নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জামাত-শিবির-বিএনপি চাচ্ছে, দেশ মিলিটারীর হাতে যাক।

১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৩৫



বিএনপি ছিলো মিলিটারীর সাইনবোর্ড, আর জামাত-শিবির ছিলো মিলিটারীর সিভিল জল্লাদ; এখন মিলিটারী তাদের পক্ষে নেই। এরপরও, তারা চায় যে, দেশ কমপক্ষে মিলিটারীর হাতে যাক, কমপক্ষে আওয়ামী লীগ থেকে দেশ মুক্ত হোক। তাদের সেই আশা পুর্ণনে সাহায্য করবে শেখ হাসিনার প্রশাসন।

১৯৭১ সালে যেই কারণে পাকিস্তান ভেংগেছিলো ( বাংগালীদের চাকুরী ছিলো না, হালের গরু ছিলো না, বউ'এর পরনে ন্যাকড়াও ছিলো না, বাচ্চাদের পড়ানোর পয়সা ছিলো না ), সেই কারণগুলোর সমাধান তো হয়নি, বরং সেগুলো আরো প্রকট হয়েছে বাংলাদেশী সরকারগুলোর চরম ডাকাতী ও লুন্ঠনে।

কোটা পাকিস্তানেও ছিলো, ইহা বেকুবী সমাধান; দেশ স্বাধীন হওয়ার পর, ইহা আসলে কোন সমাধান ছিলো না; কিন্তু শেখ সাহেব ও তাঝউদ্দিন সাহেবের মাথায় ইহার চেয়ে ভালো কোন সমাধান ছিলো না। আসলে, ১৯৭২ সালে নতুন অনেক কিছুই করা সম্ভব ছিলো, অভাব ছিলো মগজের।

আমাদের মুল সমস্যা ছিলো বেকারত্ব; দেশ ছিলো কৃষি নির্ভারশীল, কিন্তু কোন কৃষকের বউ কোনদিন পেটভরে খেতে পায়নি, কোন কৃষি মুজুর বছরে ৬০/৬৫ দিনের বেশী কাজ পায়নি; এগুলোর সমাধান করার দরকার ছিলো; এগুলোর সমাধান হলো, "চাকুরী সৃষ্টি"; চাকুরী যে সৃষ্টি করতে হবে, তা কোন বাংগালীর মাথায় আজও আসেনি, যেই বুদ্ধিটা সব সময় মাথায় এসেছে, তা হলো, "চুরি করে ধনী হওয়া"।

শেষ আশা ছিলো শেখ হাসিনা, তিনি অনেক সময় ও সুযোগ পেয়েছিলেন; কিন্তু উনারও একই সমস্যা, মগজ নেই। উনার সময় ফুরিয়ে এসেছে; ১৯৭১ সালে যারা এক পাকিস্তান চেয়েছিলো, তারা এখন হাজার গুনে বেড়েছে; তবে, খুশীর খবর হলো, তারা বদ্ধ ইডিয়ট। তারা দেশকে আওয়ামীমুক্ত করবে; কিন্তু সেটা তারা নিজেরা পারবে না, চাইবে মিলিটারী সেটা করুক। সমস্যার সমাধান না'করে, এভাবে শেখ হাসিনা দীর্ঘদিন টিকে থাকতে পারবেন না।


মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:০৪

নিমো বলেছেন: মূল আন্দোলনটা হওয়া উচিত ছিল কোটি জনের কর্মসংস্থানের। কিন্তু তা না হয়ে, ২০ লাখ জনগোষ্ঠীর ঘুষ বাণিজ্যের অংশীদার হওয়ার আন্দোলন চলছে, যাতে রাজাকার ছানা-পোনারা যুক্ত হওয়ায় এখন পথ হারিয়ে খাদে চলে গেছে। এই যে রাজাকার শব্দটা লিখলাম, এতে ব্লগের কারও কারও পশ্চাদ্দেশে আগুন ধরাটা বিস্ময়ের! ব্লগের জনৈক নির্বোধের পোস্টে শিরোনাম সরকারের মাথা গরম! অথচ আমি যদি মডুর মাথা গরম লিখি, তাহলে হাঁসের পেটে। এরাই আবার স্বৈরাচার নিপাত চায়। ব্লগের যারা আপনাকে বন্দী করার ব্যাপারে সবচেয়ে উদগ্রীব, এরাই আবার সরকারের ব্যাপারে জুলুম শব্দের প্রয়োগ করে। এসব দেখে হাসি থামাতে পারি না। হা-হা!

