নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোটা সিষ্টেম থেকে বেরিয়ে আসার কোন পথ আছে?

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ ভোর ৫:৪১



কোটা সিষ্টেম থেকে বেরিয়ে আসার কোন পথ আছে? অবশ্যই আছে, এবং সব সময় ছিলো; দরকার সদিচ্ছা, কিছু অর্থনৈতিক ও ফাইন্যান্সিয়াল জ্ঞান।

চাকুরী সৃষ্টি করতে হবে; জিয়া, এরশাদ, বেগম জিয়া ও শেখ হাসিনা সবচেয়ে বড় চাকুরী নিয়ে বসে ছিলো ও বসে আছেন; অনেক খেয়েছেন, অনেক খাচ্ছেন; কিন্তু ডিম পাড়তে জানেনি।

২০১৪ সালের নির্বাচনের সময় বেগম জিয়া বলেছিলেন যে, তিনি বেকার সমস্যা ও বিদ্যুত সমস্যার শতভাগ সমাধান করে দিবেন, যদি জাতি উনার দলকে নির্বাচিত করে; জাতি উনাকে নির্বাচিত করেছিলো, কিন্তু উনার দলকে নির্বাচিত করার সুযোগ পায়নি; উনি রাগ করে বেকার সমস্যা ও বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান করেননি।

মনে হয়, ব্লগারদের মাঝে কয়েকজন কোটা সমস্যার সমাধান জানেন; কিন্তু তারা করছেন না; কারণ, তাঁরা মনে করেন যে, আমি তাঁদেরকে "ব্যক্তি আক্রমণ" করেছিলাম কোন এক সময়।

আইয়ুবের যুগে, পাকিস্তানে মোটামুটি অকথিত কোটাপ্রথা ছিলো: পান্জাবীরা ও পাঠানরা সেনাবাহিনীতে যাবে, সিন্ধিরা পান্জাবের জমি চাষ করবে, লাহোরের পান্জাবীরা ব্যুরোক্রেসীতে যাবে ও সরকার চালাবে, বোম্বাইওয়ালারা কলকারখানা স্হাপন করবে, বিহারীরা পুর্ব পাকিস্তানের রেলওয়ে ও পোর্টে চাকুরী করবে, বাংগালীরা লাংগল চালাবে। লোকটার ১টা বড় সমস্যা ছিলো, বাংগালীদের বিশ্বাস করতো না।

তবে, আইয়ুব পুর্ব পাকিস্তানেও বিহারীদের চাকুরী দেয়ার জন্য ইপিআইডিসি নামে একটি শক্তিশালী শিল্প প্রতিষ্ঠানের অধীনে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনায় কলকারখানা সৃষ্টি করে বেশ পরিমাণ চাকুররীর সৃষ্টি করেছিলো; সেগুলোতে অনেক অনেক বাংগালী কাজ পেয়েছিলো।

বাংলাদেশ হওয়ার পর, কোটার আর দরকার ছিলো না; জাতির মানবশক্তিকে কাজে লাগিয়ে অনেক সম্পদ সৃষ্টি করা যেতো, অনেক কলকারখানা করা যেতো, অনেক চাকুরী সৃষ্টি হতো; কোটার কোন দরকার হতো না; তবে সেটা ঘটেনি। সেটা না'ঘটার ফলে মানুষ শেখ সাহবের সরকারের উপর বিরক্ত হয়েছিলো।

মানুষের বিরক্তির সুযোগ নিয়ে দেশের সোন্যবাহিনীর অফিসারেরা শেখ সাহেবকে হত্যা করে। ৩য় বিশ্বের সৈন্য বাহিনী ক্ষমতা দখল করলে, যা হয়, সেটাই বাংলাদেশে ঘটেছে, লুটতরাজ চলছিলো। জিয়া সেনাবাহিনীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্যু'এর অপবাদ দিয়ে হত্যার শুরু করেছিলো নিজে টিকে থাকার জন্য; কিন্তু টিকতে পারেনি; মুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের কোপানলে পড়ে তিনি যেই পথ দিয়ে এসেছিলেন যেই পথ ধরে চলে গেছেন। কিন্তু জিয়া জাতিকে রেখে গেছে এরশাদ ও বিএনপি-জামাতের নেকড়ের গুহায়।

