নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

"মেধাবীরা" কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে যাননি বললেই চলে।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭



আমি প্রথমে ঘোষণা দিতে চাই, বাংলাদেশ এলাকায়, শেরে বাংলার পরে কোন মেধাবীর আবির্ভাব ঘটেনি যথাসম্ভব। বাংগালী ছেলেমেয়েদের খুবই সামান্য অংশ প্রচুর পড়ালেখা করেন। ব্লগার রুপক লিখছেন, ৪র্থ শ্রেণীতে পড়া না'পারার কারণে সমাজবিদ্যার শিক্ষকের হাতে মার খেয়েছেন, এটা মেধার পরিচয় নয়।

চাকুরীর কোটার ব্যাপারে "মেধানুসারে" শব্দটা ভুল, ইহা হতে হবে "যোগ্যতানুসারে"।

বাংলাদেশে অনেক ছেলেমেয়ে উন্নত দেশের ছেলেমেয়ে থেকেও গড়ে বেশী ঘন্টা পড়ালেখা করে, তারা ভালো ছাত্র, ভালো রেজাল্ট করে; এদের শতকরা হার আগে বেশী ছিলো, এখন কমে আসছে। এরা কি মেধাবী? আমার মনে হয় না, এরা ভালো ছাত্র। এখন কোনটা ভালো ছাত্র, আর কোনটা প্রশ্নফাঁস, ব্লগিং না'করলে বুঝা মুশকিল।

১৯৭১ সালে যারা স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটিতে ছিলেন, এরা মোটামুটি কিছুটা হলেও শিক্ষিত পরিবারের ছেলেমেয়ে; আজকে যেভাবে একবারে অশিক্ষিত পরিবার থেকেও পড়ালেখায় ভর্তি হচ্ছে, তখন তা কল্পনাও করা যেতো না। ফলে, পুরো জাতির শতকরা ২০/২৫ ভাগ ছেলেমেয়ে পড়ালেখা করলেও দেশে ভালো ছাত্রের অভাব ছিলো না।

মুক্তিযুদ্ধে সাধারণ মানুষের (কৃষকের ছেলে, ছাত্র, দিন মুজুর, কিছু শ্রমিক ) বড় অংশ ছিলো কলেজের ছাত্র, এমন কি ইউনিভার্সিটির ছাত্রদের অনুপাত খুবই কম ছিলো।

যুদ্ধের শুরুতে আমি এইএসসি'র ফাইনাল ইয়ারের ( পরীক্ষা ছিলো এপ্রিলে, ১৯৭১ ) ছাত্র ছিলাম চট্গ্রাম কলেজে; তখন চট্টগ্রামে কলেজে, আমার ইয়ারের ৪ সেকশনে মিলে মোট ৪০০ ছাত্র ছিলেন, এরা ভালো ছাত্র ছিলেন; এদেরকে আমার কোনদিনও মেধাবী বলে মনে হয়নি। এই ৪০০ জন থেকে ৩ জন মুক্তিযোদ্ধা হয়েছিলেন, সবাই বি-সেকশনের ছাত্র; ১ জন শীদ হয়েছেন, সে আবার আমার স্কুল ক্লাশমেট ছিলো। বি-সেকশন থেকে ২ জন হয়েছিলো আলবদর। ১ নং সেক্টরের হেডকায়ার্টারে বসে থাকতে দেখেছি চট্টগ্রাম কলেজের কয়েকজন সিনিয়রকে; এদের থেকে কয়েকজন কমিশন পেয়েছিলেন, কয়েকজন গেরিলা যুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন। ,

মেজর রফিক ও ক্যা: এনাম ( ১ নং সেক্টর ) হয়তো জানতেন কি পরিমাণ ভালো ছাত্র ( ইউনিভার্সিটি ও কলেজের ) গেরিলা গ্রুপগুলোতে ছিলেন; ফ্রন্ট-ফাইটে ( যেড-ফোর্স ) ঢাকা ইউনিভার্সিটির অংক বিভাগের মাষ্টার্সের ১ জন ছাত্র ছিলেন; তিনি উত্তর চট্টগ্রামের ছেলে।

১ নং সেক্টরে গেরিলাদের সংখ্যা প্রায় ১২ হাজারের মতো ছিলো, এদের মাঝে ইউনিভার্সিটির ছাত্র শতকরা ২/৩ জনেরও বেশী ছিলো না। আমার অনুমান, আমাদের তথাকথিত "মেধাবীরা" কিম্তু মুক্তিযুদ্ধে ছিলেন খুবই নগন্য সংখ্যক।


মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০০

আমি নই বলেছেন: ওকে, যোগ্যতানুসারেই নিয়োগ হোক। কিন্তু বৈষম্যমুলক কোটা উঠৈ যাক।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৮

সোনাগাজী বলেছেন:


কোটা চালু করা হয়েছিলো শেখের সময়ে, দেখা যাক শেখের মেয়ে কি করে!

২| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১০

নতুন বলেছেন: কোটা থাকুক বা না থাকুক সামনে যারা নিয়োগ পাবে তারা কি সততার সাথে চাকুরী করবে?

এরা কি ঘুষ খাওয়া বন্ধ করবে? :|

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:



সরকারী চাকুরী এখন কিনে নিতে হয়, বিনিয়োগকৃত টাকা আদায়ের জন্য ১০০ভাগ চাকুরেকে চুরি করতেই হবে; যত বেশী "মেধাবী" তত বেশী ডাকাতী।

৩| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩২

দি এমপেরর বলেছেন: মেধা না কি সততা, আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে কোনটি প্রয়োজনীয়? এ ব্যাপারে বেশ কিছুদিন আগে আমি একটি পোস্ট লিখেছিলাম। ইচ্ছে হলে দেখে আসতে পারেন।

https://www.somewhereinblog.net/blog/SomratTheEmperor/30353087

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার পোষ্ট পড়ে দেখবো। সততা সবকিছুর উর্ধে; প্রশ্নফাঁসরা পড়ালেখার ব্যাপারেও অসৎ

৪| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪

তানভির জুমার বলেছেন: আওয়ামীলিগের সন্ত্রাসীরা দেশের ভালো এবং গুরুত্বপূর্ণ সব পদে বসে আছে। দেশ আবার আওয়ামীলিগ-ভারতের কাছ থেকে স্বাধীনতা পেলে এরা সবাই পালাবে তখন এমনিতেই যোগ্যলোক স্থান পাবে।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি কি বাংগালী, নাকি বিহারী?

৫| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫

বঙ্গদুলাল বলেছেন: ১.সব মানুষ কি অস্ত্৷ হাতে যুদ্ধ করতে পারে?(সবাই সম্মুখযুদ্ধে অংশ না নিলেও অনেকে যোদ্ধাদের নানাভাবে সহযোগিতা করেছে)
২.আমাদের কুতুবদিয়ায় সম্মুখযুদ্ধ হয়নি, কিছু অতি উৎসাহী ছেলে, রাজাকারেরা দুই একজন, আওয়ামী লীগ সমর্থকের, কিছু হিন্দু মানুষের ঘর পুড়িয়েছে, স্বর্ণালংকার কেড়ে নিয়েছে(যাদের বেশিরভাগ এখন গরীব এবং সার্টিফিকেট নেই, থাকার কথা নয়। এবং সব মানুষ পাকি-সমর্থকও নয়।
৩.দ্বীপের বাইরে গিয়ে যে সব ছেলেরা যুদ্ধে অংশ নিয়েছে তাদের মধ্যে মাত্র কয়েকজনের সার্টিফিকেট আছে
এবং অধিকাংশ ভুয়া সার্টিফিকেটধারী(বিশেষ করে যারা একটু শিক্ষিত ছিল এবং রাজনীতি করতো তারা সার্টিফিকেট ভাগিয়ে নিয়েছে পলিটিক্যাল ছত্রছায়ায় এবং এখন বিশাল মুক্তিযোদ্ধা সেজে বসে আছেন।
৪.৩০ লাখ শহীদের পরিবার এবং প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের এদেশে মূল্যায়ন করা হয়নি। বরং বিভিন্ন রাজনৈতিক দল অসংখ্য ভূয়ার সৃষ্টি করেছে, দল মতের উর্ধ্বে উঠে প্রকৃত বীরদের কেউ শনাক্ত করেনি,বরং হত্যা করেছে ৭৫ এবং তৎপরবর্তী বিভিন্ন ঘটনায়।প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের কোটা কেন, তাদের হাতে গোটা দেশ থাকলেও এদেশে কোনো মানুষের আপত্তি থাকার কথা নয়।পুরো দেশটাই তাঁদের(কিন্তু ভুয়াদের নয়,শুধু নামসর্বস্ব সার্টিফিকেটধারীদের নয়)।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:




যারা গরিলাদের সাহায্য করেছিলো, কমান্ডার তাদেরকে গ্রুপের মেম্বার করে, গ্রুপে নাম যোগ করলে ওরাও মুক্তিযোদ্ধা। ভুয়া তৈরি করেছে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ। ছাত্রলীগের অনেক ছেলে যুদ্ধের পরপরই সার্টিফিকেট যোাগাড় করে ফেলেছিলো। কিছু রাজাকারও টাকা দিয়ে সার্টিফিকেট কিনেছে।

শেখ থেকে শুরু করে, কোন সরকারের কেহ বলেনি, "আমরা চাকুরী সৃষ্টি করবো"; এসব আবর্জনারা জানে না যে, চাকুরী সৃষ্টি করতে হয়।

৬| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৫

এম ডি মুসা বলেছেন: যাহা কিছু বলি তার চেয়ে বেশি দেখি
যাহা কিছু চাই, তার চেয়ে ক্ষতি পাই।
মুক্তিযুদ্ধের গল্প টা তৈরি হয়েছে সাধারণ মানুষের থেকে।
আমার নানা মুক্তিযোদ্ধের সময় প্রথম থেকেই নিরব ছিলেন। আমাদের ভোলা ততটা মুক্তিযুদ্ধের শত্রুর সংঘাত হয়নি। চরফ্যাশন উপজেলা হয়েছে। আমার মামাকে যখন গুলি করে হত্যা চেষ্টা করে। আমার মামা শিক্ষিত ছিল। তারপর মামা গোলাগুলি থেকে পালিয়ে বাঁচে। সেদিন পর থেকে নানা মুক্তিযোদ্ধের জন্য। সেক্টর কমান্ডারস সাথে বন্ধুত্ব গড়ে পাকিস্তানের ধ্বংস করার চেষ্টা চালিয়ে গেছেন।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:



ভোলার অনেক লোকজনকে তোফায়েল সাহেব ভুয়া সার্টিবফিকেট দিয়ে রক্ষীবাহিনীতে চাকুরী দিয়েছিলো; ১৫ই আগষ্ট সকালে এরা লুংগী পরে সাভার থেকে পালিয়ে গিয়েছিলো। তার থেকে আরো বেশী ভুয়ার যোগান দিয়েছিলো কাদের ছিদ্দিকী।

৭| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

এম ডি মুসা বলেছেন: এইভাবে কারো বোনের ইজ্জত রক্ষা ভাই হয়ে গেছে। শত্রুর দমন। কিছু আছে। মুক্তিযুদ্ধের নাম দিয়ে রেখেছে। গোলাগুলি হলে মৃত্যুর ভয়ে দূরে সরে যেতো। আমাদের এলাকায় আমাদের ইউনিয়নে পাকিস্তানের সাথে কোন সংঘর্ষ হয় নি। পাকিস্তানের ক্যাম্প করছিলো তাদের জন পাবলিক ধোলাই দেওয়ার পর, পালিয়ে গেছে আমি শুনেছি। আমাদের তখন ভোলা ১৯৭০ সালের জলোচ্ছ্বাস ক্ষতিগ্রস্ত। আমাদের সর্বনাশ সবদিকে।১৯৭১ সালে । আমাদের সেই সময় দুর্ভিক্ষ হয়েছিল। কারণ পাকিস্তান থেকে আমাদের জন্য খাদ্য আসতো না।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১২

সোনাগাজী বলেছেন:




ভোলা দ্বীপ হওয়ায় অনেক সমস্যা ছিলো, এখনো অনেক সমস্যা আছে। তোফায়েল সাহেব মানুষের চাকুরীর জন্য কিছু করেছেন?

৮| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

এম ডি মুসা বলেছেন: আমি ভোলার সবগুলো উপজেলা খবর জানিনা। আমাদের উপজেলা সম্পর্কে আংশিক জানি। আমাদের উপজেলা ১৯৭০ সালে আর তজুমদ্দিন উপজেলা মৃত্যু হয়েছে। আমার বড় লাশ পাওয়া যায়নি। ১৯৭১ সালের আমার নানা বলছেন যে আমার বাবাকে যুদ্ধ যোগদান করতে। আমার দাদার ঘরে বাবা ছিলেন বড়, ইনকাম করে খাওয়ার মত কিছু ছিল না। জলোচ্ছ্বাস ক্ষতিগ্রস্ত সবকিছু শূন্য করে নিলো টাকা পয়সা। তাই অনেক জমি মালিক হওয়া সত্ত্বেও আমাদের কাজ করে খেতে হয়েছে। তাই যুদ্ধে যোগদান করতে পারে নাই।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২০