১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



অনেক ব্লগার বাংলাদেশ হওয়ার কারণ, মিলিটারীর দখলে কিভাবে নতুন দেশ বিনষ্ট হলো, ১৯৭১ সালে রাজাকারেরা কিভাবে গণহত্যা চালায়েছে, এসব বুঝার মতো বুদ্ধিমান নন।

এখনাকে মুল সমস্যা হলো, দেশে যে চাকুরী সৃষ্টি করার দরকার ছিলো, সেটা শেখ হাসিনাও বুঝেন না; ফলে, বেকার সমস্যায় স্বাধীনতার পক্ষের লোকজনও কাবু হয়ে গেছেন।

২| ১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:০৭

অধীতি বলেছেন: এই সমস্যার সমাধান কখনো হবে না। পরবর্তী কোন সরকার আসলেও হবে না। সবাই এখানে আসে পয়সা কামাতে। দেশ থেকে কৃষি তো উঠেই যাচ্ছে। আপনি চাইলেই এখন আর কৃষকের থেকে কিনতে পারবেন না। সিন্ডিকেট ওখানে কড়া পাহারা রাখে। বিভিন্ন এন জি ও সংস্থাগুলো ডুকে গেছে নিজেদের উদ্দেশ্য সাধন নিয়ে। এখানে কেউই ভালো না। আমরা সাধারণরা সুযোগের অভাবে ভালো আছি। কিন্তু মানসিকতায় কেউই আর ভালো নেই।

১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:



১৯৭৫ মিলটারী এসে দেশকে পুরোপুরি পাকিস্তান বানিয়ে গেছে। উহা থেকে দেশকে ১৯৭১ সালের কক্ষে কেহ নিতে সক্ষম হবে না। ভরসা ছিলো শেখ হাসিনা, তিনি চাকুরী সৃষ্টির ব্যাপারটা বুঝেন বলে মনে হয় না। উনি নিজের দক্ষতার চেয়ে হাজার গুণের ভারী চাকুরী ধরে বেকুবের মতো দিন অতিবাহিত করছেন।

৩| ১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:১৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এখন চাকুরির দিন শেষ। ক্রিয়েটিভ হতে হবে। ছাগুশ্রেণী, মোল্লারা পর্যন্ত ইউটুবে ওয়াজ আপলোড দিয়ে ভিউ ক্রিয়েট করে ডলার ইনকাম করছে। তাই শেখ হাসিনার শুরু থেকেই স্লোগান ডিজিটাল ও স্মার্ট বাংলাদেশ। চাকুরির দিন শেষ। ক্রিয়েটিভিটির বাংলাদেশ।

১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:



এখানে আপনি ভুল করছেন, প্রতি বছর ২০ লাখ মানুষ কর্মজীবনে প্রবেশ করার বয়সে পৌঁছছেন; কারো ঘরে বাড়তি টাকা নেই যে, এক্সপেরিমেন্ট করবে; ব্যাংকগুলো ডাকাতদের দখলে, কিভাবে ক্রিয়েটিভ হবে? আপনি যেই কাজটা কারছেন, সেখানে কি ১ লাখ মানুষ উহা ট্রাই করতে পারবে?

আজকের সভ্যতায়, আমাদের দেশে চাকুরী ব্যতিত শতকরা ১০ জন চলতেও কষ্ট হবে।

১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৪০

সোনাগাজী বলেছেন:



সরকারের আয়ের ও ঋণের টাকার বড় অংশ ডাকাতী করে সরকারী কর্মচারী, ডাকাত ব্যবসায়ী, পুলিশ ও দলের লোকেরা। মানুষ ক্রিয়েটিভ হওয়ার ক্যাপিটেল কোথায় পাবে?