সেই নেকড়ে তাড়াতে এলেন শেখ হাসিনা, তিনি আংশিকভাবে সফলও হয়েছিলেন; কিন্তু তিনি জাতি গড়তে জানেন না; বাবার সেই কোটা, লোটা দিয়ে কোনভাবে ঢাকা শহরকে চালিয়ে যাচ্ছেন।

এখন বলেন, জিকো ব্লগ ব্যতিত আর কে কে জানেন কি করে কোটা সিষ্টেম থেকে বের হতে হবে! ব্লগার ভুয়াকে জিজ্ঞাসা করা যেতে পারে, উনি উনার বিলাতি বুদ্ধি দিয়ে কিছু করতে পারবেন কিনা!


মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৭:০৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ব্যাপক আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি করা গেলে কোটা আর লাগবে না। আত্মকর্মসংস্থানে ক্ষুদ্র ঋণ বেশ ভালো পদ্ধতি। যেহেতু মুসলিমদেশ সেহেতু সরকার জাকাত সংগ্রহ করে সুদ বিহীন ঋণের ব্যবস্থা করতে পারে।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:



টাকার অভাব ছিলো না, দেশে প্রায় ১১০ ডলার ঋণ নিয়েছে; সব টাকাগুলো ডাকাতী হয়েছে; সরকারের ১০/১২ লাখ একর খাস জমি ছিলো, সব ডাকাতী হয়ে গেছে।

২| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৭:২৮

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা নিম্নলিখিত প্রস্তাব করেছে:
বাংলাদেশে চাকরিতে কোটা সিস্টেম থেকে বেরিয়ে আসার কিছু প্রস্তাবিত উপায় রয়েছে। কোটা সিস্টেম একটি বিতর্কিত বিষয়, এবং এটি পরিবর্তন বা বাতিল করার জন্য বিভিন্ন উপায় আলোচনা করা যেতে পারে। নিম্নলিখিত কিছু পন্থা হতে পারে:

১. ধাপে ধাপে সংস্কার
কোটা সিস্টেমকে সম্পূর্ণভাবে বাতিল করার পরিবর্তে, এটি ধাপে ধাপে সংস্কার করা যেতে পারে। প্রথমে কোটা শতাংশ কমিয়ে আনা এবং ক্রমান্বয়ে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রক্রিয়া বাড়ানো যেতে পারে।

২. মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ
কোটা সিস্টেমের পরিবর্তে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা। এটি শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে প্রার্থী নির্বাচন করে করতে হবে।

৩. অব্যবহৃত কোটা পূরণের প্রক্রিয়া
যেসব কোটা পূরণ হয় না, সেগুলি মেধার ভিত্তিতে পূরণের নীতি গ্রহণ করা যেতে পারে। এটি করে মেধাবী প্রার্থীদের সুযোগ বৃদ্ধি পাবে।

৪. জনসচেতনতা বৃদ্ধি
কোটা সিস্টেমের নেতিবাচক দিক সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করা এবং মেধার ভিত্তিতে নিয়োগের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জনমত গঠন করা যেতে পারে।

৫. বিশেষ প্রশিক্ষণ ও সাপোর্ট
প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত গোষ্ঠীগুলিকে মেধার ভিত্তিতে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে সক্ষম করার জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ ও সাপোর্ট প্রদান করা যেতে পারে।

৬. পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন
কোটা সিস্টেমের কার্যকারিতা ও প্রয়োজনীয়তা নিয়মিত মূল্যায়ন করা। যদি দেখা যায় যে কোটা সিস্টেম তার উদ্দেশ্য পূরণ করতে পারছে না, তবে এটি পরিবর্তনের জন্য উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

