নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহর অকাট্য প্রমাণ

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৩



গত ১৮ ই অক্টোবর পরপারে প্রায় চলেই গিয়ে ছিলাম। ফিরে এসে ভাবলাম, আগামি একুশে বই মেলায় একটা বই প্রকাশ করবো ইনশাঅাল্লা। মুক্তদেশ প্রকাশনির প্রকাশকের সাথে কথা বল্লাম। তিনি‘ আল্লাহর অকাট্য প্রমান’ সংক্রান্ত বইটির পান্ডলিপি সুতন্নি এম জে ফন্টে ইমেল করতে বল্লেন। ব্লগারদের মন্তব্য বইতে যোগ করার জন্য আমি আমার কিছু মতামত ব্লগে উপস্থাপন করতে চাই। ৬৪ পৃষ্ঠার বইতে সকল বিজ্ঞান ও আল্লাহর অসংখ্য বক্তব্য উপস্থাপনের চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ। এখানে কিছু নমুনা উপস্থাপন করলাম। সহ ব্লগারদের যার যার মন্তব্য পুস্তকে স্থান দেওয়ার যোগ্য বিবেচিত হবে তা তাঁর অনুমতি স্বাপেক্ষে তা’পুস্তকে স্থাপন করা হবে, ইনশা আল্লাহ।

প্রকৃতি বিজ্ঞান অনুযায়ী নিজে নিজে শুধু একজন হতে পারে। একাধিক কোন কিছুর নিজে নিজে হওয়া অসম্ভব। কারন যে নিজে নিজে হবে তার সীমা দাতা, নিয়ন্ত্রক ও সৃষ্টি কর্তা না থাকায় প্রাকৃতিক নিয়ম অনুযায়ী সে বড় হবে সে ছোট হবে না। সসীম ও অসীমের মধ্যে অসীম বড়।সুতরাং যে নিজে নিজে হবে সে অসীম হবে, সে সসীম হবে না। এমন অসীম যদি অনেক গুলো হয় তবে সর্বসম ত্রিভুজের নিয়ম অনুযায়ী সব অসীম একত্রে মিলেমিশে একজন হবে,একাধিক হবে না। একাধিক করতে হলে তাদের মধ্যে সীমা দিতে হবে। আর সীমা দিলে অসীম আর অসীম হবে না,সসীম হয়ে যাবে,যাতে প্রকৃতির বিধান বজায় থাকবে না। কাজেই নিজে নিজে যা হয়েছে প্রকৃতির নিয়ম অনুযায়ী তিনি একজন হয়েছেন। আর অসীম প্রাণ শক্তি থাকায় তিনি জড় জাতীয় কিছু নন। এখনো নিজে নিজে কিছু হলে তা অসীম হয়ে যায় এবং পূর্ব অসীমকে সমৃদ্ধ করে, আলাদা কিছু হয় না। তাহলে প্রকৃতির আর সব এলো কোথা থেকে? উত্তর একটাই আর সব সৃষ্টি করেছেন প্রকৃতির নিয়ম অনুযায়ী নিজে নিজে হওয়া সেই একজন। মুসলমানগণ তাকে আল্লাহ বলেন।

চিরন্তন সত্য

জগতৎ যে ভাবে আছে শৃঙ্খলা সাজানো
সর্বক্ষেত্রে কারুকাজে সুচারু সুন্দর,
তাতে এর সৃষ্টিকর্তা আছে বুঝা যায়,
একমাত্র নিজে নিজে হয়েছেন তিনি।
নিজে নিজে হতে পারে শুধু একজন,
কারণ যে হবে নিজে সে হবে অসীম,
বাধা না থাকায় তার অসীমত্ত্বে কোন
সে সসীম হবেনা এ সুনিশ্চিত কথা।

সীমা দিতে অসীমের সীমানা পাওয়া
অসম্ভব বলে এটা সীমা দিয়ে করা
একাধিক কোন কালে হয় না সম্ভব।
নিজে নিজে একজন হলে বাকীদের
সৃষ্টিকর্তা সেইজন এ সহজ কথা
চিরন্তন সত্য কথা যা মানা উচিত।

