![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।
(এক)
হে প্রিয় নবী আমার হে মনের ভেলা
মনের গভীরে তুমি কর বসবাস
তোমার ঘ্রাণের আমি পাই যে সুবাস
প্রতি দিন প্রতি ক্ষণ প্রতি অনুভবে।
হাজার বছর এই পেরিয়েছে বেলা
এখনো মানব মনে তোমার নিবাস
তোমার নামেতে ঝরে কত কি উচ্ছাস
তোমায় ভুলাতে বল কে পেরেছে কবে?
ও নূরের ওহে জ্যোতি সত্যের এ ছায়
তুমি জারি করে দিলে এ নূরের ধারা
যে নূরেতে ভরে মন সত্যের প্রভায়।
যে নূর বিনেতে এই মন সর্ব হারা
সেই নূর এই মনে চাই অফুরান
তার সাথে চাই নূর আল ক্বোরআন।
# ছন্দঃ অক্ষরবৃত্ত
# অন্তমিলঃ কখখগ কখখগ ঘঙঘঙ চচ
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ গীতি সনেট
(দুই)
আল্লাহ সম্পর্কে জ্ঞানে অপরিপক্করা
ধারণার বসে পড়ে অপাত্রে তাদের
প্রণতি জানিয়ে ভুলে বিনষ্ট করত
নিজের কষ্টের ফল অযথা অদানে।
প্রকৃত আল্লাহ চিনে তাঁর সাধনায়
সাফল্যের পথধরে ক্বোরআন পেয়ে
তা’প্রচারে মহানবী(সঃ)প্রকৃত সত্যের
সাথে মানুষের সেতু বন্ধন করেন।
এখন ক্বোরআনের সেতু হয়ে চলে
মানুষেরা নিজেদের চলাচলের যে
সমৃদ্ধ পথ পেয়েছে সেপথ অনন্য।
তবে ক্বোরআনের সে সেতু অবহেলে
বিপথে চলে যে কেউ পথ হারা হলে
তার পথ হারাবার দায় শুধু তার।
# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট
(তিন)
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সঃ) এক
অনন্য মহা মানব। যাঁর অনুপম
আদর্শে গড়ে উঠেছে বিশ্বে এক জাতি
যারা অন্যদের চেয়ে বেশী মানবিক।
যে সমাজে এসেছেন মহানবী (সঃ) তারা
অজ্ঞতার অন্ধকারে ডুবেথেকে করে
অনাচর সর্বক্ষেত্রে, গড়েছিল সেথা
অশান্তির পরিবেশ যাছিল অসহ্য।
জাহেলিয়াতের সেই সমাজে জ্বালিয়ে
নৈতিকতার আলোক মহানবী (সঃ) নিজ
দক্ষতায় গড়েছেন শান্তির সমাজ।
এখন সেই আলোক বন্যায় পৃথিবী
জোড়া মানুষেরা দেখে তাদের ইহ ও
পরকালিন কল্যাণ নিহিত সুপথ।
# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট
(চার)
মানুষেরে ভালবেসে করেছ আপন
তোমাতেই তারাসবে ভুলেছে সজন
নবী শুধু মনে থাকে আর কিছু নয়
নবীতেই খুঁজে ফিরে তারা পরিচয়।
ছেড়ে যায় দেশ জাতি আর পরিবার
ভুলে যায় সেযে কার কেবা আছে তার।
তোমার ডাকেতে হয় সবে আল্লাহর
তাঁরে পায় খুঁজে শুধু বিশ্ব চরাচর।
মানুষেরে আল্লাহর করেছ পাগল
তাঁরে নিয়ে সবে তাই করে কোলাহল।
হাবীব মানেন তাই আল্লাহ রাছুলে
তাঁর খুশি মিলেনাতো রাছুল না হলে।
সেই নবী পথ ধরে চলরে সবাই।
নবী ছাড়া সুপথের কোন গতি নাই।
# ছন্দঃ অক্ষরবৃত্ত
# অন্তমিলঃ প্রতি জোড়
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ গীতি সনেট
(পাঁচ)
জানায় দুরূদ নবী জানায় দুরূদ
আপনার প্রতি প্রভু সাথে ফেরেশতা
ঈমানদারদের কে প্রভুর নির্দেশ
তারাও তেমন যেন জানায় দুরূদ।