সোনাগাজী বলেছেন:




ভোলা খারাপ অবস্হায় ছিলো, দ্বীপ থেকে মুক্তিযুদ্ধে যাওয়া কঠিন ছিলো। ইপিআর ও আনসারদের বাদ দিলে, ঢাকা থেকে ১০০ জনও মুক্তিযুদ্ধে যায়নি।

৯| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২১

এম ডি মুসা বলেছেন: আমাদের দাদার পরিবারের অনেক লাশ পায়নি। আমার বড় ভাই লাশো পাইনি। আমার মা একটা খেজুর গাছে আশ্রয় নিয়ে বেঁচেছিলেন। আমাদের ভোলার মানুষের প্রতি সরকারের কোনো ভূমিকা নেই। বঙ্গবন্ধু এই ভোলার ১৯৭০ সালে আমাদের দেখতে আসছিল। জলোচ্ছ্বাস পর। আমাদের খাদ্য খাবার কষ্ট দেখে। তিনি পাকিস্তান এদেশের থেকে তাড়াতে আরো সোচ্চার হোন। সেটা উইকিপিডিয়া দেওয়া আছে। আমাদের এখনো ঢাকা যেতে পড়াশোনা সহ পরীক্ষা দিতে জন প্রতি ২০০০ টাকা খরচ হয় শুধু পথ খরচ। আমাদের জেলা কোটা ও খুব সীমিত। অনেক কম। আমাদের কি দিয়েছে? আমাদের এলাকায় কোনো কলকারখানা নাই‌ । কর্ম সংস্থান সৃষ্টি হয়না। আমাদের সরকার কোনো সুযোগ সুবিধা দেয় কতটুকু?

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:



তোফায়েল সাহেব যখন কিছুই করেনি, বাকীরাও কিছু করার কথা নয়। বাংলাদেশ মানে ঢাকা নগরী; ওখানে বাংলাদেশের সেরা ডাকাতেরা বাস করে।

১০| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



বাংলাদেশে সত্যিকার অর্থে বলতে গেলে কোন মেধাবী এখন নেই।
সবাই কোাচিং নিয়ে পরীক্ষায় এ+ পায়।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:


যারা কোচিং করায়, ওদের বড় অংশ প্রশ্নফাঁস।

১১| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩২

এম ডি মুসা বলেছেন: কোচিং সেন্টারের আমি কোনো ছাত্র ছিলাম না।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি চাকুরী পাবার পর, কোভিং সেন্টারে গেলে ভালো হবে।

১২| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আপনার এই বিশ্লেষণ সঠিক।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:



এগুলো আমার চোখের সামনে ঘটেছে।

১৩| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬

তানভির জুমার বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি কি বাংগালী, নাকি বিহারী?

আমি বাঙ্গালীই, তবে আমি ভোটার হওয়ার পর ৩ বার ভোট দিতে পারিনি। যারা স্বাধীনতার কথা বলে নিজ চোখের সামনে হাজার হাজার বিরোধীদলের লোকদের খুন-গুম-হত্যা হতে দেখেছি, জেলে নির্মম নির্যাতন হয়ে মৃত্যু হতে দেখেছি।

দেশের সব পদ-পদবি-সুবিধা আওয়ামী লুটেরা বাহিনী দখল করে নিয়েছে। শিক্ষিত হয়েও ভালো মানের চাকুরী পাওয়া যাচ্ছে না । আমার এলাকায় গত ২ মাস যাবত ২৪ ঘন্টায় ৬ ঘন্টাও বিদ্যুৎ পাই নাই। ২০ হাজার টাকা বেতনে। সবচেয়ে নিম্নমানের বাজার করলেও ৩০ হাজার টাকার কমে হচ্ছে। লক্ষ লক্ষ মানুষ টাকার অভাবে সিকিৎসা করাতে পার না।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি ভোট দিলে জামা্ত কিংবা মিলিটারীকে দি্তেন; আপনার ভোটে জাতি সব সময় ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