#ছন্দ: অমিত্রাক্ষর
#মাত্রা: ৮+৬
#কবিতা প্রকৃতি: সনেট

ব্লগার ঢাকার লোকের মন্তব্য অনুযায়ী মূল পান্ডুলিপির খসড়া উপস্থাপন করছি-

যে নিজে নিজে হয় তার সৃষ্টিকর্তা, নিয়ন্ত্রক ও সীমাদাতা থাকেনা। সে হয় তার ইচ্ছেমত, কারণ তাকে নিজের ইচ্ছেমত হওয়ার ক্ষেত্রে কোন বাধাদানকারী নেই। হওয়ার ক্ষেত্রে সাধারণ নিয়ম বড় হওয়া। কারণ কেউ ছোট হতে চায়না। কাজেই সাধারণ নিয়ম অনুযায়ী যে নিজে নিজে হবে সে বড় হবে, সে ছোট হবেনা। অসীম ও সসীমের মধ্যে বড় হল অসীম।কাজেই যে নিজে নিজে হবে সে অসীম হবে, সে সসীম হবে না।এভাবে নিজে নিজে যত যা কিছু হবে তার সবগুলো অসীম হবে। তার কোনটাই সসীম হবে না এমন নিজে নিজে হওয়ার সকল অসীম সর্বসম ত্রিভূজের নিয়ম অনুযায়ী একটার সাথে আরেকটা মিশে যাবে। এমন অসীমদেরকে আলাদা করা যাবে না। তা’ছাড়া আলাদা করতে হলে অসীমের মাঝে সীমা দিতে হবে, তখন উহা আর অসীম থাকবে না বরং সসীম হয়ে যাবে। অথচ নিজে নিজে যা হয় তা’অসীম হয়। কিন্তু পদার্থ বা সসীম শক্তি অসীম হতে পারেনা। কারণ পদার্থের আকার আছে, আর সসীম শক্তির মধ্যে ও সীমাবদ্ধতা বিদ্যমান। কাজেই নিজে নিজে হওয়ার নিয়ম অনুযায়ী শুধুমাত্র অসীম শক্তি নিজে নিজে অস্তিত্ব লাভ করতে পারে।
এভাবে সর্ব অসীম শক্তি প্রাকৃতিক নিয়মে নিজে নিজে অস্তিত্ব লাভ করে নিজে নিজে শুধুমাত্র একজন সর্বশক্তিমান অস্তিত্ব লাভ করেছেন। তার নাম আল্লাহ। যা তিনি তার গ্রন্থ আল কোরআনে বলেছেন। আল কোরআন যে তার গ্রন্থ এটাও অকাট্যভাবে প্রমাণ করা যায়।

নিজে নিজে অস্তিত্ব লাভ করা সর্ব অসীম শক্তির মাঝে যদি অসীম প্রাণ শক্তি থাকে তবে তাকে কিছুতেই জড় বলা যাবে না। জড়ের মত চুপ চাপ পড়ে থাকলেও বুঝতে হবে এতে কোন সংগত কারণ আছে। আর সেই কারণ হলো তিনি যাদের সাথে দেখা দিতে চান তারা কষ্ট করে তাকে খুঁজে নিজে বুঝে নিক। সেজন্য তিনি কোন হল্লা-চল্লা করছেন না। তার এ নিরব নিশ্চুপ থাকা একটা পরীক্ষা এবং এটা স্বল্প সময়ের। এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে অনন্ত সুখ ও শান্তি। আর অকৃতকার্য হলে অনন্ত দুঃখ এবং কষ্ট।

নিজে নিজে একজনের বেশী অস্তিত্ব লাভ সম্ভব নয় বিধায় এটা পরিস্কার যে সে একজন ছাড়া আর সব সেই একজনের সৃষ্টি। নিজে নিজে যা হবে প্রাকৃতিক নিয়মে তা, অসীম হয় বিধায় এখনো বা যে কোন সময় কোন কিছু এমন নিজে নিজে হলে তা পূর্ব অসীমের সাথে মিশে তাকে আরো সমৃদ্ধ করবে।নিজে নিজে হওয়া কোন কিছু কখনই আলাদা কিছু হবেনা। কাজেই যিনি নিজে নিজে হলেন তিনি প্রাকৃতিক নিয়মে অনন্তকাল একজনই থাকবেন। এ ক্ষেত্রে একের দুই হওয়া কোন মতেই সম্ভব নয়। এখন নিজে নিজে যদি একের অধিক না হতে পারে তবে সেই একজন ছাড়া আর সব তাঁর সৃষ্টি এটা না মেনে কোন উপায় নেই। আর যদি কেউ তাঁকে সৃষ্টি কর্তা না মানে তবে তা হবে গুরুতর অপরাধ। এখন বিবর্তনবাদ বিগ ব্যাংক স্ট্রিং থিওরি ও কোয়ান্টাম মেথড যদি সত্য হয় তবে মেনে নিতে হবে এসব তাঁর কাজের অংশ। যার মাধ্যমে তাঁকে অস্বীকারের কোন সুযোগ নেই। এভাবে যত পদ্ধতিই উদ্ভাবিত হবে সব একখাতে জমা হবে ।অর্থাৎ সেসব হবে আল্লাহর কার্যপদ্ধতি।