এ দুরূদ মু’মিনের মনে মধুময়
প্রতি দিন পড়ে তারা আকুল পরানে
যাতে জাগে মনে কত খুশি বেশুমার
যে হিসাব কোন কালে হয়নাতো শেষ।
এ জগতে কতজন নবীতে বেহুঁশ
আশেকে রাছুল হয়ে কাটায় জীবন
তাদের জীবনে এযে সবচেয়ে দামী।
উম্মতের হে কান্ডারী মনের দুয়ার
আপনার জন্য থাকে সর্বদাই খোলা
শুধুই ব্যাকুল মন আপনারে চায়।
# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ গীতি সনেট
(ছয়)
সুন্দরী স্ত্রী ঘরে রেখে পঁচিশ বছর
বয়সের যুবকের পর্বত গুহায়
ধ্যানমগ্ন থাকা এক কঠিন ব্যাপর
যদিও তেমনটাই করেছেন নবী (সঃ)।
একাকী পর্বত গুহা, জ্বীন ভুত সাপ
অন্ধকারে আলোহীন একাধারে থাকা
কল্পণা অতীত লাগে এ কঠিন কাজ
তথাপি তিনি করেন পনের বছর।
এত কষ্ট মূলে আছে কঠিন বিশ্বাস
সঞ্চিত মানব প্রেম মনের ভিতর
তিনি আল্লাহতা’লায় চিনেছেন ভালো।
হিসেব করেন যদি বুঝবেন তবে
তিনি কেন নেতা এই কুল আলমের?
যোগ্যতায় এ দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি।
# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৮
সনেট কবি বলেছেন:
কবি সেলিম আনোয়ারের ‘প্রতিশ্রুতি’ কবিতার ছায়া অবলম্বনে-
তোমার হৃদয়ে চাপা লুকানো প্রেমের
স্নিগ্ধতা দেখিনি দৃষ্টি মেলে অপলক
তাকিয়ে থেকে তোমার ডাগর নয়নে
জমে থাকা অশ্রু জলে সে আমার ভুল।
অতঃপর সচকিত হয়ে আলবেলে
তোমাতে যখন ফিরে মনোযোগ তাতে
তখন হারাতে থাকি তোমার প্রেমের
গভীর অতলে যেথা প্রেম রত্ন থাকে।
প্রেয়সি পেলাম বলে হৃদয় গহিনে
লুকানো প্রেমের রত্ন তখন হৃদয়
অভিভূত হয়ে তুলে নিলাম রতন।
এখন তোমাতে আমি নিজেরেই খুঁজি
স্বপ্ন বুননের তরে, কামনা আমার
আজীবন থাকি তব সনে একাকার।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫০
সনেট কবি বলেছেন: আপনার মূল্যবান মন্তব্য অনুপ্রেরণা হয়ে থাকল।
২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মহানবী (সঃ)কে নিয়ে লেখা প্রসংসামুলক সনেট কবিতায় মুগ্ধ ।
খুব সুন্দর করে মহানবীর কথা তুলে ধরেছেন ।
খুব ভাল লেগেছে ।
এখানে বাংলা , উর্দু ও ফারসি শব্দ মিশানো একটি গজল রেখে গেলাম
বিস্মিল্লাহির রাহ্মানির রাহীম
ছাল্লে য়ালা নাবিয়ানা ছাল্লে য়ালা মোহাম্মদান
ছাল্লে য়ালা সাফিয়ানা ছাল্লে য়ালা মোহাম্মদান
আহাম্মদ পেয়ারা মোস্তফা নামে মোহাম্মদ মোস্তফা
খাশ হাবিবে কিবরিয়া ওছি পাক নাম পর দুরুদ পড় ।
ক্যাইছা পেয়ারা এ নামজি
জিব্রাইল ( আ) জিনপে হাজির অজি
দোজখ জিনপে হারাম অজি
ওছি পাক নাম পর দুরুদ পড়।।
ও তো শানে মোজাম্মেল ওয়ালেজি
ও তো বারি তোজাম্মেল ওয়ালেজি
ও তো কালি কামলি ওয়ালেজি
ও তো শাহে মদিনে ওয়ালেজি
ওছি পাক নাম পড় দুরুদ পড় ।
আল্লাহ্কা খাস পেয়ায়া হ্যায়
ওহি হামারে সাহারা হ্যায়
ওছে-হি দ্বীন ইসলাম হ্যায়