৪| ১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৩০

পুরানমানব বলেছেন: দেশে মিলিটারি আছে? দেশের মিলিটারি হইতেছে ছাত্রলীগের নিচের বাহিনী। হাসিনা তো আগেই ৫৭ জন সেনা অফিসার রে বেহেস্তে পাঠাইয়া মিলিটারি কে হিজড়া বাহিনী বানাইছে। বি এন পি বা জামাত চাইলেও তো আর তা পারিবে না। তবে এখন আন্দোলনের এজেন্ডা হওয়া উচিত সরকার বিরোধী বা সরকার পতন । কারণ পুরো সরকারটাই অবৈধ।

১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:



আমার ধারণা, আপনি বড় ধরণের জেনারেল।
বৈধ সরকার ছিলো জিয়া ও এরশাদের।

৫| ১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৪৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মিলিটারিকে উস্কে দেওয়ার জন্য বিম্পি-জামাত সব ধারণের চেষ্টাই করেছে, কিন্তু মিলিটারি তাদের কথা শুনেনি।

১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আজকে শুনছে না; কিন্তু ৫/৭ বছরের ভেতরে শুনবে।

আসলে, মিলিটারী হয়তো শেখ হাসিনাই আনবে। জনসংখ্যা বাড়ছে, চাকুরী নেই, ব্যাংগুলো ডাকতদের হাতে, ব্যবসার নামে সরকারী টাকা ডাকাতী করছে আওয়ামীরা; কতদিন শেখ হাসিনা এভাবে আর কতদিন টিকবেন? শেখ হাসিনা না ডাকলে, ব্যুরোক্রেটরা মিলিটারী নামাবে।

৬| ১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৫৩

পুরানমানব বলেছেন: ব্যাংকগুলো ডাকাতদের দখলে, কিভাবে ক্রিয়েটিভ হবে?
এখানে আপনার স্পষ্ট করিয়া লেখার দরকার ছিল আওয়ামী মদদপুষ্ট ডাকাত। গা বাঁচাইয়া লিখিয়াছেন।

আমার ধারণা, আপনি বড় ধরণের জেনারেল।
বৈধ সরকার ছিলো জিয়া ও এরশাদের।

আমি যাহাই হই তাহা বিষয় নহে। বিষয় হচ্ছে আপনি আমেরিকার রাজনীতির আগাগোড়া সব বুঝিয়া যান, ট্রাম্প নাটক করিয়াছে তাহাও আন্দাজ করিতে পারেন, কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান সরকার অবৈধ এটুকু জেনেও স্বীকার করিতে পারেন না।

১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:




শুনেন, এখানে ম্যাঁওম্যাঁও না'করে নিজে ২০ লাইন লেখেন, দেখনে কোন মশামাছি পড়ে কিনা।

৭| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:১২

পুরানমানব বলেছেন: শুনেন, এখানে ম্যাঁওম্যাঁও না'করে নিজে ২০ লাইন লেখেন, দেখনে কোন মশামাছি পড়ে কিনা।
আপনার মুরিদের মত আচরণ করিলেন। আমি নাহয় না ই লিখিলাম।
আপনার মত লেখা লিখিয়া জনপ্রিয় হওয়ার ইচ্ছা আমার নাই বা পারবো ও না।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি আপনার ধারণা, ভাবনা দিয়ে, আপনার মতো করে লিখেন।

৮| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৪০

এম ডি মুসা বলেছেন: কেউ চায়না, কোটা পদ্ধতি বৈষম্য দূর হোক এক মিনিটে দেশ ঠান্ডা এটা অধিকার। পোষ্য কোটা কি দরকার? ৯৬% কোটা পদ্ধতি বৈষম্য নয়? এই দেশে বসবাস করার জন্য। মানুষের উপযোগী নয়। আমার নানা মুক্তিযোদ্ধের সাহায্য করছেন , মুক্তিযুদ্ধের কমান্ডার মারা গেছেন। এখন চাইলে কি একটা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি আমরা প্রমাণিত করতে পারবো? তাহলে আমাদের এই দেশের বসবাস করার উপযোগী কোথায়?

