![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।
মায়ের স্নেহের ছোঁয়া প্রত্যেক সন্তান
অনুভব করে তার কষ্টের বেলায়,
জীবন ভেলায় ভেসে কাটাতে সময়
সে পরশ লাগে যেন অমৃত সমান।
যাদুকরি সে মায়ার অঠাঁই পাথার
সবুজ পাতার মাঝে চন্দ্রিমার হাসি
যেন হাসে অফুরান। রাশি রাশি ফুল
শোভা যেন কি মায়ের, অকুন্ঠ আদর।
সে মায়ের খেয়ালেতে থাকে সুসন্তান,
তাঁর বার্ধক্যের কালে। কূ-সন্তান তার
অতীতটা ভুলে থাকে বেউকূফ হয়ে।
কে তোরা মায়েরে রাখ বৃদ্ধশ্রম খুঁজে?
মায়ের স্থান কি সেটা? অসহায় তাঁর
মন চায় শেষবেলা সন্তান সান্নিধ্য।
# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট
বিঃদ্রঃ কবিতাটি আমার ২০০২ সালের চতুর্দশপদী কবিতার সনেট রিমেইক। মূল কবিতা-
মায়াদানে মা আমার অঠাঁই পাথার
সুউচ্চ পর্বত গিরি সবুজ পাতার
অগন্য পুস্পের কুঞ্জে ফুল রাশি রাশি
পূর্ণিমা তারার দলে চন্দ্রিমার হাসি।
স্নেহ তাঁর অবারিত ঝরণার জল
প্রভাতের পাখিদের কল কোলাহল
বসন্তের সমীরণ ঘাসে ঝরাফুল
স্রোত বয়ে চলা কোন নদীর দু’কুল।
সন্তানের কষ্টক্লেশ বহ্নি অনির্বান
মাতৃহৃদে বয়েদেয় প্রলয়ের বান,
ঝড়ের বলয়ে পড়ে অন্তর প্রাসাদ
দুমড়ে মুছড়ে ভাঙ্গে শুভ্রস্বপ্ন সাধ।
নির্ঘুম রাত্রির ক্লান্তি বিষন্ন আঁধার
বেদনায় ভরে রাখে হৃদয় আধাঁর।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২৮
সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর+
১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩
সনেট কবি বলেছেন:
গল্পকার সেলিম আনোয়ার
জ্যামে অর্ক সাহেবের ভাগ্য বিড়ম্বনা
পড়লাম পুরোটাই। আহা বেচারার
নাবিলা চলেই গেল বিলম্ব কারণে,
আর ভুলবাসে চড়ে ভীষণ বিপত্তি।
এদিকে অবব্যবস্থা বিবাহ ভাঙ্গার
অপভাগ্যে অবদান রেখেছে অনেক
ছিনতাই হাইজ্যাক চিন্তায় অস্থির
জীবন পানসে হয়ে মিলে হতাশায়।
দারুণ গল্প হয়েছে বলছি অকুন্ঠ
আপনি লিখেছেন যে নৈপূণ্যে অনেক
অতিশয় যতনেতে, স্বার্থক লেখায়।
হে সেলিম আনোয়ার দেখলাম আমি
গল্প লেখাতেও বেশ সুদক্ষ আপনি
আর সেটা শুরু থেকে; ধন্যবাদ গুণী।
১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪
সনেট কবি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। সেই সাথে আপনার প্রথম গল্পে করা মন্তব্য এখানে রেখে দিলাম।
৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১৭
আহা রুবন বলেছেন: ধনি বা গরিব মায়ের মধ্যে কোনও পার্থক্য নেই, মা মা-ই। সুন্দর কবিতা।
১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:১৪
সনেট কবি বলেছেন:
আহা রুবনের গরু বিজ্ঞান
গরু এইচআইভি প্রতিরোধে খুব
কার্যকর প্রাণী বলে বিজ্ঞান জানায়:
দারুণ খবর এটি। আহা রুবনকে
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা শেয়ার করায়।
পানখোরদের মাঝে জাবর কাটায়
গরুর মতন নাকি এ ক্ষমতা থাকা
সম্ভব হতেও পারে। এখন সময়
পরীক্ষা করে দেখার তথ্য সঠিকতা।
রোগের অত্যাচারের বিরুদ্ধে দূর্বার
প্রতিরোধে মানবতা এগিয়ে আসবে,
