নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডায়েরীর পাতাগুলো.........

আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি

সোনারবাংলা

আসুন সবাই মিলেমিশে আমাদের দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়, যেখানে থাকবে না দরিদ্র, রাজনৈতিক হানাহানি, দুর্ণিতি, পেশীশক্তির শোষন।

সোনারবাংলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রত্যেক বাবা-মায়েরই উচিত সন্তানের ভালোর জন্য তাদের সামনে প্রকাশ্যে ঝগড়া বিবাদে লিপ্ত না হওয়া

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১২

সংসারে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দাম্পত্য কলহ অস্বাভাবিক কিছু নয়। কিন্তু এটি যখন প্রকাশ্যে শিশু সন্তানদের সামনে ঘটতে থাকে তখন সেটি সীমা ছাড়ায়। এটি ঐ শিশুটির উপর দারুণ প্রভাব ফেলে। প্রভাবিত করে শিশু মনকে, তার আচরণে, তার ভবিষ্যৎ জীবনে। শিশুদের মন সাদা কাগজের মতো। সে যা দেখে তারই ছাপ গিয়ে পড়ে তার মনের উপর। ফলে পরবর্তী জীবনে সে তা-ই অনুকরণ করতে শুরু করে।



বিশেষজ্ঞদের মতে - বাচ্চাদের শেখার পদ্ধতি হচ্ছে ‘দেখন শিখন প্রক্রিয়া’ বা অবজারভেশন লার্নিং। অর্থাৎ তারা যা দেখে তার থেকেই শিখে থাকে। তাই বাচ্চারা যখন বাবা-মাকে উচ্চস্বরে কথা বলতে বা ঝগড়া করতে দেখে কিংবা এটা-সেটা ভাঙচুর করতে দেখে, তখন তারাও সেটা শিখে ফেলে। আর বাচ্চাদের শিখন প্রক্রিয়াটাও হয় খুব দ্রুত। ফলে পরবর্তী সময়ে স্থান-কাল-পাত্র নির্বিশেষে যেকোন সময়ে বাচ্চারা সেটি প্রয়োগ করতে থাকে। আর বাচ্চাদের এহেন আচরণে বাবা-মাদের পড়তে হয় লজ্জায়-অপমানে। বাবা-মা তখন সন্তানকে শাসনের জালে বাধতে চেষ্টা করেন বৈকি কিন্তু সফলকাম হতে পারেন না। শুধু যে অশোভন আচরণ বা গালাগাল শেখে তা-ই নয়, এটি তার ব্যক্তিত্বকে প্রভাবিত করে। এমনকি তার সঠিক মনো:বৃদ্ধি ব্যাহত হয়, ভবিষ্যৎ জীবনেকেও জটিল করে তোলে। সচেতন বা অসচেতন বাবা-মা চাইলেই কিন্তু এই সমস্যা থেকে বেরুতে পারেন না। যতক্ষন পর্যন্ত শিশুটির বাবা-মা নিজেরা সংশোধিত হচ্ছেন না, ততক্ষন পর্যন্ত এটি সম্ভব নয়। মা-বাবার পরস্পরের প্রতি যদি শ্রদ্ধাবোধ না থাকে তাহলে শিশুটির ভেতরও শ্রদ্ধাবোধ আসবে না।





۞ প্রত্যেক বাবা-মায়েরই উচিত সন্তানের ভালোর জন্য তাদের সামনে প্রকাশ্যে ঝগড়া বিবাদে লিপ্ত না হওয়া।



۞ বাচ্চাদের সামনে সংযত আচরণ করা উচিত । হাসি-খুশীতে থাকা উচিত।



۞ মা-বাবা যদি বদমেজাজি হন, তাদের সন্তানটিও হয়ে পড়ে রগচটা, বদমেজাজি।



অথচ আমরা সবাই চাই যে আমাদের সন্তানটি যেন হয় ভদ্র-নম্র স্বভাবের; সুন্দর আদব-কেতা নিয়ে যেন বেড়ে ওঠে মার্জিত রুচির এক সুনাগরিক হিসাবে। এই উদ্দেশ্য পূরণ করার জন্য পরিবার তথা বাবা-মায়েরই মুখ্য ভূমিকা থাকে। বস্তুত বাবা এবং মায়ের ভূমিকা এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।





সুত্রঃ নেট থেকে-----------



মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৪

সুমন কর বলেছেন: গতকালই এই পোস্ট দেখেছিলাম। অন্য একজন ব্লগার দিয়েছিলেন, আর আপনি শুধু উনার পয়েন্টগুলো তুলে দিলেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.