ওছি পাক নাম পড় দুরুদ পড়।
আপনা গোমানকো ছোরকার
কুই দেখে কোরানকো খুলকার
মাওলাজি ফরমা দিয়া বোলকার
ওছি পাক নাম পড় দুরুদ পড়।
যো উনকো মানতে নাহি চায়
ওতো ভারি বেয়াদবী করতা হ্যায়
আখের বেঈমান হোকে মরতা হ্যায়
ওছি পাক নাম পড় দুরুদ পড়।
যো এশকে নবী সাথে লায়েঙ্গে
ও হরদম না ঘাবরায়েঙ্গে
তোম শুনতা হ্যায় ও কোন হ্যায়
তোম জানতা হ্যায় ও কোন হ্যায়
ওতো নুরে মোহাম্মদ হ্যায় ,
তার পাক নাম পর দুরুদ পড় ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৩
সনেট কবি বলেছেন:
ডঃ এম এ আলীর ‘মহাসাগর তলে আগুন, আগুন তলে ভুগর্ভে
বিশাল মহাসাগর :বিধাতার অপরূপ সৃস্টি রহস্য’ পোষ্টে মন্তব্য (২) -
জলতলে মনমুগ্ধ লুকানো জগতে
আল্লাহর অপরূপ মহিমা ছড়ানো
জানা হলো আপনার সৌজন্যে সকল
একে একে কৌতুহলি নজর বুলিয়ে।
শিল্পীর শিল্পের দেখা দর্শক না পেলে
শিল্পীর মূল্যায়নের থাকেনা সুযোগ
সেক্ষেত্রে আপনার এ কর্মের কারণে
শিল্পী পেলেন অনেক অকুন্ঠ সুনাম।
ফলাফল আপনার প্রাপ্যতা দাঁড়ায়
শিল্পীর দপ্তরে তাঁর সন্তুষ্টি কারণে
আশাকরি সে আপনি পাবেন এমন।
শিল্পী বলেছেন তিনি শাকের সর্বদা
তাহলে তাঁর জন্যেতে খাটার আনন্দ
নির্মল হবে সেটাই স্বাভাবিক জানি।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৭
সনেট কবি বলেছেন: আপনার মন্তব্য অনেক বার পড়া হলো। ভালোলাগার অনেক রসদ এখানে রয়েছে। সেজন্য আপনাকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। দোয়াকরি হাসরে মহানবীর (সঃ) নিকটেই যেন থাকতে পারেন।
৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর প্রতিউত্তরের জন্য ।
কাব ইবনে জুহায়ীর মহানবী হযরত মোহাম্মদ ( স এর সময়কালীন একজন প্রখ্যাত আরবীয় কবি । তিনি মহানবীর উফাৎ গ্রহণের ২ বছর পুর্বে ‘বনাত ছোয়াদ ‘নামে মহানবীর প্রসংসা সুচক একটি কাসিদা সামগ্রী রচনা করেন । আরবী ভাষায় এটাই প্রথম নাতে রসুল হিসাবে বিবেচিত । তার রচিত ‘বনাত ছোয়াদ’ বিশ্ব সাহিত্য ভান্ডারে তার নিখুত কাব্যগুনে এখনো বেশ সমাদৃত । আমার ব্লগ হতে তাঁর রচিত 'নবীর প্রসংসা' নামে নাথে রসুলের একটি অনুবাদ এখানে তুলে দিলাম ।
নবীর প্রসংসা
মুল : কাব ইবনে জুহায়ীর
মোদের নেতা নবী (মুহাম্মদ) দৃঢ়
বিশুদ্ধ হৃদয় অপলক বিশ্বময়ী
সহজবোধ্য, প্রজ্ঞা, জ্ঞান, ও ক্ষমাশীলতায় পূর্ণ
যিনি অসার , হালকা কিংবা নহেন কুসংস্কারছন্ন ।
মান্য করি নবীকে আমার
সে সাথে আনুগত্য মহা প্রভুর
যিনি আমাদের প্রতি করুণাময়
অসীম দয়ালু প্রগার ।
তোমরা যদি কর গ্রহন
নবীর দেয়া শান্তির বানী
বরণ করিব তোমাদের
আর শান্তির কাফেলায়
করে নিব অংশীদার ।
করলে নবীকে অস্বীকার নির্ঘাৎ
তোমার সাথে হবে শান্তির লড়াই
হবেনা তা কোন মতেই
দুর্বল পরিনতির ব্যাপার ।