আর তাতে সহায়তা করবে বিজ্ঞান।
গরুদের মতো রোগে গুতিয়ে তাড়াবে
মানুষেরা সব মিলে। আপনার পোষ্টে
মজাই পেলাম বেশ হে আহারুবন।
১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯
সনেট কবি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আহা রুবন। সেই সাথে আপনার পোষ্টে করা মন্তব্য এখানে রেখে দিলাম।
৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৩৮
কাছের-মানুষ বলেছেন: সে মায়ের খেয়ালেতে থাকে সুসন্তান,
তাঁর বার্ধক্যের কালে। কূ-সন্তান তার
অতীতটা ভুলে থাকে বেউকূফ হয়ে।
খুবই ভাল লেগেছে সনেট কবি। বাস্তবতা ফুটে উঠেছে কবিতায়।
১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৮
সনেট কবি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ কাছের-মানুষ। সেই সাথে আপনার পোষ্টে করা মন্তব্য এখানে রেখে দিলাম।
১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫
সনেট কবি বলেছেন:
কাছের-মানুষ ও প্রকৃতি বিজ্ঞান
নিজে নিজে একজন হতে পারি জানি,
এর বেশী অসম্ভব। কারণ যে হবে
নিজে নিজে বাধাহীন সে হবে অসীম।
আর অসীম হয়না একের অধীক।
নিজে নিজে না হলেই একের অধীক
তবেতো তিনি হবেন একমাত্র শ্রষ্টা
আর সব তাহলোতো সৃষ্টি হবে তাঁর
এ বাস্তব অবিশ্বাসে কি উপায় আছে?
পারলে অসীম হতে কে হয় সসীম?
কে দেয় বাধা? যেখানে কোনকিছু নেই?
নিজে নিজে সসীম কে হবেন তাহলে?
তারছে সকল হয়ে অসীম, একত্রে
মিলেমিশে হবে এক এইতো সঠিক,
আর এটাই আসলে প্রকৃতি বিজ্ঞান।
৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
২০০২ সালেরটা বেশী ভালো লেগেছে
১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮
সনেট কবি বলেছেন:
স্বাধীণতা ও বঙ্গবন্ধুর হত্যা কারণ
সামান্য এদেশটারে শকুনের দল
চেয়েছে সর্বদা খেতে। নতুবা স্বাধীণ
থাকতে চেয়েছে বলে অত্যাচার কেন
হবে কোন শান্তি প্রিয় জাতির উপর?
কেউ যদি পর ভাবে তাহলে কিভাবে
তার সাথে থাকে মিল? তার সাথে মিল
কিভাবে কেমন করে রাখে কোন জাতি?
সেজন্য এ স্বাধীণতা অনিবার্য ছিল।
রক্তঢেলে স্বাধীকার ফিরে পেয়ে জাতি
হারাল নেতায় প্রিয়। হায়না চক্রান্ত
প্রতিশোধে মত্তহয়ে করেছে এ ধুন।
মির্জাফর স্বার্থবাদী যোগহয়ে সাথে
চক্রান্ত সফল করে। বাকশাল শুধু
অযুহাত, সাবধান এখন হে জাতি।
১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩০
সনেট কবি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। সেই সাথে আপনার পোষ্টে করা মন্তব্য এখানে সংরক্ষণ করলাম।
৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫২
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মা নিয়ে সনেট। ভালো লাগলো।
সকল মায়েরা সুখে থাকুক।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৩৯
সনেট কবি বলেছেন:
সুইসাইড নোটে মন্তব্য-
সুইসাইড নোটের গরমিল আছে
লেখায়। এই যেমন, বিদায় পৃথিবী
তোমায়, চির দিনের জন্য অভাগার,
সব প্রস্তুতির শেষে দু’কলম লিখি।
কে আমার এ মৃত্যুর দায়ভার নিবে?
কে খুশী হবে তাহলে? স্ত্রী নাকি প্রেমিকা?