৭. নীতি নির্ধারণ ও আলোচনার ফোরাম
নীতিনির্ধারকদের, শিক্ষাবিদ, চাকুরিপ্রার্থী ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য অংশীজনদের নিয়ে আলোচনা ফোরাম গঠন করা। সেখানে সবাই মিলে আলোচনার মাধ্যমে কোটা সিস্টেমের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করা যেতে পারে।

৮. বিকল্প ব্যবস্থা প্রবর্তন
কোটা সিস্টেমের বিকল্প হিসেবে বিশেষ স্কলারশিপ, শিক্ষাগত সহায়তা, এবং অন্যান্য প্রণোদনার ব্যবস্থা প্রবর্তন করা যেতে পারে যা সুবিধাবঞ্চিত গোষ্ঠীর উন্নয়নে সহায়ক হবে।

৯. আইনগত পর্যালোচনা
কোটা সিস্টেমের আইনগত বৈধতা ও প্রয়োজনীয়তা পর্যালোচনা করে আইনি পরিবর্তন আনা যেতে পারে।

এভাবে বিভিন্ন প্রস্তাবনার মাধ্যমে বাংলাদেশে চাকরিতে কোটা সিস্টেম থেকে বেরিয়ে আসার উপায় খুঁজে পাওয়া সম্ভব।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:



ব্লগ কি পাগালামি করার যায়গা নাকি, ইহা কি কমেন্ট?

৩| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৭:৪৩

কামাল১৮ বলেছেন: কোটা সিষ্টেম থেকে বিরিয়ে আসার কোন প্রয়োজন নাই।পৃথিবীতে এমন কোন দেশ নাই যেখানে কোটা সিষ্টেম নাই।আমেরিকায় কোটা আছে।ইউরোপে নারীর জন্য কোটা আছে ৪০%।তাও আবার সরকারী বেসরকারী উভয় ক্ষেত্রে।
আন্দোলন কারিদের চরিত্র পরিস্কার হয়েগেছে।তারা মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী।যখন তারা স্লোগান দিয়েছে আমরা রাজাকার তখন আর তাদের কোন বক্তব্য শুনার প্রয়োজন নাই।এখন প্রয়োজন তাদের আইনের আওতায় আনা।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:২০

সোনাগাজী বলেছেন:




আমেরিকায় কোটা থাকার ফলে জাতির ঋণ হয়ে গেছে ৩০ ট্রিলিয়নের মতো। মালয়েশিয়া, সিংগাপুর, সৌদীর কোন কোটা নেই।

৪| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৭:৫৭

কামাল১৮ বলেছেন: কোটা সমস্যা থেকে বের হয়ে আসা হবে সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক।যার জন্য শেখ হাসিনার নির্বাহী আদেশ কোর্ট বাতিল ঘোষণা করে।সেখান থেকেই আন্দোলন।এখন কোর্টের রায় হবে চুড়ান্ত।সরকার সেটা বাস্তবায়ন করতে বাধ্য।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:২২

সোনাগাজী বলেছেন:



কামাল সাহেব সংবিধান লিখেননি, লিখেছেন দেশে চালনার ম্যানুয়েল, এই ৬৫ পাতার বইতে নাগরিকের কোন অধিকারের ক্থা নেই।

৫| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:১৯

এক্সম্যান বলেছেন: যৌক্তিক কোটা থাকা উচিৎ, যেমন প্রতিবন্ধি কোটা, নারী কোটা, পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠীর কোটা। তবে কোটার ব্যাবহার হতে হবে একবার। হয় লেখাপড়ায় না হয় চাকরিতে। লেখাপড়াতেও সুবিধা নেবে, চাকরিতেও সুবিধা নেবে, একই কোটা ব্যাবহার করে চাকরি বদল বা প্রমোশন নেবে তা হওয়া ঠিক নয়। কিন্তু আমি জানি সরকার সাধারনের কথা চিন্তা করবে না, তার পেটোয়া বাহিনি সুবিধা পাইলেই উনি খুশি। সবাইকে যিনি রাজাকার বলতে পারেন তিনি আর যাইহোক পুরো দেশের নন।

অফটপিকঃ একাত্তরে রাজাকাররা মনে হয় এভাবেই আমাদের মা-বোনদের এভাবেই খুচিয়ে খুচিয়ে অত্যাচার করত তাই না?




