১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫৮

অপ্‌সরা বলেছেন: বাইক্কা বিল কি বাঁকা! তাই এমন নাম!

যাইহোক সাত রঙ্গা চা খেয়ে আমি তো ওয়াক থু!!

তবে বাড়ি ফিরে ইউটিউব দেখে ওমন চা আমিও বানিয়েছি।

শুধু শুধু মানুষকে ফাকি দিয়ে কি যে খাওয়ায় এরা!!!

২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:১০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুন্দর ছবিগুলো।++
আপনাদের দলবেঁধে যাওয়াটাও বেশ মজার।
অপ্সরা আপুর ওয়াক থু পর্বটা মানে ওখানকার চা তাহলে সত্যিই ওয়াক থু??

৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:১৬

জুল ভার্ন বলেছেন: অসাধারণ সুন্দর ছবি ব্লগ! +

৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:১৯

অপ্‌সরা বলেছেন: আসলেই সেই চা ওয়াক থু ভাইয়া ! পদাতিকভাইয়া।

আবার ঠান্ডাও।

৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বাইক্কা বিলের বিকেল বেলার বিল বিলাসের বয়ান ভালোই বলিয়াছেন।
ভাবিতেছি বোকা বন্ধুদের বুঝাইয়া বাইক্কা বিলে ভ্রমণ বিলাসে বিকালের বহমান বাতাসে বাবুট, বার্কট, বারিরথ, বোট, বজরা, বহিত্র, বন্ডাল, বহন, ভাসন্ত, ভেলক বা ভেলা ভাসাইবো।

৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভালো লাগিল বর্ণনা ও ছবি। নস্টালজিক হলাম। আমার ছোটোবেলাটা কেটেছে আমাদের আড়িয়াল বিলে।

৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই বিলে পানি কম মনে হচ্ছে। এটাকে হাওড় কেন বলে না?

৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৪

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বেড়ানো সুন্দর আর উপভোগের বিষয় ।
................................................................
আমার ব্যস্ততা আর বেড়ানো এক সাথেই হয় ।
বেড়ানোর সময় কিভাবে কোন মাধ্যমে যাওয়া হলো, কোথায় কি খরচ হবে
ইত্যাদি থাকলে আরও গুরুত্বপূর্ণ হতো ।
আশাকরি এরপর অই অংশটুকু সংযোজন করবেন ।

৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩১

অপু তানভীর বলেছেন: শ্রীমঙ্গল গিয়েছিলাম বেশ কবছর আগে । যতদুরে যোখ যায় কেবল তাকিয়েই থাকতে ইচ্ছে করে । পরে আরও কয়েকবার চেষ্টা করেও যাওয়া হয় নাই ।

আর খেয়েছি এই সাত রংয়ের চা । জীবন এমন অখাদ্য পানীয় আমি আর কোন দিন খাই নি ।

১০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:৪৬

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: পোষ্ট ভালো লাগলো। বাইক্কার বিলে মুগ্ধ হয়েছিলাম।

পোষ্ট ভালো লাগলো। বাইক্কার বিলে মুগ্ধ হয়েছিলাম।


কোন এক শীতের সকাল। বৃষ্টি হয়ে গেছে বেশ। আলো ফুটতে শুরু করেছে নতুন করে। বৃষ্টি শেষে চারিদিকে সবুজ আরো সজীবতা জড়িয়ে দিয়েছে। আশেপাশের হাজার হাজার পাখির কলরব পরিবেশটাকে করে তুলেছে অপার্থিব সুন্দর । সব কিছু ছবিতে প্রকাশ পায় না। ভীষণ অনুভবের ব্যাপার থাকে ।
সেই অনুভূতি থেকেই ছবিটা ক্যাপচার করেছিলাম।

লোকেশনঃ বাইক্কার বিল । শ্রীমঙ্গল ।

১১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:৫৮

কামাল৮০ বলেছেন: যতদিন কর্মী ছিলাম এক দিনের জন্যও বেড়াতে যাই নাই।কিন্তু কাজের উপলক্ষে ঘুরেছি অনেক।এখন কাজ নাই কিন্তু ঘুরার মতো শরীর নাই।বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা,ভারতের প্রতিটি প্রভিন্স ঘুরা শেষ।আমাদের এলাকা বিল আর হাওড়ের জন্য বিখ্যাত।বন্দুক নিয়ে সারা দিন বিলে বিলে ঘুরে বেড়াতাম পাখী শিকারের জন্য।তখন পাখী শিকার নিষেধ ছিল না।আমিতো পোষ্ট করি না, তাই মন্তব্য আমার পোষ্ট।আপনার লেখা পড়ে ভালো লাগলো।ছবি সুন্দর।

১২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৫১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সুন্দর+++

১৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১৩

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনার ভ্রমন ব্লগ দেখে আমারো যেতে ইচ্ছে হয় কিন্তু আমার বন্ধু গুলা আমার থেকে দশ কাঠি বেশি আলসে । তারা তাদের বৌয়ের আঁচলের তলাটাই বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ভ্রমন সপ্ট হিসেবে মেনে নিয়েছে । বৌ গুলাও যেমন সারাক্ষন সন্দেহ আর ফোন কল !!! তাই একা একা যেতে ভাল লাগে না ।

১৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সুন্দর অভিজ্ঞতা।

১৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:২৮

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: প্রকৃতির সাথে ও প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়ানোর মজাই আলাদা ।
আর তা যদি হয় নিজের দেশে তাহলে তার মজাটাই অন্যরকম।

সাত রংয়ের চা - অনেক শুনেছি , সিলেটে অনেকবার গিয়েছি তবে চেখে দেখার সৌভাগ্য এখনো হয়নি।

সব গুলি ছবিই চমতকার হয়েছে , আর তাই দিয়ে দিলাম আপনাকে ++++++++++++++

১৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৫৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কী সুন্দর বাইক্কা বিল
এটা সিলেটের কোথায়?

১৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:১৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বাড়ীর এত কাছে তবুও কোথাও ঘুরা হলো না। এবার বাড়ী গেলে বাইক্কা বলে যাবো আল্লহ যদি রিযিকে রাখেন

১৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:৩০

মিরোরডডল বলেছেন:




নামটা যেন কেমন বাইক্কা বিল

এখানে যাইনি কিন্তু সিলেটের এরকম একটা বিলে অথবা লেক বলা যায় অনেক লাল শাপলা দেখেছি ।
শ্রীমঙ্গলের অনেক সুন্দর মেমরিজ আছে ।

একবার কিছু ফ্রেন্ডস গিয়েছিলাম, টি-গার্ডেনের একটা বাংলোতে ছিলাম ।
পূর্ণিমায় মধ্যরাতে চা বাগানের মধ্যে দিয়ে ড্রাইভ সে যে কি অদ্ভুত মায়াময় সুন্দর ।
মাঝরাতে শ্রীমঙ্গল টাউনে গিয়ে একটা দোকান খুলে চা পারোটা ডিম ভাজি আর লেইট নাইট আড্ডা ।

বাংলোতে ফিরে এসে সব আলো নিভিয়ে দিয়ে রাতের সৌন্দর্য উপভোগ করা ।
সাথে ছিলো দুরের শ্রমিকদের মাদলের শব্দ ।
সে এক অন্যরকম অনুভূতি !