তারপর থেকে সব সঠিক হয়েছে
শুরুটা হতে পারতো আরো মনপুত।
গল্পের হাত পাকাতে কিছুটা সময়
আরও পার করুন। আর ঘটনায়
পাঠককে ডুবানোর প্রচেষ্টা চালান।
গল্প শেষেও ব্যঞ্জনা থাকবে এমন
ঘটনা সূত্র পাঠকে টানতে থাকবে
শেষ অবদি, তাহলে লেখক স্বার্থক।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৪১
সনেট কবি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ শাহাদাৎ ভাই। সেই সাথে আপনার পোষ্টের মন্তব্য এখানে সংরক্ষণ করলাম।
৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:১৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সুন্দর হয়েছে সনেট ।
সেপরশ লাগেযেন অমৃত সমান।
এই লাইনের দুটি শব্দকে পৃথক করে লিখলে মনে হয় ভাল হয় কারণ
সেপরশ এবং গাগেযেন একসাথে মিশে গিয়ে নতুন শব্দ তৈরী করেছে ।
সে পরশ লাগে যেন অমৃত সমান।
২০০২ এর কবিতাটি অপুর্ব হয়েছে । আমার কাছে খুব ভাল লেগেছে ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৩৯
সনেট কবি বলেছেন:
ডঃ এম এ আলীর মন্তব্যে সনেট প্রতি মন্তব্য-
মহোদয় বলেছেন স্বস্নেহে অনেক
মূল্যবান কথামৃত। পড়েছি সে সব
মনোযোগে। তারপর আলাদা করেছি
সেই শব্দ দ্বয় স্পেসে। হয়েছে তা’বেশ।
কম শর্তে শব্দদের সাজানো সহজ
সে কারণে হয়তোবা পূর্ব কবিতায়
ছন্দদের গলাগলি দৃশ্যমান হয়ে
কবিতায় আরো বেশী করেছে সুন্দর।
আপনাদের সাথে থেকে সাহস যোগানো
আমাকে কাঠিন্য স্বপ্নে করছে বিভোর
দেখিনা সাফল্য সেথা মিলে যায় কিনা।
আল্লাহ সহায় হলে সকলি সম্ভব
এ বিশ্বাস হয়েছে যে আত্মবিশ্বাসের
সৃদৃঢ় কারণ তাই চলছে প্রচেষ্টা।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৫৫
সনেট কবি বলেছেন:
মা
(সৌজন্যে ডঃ এম এ আলী)
হোক সে গরীব মাতা তাঁর মায় নয়
কোনভাবে কম কোন ধনীমা’র চেয়ে।
ধনীমাতা সময়েতে স্বার্থপর হয়ে
সন্তানেরে ভুলে থেকে নাম যশ খোঁজে।
একাকী সন্তান পড়ে মনবেদনায়
দুষ্টলোক সাথে মিশে নেশাসক্ত হয়
দৃষ্টান্ত এমন আছে সমাজে অনেক;
অকালেই অক্কাপায় এসব সন্তান
সর্বদা টাকায় সুখ সহসা মিলেনা
সুখের নিমিত্তে আছে আলাদা গণিত
সে হিসেবে ভুল হলে সুখ পাখি উড়ে
চলে যায় অজানায় বহুদূর স্থানে।
দরিদ্র মায়ের নেই অত টাকা কড়ি
তথাপি স্নেহেতে তাঁর অমৃতের সাধ।
৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৩৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সনেটে রচিত কবিতা হয়েছে অপুর্ব ।
অভিনন্দন রইল ।
২০ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৩
সনেট কবি বলেছেন:
মায়ের শীতল ছোঁয়া
(সৌজন্যে ডঃ এম এ আলী)
মায়ের শীতল ছোঁয়া আঁচল পরশ
সন্তান কষ্টের করে সদা নিবারন।
কাঁন্নায় দেখ সে ছোঁয়া কেমন তড়িৎ
প্রবাহ সম ঘটায়, সমগ্র বেদনা।
জ্বরেতে যখন পোড়ে যন্ত্রণা বাড়ায়
তখন সে স্নেহ আনে প্রশান্তি অনেক।
ব্যাধির বিরাম ঘটে পাশে থাকা সেই
অনুপম যতনেতে চেতনা ফিরানো।
যেথায় যে থাকে তার মাকে মনে পড়ে
প্রতিটি বিপদ কালে। যদিও সম্পদে,
দুরাচার ভুলে যায় মায়ের মমতা।
তথাপি মায়েরা মনে রাখেনা কখনো
সন্তানের অবহেলা। মমতাময়ীর
হৃদয়েতে থাকে সদা সন্তানের সুখ।
৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৩৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: মায়ের মত আপনজন এই জগতে আর হবে না !!