১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি মনে হয় আইনের লোক, সামান্যঅর্থনীতি বুঝার চেস্টা করেন; তারপর বুঝবেন কেন দ: কোরিয়া, মালয়েশিয়া ইত্যাদি কোটার ধার ধারে না।

৬| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:৪৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইহা এখন আর কোটা আন্দোল নেই, শান্তিপুর্ণ এই আন্দোলনে জামাত-শিবির অনুপ্রবেশ করে এই আন্দলোনকে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী আন্দোলনে পরিণত করেছে, তা না হলে নিজেদের রাজাকার ঘোষণা করার মত এত বড় ধৃষ্টাতা কোন বাঙালী ছাত্রের পক্ষে সম্ভব হতো না।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:



ওদের দরকার চাকুরী, সেটার জন্য সরকারকে ছাপ দিতে পারে; ইডয়টগুলো মনে করছে, জীবন পুরোটাই ফেইসবুক।

৭| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:৫৭

এক্সম্যান বলেছেন: জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইহা এখন আর কোটা আন্দোল নেই, শান্তিপুর্ণ এই আন্দোলনে জামাত-শিবির অনুপ্রবেশ করে এই আন্দলোনকে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী আন্দোলনে পরিণত করেছে, তা না হলে নিজেদের রাজাকার ঘোষণা করার মত এত বড় ধৃষ্টাতা কোন বাঙালী ছাত্রের পক্ষে সম্ভব হতো না।

তাদের স্লোগান ছিল

আমি কে তুমি কে, রাজাকার রাজাকার
কে বলেছে কে বলেছে, সরকার সরকার।

এখানে কি তারা নিজেদের রাজাকার ঘোষণা করেছে নাকি বলেছে সরকার তাদের রাজাকার বলেছে? পানি আপনারা ঘোলা করেন, মাছও আপনারাই ধরছেন, আর দোষ চাপাচ্ছেন ছাত্রদের উপর। ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা আক্রমন করার আগ পর্যন্ত আন্দোলন শান্তিপুর্ণই ছিল।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার মতো ধারণার লোকেরাই বাংলাদেশ চাহেনি ১৯৭১ সালে।

৮| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:১৩

ধুলো মেঘ বলেছেন: তাদের স্লোগান ছিল

আমি কে তুমি কে, রাজাকার রাজাকার
কে বলেছে কে বলেছে, সরকার সরকার।

এখানে কি তারা নিজেদের রাজাকার ঘোষণা করেছে নাকি বলেছে সরকার তাদের রাজাকার বলেছে? পানি আপনারা ঘোলা করেন, মাছও আপনারাই ধরছেন, আর দোষ চাপাচ্ছেন ছাত্রদের উপর। ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা আক্রমন করার আগ পর্যন্ত আন্দোলন শান্তিপুর্ণই ছিল।

এখন পর্যন্ত শান্তিপূর্ণই আছে। ২৫শে মার্চ হায়েনা বাহিনী আক্রমণ করার আগ পর্যন্ত মুক্তি আন্দোলন শান্তিপূর্ণই ছিল।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:



তাদের দরকার চাকুরী, তারা কোটা লোটা নিয়ে চীৎকার দিচ্ছে কেন? সরকারকে চাপ দেক সবার জন্য চাকুরী সৃষ্টি করতে।

৯| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:২৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: মাঝারি শিল্প গুলোকে প্রাধান্য দিয়ে কাজ করতে হবে। দেশে অনেক ধরনের শিল্পপন্ন বাহির থেকে আমদানি করে, এগুলোকে ধরে ধরে সর্ট আউট করে দেশে উৎপাদনের ব্যবস্থা করতে হবে। আপনি বিশ্বাস করতে পারবেন না, এমন এমন সব পন্য আমদানি করে নিয়ে আসা হয় যেগুলি এখানে সরকার ও শিল্প মন্ত্রণালয় চেষ্টা করলে শতভাগ উৎপাদন লোকালি উৎপাদন করা সম্ভব।
বৃহৎ শিল্প গুলির দিকে নজর বেশি না দিয়ে মাঝারি মানের শিল্পায়ন করলে প্রচুর কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। আপনি জানেন কিনা জানিনা, চাইনিজদের প্রতিটি ঘরেই একটি কুটির শিল্প।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:



জাতি ১১০ বিলিয়ন ডলারের মতো ঋণ নিয়েছে, ঠিক সম পরিমাণ টাকা ডাকাতী করেছে সেক্রেটারিয়েট; ১টা দোকান করতেও পুঁজি লাগে, সরকারের লোকেরা পুঁজিটাই ডাকাতী করে আসছে ৫৩ বছর।

১০| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

কামাল১৮ বলেছেন: সবার প্রতি ন্যায় বিচার আর সমতা বিধানের কথা সংবিধানে আছে।অনগ্রসর শ্রেনীকে কোটা ছাড়া সমতা বিধানের পথ কি।সৌদী ,সিংঙ্গাাপুর বা মালয়েশিয়ার হয়তো অসমতা নাই।কিন্তু এটা হতে পারে না।তারা হয়তো এন্যভাবে সমতা আনার চেষ্টা করে।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:


কোরিয়া, মালয়েশিয়া, হংকং, জার্মানী, সিংগাপুর, এত বেশী চাকুরী সৃষ্টি করছে যে, দেশের সবার চাকুরী হয়ে যাওয়ার পরও লাখ লাখ বিদেশী আনতে হচ্ছে।

১১| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রাজাকারকে রাজাকার বলা হলে একমাত্র রাজাকার বাদে অন্যকারো গায়ে লাগার কথা না।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কি শিশু? যে শব্দটি গালির চেয়েও জঘন্ন খারাপ তা দিয়ে নিজের পরিচয় ঘোষণা করছে?
এটা যে রাষ্ট্রোদ্রোহীতার সামিল সেই বোধটুকু নেই।
ওদের চিরদিনের জন্য শিক্ষা হোক। অবস্য অলরেডি হয়ে গেছে।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার মতো যারা চিন্তা করে, তারাই শেখ হাসিনার প্রশাসন চালাচ্ছে; উনি ভালো আছেন, বসুন্ধরা, আলম ব্রাদার্স ভালো আছে; আশাকরি, আপনার স্ত্রী আপনার সাথে থাকেন, ৭০ লাখ বাংগালী বিদেশে চাকুরী করে, যারা ২/৪ বছর স্ত্রীর সাথে ঘুমানোর সুযোগ পায় না; কারণ, শেখ হাসিনা চাকুরীর সৃষ্টি করেননি।

১২| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৫৬

এম ডি মুসা বলেছেন: নাই আমার মতে

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনারও তো চাকুরী নেই; এজন্য শেখ হাসিনার মাথা ব্যথা আছে? কোনদিন বলেছেন, "ছাত্ররা, একটু ধৈয্য ধরো, আমি চাকুরী সৃষ্টির চেষ্টা করছি"?

১৩| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৫৮

কামাল১৮ বলেছেন: ইউটিউবে শ্লোগানগুলি এখনো ঘুরছে।যে কেউ ইচ্ছা করলেই দেখে আসতে পারেন।অনেক রকমের শ্লোগানই আছে।কে বলেছেও আছে।আবার কে বলেছে ছাড়াও আছে।প্রথম দিকের গুলিতে কে বলেছে ছিলো না।ওখানে যখন রাত আমাদের এখানে তখন দিন।রাতের আন্দোলনের সবটাই দেখেছি।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:




ছাত্রা চাকুরী পাচ্ছে না, শেখ হাসিনার প্রশাসনের লোকেরা ডাকাতী করছে, চাকুরী সৃষ্টি করছে না। কে কি শ্লোগান দিচ্ছে, তাতে প্রাইম মিনিষ্টার চাকুরী হারাচ্ছেন না; উনি তো বলছেন না যে, উনি চাকুরী সৃষ্টির চেষ্টা করছেন! উনার মগজটাই ডো ডোড

