, তাদের ব্যবসায় কাজ করতে পারে। তবে, সাম্প্রতিক সময়ে বাংগালীদের স্হান দখল করছে মেক্সিকান স্পেনিশরা। সেদিন দেখলাম, ইহুদী পাড়ার ভেতরে ইহুদীরা স্পেনিশদের চার্চ চালানোর অনুমতি দিয়ে যায়গা দিয়েছে, ইহা বেশ বিরল ঘটনা।

সাম্প্রতিক সময়ে, প্রচুর বাংগালী তরুণ বেআইনীভাবে মেক্সিকো হয়ে ব্রুকলীন আসছে; এরা নোয়াখালীর অধিবাসী; ১টি শিবির চক্র নাকি এদেরকে আনছে; এরা ইলেকট্রিক বাইকে খাবার ডেলিভারী দেয় সারা দিনরাত প্রায় সমগ্র ব্রুকলীন এলাকায়। এরা গাঁজা ডেলিভারী ব্যবসাও দখল করেছে, সেটা আগে ছিলো কালো ও স্পেনিশদের হাতে।

ব্লগারদের থেকে কেহ ব্রুকলীনে এসেছিলেন নাকি? আমি সকালে ও রাতে হাঁটি; মাঝে মাঝে একটি নির্জন কবরস্হানের মাঝখান দিয়েও হাঁটি; এখন ওখানে অনেক হোমলেসের আবির্ভাব ঘটায় রাতে সেদিকে যাচ্ছি না। আমি ছবিটবি তুলি না; ব্রুলীনের ছবি অনলাইনে আছে।


মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:১৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: বর্ননা ভাল হয়েছে ব্রুকলীনের বাঙ্গালী পাড়ার। বাংলাদেশিরা সব দেশেই ক্রাইমের সাথে জড়িয়ে পড়ছে। এটা আমাদের দেশের ইমেজের জন্য খুবই খারাপ।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকা অনেক লিবারেল, ঢাকার অপরাধীদের জন্য স্বর্গ।

২| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:২০

জুন বলেছেন: আমি ব্রুকলিন ব্রীজ পার হয়েছি কয়েকবার তবে কাউকে হাটতে দেখিনি :(
মান্নানের গ্রসারিতে টমেটো কিনেছি।

মান্নানের কনফেকশনারির এই ছোট্ট সাইনবোর্ড আমাদের দেশেও লাগানো দরকার #:-S

১২ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি যদি ব্রীজ গাড়ীতে পার হয়ে থাকেন, ব্রীজের উপরের তলায় পায়ে হাঁটার পথ; হাজার হাজার টুরিষ্ট হাঁটে। মান্নান ও আরো ২/৩টি চেইন আছে, এরা মোটামুটি ভালো; তারপরও মাছ, মাংস, চাল, মসলায় ঠাকায়।

৩| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:২৪

জুন বলেছেন: এইটা মান্নানের গ্রসারি। প্রসংগত আমাদের ড্রাইভার এর নাম মান্নান। তার ধারণা তার মত হেজিপেজি নামেরও গ্রসারি আছে দেখে সে দারুণ খুশি :)
উপরে একই ছবি দুবার চলে গেছে দু:খিত সোনাগাজী :(

১২ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:



মান্নান আছে জ্যাকসন হাইটস, জ্যামাইকে ও ওজোন পার্কে; ব্রুকলীনে নেই।

আপনি নিজে গাড়ী চালান না?

৪| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৪

জুন বলেছেন: আমি গাড়ি করেই ব্রিজ পার হয়েছি। আর প্রথম বার ছয় সপ্তাহের জন্য আমেরিকা গেলে কি আমাকে সেখানকার ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালাতে দিবে? আর ছয় সপ্তাহে কি লাইসেন্স পাওয়া যায়? আমার দেবরের গাড়িতেই ঘুরেছি নিউইয়র্ক অনেক বার আর পার হয়ে গেছি এই ব্রিজ ছাড়া আরও ব্রিজ।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৩

সোনাগাজী বলেছেন:


আইনত আপনি ১ মিনিটও বিনা লাইসেন্স গাড়ী চালাতে পারবেন না; ধরা পড়লে গ্রেফতার করবে। আপনি যদি এখন গাড়ী ড্রাইভ করতে জানেন, ৬ সপ্তাহের মাঝে লাইসেন্স পাওয়া সম্ভব। তবে, নিউইয়র্ক শহরে হ্যান্ডস-অন পরীক্ষার তারিখ ৬ সপ্তাহের মাঝে পাওয়া কষ্টকর; গ্রামে পরীক্ষা দেয়ার তারিখ নিলে পাওয়া যাবে।

৫| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পড়লাম, জানলাম, আমরা সর্বত্র বিষ ছড়াতে উস্তাদ। এমন বিষ ছড়ানোর বিষয়টা আমি সৌদি আরবে দেখেছি।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৮

সোনাগাজী বলেছেন:




সৌদীতে শাস্তির ভয় আছে, আমেরিকায় শাস্তি কম; ফলে, মেক্সিকান, কলম্বিয়ান, ইউক্রেন, পুর্ব ইউরোপ, চীনা, নাইজেরিয়ান ও পাকিস্তানীরা অনেক অপরাধ করছে

৬| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৬

দি এমপেরর বলেছেন: দুনম্বরী কাজ-কারবার বাঙালিদের রক্তের সাথে মিশে গেছে। কবে যে এ রক্ত পরিশোধন হবে!

যেহেতু আংশিক মুক্ত হয়েছেন আর এখনও নজরদারিতে আছেন, তাই অনুরোধ থাকবে- নিজের পুরনো অভ্যাসটাকে সংশোধন করে সীমার ভেতরে থেকে ব্লগিং করুন। খামোখা ব্লগারদের পিছনে লাগবেন না। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি পুরোপুরি মুক্ত হয়ে যাবেন।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি আপনাকে কখনো আক্রমণ করেছি বলে মনে হয়েছে?

আমি খারাপ ও ভুল ধারণার উপর লেখা পোষ্টগুলোর কড়া সমালোচনা করেছি মাত্র; আমি ভুয়া কিংবা পডাতিক চৌধুরীর মত না'পড়ে লাইক দেয়া আমি পছন্দ করিনি কখনো।

৭| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৩

কামাল১৮ বলেছেন: গিয়ে ছিলাম তবে ঘন্টা খানেক ছিলাম।কিছু খাইনি এবং কিছু কিনিনি।ছোট মেয়ের কি সব দেখার তাড়া ছিলো।ভালো করে দেখা হয় নাই।আবার আগামি বছর যাবার ইচ্ছা আছে।ও কি কি দেখবে সব লিখে নিয়েগেছে।সেখানে ব্রুকলিন বাঙ্গালী পাড়া ছিলো না।তবে ব্রীজের কথা ছিলো।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:



বাংগালীরা স্বর্ণ ও শাড়ী কিনতে যান জ্যাকসন হাইটসে, খেতে যান জামাইকায়; ব্লকলীনে কেহ আসতে চান না।

৮| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪

দি এমপেরর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি ভুয়া কিংবা পডাতিক চৌধুরীর মত না'পড়ে লাইক দেয়া আমি পছন্দ করিনি কখনো।

এই যে আবার শুরু করলেন। ভুয়া আর পদাতিকের নাম নিলেন। আপনাকে কিছু বলা বৃথা।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:



নাম না নিয়ে কথা বলা মানে অর্থহীন; এই ২ জন ব্লগারকে আমি অনেকে অনেকবার মন্তব্য করতে দেখছি: "লাইক দিয়ে গেলাম, পরে এসে পড়বো"; ইহা খারাপ ব্লগারের লক্ষণ। ব্লগিং মানে উন্নত আলাপ, লেখার উপর ফিডব্যাক।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আমাদের মানুষ নিয়মভংগকারীদের নাম নিতে পারে না বলেই আমাদের সেক্রেটারী, এমপি, সরকারী কর্মচারী ও ব্যবসায়ীরা ডাকাতী চালিয়ে যাচ্ছে ।