সনেট খুব সুন্দর লিখেছেন +
শুভ কামনা রইল ভাই ।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৫২
সনেট কবি বলেছেন:
মা
(স্যেজন্যে কবি শাহরিয়ার কবীর)
মায়ের মতন নেই ধরায় আপন
সে হোক মানুষ আর অন্য কোন প্রাণী
সন্তানে মায়ার বাঁধে সকলেই বাঁধে
এ সত্য জগৎ জুড়ে আছে বিদ্যমান।
মাকড়শা যায় মরে সন্তান বাঁচিয়ে
তেলাপিয়া সন্তানেরে মুখে তুলে রাখে
কুকুর বিড়াল কেবা কম করে আর
সকল মায়ের মনে মায়া অফুরান।
মনুষ্য জগতে মাতা বেশ পরিপাটি
অনেকে দায়েতে পড়ে পরিত্যাগে তার
বুকের মানিক; থাকে কষ্টে পড়ে দূরে।
সাকুল্যে মায়ের তুল্য স্বজন অপর
হয়না এমন খাঁটি হিত কামনায়,
আশ্রয় সবার তাই মায়ের আঁচল।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৫৫
সনেট কবি বলেছেন: এ সনেটে আমার তের মিনিট ব্যায় হয়েছে।
১০| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:০৩
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: বাহ ! এতো অল্প সময়ে আরেকটা সনেট লিখে ফেললেন !! ধন্যবাদ ভাই !
২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০৯
সনেট কবি বলেছেন:
কবি শাহরিয়ার কবীরের ‘শঙ্খনীল কারাগার হতে’ কবিতায় মন্তব্য-
প্রেয়সির রূপরাজ্যে হারানো পথিক
নিজেরে আবদ্ধ করে নিজে কারাগারে
অতঃপর বিয়েকরে এনে তারে শুনে
রোজ রোজ ন্যাকা সুরে ঘ্যানর ঘ্যানর।
এই দাও সেই দাও অনুযোগ চলে
অহর্নিশ। না দিলেই যে কৈফিয়তের
কাঠগড়া। উকিলের জেরা তলে চ্যাপ্টা
জীবন পালাতে চায় রূপরাজ্য ছেড়ে।
রূপরাজ্য একমুখি পালাবার গথ
সেথা নেই। পদ ধরে বাচ্চা কাচ্চা ছাও
কোথা যাও কোথা যাও বলে তারা ফির।
নিরুপায় মনবলে ফেঁসেগেছি ভাই
এতো দেখি আরো গাঢ় কারা অন্ধকার!
এমনি প্রেয়সি রূপে বহুরূপি হয়।
২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১০
সনেট কবি বলেছেন: প্রিয় কবি মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ। সেই সাথে আপনার কবিতায় করা মন্তব্য এখানে সংরক্ষণ করলাম।
১১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৬
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আমার পোষ্টে আপনাকে একটা প্রতিউত্তর দিয়েছি !!! দেখে আসুন !!!! সনেট খুব সুন্দর হয়েছে । ধন্যবাদ ভাই !
২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৩০
সনেট কবি বলেছেন:
কবি কবিরের প্রতি মন্তব্যে মন্তব্য-
না খেয়ে বাঁধবে ঘর আজকের নারী?