নিজে নিজে হওয়া সংক্রান্ত বিষয়ে আল্লাহর বক্তব্য:-

সূরা আর রাহমানের ২৬ নং আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, “কুল্লুমান আলাইহা ফান - তাতে সব বিলিন হয় অবস্থা এমন।” আর ২৭ নং আয়াতে আল্লাহ বলেছেন,‘ ওয়া ইয়াবকা অজহু রাব্বিকা জুল জালালি ওয়াল ইকরাম - শুধুমাত্র তোমার মহিমাম্বিত ও দয়াবান রবের সত্ত্বা টিকে থাকে। এখানে সময়ের উল্লেখ নেই তার মানে সব সময়। একবার হয়ে শেষ হয়েছে আর হবে না ঘটনা এমন নয়। বরং ঘটনা এমন হয়, হয়েছিল, হচ্ছে এবং হবে। ২৭ নং আয়াতে যার কথা বলা হয়েছে তিনি ছাড়া আর সব কিছু বিলিন হয়।
যাদের ক্ষেত্রে এমন ঘটনা ঘটে তারা পদার্থ ও সসীম শক্তি। আর যার ক্ষেত্রে ঘটে না তিনি অসীম সর্ব শক্তিমান- প্রকৃতি অনুযায়ী।
‘তাতে সব বিলিন হয় অবস্থা এমন’ এখানে স্থানের উল্লেখ নেই তার মানে এটা সকল স্থানের সম্মিলন। সকল রঙের সম্মিলন সাদা রং যাতে সব রঙ আছে। কিন্তু সব রং একত্রে মেশালে উহা সাদা রং হয়। সাদা রঙে কোন রং নেই মানে সব রং আছে। তেমনি সকল স্থানের সম্মিলন স্থানে কোন স্থান নেই মানে সব স্থান আছে। পদার্থের অবস্থা হল উহা স্থানের দিকে ধাবিত হয় আর স্থান যদি সব দিকে হয় তাহলে ওখানে কোন পদার্থ থাকলে উহা নিয়ম অনুযায়ী সব দিকে ধাবিত হবে। এবং সব স্থানের টানে উহা ভেঙ্গে যেতে থাকব।এরপর উহা এর অনু পরমাণু থেকে ভেঙ্গে উহা উহার ইলেকট্রন, নিউট্রন ও পোট্রন নামক শক্তি কণিকায় পরিণত হবে। এবং উহা উহার অসীম মহাশূন্যে ছড়িয়ে পড়ে অসীম হয়ে যাবে। সসীম শক্তিও অসীম মহাশূণ্যের সর্বস্থানের টানে অসীম শক্তিতে পরিণত হবে। আর অসীম শক্তি, অসীম শক্তি হিসেবে বজায় থাকব। কাজেই অসীম মহাশূন্যের নিয়ম হল তাতে নিজে নিজে হতে গিয়ে সব কিছু তার নিজের অস্তিত্ব হারায় এবং সব কিছু অসীম হয়ে অসীম সর্বশক্তিমান হয়ে যায়। সেজন্যই আল্লাহ বলেছেন, তাতে সব বিলিন হয়ে শুধুমাত্র তিনি টিকে থাকেন।যেমন তিনি বলেছেন, ‘কুল্লুমান আলাইহা ফান, ওয়া ইয়াবকা অজহু রাব্বিকা জুলজালালি ওয়াল ইকরাম- তাতে সব বিলিন হয়ে যায়, আর শুধুমাত্র তোমার রবের সত্ত্বা টিকে থাকেন।

কাজেই সকল স্থানের সম্মিলিত স্থান মহাজগৎ; ২৭ নং আয়াতে যার কথা বলা হয়েছে তিনি অবসর গ্রহণ করলে উহা বিলিন সূত্রে পড়ে বিলিন হবে। তখন মহাজহৎ মহাশূণ্যে পরিণত হবে।কিন্তু ২৭ নং আয়াতে যার কথা বলা হয়েছে তাঁর কিছুই হবেনা, তিনি টিকে থাকবেন; কারণ তিনি অসীম সর্ব শক্তিমান। অসীমত্ব থেকে যতই খরচ হয় অসীমত্বের কারণে সাথে সাথেই উহা আবার পূরণ হয়। কাজেই তাাঁর বিলিন হওয়ার কোন সুযোগ নেই।

(চলবে)

প্রশ্ন উত্তর পর্ব:-

ফেসবুকে এ বিষয়ে একজন আমাকে প্রশ্ন করেছিল আল্লা নিজে নিজে হয়ে থাকলে বোঝা যায় এমন একসময় ছিল যখন আল্লাহ ছিলেন না। তাহলে আল্লাহ চির বিদ্যমান হন কেমন করে?

উঃ আল্লাহ হয়েছেন অসিম অীসম মহাশূন্যের মহা আন্ডা থেকে ,মুরগির আন্ডা থেকে মুরগীর বাচ্ছা বের হলে যদি প্রশ্ন করা হয় এ আন্ডায় কি ছিল উত্তরে সবাই বলবে এ আন্ডায় মুরগীর বাচ্ছা ছিল, তাহলে অশীম সমহাশূন্যের মহা আন্ডা থেকে মহান আল্লাহ বের হলে এটা নিশ্চিত করে বলা যায় যে অসীম মহাশূণ্যের মহা আন্ডায় আল্লাহ ছিলেন। কাজেই অসীম মহাশূণ্যে ছিলেন আল্লাহ , অসীম মহাশূন্য থেকে বের হলেন আল্লাহ , কাজেই আল্লাহর নিজে নিজে হওয়াতে তার চির বিদ্যমান হওয়ায় কোনো সমস্যা নেই।

মুক্ত মনা বাংলা ব্লগে এক মেয়ে ব্লগার আমাকে প্রশ্ন করেছিল আল্লাহ সর্বশক্তিমান হলে,তিনি কি এমন কিছু বানাতে পারেন যা তিনি নিজেই উত্তোলন করতে পারেননা?

উঃ সর্বশক্তিমান মানে সব কাজ করতে পারেন,কোন অকাজ নয়। আপনি যদি বলেন, আল্লাহ কি ঘোড়ার ডিমে প্রাণ সঞ্চার করতে পারেন? তাহলে আমি বলবো ঘোড়ার ডিমে প্রাণ সঞ্চার করা একটা অকাজ,কাজেই এটা আল্লাহর পারার দরকার নেই কারন ঘোড়ার কোন ডিম নেই। বাস্তবে আল্লাহ সব তৈরী করতে পারেন এবং তিনি সব উত্তোলন করতে পারেন। কাজেই আপনার প্রশ্নের প্রশ্ন হওয়ার যোগ্যতাই নেই। আপনি যে কাজের কথা বলেছেন সেটা একটা অকাজ। যার সাথে সর্বশক্তিমানের কাজের কোন সম্পর্ক নেই ।

একজন প্রশ্ন করলো আল্লাহ কি আল্লাহর মত আল্লাহ বানাতে পারেন?