৯| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩৬

ঢাকার লোক বলেছেন: ব্রুকলিনের বাঙালি পাড়ার বর্ণনা বেশ হয়েছে। আপনার খালেদা জিয়া-শেখ হাসিনা নিয়ে লেখাগুলোর চেয়ে এধরণের লেখাগুলো, অন্তত আমার কাছে, বেটার মনে হয়!
আপনার অনেক লেখাই পড়ি, মন্তব্য করিনা, ভয় করে! একদিন আপনার সাথে গল্প করার ইচ্ছা আছে, যদি কখনো সুযোগ মিলে!

১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪০

সোনাগাজী বলেছেন:




শেখ সাহেব, মওলানা, তাজউদ্দিন সাহেব, জিয়া, এরশাদ, বেগম জিয়া ও শেখ হাসিনাকে আমি দেখেছি; তাই উনাদের সম্পর্কে লিখতে হয়। আজকের জেনারেশন ওদেরকে বুঝে না।

এই পোষ্ট টা ১টা এক্ক্সপরিমেন্ট, আমি কোন স্হানের বিখ্যাত কিছু নিয়ে লিখি না; আমি সেখানকার অধিবাসী, বা কম পক্ষে অধিবাসীদের ভেতর কোন একটা শ্রেণী নিয়ে লিখতে পছন্দ করি।

১০| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বর্তমানে দেখা যাচ্ছে যে যত বেশি ধার্মিক সাজে সে ততবেশী খারাপ।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:



ধর্মীয় নিয়ম কানুনে ন্যায় অন্যায় সম্পর্কে যেই ধরণের সংজ্ঞা আছে, উহা মানুষ একই লেভেলে মানেন না ও বুঝেন না; ফলে, কে কিভাবে আচরণ করবে, উহার সঠিক কোন পরিমাপ নেই।

১১| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:১৭

রানার ব্লগ বলেছেন: আমরা বাংগালীরা নিজেরা সুস্থ্য থাকি না অন্যদেরো থাকতে দেই না।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:




প্রবাসে নতুন জেনারেশন ভালো করছে।

১২| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৫২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: "ব্রুকলীনের চিঠি" ভাল লেগেছে। আপনি যেহেতু ওখানেই থাকেন তাই ওখানকার বাঙালি, ইন্ডিয়ান এবং পাকিস্তানি বা সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে নিয়মিত লিখলে আমরা অনেক কিছু জানতে পারবো।

আমি প্রতিবছরই যাই। দুই এক দিন থাকি, তাই স্বল্প সময়ের ভ্রমণকারী হিসাবে সার্বিক ভাবে ভালোই লাগে।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:



ব্রুকলীন অনেক কারণে বিখ্যাত; আমি কিছু বাংগালীদের আচরণ নিয়ে লিখেছি মাত্র।

১৩| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:২০

কাছের-মানুষ বলেছেন: ব্রুকলিনে আমার কখনো যাওয়া হয়নি। তবে এটা ঠিক, আমি অন্য দেশেও বাঙালি গ্রোসারিতে দেখেছি ক্রমাগতভাবে বলে "আপা, আর কি লাগবে?" সহ যত ধরনের তৈলাক্ত কথা বলে জিনিসপত্র কিভাবে ধরিয়ে দেওয়া যায়!

আমার এক পাকিস্তানি ল্যাবমেটকে আমাদের বাঙালিদের এক গ্রোসারিতে রিকোমেন্ড করেছিলাম। সে একদিন বাজার করে এসে বলল, তোমাদের বাঙালিদের দোকানে দাম অনেক বেশি। আমি আমেরিকাতেও দেখেছি মিয়ানমারের ইলিশ বাঙালি দোকানে যেই দামে বিক্রি করে, চাইনিজ দোকানে সেই হিসেবে অনেক সস্তায় পাওয়া যায়!