১৪| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:০২

এম ডি মুসা বলেছেন: অপবাদ বড় খারাপ জিনিস। যার থেকে আশা করি। যে যদি অপবাদ দেয় তখন তো ক্ষোভ প্রকাশ হবেই। সাধারণ মানুষ অনেক কিছু বলে কেউ তাতে কিছু মনে করে না। এই প্রজন্ম ভালো দিক হচ্ছে তারা বঙ্গবন্ধুকে চিনেছে। তার বক্তব্য আদর্শ বুঝতে পারছে। মনে করছে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের তার কন্যা থেকে চাইলে পাবে। এইভাবে অপবাদ করবে বুঝতে পারে নাই শিক্ষর্থী। বড় কথা হচ্ছে সবাই রাজাকার নাহ। কেউ যদি অধিকার চায়, সেই মিছিলের ভিতরে অধিকার সংরক্ষিত ব্যক্তি বলে উঠে, রাজাকার কে কি কোটা পাবে। সেখানে কোনো রাজাকার এর মিছিল ছিল না। এটা সাধারণ শিক্ষার্থীর মিছিল ছিল। যদি রাজাকার বংশধর চাইতো তাহলে ভিন্ন কথা

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:১৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি আপনার লেখা পড়ছুি, মন্তব্য পড়ছি; মনে হয়, আপনি অনেক কিছু ঠিক মতো বুঝেন না। দরকার ছিলো চাকুরী সৃষ্টি করার, শেখ হাসিনার প্রশাসন সেটা করছে না।

১৫| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:১৬

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: ১৯৭২ সালে সরকারী চাকুরিতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য যে কোটা সিস্টেম করা হয়েছিল , সেটা ছিল দেশের স্বার্থে। বঙ্গবন্ধু সরকারের উদ্দেশ্য ছিল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বপূর্ণ অবদানকে রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্মানিত করার পাশাপাশি তাদের পুনর্বাসন এবং প্রশাসনকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের ধারায় প্রতিষ্ঠা করা। । আমার জানা নেই সেই সময়ে সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধারা সেই সুযোগ পেয়েছিল কিনা। ইতিহাস পর্যোলোচনা করলে যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে দেশের যে অবস্থার বর্ননা পাওয়া যায়, তা একেবারেই ইতিবাচক নয়। সত্যি্কারের মুক্তিযোদ্ধারা সরকারী চাকুরি পেলেতো দেশটার চেহারা এরকম হবার কথা ছিল না।

১৯৭২ সালে একটি অর্ডারের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু নিজেই মুক্তিযোদ্ধাদের সংজ্ঞায়ন করেছেন। ১৯৭২ সালের অর্ডারের যে ব্যাখ্যা তাতে বলা হয়েছে, মুক্তিযোদ্ধা মানে এমন একজন ব্যক্তি যিনি মুক্তিযুদ্ধে নিয়োজিত যেকোনো সংগঠিত দলের (ফোর্স) সদস্য হিসেবে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন। উল্লেখ্য, মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞা সম্পর্কে ১৯৭২ সালের অর্ডারের ইংরেজি ভাষায় যা বলা আছে তা হচ্ছে : 'ফ্রিডম ফাইটারস (এফএফ) মিনস অ্যানি পারসন হু হ্যাড সারভড অ্যাজ মেম্বার অব অ্যানি ফোর্স এনগেজড ইন দ্য ওয়ার অফ লিবারেশন।' এই সংজ্ঞানুসারে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে ১১টি সেক্টরে যারা যুদ্ধ করেছে কেবল তারাই মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সঙ্গায়িত হবেন। এই সেক্টরগুলোতে যুদ্ধ করা মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা নিশ্চই সে সময়ের সেনাবাহিনীর কাছে ছিল। তবে সেই তালিকা নিয়ে সেই সময়ে কি ধরনের বিশৃংখলা বা অপরাজনীতি হয়েছিল সেটা সেই সময়ের মানুষেরাই ভাল বলতে পারবে। ১৯৭২ এ যদি তালিকা অনুযায়ী মুক্তিযোদ্ধাদের সনদ প্রদান করা হত , তাহলে আর পরবর্তীতে মুক্তিযোদ্ধা তৈরীর কারখানা পয়দা হবার সুযোগ হত না।