‘সে আশায় গুড়ে বালি’ আগে ভাল বাসা
যেথায় থাকবে দামী আসবাব পত্র
দামী গয়না-বস্ত্রের সমাহার ঢের।
কসমেটিক্স মেকাপ বিদেশী ও দামী
হাত খরচা যাচাই দিতে হবে তাই
তারপর ভালবাসা উপচাবে মনে
নতুবা এসব হবে অনাচারী বাত।
কবিরা ঘুমিয়ে লিখে কবিতার কথা
প্রেয়সি কবিতা যে কি সেটাতো বুঝেনা,
ঝাড়ি খেয়ে অবশেষে বুঝবে বাস্তব।
বিবাহিত বুঝে প্রেম হাড়ভাঙ্গা শ্রম
তাতেও হয়না খুশী আছে যারা ঘরে
এদুঃখে অকালে পাকে চুল দাঁড়ি সব।
২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৩২
সনেট কবি বলেছেন: সেটার জবাব এখানে সংরক্ষণ করলাম কবি। আপনার জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানবেন।
১২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৬:৫০
তোফায়েল আহমেদ টুটুল বলেছেন:
মায়ের সম্মান
মাকে কভু কষ্ট দিয়ে করিস না ভুল,
মায়ের কষ্টে নারাজ আল্লাহ রাসুল।
মাতৃদুগ্ধে ঋণী ভবে আদম সন্তান,
পরিশোধ হয়না যে শ্রেষ্ট অবদান।
কত কষ্টে সহ্য করে লালনে পালনে,
অকৃতজ্ঞ বড় হয়ে অধম সন্তানে।
বিফল হয়না দুয়া মা তুলিলে হাত,
ফেরেস্তার অভিশাপে হবে বরবাদ।
অবহেলা অসম্মানে হলে অপমান,
জাহান্নামের অনলে দগ্ধ অবসান।
বুখারীর বর্ণনাতে বলেন রাসুল,
সন্তানে জান্নাত মিলে মাতৃ পদতল।
তাকালে মায়ের দিকে শুধু সুনজরে,
কবুল হজ্জের নেক দেন পরোয়ারে।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৩৯
সনেট কবি বলেছেন:
মা
(সৌজন্যে- সনেট কবি তোফায়েল আহমেদ টুটুল)
মা সকল সন্তানের সুখের ঠিকানা
জোছনা পূর্ণিমা চাঁদ মায়ের আদর
মায়ের আাঁচল খানি শীতল সুন্দর
দূঃখের সাগরে যেন নিরাপদ তরী।
মায়ের মধুর ডাকে যেন ঝরে পড়ে
রূপালী ঝর্ণার জল অনিন্দ সুন্দর
সিক্ত হৃদয় সে জলে পৃথিবীর সব
সুখ অনুভবে হয় নিতান্ত কৃতজ্ঞ।
যে অভাগা পায়না এ মায়ের মমতা
তারমতো দুঃখি নেই ধরাতলে কেহ
স্নেহের কাঙ্গাল হয়ে সে থাকে অতৃপ্ত।
বিধাতার এ দানের ভাগিদার দল
মায়েরে সেমতো কর সম্মান অধীক
বিধাতার কাছে এর পাবে প্রতিদান।
১৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:০৪
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
মেইক, রিমেইক দুইটাই চমৎকার । ভাল লেগেছে সনেট ভ্রমণ ।
আপনার প্রোফাইলের ইচ্ছেটুকু পূরণ হোক । শুভ কামনা ।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:০৫
সনেট কবি বলেছেন:
কবি ‘কথাকথিকেথিকথন’ এর হৃদিস্থ কবিতায় মন্তব্য-
ছোট্ট বেলার বাবার স্নেহের স্মৃতির
আবহ সন্তানে টেনে নিয়ে যায় তার
বড় বেলার আবেগ রোমন্থনে, যেথা
বর্তমানে টেনে আনে সুদূর অতীত।
পিতার অন্তর সেতো সন্তান অতলে
লুকানো এক গভীর রহস্য জগৎ
যেথায় থাকে সন্তান চিন্তার আলেখ্য,
সদা তার ভবিষ্যৎ নির্মাণ সাধনা।
এ কারণ সে কারণ অকারণ নয়
পিতৃভাষা ব্যকরণে সন্তান অধ্যায়
সর্বাধীক পঠিতব্য সকল সময়।
না খেয়ে না পরে পিতা রেখে যান তাঁর
সম্পদ সন্তান তরে নিজে কষ্ট ভুগে,
মানব হৃদিস্থ তিনি অতুল্য বান্ধব।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৫
তানহা তন্বী বলেছেন: কবিতা খুব ভাল লেগেছে।