১৪| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫১

পুরানমানব বলেছেন: বাহ্, অতি সুন্দর করিয়া লিখিয়াছেন জনাব।
ভালো লাগিল , সত্য বচন।
অশিক্ষিতদের আবেগ বেশি থাকে। ইহারা কারো দুঃখ কষ্ট সহ্য করিতে পারে না।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ, সুন্দর হয়ে থাকলে ভালো।

১৫| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুধু তথাকথিত মেধাবীরা নয়, উচ্চবিত্ত পরিবারের ছেলেদের অংশগ্রহণও কম ছিল মুক্তিযুদ্ধে। কৃষক-শ্রমিক-খেটে খাওয়া পরিবারের ছেলেদের সংখ্যাই বেশি ছিল। এজন্যই এরা স্বাধীনতার পর তেমন মূল্যায়িত হয়নি। এক লাখ ত্রিশ হাজার মুক্তিযোদ্ধার (বেসামরিক ত্রিশ হাজার) বিপরীতে
৫৬ হাজার রাজাকার-আলবদর-আলশামস এর অনুসারীরা বুক ফুলিয়ে চলেছে। উচ্চবিত্ত পরিবারের ছেলেরা এবং তথাকথিত মেধাবীরা যদি তখন সংখ্যায় বেশি হতো, রাজাকারদের আস্ফালন এত বাড়ত না।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:



অনেক মুক্তিযোদ্ধার ছেলেও রাজাকারের মতো আচরণ করছে আজকাল; বড় ধরণের কেরানীর ছেলেও যুদ্ধে যায়নি, বাকীদের কথা কি বলবো।

১৬| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:২৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপনি তো মেধাবী। মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিলেন তো।

অ:ট: মডারেটর সাহেব বলছেন এটা নাকি আপনার লাস্ট চান্স। এর পর নাকি চূড়ান্ত ব্যান করা হবে। তাই অনেকে গু পোস্ট লিলহে আপনাকে উত্তেজিত করতে চাবে যেন আপনি রিএক্ট করেন। তাই সতর্ক থাকতে হবে। ১ম পাতায় ম্যাওপ্যাও পোস্ দেখলে রিএক্ট করার দরকার নেই। এড়িয়ে চলুন।


ভালো থাকুন।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪০

সোনাগাজী বলেছেন:



আমাকে যাঁরা উত্তেজিত করেন, তাঁরা মডারেশনের সাথে কোন না কোনভাবে যুক্ত। এডমিন সাহেবের মন্তব্য আমাকে হতাশ করেছে।

১৭| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩০

কামাল১৮ বলেছেন: আগে আইকিউতে যে ভালো করতো সেই মেধাবি।বর্তমানে তা নাই।মেধা নির্ধারণ করার উপায় কি?

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:



যাঁরা মানব কল্যানে কাজ করেন, তাঁরা মেধাবী।

১৮| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ২/৩ জন বিভিন্ন মাল্টি থেকে ৮/৯ জনের ভং ধরে । এগুলো কার মাল্টি ব্লগে সবাই জানেন। আপনি এড়িয়ে চলুন।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪৯

সোনাগাজী বলেছেন:




অবশ্যই এড়িয়ে যাচ্ছি, দুষ্টদের চাপে আমাকে পংগু-ব্লগিং করতে হচ্ছে।

১৯| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:১৭

কামাল১৮ বলেছেন: মানব এবং কল্যান দুটি ভিন্ন শব্দ।মানব কারা আর তাদের কল্যানই বা কি।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:



এই বয়সে এসে এসেবের কি ব্যাখ্যা চাচ্ছেন! মানব হচ্ছে মনুষ্য সমজের সদস্যরা; আর কল্যান হচ্ছে সব কর্ম, যা সমাজের সবাইকে ভালো থাকাতে, সুখে থাকতে সাহায্য করে।

২০| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:১৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


এখন যুদ্ধ লাগলে কারা যাবে যুদ্ধে?

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:২১

সোনাগাজী বলেছেন:



এখন দেশের জন্য যুদ্ধ হলে কেহ যাবে না; গৃহযুদ্ধ হলে, আবারো কৃষকের ছেলেরা যাবে দুষ্টদের পরাজিত করার জন্য।

২১| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:১৯

কলাবাগান১ বলেছেন: Visiting Jackson Heights today

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:২২

সোনাগাজী বলেছেন:



ইন্টারেষ্টিং, কয়টা বাজে?