১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:


১৬ই ডিসেম্বরের পরপরই মুক্তিযোদ্ধাদের বলা হয়েছিলো অস্ত্র জমা দিয়ে বাড়ী চলে যেতে; এরপর আর ডাকা হয়নি। অস্ত্র জমা দেয়ার আগ অবধি মুক্তিযোদ্ধরা ছিলো বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর সদস্য। তাদের তাদের চাকুরী বহাল না রেখে, তাদের চাকুরীগুলো খেয়ে বসেছিলো তাজুদ্দিন সাহেব; সেটা ছিলো উনার পতনের মুল কারণ।

১৬| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:০৭

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
দেশে চাকরির সৃষ্টি করা হয়নি। সমস্যার মূল এটাই।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৮

সোনাগাজী বলেছেন:




এটাই মুল সমস্যা।

চাকুরী সৃষ্টি করার জন্য বড় মাথার দরকার হয়, বেগম জিয়ার মাথায় ১ জন গার্মেন্টস কর্মী থেকেও কম মগজ ছিলো।
শেখ হাসিনা নিজের দলকে ধংস করে লা ঠিয়াল বানায়েছেন।
এরশাদ ও রওশন এরশাদ চিচকে চোর ছিলো।
জিয়া ছিলো হত্যাকারী।

১৭| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯

নতুন বলেছেন: এই আন্দোলন অগানাইজড না, জামাত-শিবির, বিএনপি চাইবেই যে আন্দোলন বড় হউক, সরকার বিপাকে পড়ুক।

প্রথমে তারা শ্লোগান দিয়েছে সেটা ঠিক না মানলাম।

কিন্তু আসল পয়েন্ট হইতেছে সরকারের ব্যার্থতা ঢাকতে এইটাকে বাহানা বানিয়ে লাঠিয়াল লীগ দিয়ে ছাত্রদের উপরে আক্রমন।

শেখ হাসিনা এখন মনে করে বাংলাদেশ তার বাবার দেশ, জনগনের উপর উনার কোন জবাবদিতা নেই।

বুঝিয়ে কথা বললে সবাই বোঝে, সরকার যদি কর্মসংস্থানের চেস্টা করতো তবে জনগনও দেখতে পেতো।

গতকালকের ছাত্রলীগের আক্রমনের ভিডিও কি শেখ হাসিনা দেখেনাই? উনি আজ বলবেন যে সাধারন ছাত্ররা জামাত-শিবিরের মদদে ছাত্রলীগের উপরে আগে আক্রমন করেছে, তারা নিজেদের জান বাচাইতে চেস্টা করেছে, কতজন আহত হইছে সেটাও বলতে পারে তিনি। :|

প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উনার পদত্যাগ করা উচিত, সবাই উনার মাথায় কাঠাল ভেঙ্গে খাচ্ছেন, উনি মনে করছেন উনি দেশ উদ্ধার করছেন।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:০১

সোনাগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা মিলিটারীকে টাকা পয়সা দিয়ে বশ করে বিএনপি-জামাতের রসদ বন্দঃ করেছেন, এর বাইরে তেমন কিছু করার মত বুদ্ধিমত্তা উনার ছিলো না।

ফেইসবুকারদের চাকুরীর দরকার ছিলো, সেটা নিয়ে কথা বললে হতো, অকারণে শেখ হাসিনাকে নাড়া দিতে গেছে।

১৮| ১৭ ই জুলাই, ২০২৪ ভোর ৫:৩১

রানার ব্লগ বলেছেন: রাজাকার নামক ঘৃনিত শব্দ কে জনপ্রীয় করার অপচেষ্টা৷

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৭:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:




লেবানন, ইয়েমেনে যেভাবে জংগী বেড়েছে, বাংলাদেশে তেমনি রাজাকার মনোভাবের লোকজন খুবই বেড়ে গেছে; অনেক মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের ছেলে শিবিরে আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.