উঃ একজন আল্লাহ বিদ্যমান থাকা অবস্থায় আরেক জন আল্লাহকে বানানো বেদরকারি কাজ। আল্লাহর স্বভাব হল তিনি বেদরকারি কাজ করেন না। তাছাড়া আল্লাহ অসীম হওয়ায় আরেক জন আল্লাহ বানানোর স্থান নেই এখানে আল্লাহর না পারার কথা নয় বরং স্থান না থাকার বিষয় বিদ্যমান। কাজেই আল্লাহ আরেক জন আল্লাহ বানাতে পারেননা এটা অর্থ হীন মন্তব্য। স্থান থাকলে অবশ্যই তার পক্ষে তার কপি বানানো সম্ভব। আল্লাহ সব পারেন তার মানে তিনি সব কাজ পারেন কোন অকাজ নয়। কোন অকাজের সাথে কোন সর্বশক্তিমানের কোন সম্পর্ক নেই। কাজেই অকাজ পারেননা বলে তিনি সর্বশক্তিমান নন, এমন বলা অহেতুক।

একজন প্রশ্ন করল আল্লাহ অসীম হলে তাকে নিরাকার মানতে হবে। অথচ আল্লামা দেলাওয়ার হোওেসন সাঈদী,ডাক্তার জাকীর নায়েক, সৌদি রাজ পরিবার, মদিনায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফতোয়া বিভাগ, ওহাবী, সালাফী ও আহরে হাদীসদের মতে আল্লাহর আকার আছে তাদের মতের সপক্ষে তারা কোরআন ও হাদীসের বহু দলিল উপস্থাপন করে থাকে। তাহলে আল্লাহ নিরকার এটা কিভাবে সঠিক হতে পারে?

উঃ আল্লাহর আকার আছে কি নেই, কোরআন ও হাদীসে এমন কোনো কথাই নেই। এমন কথা মানুষ কোরআন ও হাদীসের ওপর কিয়াসের ভিত্তিতে বলে থাকে। যারা আল্রাহর আকার আছে বলে কিয়াস করছে তাদের কিয়াস মূলত ভুল। যেমন একজন বলল আল্লাহকে দেখা যাবে, কাজেই আল্লাহর আকার আছে। কিন্তু আলো ও অন্ধকার দেখা যায়, যদিও এদের আকার নেই। কাজেই আকার থাকার জন্য দেখা যাওয়া জরুরী নয়।

একজন আল্লাহ আরশে বসার কথা বলেছেন, আকার না থাকলে আল্লাহ আরসে বসলেন কি করে?

উঃ আল্লাহ বলেছেন ‘ লাইছা কামিছলিহি সাইউন- তার অনূরুপ নেই’ এই আয়াত বলে আকার বিশিষ্টদের বসার মতো আল্লাহর বসা নয়। তিনিই ভালো বলতে পারেন তিনি আরশে কেমন বসেছেন। তবে আয়াতের আলোকে বোঝা যাচ্ছে তার আরশে বসার জন্য আকার থাকা জরুরী নয়।


একজন বলল আল্লাহর বিভিন্ন অঙ্গ থাকার কথা বলা আছে। অঙ্গ তো আকারের থাকে, তাহলে কিভাবে আল্লাহকে নিরাকার বলা যায়?

উঃ আল্লাহ বলেছেন ‘ লাইছা কামিছলিহি সাইউন- তার অনূরুপ নেই’ এই আয়াত বলে আলাহর অঙ্গ আকার বিশিষ্টদের অঙ্গের মতো নয়। কাজেই অঙ্গ থাকার কারণে আল্লাহর আকার থাকা জরুরী নয়।


একজন বলল আল্লাহ অসীম হলে তিনি সর্বত্র বিরাজমান,তবে কি তিনি টয়লেটে ও বিরাজমান?

উঃ আল্লাহ সর্বশক্তিমান। শক্তির গায়ে কখনও নাপাক লাগে না। টয়লেটের আলোতে কি নাপাক লাগে? কাজেই আল্লাহর গায়ে নাপাক লাগানো অসম্ভব! তবে কি কেউ আল্লাহর আকার সাব্যস্ত করে আল্রাহর গায়ে নাপাক লাগাতে চায়? মহাজগতে যা বিদ্যমান তা তিন প্রকার :- ১। আকার, ২। সসীম নিরাকার, ৩। অসীম নিরাকার । আকার ও সসীম নিরাকারের অসংখ্য সদৃশ্য রয়েছে কিন্তু অসীম নিরাকারের কোনো সদৃশ্য নেই। তিনি শুধুই একজন। যা সূরা ইখলাসের প্রথম আয়াতে বলা হয়েছে। কাজেই কোরআনের আয়াত সমূহ এবং প্রকৃতি বিজ্ঞান অনুযায়ী আল্লাহ অসীম নিরাকার। এটা সন্দেহাতীত ভাবে সত্য। কাজেই কারো মিথ্যা কথা মেনে নেওয়ার কোনো দায় আমাদের নেই।

একজন বল্ল, আল্লাহ এক হলে তাঁর অনুসারী মুসলমানদের এত দল কেন?