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:




ব্রুকলীনে মিয়ানমারের ইলিশ ছাড়া বাংলাদেশী কোন ইলিশ বিক্রয় করা হয় না; কিন্তু সবগুলো "পদ্মা ইলিশ" লেখা প্লাষ্টিকে মোড়ানো।

আসলে টুরিষ্টরা ম্যানহা টন দেখতে পছন্দ করে।

১৪| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৩৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



ব্রুক লেনের মাটিতে সামারে খুব ভাল শাক সব্জি ফলে।
সেখানে থাকা আমার এক আত্মিয় দিন কয়েক আগে
ছবি পাঠিয়েছে তার বাড়ীর আঙিনায় কত সুন্দর করে
বোতল লাও আর শশা ফলেছে তা দেখাবার জন্য ।


সেখানে রূফ টপেও ভাল শাক সবজির আবাদ করা যায় ।
ছাদ বাগানে বা বড়ীর আঙিনায় শাক সব্জির আবাদ করলে
ব্রকলেনের ৬টি বাংলাদেশী গ্রসারি তেমন ডাকাতি করার
সুযোগ পাবেনা । নীচে দেখানো সংগঠনের সাথে যোগাযোগ
করে যে কেও সেখানে ভাল শাক সবজির বাবদ করতে পারবে
সামারে ।

ব্রকলেনবাসী আমাদের বাংলাদেশী কমিউনিটির লোকজন
ভালভাবে ও ভাল উপায়ে বসবাস করুক এ কামনা রইল।
ব্রুকলেনবাসী প্রবাসী বাংগালিরা দেশে বিপুল পরিমান
বিভিন্ন উপলক্ষ্যে বিপুল পরিমান রেমিটেন্স পাঠায় যা
দেশের আত্মিয় স্বজন ও দারিদ্র মোচনে ভাল অবদান
রাখে । ব্রুকলেনের মসজিদ সমুহে ফজরের নামাজের
সময় কি পরিমান মুসুল্লী জামাতে নামাজ পড়তে যায়?

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:



ব্রুকলীনের রেমিট্যান্সের ফলে, সন্দ্বীপের মানুষ দিনের ১১টা অবধি ঘুমায়; ঘুম থেকে উঠে নিকটবর্তী খাবারের দোকানে গিয়ে :ব্রান্চ' সারে।

মাটি খুবই উর্বর।

১৫| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৪৫

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: হুম জানলাম

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ২:২২

সোনাগাজী বলেছেন:



গরমের সময় হজ্বে যাবেন না।

১৬| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৫৬

শ্রাবণধারা বলেছেন: ব্রুকলীনের চিঠি ভালো লাগলো। আপনি যে ধরনের চায়ের কথা লিখেছেন, টরন্টোর বাঙালী পাড়ায় গেলে আমি মাঝে মাঝে ঠেলায় পড়ে সেই ধরনের চা পান করি :)

বাংলা গ্রোসারীগুলো মোটের উপর এখানেও একই ভাবে ব্যবসা করে।

আপনার লেখাটা আরো কৌতুহলোদ্দীপক হয়েছে ব্রুকলিনের আসল মালিকদের প্রসঙ্গে এসে। আমি এখানে কাজের জন্য যে জায়াগাটায় যাই সে জায়গাটা টরন্টোর খুব ধনী নেইবারহুডগুলোর একটা। সেখানে অনেক ইহুদি স্থাপনা দেখে ধারণা করি সেখানের সিংহভাগ লোকই ইহুদি। কি বিপুল তাদের অর্থ-বিত্ত, কি বিপুল তাদের মেধা!

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ২:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



নবী মুসা( আ: ) লিখতে জানতেন; সাড়ে ৩০০০ বছর পর বেগম জিয়া মেট্রিক পাশ করতে পারেননি; এই হলো ইহুদী ও বাংগালীদের মাঝে পার্থক্য।

আমি এই ধরণের শিরোনামে লিখি না; ব্লগার খায়রুল আহসান'এর লেখা দেখে এক্সপেরিমেন্ট করে দেখলাম, মানুষ কি ধরণের পড়তে চান!