২২| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:২২

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


আপনি ঠিক বলেছেন। অনেক মেধাবীরা যুদ্ধে যান নাই।

যেমন - আমার আব্বু।

আমার আব্বা মুক্তিযুদ্ধকালে স্কাউটে ছিলেন। পথঘাট খুব ভালো চিনতেন। তিনি পাকিস্তানীদের ক্যাম্পগুলো চিনতেন।

আব্বু ছোট চাচাকে ঢাকা পার হয়ে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে সাহায্য করেছেন। পাকিস্তানী হানাদারদের ট্রেইল করে নিয়মিত মুক্তিযুদ্ধাদের খবর পাঠাতেন।

কিন্তু, তিনি যুদ্ধ করেন নাই। যুদ্ধে যান নাই।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:


সবাই যুদ্ধ করতে পারেন না, দরকারও হয় না; কিন্তু জাতির এই ধরণের ভয়ংকর দুর্দিনে জাতিকে মনেপ্রাণে সাপোর্ট করতে হয়, যোদ্ধাদের সাহায্য করতে হয়; এবং বেশীরভাগ মানুষ সেটা করার চেষ্টা করেছিলেন ১৯৭১ সালে।

২৩| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৩১

শ্রাবণধারা বলেছেন: ঠিক আপনার এই লেখার বক্তব্যের মত একটি লেখা আমি বহুকাল আগে ড. আহমদ শরীফের কোন এক বইয়ে পড়েছিলাম। আপনার নিজের দেখা বিষয় এবং কিছু তথ্য উপাত্ত বিষয়টিকে আরো পরিষ্কার করেছে।

তাও ভালো সে সময়ের ভালো ছাত্ররা যুদ্ধে না গেলেও অন্তত রাজাকার হয়নি। এখন যুদ্ধ বাধলে তথাকথিত আরাফত, ইমতিয়াজ মাহমুদেরা সবার আগে রাজাকারের খাতায় নাম লেখাবে বলে আমার বিশ্বাস।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা ক্ষমতা থেকে চলে গেলে ১টা গৃহযুদ্ধ হওয়ার সম্ভাবনা ৬০%; উহাতে স্বাধীনতা পক্ষের লোকজন শুরুতে পরাজিত হবে; পরে হয়তো রিকোভার করবে।

২৪| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:২৭

কলাবাগান১ বলেছেন: Will have lunch there.....driving now

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনারা কারা কারা? কখন আসবেন জ্যাকসন হাইটস'এ?

২৫| ১৪ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:২০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ভাষা আন্দোলনে মেধাবীদের সংখ্যা কেমন ছিলো, শিক্ষানীতি নিয়ে করা আন্দোলনে কারা জড়িত ছিল?

১৪ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



ভাষা আন্দোলনে যারা অংশ নিয়েছিলেন, তারা বড় বড় পরিবারের ছেলেমেয়ে ছিলো; ১৯৫০-১৯৫২ সালে কোন সব ছেলেমেয়ারা ওখানে পড়তো আপনি নিশ্চয় অনুমান করতে পারছেন; তারা উর্দুর বিপক্ষে প্রতিবাদ করে ভালো করেছিলো; কিন্তু বাংলাকে রাষ্ট্র্রভাষা দাবী করে, দেশে বিশৃংখলার সৃষ্টি করেছিলো। আমি জীবিত অনেক "ভাষা সৈনিকের" সাথে কথা বলেছিলাম, উনারা বড় বড় চাকুরী করেছিলেন, ভালো থেকেছেন, এটুকুই।

২৬| ১৪ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১:১৮

কলাবাগান১ বলেছেন: Just our family. Going to an evening gathering in NJ. Before that just visiting, Jackson Heights. Will meet with you later

১৪ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:



ঠিক আছে, উপভোগ করুন।

২৭| ১৪ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৫০

কামাল১৮ বলেছেন: সবাই জনগন হলে প্রতিক্রিয়াশীল কারা।তাঁদেরও মঙ্গল চাইতে হবে।বৌদ্ধের দর্শনের প্রচারে লেগে দেছেন মনে হয়।

১৪ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ২:১২

সোনাগাজী বলেছেন:




আমি ভুলে গেছি, মার্কস কিংবা লেনিন "দেশের নাগরিক"এর ডেফিনেশনে প্রতিক্রিয়াশীলদের নাগরিক হিসেবে গণ্য করেননি; ইহা মনে হয় সঠিক ছিলো না; কার চোখে কে প্রতিক্রিয়াশীল, সেটা সময়, ক্ষমতা ও সংস্কৃতির উপর নির্ভর করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.