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:



দেশ চালাচ্ছেন শেখের মেয়ে, উনি সঠিকভাবে চাালচ্ছেন না; উনার দলকে উনি রাজনীতি থেকে সরায়ে লাঠিয়াল বানায়েছেন; স্বাধীনতা-বিরোধীরাই এখন শক্তিশালী হচ্ছে ক্রমেই।

৯| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১:১৩

এক্সম্যান বলেছেন: যদি আপনার উল্লেখিত ডাকাতি থেকে বাচা যায়
যদি হেলমেট জংগী বাহিনি, রগকাটা সহ ছাত্র নামের জংগী গুলোর হাত থেকে বাচা যায়
যদি বেনজিরের আদর্শের বাহিনির হাত থেকে বাচা যায়
তাহলে আর্মিই ভালো...


১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১:২১

সোনাগাজী বলেছেন:


বুটের লাথি খাওয়টা অনেক বাংগালীর অভ্যাস ছিলো সব সময়।

১০| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৩৬

শ্রাবণধারা বলেছেন: মিলিটারীর হাতে দেশ চলে যাওয়ার সম্ভাবনা এখন নেই বললেই চলে। আর জামাত-শিবির-বিএনপি এর চেয়ে আওয়ামী লীগ যে উন্নত তারা যে মুক্তিযুদ্ধের দর্শনকে ধারণ করে, এটা প্রমাণ করার বহু সুযোগ তারা দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় থেকে পেয়েছে।

কিন্তু তারা দিনশেষে তারা লুটেরা, ডাকাতদল এবং নৈরাজ্যবাদী ছাড়া আর তেমন উল্লেখযোগ্য কাজ করেছে বলে মনে হয়না।

এই যে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের মারার জন্য আওয়ামী লীগের মাস্তান, দুষ্টবুদ্ধির হাই-কমান্ড ছাত্রলীগ নামক চাঁদাবাজীর টাকা ভাগ পাওয়া, হলের ডাইনিংয়ে ফ্রি খাওয়া হেলমেট হাতুড়ি বাহিনীকে লেলিয়ে দিলো এদেরকে বিচারের আওতায় না নিয়ে আশা পর্যন্ত এই সমস্যাগুলোর সমাধান নেই।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:




মুল সমস্যা হলো "চাকুরী সৃষ্টি করার" মতো কোন বাংগালীর জন্ম আজো বাংগালাদেশে হয়নি, জন্ম হয়েছে লাখ লাখ তস্করের। শেখ হাসিনা অনেক সময় ও সুযোগ পেয়েছিলেন, উনার মগজ ছিলো না; উনাকে সামনে রেখে সবাই ডাকাতী করছে। সমস্যার সমাধান না করে, এবং এভাবে পিটালে মিলিটারী ঠিকই আসবে; ওরা সুযোগের আশায় বসে আছে।

১১| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ২:৪৩

এক্সম্যান বলেছেন: লেখক বলেছেন:


বুটের লাথি খাওয়টা অনেক বাংগালীর অভ্যাস ছিলো সব সময়।


এখন কি খাচ্ছে দেশের মানুষ? হাতুরিপেটা, কথা বললেই রাজাকার তকমা, এগুলোর চাইতে বুটের লাথিই ভালো। আর্মি অন্তত মুখোস পরে পিঠে ছুরি মারেনা।

আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় আমি ফখরুদ্দিনের সময়টাকেই বলব। না ছিল চুরি-ডাকাতি-ছিনতাই, না ছিল সুদ-ঘুষ, না ছিল হাতুরি বাহিনি বা কিশোর গ্যাং, একটা সলিড সময় ছিল।



১৬ ই জুলাই, ২০২৪ ভোর ৪:০১

সোনাগাজী বলেছেন:



দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ফখরুদ্দীনদের ১৪ গোষ্ঠীর ১ জনও যায়নি। আপনার কাছে ফখরুদ্দীনের ( মিলিটারী সরকার, মইন ) সময়, ডা: বদরুদ্দোজা ও গোলাম আজমের কাছে জিয়া, জাসদের কাছে এরশাদ ভালো লেগেছে; কিন্তু কোন মুক্তিযোদ্ধার নাম তো বললেন না।