১৭| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

বঙ্গদুলাল বলেছেন: কিছু দুষ্টু বাঙালি দেশের বাইরে থেকে ভালো করেছে,দেশে খারাপ প্রকৃতির লোক কমে গেছে যদিও অন্য দেশের মানুষের অশান্তির কারণ হচ্ছে এরা।আবার কেউ কেউ দেশ থেকে বাইরে গিয়ে বেঁচে গেছেন এই রকম মগের মুল্লুকে বসবাসের চেয়ে.......

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:০১

সোনাগাজী বলেছেন:



দেশ থেকে আগে অনেক অপরাধী আমরিকায় এসেছে; এখন কালো টাকার মালিকেরা আসছে।

১৮| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯

বঙ্গদুলাল বলেছেন:

১৯| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:০৩

কালো যাদুকর বলেছেন: দেশী রেসটুরেন্টএ খাওয়া বাদ দিয়েছি বহু আগে। এদের বিষ খাওয়ার ইচ্ছে নেই। ব্রুকলেন , জ্যাকসন হাইটস ও জ্যামাইকাতে গত গ্রীস্মে গিয়েছিলাম। বিশেষ করে নিউইয়র্কের বড় স্থাপনাগুলো দেখতেই গিয়েছিলাম। ওখানকার বাংলাদেশীদের খাবারের দোকানে যেয়ে খেয়ে মোটেই ভাল লাগেনি। "এর থেকে আমিই ভাল রান্না করতে পারি"- এরকমটাই মনে হয়েছে।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:



নিউইয়র্কে কম বয়সে প্রচুর বাংগালী অসুস্হ হচ্ছে, এদের একাংশ ( প্রফেশান: ড্রাইভিং ) লম্বা সময় ড্রাইভিং করেন ও নিয়নিতভাবে বাংগালী রেষ্টুরেন্টে খাওয়াটা সারেন।

২০| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বাঙালী ব্যাবসায়ীরা ট্রাম্পের পক্ষে, ট্রাম্পের আবার আসার সম্ভবনা ৭০ ভাগ - তাহলে বাঙালী ব্যবসায়ীরা ভয়ে থাকবে কেন? তাাদের তো খুশি হওয়ার কথা।

বিদেশে, বিশেষ করে পশ্চিমা বিশ্বে যে সকল বাঙালীরা থাকে তারা বিভিন্ন জাতির সংস্পর্শে এসে কিছুটা সভ্য হয়, আর যারা সবসময় বাঙালী কমিউনিটির মধ্যে পড়ে থাকে তাদের মধ্যে থেকে বাঙালীয়ানা দূর হয় না, ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানার মত অবস্থা আর কি।

শুনেছি আফ্রিকান অধ্যুষিত এলাকায় নাকি চুরি, ছিনতাই, ড্রাগ ইত্যাদি অনৈতিক কর্মকান্ড চলে, এটা কতটুকু সত্য?
আমি মোটামুটি নিশ্চিত বাংগালীদের চাইতে আফগান, পাকিস্তানি এবং ভারতীয় কমুউনিটি অনেক উন্নত কিন্তু আফ্রিকানদের বিষয়ে সন্দিহান, এ বিষয়ে যদি কিছু বলতেন?

আমেরিকাতে যেহেতু বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর বসবাস এবং আপনিও দীর্ঘদিন আমেরিকাতে থাকেন তাই আমি জানতে চাচ্ছি বাংগালীদের চাইতেও গার্বেজ জনগোষ্ঠীর বসবাস আমেরিকাতে আছে কি না? থাকলে তারা কোন জাতি?

ধন্যবাদ।



১৩ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



ট্রাম্প এশিয়া ও আফ্রিকার ফাঁকিবাজদের বিপক্ষে ব্যবস্হা নিবে বলেছে; ট্রাম্প অনুসারীদের ভাবনা, অনেক নতুন ইমিগ্রেন্ট সমাজে সমস্যার সৃষ্টি করছে।

আমেরিকার খাতায়, নাইজেরিয়া, পাকিস্তানী, বাংগালী, উজবেক, ইউক্রেনী ও আরবেরা সত নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.