উঃ মুসলমানদের বহু দলের কারণ যদি হয় শিরক ও কুফর তাতে আল্লাহর কোন দায় নেই। তবে মতভেদের কারনে মুসলমানদের বহু দল গনননার নিয়ম নেই। সে ক্ষেত্রে মতভেদকারী সব দলকে এক দল গননা করা হয়। যেমন হজরত আয়েশার (রাঃ) দল, হজরত আলীর (রাঃ) দল, ও হজরত মুয়াবিয়ার দল তিন দল নয় বরং একদল । আবার চার মাজহাব নিজেদেরকে চার দল না ভেবে একদল ভাবে। এ দলে রয়েছে বিশ্বের শতকরা সাতাশি ভাগ মুসলমান।

শাশুড়ী বউ এ মিল নেই ,ভাইয়ে ভাইয়ে মারামারি, বোনে বোনে ঝগড়া, তাই বলে তারা এক পরিবার নয় এটা বলার সুযোগ নেই। কিন্তু যদি পাতিল ভিন্ন হয়ে যায় তবেতো আলাদা পরিবার না বলেও উপায় নেই। তথাপি আত্মিয়তা থাকে। মুসলমাদের মাঝে যারা আলাদা মসজিদ বানিয়েছে তারা নিজেরাই নিজেদেরকে অন্যদের থেকে আলাদা করে ফেলেছে। তথাপি আত্মিয় হিসেবে তারা ঐক্য বদ্ধ থাকতে পারে। সবাই যেহেতু সবাইকে সঠিক মনে করে সেহেতু মরার পর দেখা যাক কে কোথায় যায়!

এক হাদীসে মহানবী (সঃ) বলেছেন মুসলমানদের বহু দলের শুধু একদল জান্নাতে যাবে। আরেক হাদীসে বল্লেন ‘যে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলবে সে জান্নাতে যাবে।‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ তো সব দল বলে তবে শুধু একদল কেন জান্নাতে যাবে? মুসলমানদের মাঝে বিবাদ লাগিয়ে রাখার জন্য মহানবীর (সঃ) নামে হাদীস বানিয়ে কেউ চালিয়ে দেয়নিতো?

কম্পিউটার কম্পোজ : ব্লগার ফাহিমা জেরিন জেবা ,সাহিদা সুলতানা শাহী, ইসরাত জাহান রাইসা (টুনটুনি)।



বি:দ্র: সনেট কবি অসুস্থ থাকায় তিনি কম্পিউটার কম্পোজ করতে পারেন না আর পুস্তকের সম্পাদীত অংশ ছাপানো না থাকায় ব্লগে দেওয়া যাচ্ছেনা।

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


খুবই ভালো সংবাদ যে, আপনি পুরোপুরিভাবে আরোগ্য লাভ করেছেন, ব্লগারেরা আপনার ব্যাপারে খুবই চিন্তিত ছিলেন; ভালো প্ল্যান, বই প্রকাশ করুন; ভালো থাকুন!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৪

সনেট কবি বলেছেন: প্রথম মন্তব্যটি আপনি করায় খুব খুশী হলাম। ব্লগারদের গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য আমি বইতে স্থান দেব বলে ভাবছি।

২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আপনার অসুস্থতার কথা জেনে খুবই কষ্ট পেলাম। এখন সুস্থ আছেন নিশ্চয়। আপনার সুস্থতা কামনায়।

আপনার বই বের হবে জেনে অত্যন্ত আনন্দবোধ করছি শ্রদ্ধেয় কবিবর।
শুভকামনা আপনার জন্য ও অনাগত বই-এর জন্য।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৯

সনেট কবি বলেছেন: প্রিয় কবি দোয়া করবেন তিন মেয়ের সহায়তায় যেন ৬৪ পৃষ্ঠার বইখানির পান্ডুলিপি দ্রুততম সময়ে শেষ করতে পারি। আল্লাহ যেন আমাকে সেই তওফিক দান করেন।

৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪২

প্রামানিক বলেছেন: আপনার সুস্থ্যতা কামনা করি।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫০

সনেট কবি বলেছেন: আল্লা আপনার দোয়া কবুল করূন-আমিন।

৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শুভকামনা আপনার জন্য ও অনাগত বই-এর জন্য।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৩

সনেট কবি বলেছেন: ুরু ভাই এর মন্তব্যে খুশি হলাম। অনেক দিন পরে আপনাদের পেয়ে ভাল লাগছে।

৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আপনার দ্রুত সুস্থতা কামনা করি।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

সনেট কবি বলেছেন: দোয়া করার জন্য অনেক শুভেচ্ছা রইল প্রিয় কবি।

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৯

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: দ্রুত পরিপূর্ণ সুস্থ্যতা কামনা করছি.............

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৭

সনেট কবি বলেছেন: আমি ও মেঘনা পাড়ের ছেলে, বাড়ী লক্ষীপুর। আপনার দোয়া আল্লা কবুল করুণ- আমিন।

৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৪

ওমেরা বলেছেন: ভাইয়া আসসালামু আলাইকুম ! আপনার শরীর এখন কেমন ভাইয়া ?

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২২

সনেট কবি বলেছেন: শুয়ে শুয়ে বলছি বড় মেয়ে ব্লগার ফাহিমা জেরিন জেবা টাইপ করছে। মন্তব্যের জন্য ওমেরী কে অনেক ধন্যবাদ।

৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২১

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে সর্ব অবস্থায় ভাল রাখুক।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৪

সনেট কবি বলেছেন: আল্লা আপনার দোয়া কবুল করুন -আমিন।

৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বিশ্বাসীদের জন্য প্রমানের দরকার নাই, অবিশ্বাসীদেরকে প্রমান দিয়েও খুব একটা লাভ নাই। আমি ব্যাপারটা এভাবেই বুঝি। তবু আপনার এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই।
পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসুন। মহান আল্লাহর কাছে এই প্রার্থনাই করি।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

সনেট কবি বলেছেন: প্রমান পেয়ে যদি অবিশ্বাসি দের অবিশ্বাসের অ চলে যায় তবে ক্ষতি কি?