যাক, আমি মিলিটারী বিরোধী, ওরাই শেখকে হত্যা করায়, বিশ্বাসঘাতক জিয়া, এরশাদ, ইডিয়ট বেগম জিয়া ও অপর্যাপ্ত বুদ্ধিমতী শেখ হাসিনা দেশ চালনার সুযোগ পেয়েছে; আপনি দেখেন, নতুন করে কোন ক্সজেনারেলের বুট ভালো লাগে।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ ভোর ৪:১১

সোনাগাজী বলেছেন:



মইন -ফখরুদ্দীনের সময়, মিলিটারী বর্গিদের মতো ডাকাতী করেছিলো।

১২| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ ভোর ৬:১৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনি কি বর্তমানে ছাত্রদের আন্দোলনকে বিএনপি বা জামাতের আন্দোলন বলতে চাচ্ছেন? আপনার এমন শিরোণামে পোস্ট দেয়ার অর্থ কি ?

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:



ছাত্রদের ধারণা, চাকুরী হচ্ছে ফেইসবুকের লাইক দেয়ার মতো কিছু একটা; আপনিও একই ভাবনার লোক।

১৩| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:৪৯

এক্সম্যান বলেছেন: লেখক বলেছেন:

দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ফখরুদ্দীনদের ১৪ গোষ্ঠীর ১ জনও যায়নি। আপনার কাছে ফখরুদ্দীনের ( মিলিটারী সরকার, মইন ) সময়, ডা: বদরুদ্দোজা ও গোলাম আজমের কাছে জিয়া, জাসদের কাছে এরশাদ ভালো লেগেছে; কিন্তু কোন মুক্তিযোদ্ধার নাম তো বললেন না।

যাক, আমি মিলিটারী বিরোধী, ওরাই শেখকে হত্যা করায়, বিশ্বাসঘাতক জিয়া, এরশাদ, ইডিয়ট বেগম জিয়া ও অপর্যাপ্ত বুদ্ধিমতী শেখ হাসিনা দেশ চালনার সুযোগ পেয়েছে; আপনি দেখেন, নতুন করে কোন ক্সজেনারেলের বুট ভালো লাগে


দ্যাখেন আমি যতটুকু দেখেছি সেটাই বলেছি। রাজাকারের সাথে জোট সরকার দেখেছি, মাঝে ফখরুদ্দীনের সরকার এরপর মুক্তিযোদ্ধাদের সরকার দেখেছি। ফখরুদ্দীনের সময়ে বেশি নিরাপদ ছিলাম।

লেখক বলেছেন:

মইন -ফখরুদ্দীনের সময়, মিলিটারী বর্গিদের মতো ডাকাতী করেছিলো।


হা হা হাসালেন, মিলিটারী বর্গিদের মতো ডাকাতী করে থাকলে লাস্ট পনেরো বছর কিসের মত ডাকাতি হচ্ছে? পিয়ন নাকি ৪০০ কোটা টাকার মালিক, ড্রাইভার ১২০০+ কোটি টাকার, মালিক বড় পদ ধারি ডাকাতগুলো মনে হয় নিজেও জানে না তাদের কত টাকা।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:



এরশাদ, বেগম জিয়া, বা শেখ হাসিনা ক্ষমতা আসার রাস্তা কে তৈরি করেছিলো?

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৫৮

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি জিয়ার সময় ছিলেন না?

১৪| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:২১

এক্সম্যান বলেছেন: লেখক বলেছেন:

এরশাদ, বেগম জিয়া, বা শেখ হাসিনা ক্ষমতা আসার রাস্তা কে তৈরি করেছিলো?


আসলে কে কার আসার পথ করেছে আমার কাছে সেটা খুব বেশি গুরুত্বপুর্ন নয়। কে কি আশা দিয়ে ক্ষমতায় এসে কি করছে সেটাই বিষয়। একজন ভালো নেতা হলেই যে তিনি মারা যাবেন না এমনতো নয়।