যতদিন রব বেঁচে
ততদিন করে যাব যুদ্ধ
যতদিন না ইসলামে আস ফিরে
আর বিনীতভাবে আশ্রয় চাও।
সংগ্রাম করেই যাব
করিনা পরোয়া সে যেই হোক
দলিত মথিত করে যাব
অবিশ্বাসীদের যন্ত্র মন্ত্রের ঘর
করুক না দাঁড় যতই বাধার পাহাড়
নিয়ে হাতে সুতীক্ষ্ন তলোয়ার ।
ধেয়ে আসে ভেবে হবেনা বিনাশ
তবে তৌহিদি দুটো কথা
'আল্লাহু আকবর' করে দেয়
তাদের অন্তরে ভিতীর সঞ্চার
ভয় পেয়ে বিশ্বাসী হলে পায়
পরম প্রভুর লয়ে শান্তির নির্যাস ।
..
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল
আমিউ দোয়া করি রোজ হাসরে
মহানবীর (সঃ) নিকটেই যেন
আপনিউ থাকতে পারেন।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১২
সনেট কবি বলেছেন:
মহানবী (সঃ) প্রথমেই আল্লাহকে বুঝে
বুঝেছেন কি করতে হবে তাঁর থেকে
করুণার বারি ধারা হেদায়েত পেতে
সে জন্য অবস্থা বুঝে করেছেন কাজ।
আল্লাহ মানুষদের কষ্ট নষ্ট করে
দিয়ে হতাশার গ্লানি দূঃখের সাগরে
ভাসিয়ে দেন না কারো প্রত্যাশার ভেলা
সে জন্যই মহানবী (সঃ) কষ্ট করেছেন।
অতঃপর তাঁর চিন্তা হিসেবের যোগ
মিলে পনের বছর পর ক্বোরআন
এল ধরাধামে নেমে,নবীর (সঃ) সাফল্যে।
আমরা বুঝে গেলাম আল্লাহ দিবেন
একাগ্র সাধনা পরে সে পর্যন্ত গুনে
অপেক্ষা প্রহর তবে সাফল্য মিলবে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬
সনেট কবি বলেছেন: বার বার পাঠ করার মতো উপহার প্রদানে অনেক খুশী হলাম।
৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৪
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
সব মিলে কতটি সনেট লিখলেন....
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২০
সনেট কবি বলেছেন:
কবি ভ্রমরের ডানার ‘জল’ কবিতার ভাব সম্প্রসারণ-
রাতের মৌনতা ভেদে পবনের মৃদু
দোলা চলে ঝিরিঝিরি নারকেল পাতা,
জোছনা ফুলের দলে ফাঁকফোকরের
মাঝে অভিসারে নামে ডাহুকের দল।
তখন নিরবে নামে বুকের পাঁজরে
বিশুদ্ধ প্লাবন ঢল, তর তর বেগে
তারা ছুটে চলে যেন বাঁধ ভাঙ্গা ঢেউ
দেখেনা যা কেউ জলে, শান্ত মন উতলা।
নিরব প্রকৃতি জাগে একলা আঁধারে
হাতড়ে ফিরে গহিনে সাগরে অরন্যে
না পেয়ে রোদন জলে হাহাকার মন।
এখানে জলের কাব্যে বিরহের স্রোত
বয়েচলে, আশাহত কামনারা ক্লান্ত
সব সুন্দর জলের তরঙ্গে হারায়।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩
সনেট কবি বলেছেন: আপনার প্রতি মন্তব্য হিসেবে দেওয়া সনেটটি আমার ৩৯৪ নং সনেট।
৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:১৪
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নিয়ে কাব্য প্রচেষ্টায় হৃদয় নিংড়ানো মোবারকবাদ। জাযাকুমুল্লাহ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মহানবী সঃ কে নিয়ে সনেট প্রচেষ্টায় ভাল লাগা ।+