![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসুন সবাই মিলেমিশে আমাদের দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়, যেখানে থাকবে না দরিদ্র, রাজনৈতিক হানাহানি, দুর্ণিতি, পেশীশক্তির শোষন।
আমরা সবাই জানি—জীবন মানেই হচ্ছে অনিশ্চিত ভ্রমণ; তবুও সাবধানতা জীবনের জন্যে খুবই জরুরি। ড্রাইভারদের সচেতন মানুষ করে গড়ে তোলার অনেক পথ আছে যেমন—
১) ড্রাইভিং প্রশিক্ষণের সময় প্রশিক্ষক যাকে প্রশিক্ষণ দেবেন, তাকে অবশ্যই ধৈর্যধারণ সম্পর্কে অনেকবেশি আগ্রহশীল করে তুলবেন,
২) ড্রাইভিং লাইসেন্স দেয়ার আগে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে কীভাবে একটি পরিবারে বিপর্যয় নেমে আসে, সে সম্পর্কে বাস্তব জ্ঞানদান,
৩) গাড়িচালকদের যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলা থেকে বিরত থাকা; চলন্ত অবস্থায় গাড়িচালকের মোবাইল ফোন ব্যবহার না করা,
৪) যাত্রীদের আচরণে ক্ষুব্ধ হয়ে দ্রুতবেগে গাড়ি চালানো থেকে বিরত থাকা,
৫) বিভিন্ন সড়কপথ অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন গতিতে গাড়ি চালানোর নির্দেশনা মেনে চলতে চালককে বাধ্য করার জন্যে আইন এবং সেই আইনের সঠিক প্রয়োগ,
৬) নির্দিষ্ট সিগনাল ছাড়া এখানে-সেখানে গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠা-নামা থেকে বিরত থাকা,
৭) প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তর চালকদের উন্নতির লক্ষ্যে নির্দিষ্ট (ইউনিয়ন-থানা-জেলা পর্যায়ে) বাসস্ট্যান্ডে সচেতনতার ধারা অব্যাহত রাখতে বাধ্যতামূলক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা,
৮) চালকের সাবধানতার জন্যে গাড়ির ভেতরের অংশে বিভিন্ন সচেতনমূলক লেখা স্টিকারে সেঁটে দিতে হবে যাতে যাত্রীরাও চালকের সহযোগী হিসেবে ভূমিকা রাখতে পারে,
৯) রাস্তা যে স্থানে বেঁকে গিয়ে অন্যদিকে চলে গেছে সে স্থানে, বাইপাস এবং যেখানে জনসমাগম বেশি এমন স্থানগুলোতে গতিরোধক স্থাপন— যাতে চালক বাধ্য হয়ে গতি কমিয়ে আনেন;
১০) যখন-তখন ওভারটেক করা থেকে বিরত থাকা।
সুত্রঃ ইত্তেপাকে
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: কি প্যাচাল পারেন? শা. খানকে কিচু মাল দেন দেখবেন সব আইন ঠিক।