ফখরুদ্দিনের সময় আমাদের বাসার ৩ তলা কপ্লিট করেছি, এক পয়সাও চাদা দিতে হয় নাই। কিন্তু পরের দুই তালা করতে আগের তিনতলার চাদাও দিতে হয়েছে। ঐ সময় আমার ধারনা বাংরাদেশের ছোট বড় যে কোনো শহরে যত রাতই হোক কোনো ভয়-ডর ছারাই চলা যেত আর এখন বাসায় ফিরতে কোনো কারনে যদি রাত ১০টা পার হয় তাহলে আগেই বাসায় ফোন করে দিতে হয় যাতে আমার অন্য চাচাত ভাইরা একটু এগিয়ে আসে। একা হলে নিশ্চিত সব কেরে নিবে। এরকম হাজারো নাগরিক সমস্যা যেগুলো ঐ সময়ে ছিলনা। এরশাদ বা জিয়ার কথা বলতে পারবনা।

লেখক বলেছেন:

আপনি জিয়ার সময় ছিলেন না?


নাহ, অনেক পরে জন্ম।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:



ফখরুদ্দিন আহমদের সময় চাঁদাবাজরা মিলিটারীর ভয়ে পালিয়ে গিয়েছিলো; মিলিটারী বড় বড় কর্পোরেশন, তারেক, বিএনপি ও আওয়ামী লিগের ডাকাতদের টাকা ডাকাতী করেছে; আপনাদের কাছে তাই কেহ চাঁদা নিতে আসেনি।

জিয়ার সময় সরকারের সব সম্পদগুলো চোরা প্রাইভেট কোম্পানীগুলো নামমাত্র টাকায় কিনে নিয়ে গেছে।

১৫| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৪৩

এক্সম্যান বলেছেন: লেখক বলেছেন:

ফখরুদ্দিন আহমদের সময় চাঁদাবাজরা মিলিটারীর ভয়ে পালিয়ে গিয়েছিলো; মিলিটারী বড় বড় কর্পোরেশন, তারেক, বিএনপি ও আওয়ামী লিগের ডাকাতদের টাকা ডাকাতী করেছে; আপনাদের কাছে তাই কেহ চাঁদা নিতে আসেনি।


জী ভাই, আমিও এটাই বলতেছিলাম। ফখরুদ্দিনের সময় অন্তত সাধারন জনগন শান্তিতে ছিল। এখনতো একমাত্র ডাকাতরা ছারা আর কেউ শান্তিতে নাই।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:



কোন মিলিটারী সরকার কারো জন্য চাকুরীর সৃষ্টি করেনি; আপনাদের পরিবার ভালো অবস্হায় ছিলো, সেজন্য মিলিটারীর সময় আপনারা ভালো ছিলেন; কিন্তু লাখ লাখ পরিবারের কোন আয় ছিলো না।

১৬| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:০৫

ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: আপনি প্রবাসে বসে এদেশের অনেক বিষয় নিয়ে ভাবেন যেটা আমাকে মুগ্ধ করে। আসলেই আমাদের দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা দরকার। ছুটিতে যখন গ্রামে যায় তখন বিষয় টি বাস্তবে উপলব্ধি করি। অধিকাংশ মানুষ বেকার বসে আছে। তাদের কর্ম নেই। গ্রামের মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থা, সেটা কুরবানীর পশুর পরিমান দেখে আঁচ করা যায় গ্রামের মানুষ তথা শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা। কৃষকরা মাসে ১০-১২ দিনের বেশি কাজ পায় না। আর নিজের জমি যে আবাদ করবে, সে উপায় কোথায়? সরকারি দখলদাররা খাল, নদী সব দখল নিয়ে আছে। প্রতিবাদ করতে গেলে ফ্রীতে মামলা হামলা জুটবে কপালে। তাতে করে আর ফ্রীতে পানির বন্দোবস্ত জুটে কই? ডিজেল চালিত পাম্পই ভরসা। কিন্তু তাতে লাভের মুখ দেখা আকাশ কুসুম কল্পনা।

আমাদের ২ টা মাছের ঘের আছে। এক সময় প্রচুর চিংড়ী মাছ সহ রুই, কাতলা মৃগল ইত্যাদি মাছ চাষ করতো আমার বাবা। এখন সেটা নাম মাত্র মূল্যে ইজারা দেওয়া হয়েছে। ঐ একটাই কারন পানির অভাব। মাছ চাষ করবে কেমনে?

