![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসুন সবাই মিলেমিশে আমাদের দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়, যেখানে থাকবে না দরিদ্র, রাজনৈতিক হানাহানি, দুর্ণিতি, পেশীশক্তির শোষন।
আরিফ সাহেবের বয়স এখন পঞ্চাশের কাছাকাছি। ত্রিশ বছর ধরে প্রবাসী। সর্বশেষ ২০০৮ সাথে ভিজিট ভিসায় এসে এখন অবৈধ প্রবাসী। ভিসা-পাসপোট না থাকায় তার দেশে যাওয়া সম্ভব নয়। একদিন অসুস্থ হয়ে পড়লে দেশে পরিবারের সাথে ফোনে কথা বলে। অসুস্থতার কারনে দেশে চলে যাবার জন্য সিন্ধান্ত নিলে স্ত্রী বলে-
“দেশে এসে কি করবে? তোমার মেয়েকে বিয়ে দিতে হবে না?” তোমার সন্তানকে পড়ালেখা করাতে হবে না?
একমাত্র সন্তান বলে-” বাবা ওমান চলে যাও। ওমানে নাকি অনেক টাকা ইনকাম করা যায়।”
এই কথা শুনে আরিফ সাহেবের মন খারাপ হয়ে গেল। দেশে যাওয়া আর হয় না। এই রকম হাজারো আরিফ সাহেব বর্তমানে এই দুর প্রবাসে কাজ করছে। যাদের কোন ভিসা নাই। পুলিশের হাতে ধরা পড়লে তাদেরকে জেলে থাকতে হয়। তারপর নো-এন্ট্রি খেয়ে দেশে চলে যেতে হয়।
বিগত দুই বছর ধরে ইউএইতে বাংলাদেশীদের জন্য আরব আমিরাত সরকার ভিসা প্রদান বন্ধ রেখেছে। এমনটি ভিজিট ভিসাও বন্ধ করে দিয়েছে। নিজের প্রতিষ্টানে ভিসা নবায়ন ছাড়া অন্য কোথায়ও ভিসা ট্রান্সফার করতে পারছে না। এমতাবস্থায় লক্ষ লক্ষ প্রবাসী এখন অসহায়। আগে দেশে থেকে প্রতিমাসে ৩০ হাজারেরও বেশী বাংলাদেশী ইউএইতে আসার সুযোগ পেত। আর এখন প্রবাস থেকে প্রতিমাসে হাজার হাজার বাংলাদেশীকে দেশে ফেরত যেতে বাধ্য হচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৬
এম আর ইকবাল বলেছেন:
আগে দেশে থেকে প্রতিমাসে ৩০ হাজারেরও বেশী বাংলাদেশী ইউএইতে আসার সুযোগ পেত।
কত আগে ?
অন্য দেশ থেকে লোক নিলে, বাংলাদেশ থেকে নেয়না কেন ?