![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসুন সবাই মিলেমিশে আমাদের দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়, যেখানে থাকবে না দরিদ্র, রাজনৈতিক হানাহানি, দুর্ণিতি, পেশীশক্তির শোষন।
বিয়ে দীর্ঘমেয়াদি একটি বিষয়। তাই যেনতেন করে বিষয়টি একেবারেই কাটিয়ে দেয়া যায় না। বিয়ের আগে ছেলেমেয়ের বয়স বেশি না কম, শারীরিক উচ্চতা কত, ওজন কত ও রক্তচাপ কেমন ইত্যাদি পরীক্ষার মধ্যেমেই জানা যায়।
আবার মেয়েদের ক্ষেত্রে শারীরিক সমস্যা, হেপাটাইটিসসহ সব টিকা দেয়া আছে কি না, এসব বিষয়েও জানা যায়।
এছাড়াও তাদের কেউ ধূমপান বা অন্য কোনো নেশায় আসক্ত কি না সে বিষয়েও নিশ্চিত ধারণা পাওয়া যায়। তাই বিয়ে করার আগে ছেলেমেয়ে উভয়কেই লজ্জা পরিহার করে সুখী জীবনের উদ্দেশ্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়ে নেয়া উচিৎ।
বিয়ের ক্ষেত্রে বয়স খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ছেলেদের ক্ষেত্রে বেশি বয়সে বিয়ে হলে ইনফার্টিলিটি বা বন্ধ্যাত্ব হতে পারে। আবার মেয়েদের বেশি বয়সে বিয়ে হলে সন্তান শারীরিক-মানসিক প্রতিবন্ধী হওয়াসহ ত্রুটি নিয়ে জন্ম নেয়ার আশঙ্কা থাকে। সেক্ষেত্রে মেয়েদের ত্রিশ বছরের পর প্রথম বাচ্চা নেয়াটা খুবই ঝুঁকির কারণ হয়ে যায়। তবে মেয়েদের অল্প বয়সে বিয়ে হলেও বেশ কিছু স্বাস্থ্য ঝুঁকি থেকে যায়।
অল্পবয়সী মেয়েদের ক্ষেত্রে গর্ভধারণটা খুবই ঝুঁকির। তাই বিয়ের জন্য ছেলেমেয়ের উভয়ের বয়স বিবেচনা করাটা খুব জরুরি একটি বিষয়।
আমাদের শরীরে বংশগত রোগের প্রকোপ বেশি দেখা যায়। এর মধ্যে রয়েছে------------
থ্যালাসেমিয়া,
মাসকুলার ডিসট্রফি (মাংসপেশীতে একধরনের দুর্বলতা),
স্নায়ুর বিশেষ কয়েকটি অসুখ,
এপিলেপ্টিক ডিজঅর্ডার (মৃগী রোগ),
মানসিক অসুস্থতা (যেমন: সিজোফ্রেনিয়া, ডিপ্রেশন, সিস্টিক ফাইব্রোসিস),
বিশেষ কয়েক ধরনের ক্যানসার (যেমন: ব্রেস্ট ক্যানসার, ফুসফুসের ক্যানসার, কোলন ক্যানসার),
কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ (উচ্চ রক্তচাপ ও স্ট্রোক),
ডায়াবেটিস, অস্টিওপোরোসিস,
আর্থ্রাইটিস,
স্থূলতা,
অ্যাজমা,
গ্লুকোমা ইত্যাদি।
এসব রোগের যাবতীয় পরীক্ষা বিয়ের আগেই করে নেয়া উচিৎ। এর যেকোনো রোগ ধরা পড়ার সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা নেয়া উচিৎ। এছাড়াও শারীরিক আরো সমস্যা থাকতে পারে। সিফিলিস, গনোরিয়া, জেনিটাল হারপিস, স্যানক্রয়েড ও রক্ত বাহিত রোগ এসব কিছুর চিকিৎসা বিয়ের আগেই করে নেয়া প্রয়োজন।
বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালের মনোরোগ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. সালাউদ্দিন কাউসার বিপ্লব।
==============================
বিডিলনিউজঃ জন্ম, মৃত্যু যেমন জীবনে একবারই আসে তেমনি দুই একজনের ছাড়া সবার জীবনে বিয়েও ঠিক একবারই আসে। বিয়ে মানেই চিরস্থায়ী সম্পর্কের বন্ধন। বিয়ে নতুন এক জীবনের সূচনাও বটে! নতুন সম্পর্কে আরেকটি পরিবারের সঙ্গে নিজেকে জড়িয়ে ফেলা, মানিয়ে নেয়া, একজনকে নিজের করে ভাবা, নতুন দায়িত্ববোধ- এমন অসংখ্য বিষয় নিয়ে উদ্বিগ্নতায় আচ্ছন্ন থাকে মন। অতি উদ্বিগ্নতা কখনো মানসিক অসুস্থতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই বিয়ের আয়োজন শুধু কেনাকাটার মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে, বর-কনের শারীরিক ও মানসিক প্রস্তুতিটাতেও সমান জোর দেয়া দরকার।
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৭
পথহারা সৈকত বলেছেন: রাবার বলেছেন: ক্যমনে এই সব পরিক্ষা করমু
মাইয়ারা কি রাজি অইবো (
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৮
হেডস্যার বলেছেন:
গরু জবাইয়ের আগে ও গরুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হয়
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৯
বেকার সব ০০৭ বলেছেন: খুব কাজের পোস্ট - তবে বিয়ে ৩৩ এর আগে করা হচ্ছে না
৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৪
মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: হেডস্যারের উত্তরে স্যালুট....
তয় আমগো আমলে এত্তকিছু আছিলোনা........চক্ষুবুইজ্যা বিয়া কইরা ফালাইছি......আর তাতে খুব একটা খারাপ নাই কারো চেয়ে।
আর শারিরীক পরিক্ষা নাইলে করলেন.......পুলা মাইয়ার মানসিক/ক্যারেক্টারের পরীক্ষা ক্যামতে করবেন.....??
৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৭
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: রাবার: আপনার উত্তর দেখে বেশ অবাক হলাম! যেখানে দুটো জীবন জড়িত, সেখনে রাজি না হওয়ার কি আছে?! ছেলের জন্য মেয়ে, অথবা মেয়ের জন্য ছেলে কেন সাফার করবে? ২০ শতকের ভাবনাগুলো ঝেঁড়ে ফেলুন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০
রাবার বলেছেন: ক্যমনে এই সব পরিক্ষা করমু
মাইয়ারা কি রাজি অইবো