জমিতে যে ধান লাগাবে তাতেও একই দশা। আর বিক্রির সময় আরো বেহাল দশা।

এভাবে করে অধিকাংশ মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। সেদিকে কারো কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। সরকার আছে উড়াল সড়ক নিয়ে। থাকুক না তাতে কি পিওন তো ৪০০ কোটি টাকা কামিয়ে আপনার ওখানে পাড়ি জমিয়েছে। আর গাড়ি চলকের কথা নাই বা বললাম।

সরকারের এখনই উচিত কর্মসংস্থান সৃষ্টির দিকে নজর দেওয়া। না হলে বড্ডো দেরী হয়ে যাবে। সেটার পতিক্রিয়া পড়বে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের উপরে। তারপর তারও পরবর্তী প্রজন্মের উপরে। এভাবে চলতে থাকলে সামনে খুব ভয়াবহ দিন আসতে চলেছে এ দেশের মানুষের জন্য। :(

আপনি দূরদর্শী মানুষ। আপনার এই কথা টা এদেশের সমসাময়িক প্রেক্ষাপটে অনেক মূল্যবান। যার মর্মার্থ সবাই বুঝবে না। কলম চালিয়ে যান। শুভকামনা।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৫৯

সোনাগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা কানে কম শোনেন, চোখে কম দেখেন, উনার বাংলাদেশ হচ্ছে ঢাকা শহর; উনি উনার সরকারী বাড়ীতে একা থাকেন, চাষবাস করেন, মাছ ধরেন, ভালো খান, ভালো ঘুমান; কিন্তু উনার বয়সের চাষীর বউ যে অখাদ্য খেয়ে কিংবা না'খেয়ে ঘুমাতে যায়, তা উনার লিলিপুটিয়ান মগজে ঢুকে না।

১৭| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:২৬

শাহ আজিজ বলেছেন: আসলে, মিলিটারী হয়তো শেখ হাসিনাই আনবে। জনসংখ্যা বাড়ছে, চাকুরী নেই, ব্যাংগুলো ডাকতদের হাতে, ব্যবসার নামে সরকারী টাকা ডাকাতী করছে আওয়ামীরা; কতদিন শেখ হাসিনা এভাবে আর কতদিন টিকবেন? শেখ হাসিনা না ডাকলে, ব্যুরোক্রেটরা মিলিটারী নামাবে। আমার আড্ডা বাজিটা শুন্য হয়ে গেছে বলে অনেক কিছু থেকে বঞ্চিত । কিন্তু ভাবনার রাস্তাটা শুন্য হয়নি । ২০০৭ এর মত সেনা সমর্থিত সরকার আসতে পারে কিন্তু নির্বাচিত সংসদ বহাল রেখে । এটা একটা ক্রিয়েটিভ সরকার হবে বাংলাদেশের কপালে , এজন্যই মনে মনে হয় সেনা প্রধান পরিবর্তনের দরকার ছিল । যাহোক প্রায় সব সাংসদ চাদাবাজি করেছে আর সেটাই হাসিনার চাবিকাঠি । যে চিল্লাবে তার ফাইল পাঠিয়ে দেয়া হবে টেবিলে ।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০৩

সোনাগাজী বলেছেন:



উনি ডাকাতদের এমপি ও সেক্রেটারী বানায়ে জাতিক ঢুবায়েছেন; মনে হয়, নিজেও ঢুববেন।

বাবার মতোই বকবক, কাজের বেলায় নেই।

১৮| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:০৩

এক্সম্যান বলেছেন: লেখক বলেছেন:

কোন মিলিটারী সরকার কারো জন্য চাকুরীর সৃষ্টি করেনি; আপনাদের পরিবার ভালো অবস্হায় ছিলো, সেজন্য মিলিটারীর সময় আপনারা ভালো ছিলেন; কিন্তু লাখ লাখ পরিবারের কোন আয় ছিলো না।


ভাই চাকুরি, আয়তো এখনো নাই। বোনাস হিসেবে পাচ্ছি শারিরিক, মানসিক, অর্থনৈতিক নির্যাতন।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:



এটা ঠিক যে, দেশ ভয়ংকর খারাপভাবে চলছে; জাতি ইয়েমেনের মতো হয়ে যাবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.