১০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৩

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: জনাব, আপনাকে ব্লগে বড় করেই দেখেছি সব সময়। সময়ে অসময়ে মতানৈক্য হয়েছে হয়তো। কিন্তু আপনি যে আমার একজন ভাল লাগা ব্লগার তা আপনাকে বুঝাতে পেরেছি কিনা তা জানি না। হঠাৎ আপনার ব্লগ অনুপস্তিতি ভাবায়েছিল যখন তখন একটি পোস্টে আপনার শারিরিক সমস্যার কথা জানতে পেরে দোয়া করে যাচ্ছি অবিরত। আমি গোনাগারের দোয়া কতুটুকুই কবুল হবে আল্লাহ জানেন। সকল প্রশংসা মহান রব জাল্লে সানেহুর।সালাতু সালাম নবি মোস্তফা মোহাম্মদ (সা:) ওনার পরিবার বর্গ , সাহাবায়ে কেরাম ও তাদের পথ অনুসরণ করে যারা গত হয়ে গেছেন তাদের প্রতিও। আপনাকে আল্লাহ পাক পুরাপুরি সুস্হ্যতা দান করে আমাদের মাঝে আমাদের জ্যুতি ফিরিয়ে দিন। আপনার সদইচ্ছার বাস্তবায়ন হউক। আমিন।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৭

সনেট কবি বলেছেন: প্রিয় কবির সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক শুভেচ্ছা রইল। আল্লাহ্ আপনার দোয়া কবুল করুন - আমিন।

১১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৬

শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: শুনে খুব খুশি হলাম যে আপনি সুস্থ হয়ে উঠছেন।

আর আপনার বইয়ের যে সংক্ষিপ্ত অংশটুকু দিয়েছেন তার উপরে মন্তব্য করাটা দুরুহ, পুরো লেখা পড়তে পারলে ভাল হত। যেমন, আপনি বলেছেন -

প্রকৃতি বিজ্ঞান অনুযায়ী নিজে নিজে শুধু একজন হতে পারে - এর স্বপক্ষে কি রেফারেন্স আছে?

তবে, এই কথাটা সত্য প্রমাণিত হলে আপনার বাকী কথাগুলো তাৎপর্যপূর্ণ হয়। আর, গণিতের পরিভাষায় অসীমের ধারণা আসলে মানুষের ক্যালকুলেশন সক্ষমতার বাইরে একটা ধারণা মাত্র যে বিষয়ে সসীম মানুষ ও তার সসীম বিজ্ঞান জ্ঞাত নয়। যেমন, একটা ছোট্ট পরিসরও অসীম হতে পারে যদি মানুষ বা তার বিজ্ঞান কোন অর্থপূর্ণ ব্যাখ্যা দিতে ব্যর্থ হয়।

তবে, আমার মতে জগতের সবকিছুকেই বিজ্ঞান দিয়ে ব্যাখ্যা করাটা মনে হয় যায় না বা ঠিকও না। সেজন্যই বোধহয় ইসলামে জ্ঞানের ৪টা ধাপের কথা বলা হয়েছে -

১। শরিয়ত
২। মারফত
৩। তরিকত ও
৪। হাকিকত

এর মধ্যে ১নং অর্থাৎ শরিয়তী জ্ঞানকে বিজ্ঞান দিয়ে ব্যাখ্যা করা সম্ভব হয়েছে (পদার্থ বিজ্ঞানে যা প্রপারটিজ অব ম্যাটার) বলে আমি মনে করি। আর মেটাফিজিক্স বা অধিবিদ্যা বলে আমরা যে বিজ্ঞানকে জানি তা মারফতী জ্ঞানের সামান্য অংশ নিয়ে আলোচনা করতে সক্ষম হয়েছে - এটা একান্ত আমার ব্যক্তিগত অভিমত।

যাইহোক, বই বের হলে সংগ্রহ করার ইচ্ছা থাকল।

ভাল থাকুন, ধন্যবাদ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৬

সনেট কবি বলেছেন: আপনার মন্তব্য ভালো হয়েছে , তবে পড়ায় মনোযোগ কম ছিল বলে মনে হয়।

১২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৯

আবু তালেব শেখ বলেছেন: মহান আল্লাহ আপনাকে সুস্হতা দান করেছে এটা আমাদের বড় পাওয়া। আপনার বইটা সাড়া জাগাবে ইনশাআল্লাহ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৮

সনেট কবি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক শুভোচ্ছা রইল ।

১৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫১

ট্রাম্প বিন পুতিন বিন হিটলার বলেছেন:





ট্রাম্প বলছেনঃ কি হয়েছিল জানি না। ভালো থাকুন এই কামনা থাকল।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০০

সনেট কবি বলেছেন: আপনিও ভালো থাকুন ,মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৭

আখেনাটেন বলেছেন: সুস্থ হয়ে আবার ব্লগিং শুরু করুন এই দোয়া রইল।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪১

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুন- আমিন।

১৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন এই দোয়া করি...

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪১

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুন- আমিন।

১৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ফিরে এসেছেন, খোদার কাছে শুকরিয়া।
বই প্রকাশে শুভ কামনা থাকল।।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪২

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুন- আমিন।

১৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৭

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আবার তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ফিরে আসুন সেই শুভ কামনা রইলো ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৩

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুন- আমিন।

১৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৮

ঢাকার লোক বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে শীঘ্র সুস্থ করে দিন,
যতটুকু এখানে পড়লাম মনে হলো বুঝার জন্য আমার মতো অনেকেরই কঠিন মনে হবে, আরো একটু সহজবোধ্য করে লিখলে ভালো হবে, ভুল বুঝার অবকাশ কমবে, আল্লাহ পাক আপনাকে তৌফিক দিন সত্য লিখার যা সবার জন্য হবে উপকারি ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৬

