![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসুন সবাই মিলেমিশে আমাদের দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়, যেখানে থাকবে না দরিদ্র, রাজনৈতিক হানাহানি, দুর্ণিতি, পেশীশক্তির শোষন।
চাটগাঁইয়া মেজ্জাইন্না খন, খাইলে বুঝিবা ন খাইলে ফস্তাইবা (অর্থাৎ চট্টগ্রামের মেজবানের খাবার খেলে স্বাদ বোঝা যায়, না খেলে আফসোস করতে হয়) এ উক্তিটি চট্টগ্রামে সর্বত্র প্রচলিত। যুগ যুগ ধরে চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান দেশব্যাপী আলোচিত হয়ে আসছে। ইদানীং বিভিন্ন অনুষ্ঠানে এমনকি টকশোতেও চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী এ মেজবান নিয়ে আলোচনা, সমালোচনা এমনকি মেজবানের ইতিবৃত্ত নিয়েও আলোচকরা মেতেছেন।
۩۞۩ চট্টগ্রামের মেজবানে কি কি আইটেম থাকে? ۩۞۩
সাদা ভাতের সঙ্গে গরু/মহিসের মাংস, চনার ডালে হাড্ডিসহ মাংস ও সে সঙ্গে গরম নলার ঝোল। আহ! টাইপ করতে গিয়ে জিবে পানি চলে আসছে।
۩۞۩ কি কি উপলক্ষে চট্টগ্রামে মেজবানের আয়োজন করা হয়? ۩۞۩
۞ কারো সন্তান হলে মেজবানের আয়োজন করা হয়।
۞ কেউ মারা গেলে মেজবানের আয়োজন করা হয়।
۞ মৃত্য ব্যক্তির জন্য প্রতি বছর মেজবানের আয়োজন করা হয়।
۞ বিয়ের আগের দিন ও পরের দিন মেজবানের আয়োজন করা হয়।
۞ বার্ষরিক ওরস উপলক্ষে মেজবানের আয়োজন করা হয়।
۞ ইলেকশনে জিততে মেজবানের আয়োজন করা হয়।
۞ ইদানিং বড় বড় অনুষ্টানে ও মেজবানের আয়োজন করা হয়।
۞ দুর প্রবাসে ও চট্টগ্রামবাসীরা বিভিন্ন অনুষ্টানে মেজবানের আয়োজন করে থাকে।
চট্টগ্রামবাসির মতে, মেজ্জাইন্না খন, খাইলে বুঝিবা ন খাইলে ফসত্মাইবা (অর্থাৎ মেজবানের খেলে স্বাদ বুঝা যায়, না খাইলে আফসোস করতে হয়) এ উক্তিটি প্রায় শোনা যায় চট্টগ্রামে বিভিন্ন অঞ্চলে। এক সময় মেজবানের বিষয়টি শুধুমাত্র চট্টগ্রামের গ্রামাঞ্চলে ছোটখাট আয়োজনে পরিবেশন ছিল। কিন্তু তা এখন ছড়িয়ে শহরমুখী যেমন হয়েছে তেমনি বিশালতাও চলে এসেছে। বিশেষ করে বিত্তশালী ও ধনাঢ্য পরিবারের পৰ থেকে চট্টগ্রামের বিশাল আয়তন কমিউনিটি সেন্টারগুলো ভাড়া নেয়া হয় এ উপলক্ষে।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮
সোনারবাংলা বলেছেন: আবার গেলে--খেয়েই আসবেন।
২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫১
পুরানো আমি বলেছেন: ৫ তারিখ আঁরত মেজ্জাইন আছে অনরে দঅত দিলাম।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮
সোনারবাংলা বলেছেন: অনের বারি কন্ডে বদ্দা..আঁরা কজন আইস্সুম।
৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮
এম আর ইকবাল বলেছেন: হোটেলে মেজবানী রান্না আর
মেজবানী অনুষ্ঠানের রান্নার মধ্যে
অনেক পার্থ্যক,
আসল মেজবানীর স্বাদ পেতে
মেজবানী অনুষ্ঠানে যেতে হবে ।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯
সোনারবাংলা বলেছেন: ঠিক বলেছেন বদ্দা..আসল মেজবামের স্বাদই আলাদা।
৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: যিতে মেজ্জান ন খায়, ইতে মেজ্জাইনে খানার ফোয়াদ বুইজতুনু।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫২
সোনারবাংলা বলেছেন: আসল কথা কইয়ুন বদ্দা
৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২০
সুমন কর বলেছেন: খাওয়া হয়নি, খেতে হবে!!!
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩
সোনারবাংলা বলেছেন: তাড়াতাড়ি মেজবানের স্বাদ নিন।
৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪০
কলাবাগান১ বলেছেন: সাথে লিপিটর দেয় না?? এটা খেলে শরীরের কলেস্টরলের অবস্হা যে কি হয়, তা সহজেই অনুমেয়.....।
৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৫
পথহারা নাবিক বলেছেন: কয়দিন আগে জীবনের প্রথমবার মেজবান খেলাম কিন্তু খুব একটা ভালো লাগলো না!!
৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৪৫
লাতি বলেছেন: অনেকে মানত করে মেজবান দেন, আবার অনেকে খুশিতে পাড়া মহল্লাবাসীদের উদ্দেশ্যে মেজবানের আযোজন করেন।
৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩০
আরাফআহনাফ বলেছেন: সেইরাম।
১০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯
লিখেছেন বলেছেন: চট্টগ্রামে কোন hotel কি মেজবান আসল taste এর কাছাকাছি পাওয়া যাবে?
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮
লিখেছেন বলেছেন: cox's bazar এ জামান hotel এ মেজবানের গোস পাওয়া জায় দেখেছি না খেয়ে পস্তাইসি মনে হচ্ছে