সনেট কবি বলেছেন: আজ ঝালকাঠি এসে পৌঁছলাম। কম কথায় লিখতে হলো। তাই হয়তো কঠিন হলো। বিশ্লেষেণ বাড়লে হয়তো বিষয় সহজ হয়ে আসবে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ । আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুন।

১৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৬

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: আপনাকে পেয়ে খুবই ভালো লাগছে।

আমি যখন প্রথম পাতায় ছিলাম না, আপনি অনেক অনুপ্রেরণা দিয়েছেন এজন্যে আমি আপনার কাছে চির কৃতজ্ঞ। আপনাকে কাছে থেকে দেখার খুব ইচ্ছে আছে।

ভালো থাকুন, সুস্থ্য থাকুন, এই কামনা করি।

আস্থা নিরন্তর।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০১

সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক শুভেচ্ছা। আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুন আমিন।

২০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আল্লার কাছে অশেষ শুকরিয়া , আপনি অনেকটা সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে এসেছেন ।
আল্লার কাছে দোয়া করি পুর্ণ সুস্থ হয়ে লেখালেখির জগতে বিচরণ যেন করতে পারেন ।
আমরা যে বেঁচে আছি ও পরিপুর্ণ সুস্থ দেহ নিয়ে চলাফেরা করতে পারছি সেটাইতো
আল্লার আস্তিত্বের বড় প্রমান । আল্লার কুদরত শুধু সেই বুঝতে পারবে যার সে বোধ টুকু আছে ।
মাথার ব্রেন থেকে শুরু হয়ে খুবই সরু সুতার মত দুটো শিরা কানের শ্রবন ইন্দ্রিয়ের কাছে
মিছেছে বলেই তো আমার কানে শুনতে ও কথা বলতে পারছি । এই শিরাটা যদি একটু খাটো
হয়ে কানের মধ্যে নিদৃষ্ট জায়গায় না পৌঁছত তাহলে মানুষ শ্রবন ও বাক প্রতিবন্ধী হয়ে যোতো ।
এরকম যাদের অবস্থা তারাই কেবল বুঝতে পারে সৃস্টি কর্তার অস্তিত্ব ও তাঁর ক্ষমতা । এরকম আরো
ভুরী ভুরী প্রমান আছে নীজের শরিরের মধ্যেই । তাই সৃম্টি কর্তার অস্তিত্ব বুঝার জন্য খুব
বেশি দুরে কিংবা চিন্তার প্রয়োজন পরেনা । মানুষের দৃস্টি শক্তি বা জ্ঞান এখনো আল্লার
অসীম সৃস্টি জগতের অনুপরমানুর চেয়েও অনেক কম। পৃথিবীর শেষ প্রান্তের নক্ষত্রটি ( যার
আলো এখন পৃথিবীতে পৌঁছেছে ) তা পৃথিবী হতে প্রায় ১৪শত আলোক বর্ষ দুরে ।
আরো কত হাজার আলোক বর্ষ দুরেও যে আল্লার সৃস্টি জগত আছে তা মানুষের
কল্পনারও বাইরে ।

আপনার পুস্তকটি সময়মত প্রকাশিত হোক এ কামনা রইল ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা থাকল ।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৬

সনেট কবি বলেছেন: আপনার এ মন্তব্য পুস্তকে স্থাপন যোগ্য। অনুমতি দিলে স্থাপন করব, ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুন আমিন।

২১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনার প্রজ্ঞার উপর আমার অগাধ শ্রদ্ধা আছে ।
নীজ বিবেচনায় যা ভাল মনে হয় তা করতে পারেন ।
শুভেচ্ছা রইল ।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫২

সনেট কবি বলেছেন: অনুমতির জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আল্লাহ নিজে অনেক মহান অনেক বিশাল।
আল্লাহ কখনো বান্দাকে বলেনি 'আমি আছি' এইটা প্রমান কর।
আজাইরা কাজ বাদ দিয়ে আপনি তাড়াতাড়ি সুস্থ হন।
আপনাকে দরকার।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৮

সনেট কবি বলেছেন: প্রিয় হাসান ভাই আল্লাহ নিজেকে প্রমাণ করতে বলেননি এটা আপনাকে কে বল্ল? আপনি আল্লাহর বলা কথার কতটুকু জানেন? আল্লাহ সূরা ইখলাছের শেষ আয়াতে বলেছেন, ‘ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান আহাদ- কেউ তাাঁর মত হয়নি’হওয়া দু’ প্রকার ১। বানালে হওয়া, ২। নিজে হওয়া। আল্লাহ বলেছেন তাাঁর মত কেউ হয়নি। তাহলে বুঝাগেল বানালে হওয়ার মদ্যে তিনি নেই। সুতরাং তিনি নিজে হয়েছেন। তো তাাঁর নিজে নিজে হওয়ার প্রমাণ তো তিনি নিজেই দিলেন। আপনার কথা মতো কাজটা আজাইরা হয়ে থাকলে সেটা তিনি নিজেই করেছেন, আমি নই।

২৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আপনার শেষ লেখাটুকু পড়ে বুঝতে পারছি আপনি পুরোপুরিভাবে সুস্থ হতে পারেননি, আল্লাহ্ আপনাকে দ্রুত সুস্থতা দিক সেটাই কামনা।

মনের জোড় রাখেন কবিবর আল্লাহ্ আপনাকে দ্রুতই সুস্থ করে দিবেন নিশ্চয়।

আপনার বই বের হোক সেটা একান্তই কাম্য। সেই সাথে আপনার সনেট গুলোও বই আকারে বের করার আশাবাদ ব্যক্ত করছি। ইনশাআল্লহ্ আপনি পারবেন।

শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়, শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা নিরন্তর

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৪

সনেট কবি বলেছেন: প্রিয় কবি আপনাকে অনেক মিস করেছিলাম। এখন বার বার পেয়ে ভাল লাগছে।

২৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪০

কাতিআশা বলেছেন: মহান আল্লাহ তায়ালার দয়ায় আপনি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন, এই কামনা করি!

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৬

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুন- আমিন।

২৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২৩

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অাল্লাহ অাপনার হায়্যাতে ত্যইয়্যিবা দান করুণ। অামিন।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৬

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুন- আমিন।

২৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৪

মলাসইলমুইনা বলেছেন: আপনার শরীর এখন বলো আছে জেনে ভালো লাগলো |

প্রকৃতির এমন কি আমাদের মানুষের শরীরেই এমন অনেক প্রমান আছে যা একটা সর্বশক্তিমানের ইন্টালিজেণ্ট ডিজাইনের কথা বলে ন্যাচারাল সিলেকশনে মানুষ হবার কথা নয় | যেমন আমাদের চোখ | প্রায় ৫০০ মিলিয়ন বছর আগে প্রানের শরীরে চোখের উদ্ভব ঘটে | কিন্তু এতো আগে উদ্ভব হওয়া একটি অঙ্গের এতো সূক্ষতা, পরিবেশের সাথে মানিয়ে নেবার অসীম ক্ষমতা, কাজ করার ক্ষেত্রে অবিশ্বাস্য সূক্ষতা বিজ্ঞানীদের কাছে ব্যাখ্যাতীত একটি ব্যাপার | তাছাড়া আমাদের চোখ কিন্তু আমাদের অন্যান্য অঙ্গগুলোর মতো বৃদ্ধি পায় না | এটা একই রকম থাকে হবার পর থেকেই | মানুষের মুখে এই চোখ যদি হাত বা পায়ের মতো অথবা অন্য অঙ্গের মতো সময়ের সাথে বেড়ে যেত তাহলেই কিন্তু এটা একটা চরম সমস্যা হয়ে যেত আমাদের | একই শরীরে অন্য অঙ্গের তুলনায় এই চোখের এই সম্পূর্ণ বিপরীত বৈশিষ্ঠ্য এখনো বৈজ্ঞানিকরা নিশ্চিতভাবে ব্যাখ্যা করতে পারেন নি | এটাই সৃষ্টিতে একটা অপার্থিব শক্তিমান কারো হস্তক্ষেপের ব্যাপারে অনেককেই বিশ্বাসী করে তুলেছে |

আপনার বই এই নৈমেলাতে সুন্দর করে প্রকাশিত হোক সেই কামনা রইলো |

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪২

সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। অনুমতি থাকলে আপনার মন্তব্য পুস্তকে স্থাপন করব-ইনশাআল্লাহ।

২৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: মনে মনে আপনাকে খুজছিলাম।
মনে জোর রাখুন। তাহলেই অর্ধেক সুস্থ হয়ে যাবেন।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুন- আমিন।

২৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৬

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আপনার সুস্থ্যতা কামনা করি।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৫

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুন- আমিন।

২৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৮

নতুন নকিব বলেছেন:



ফরিদ ভাই,
অবশেষে আপনার সুস্থাবস্থায় ফিরে আসায় আল্লাহ পাকের দরবারে সিজদাবনত শোকরিয়া জ্ঞাপন করছি।

আপনি অসুস্থ ছিলেন বলে সহব্লগারবৃন্দ আপনার সুস্থতার জন্য প্রান খুলে দোআ আশির্বাদ করেছিলেন। দেখেছেন কি না জানি না। একটি পোস্টে তাদের জানিয়েছিলাম আপনার অবস্থা। সকলের অপূর্ব আন্তরিকতা লক্ষ্য করেছি সেখানে। দেখে আসুন, প্রত্যেকের মন্তব্যে কি অপরিসীম দরদ ঝড়ে পড়েছে।

সনেট কবি অসুস্থ, সুস্থতায় সকলের দোআ চাই।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪

সনেট কবি বলেছেন: দেখে এলাম প্রিয় কবি। আল্লাহ তাদের সবার মঙ্গল করুন এবং তাদের দোয়া কবুল করুন-আমিন। তবে আমার প্রথম বইতে ছািপানোর মতো আপনার কিছু কথা যে আমার খুব দরকার। আশাকরি অনুমতি সহ পাব।

৩০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪

বিদেশ পাগলা বলেছেন: আপনাকে দেওয়া কথা আমি রেখেছি ।
আপনাকে নিয়ে কিছু একটা লিখেছিলাম ।
দয়া করে দেখলেন না------- প্রিয় কবি ।

যখন দীর্ঘ দিন আপনাকে ব্লগে দেখি নাই তখন অনেকে আমার নিকট আপনার ব্যাপারে জানতে চেয়েছেন। একদিন ব্লগে একটা পোপ্টের মাধ্যমে জানতে পারলাম আপনি অসুস্থ । সষ্টিকর্তার নিকট আপনার সুস্থতা কামনা করলাম ।
আপনি পুরোপুরিভাবে আরোগ্য লাভ করেছেন। জেনে ভালো লেগেছে ।ব্লগারেরা আপনার ব্যাপারে খুবই চিন্তিত ছিলেন।
খুব ভালো উদ্যোগ বই প্রকাশ করতে চাচ্ছেন । ভালো থাকুন!
ধন্যবাদ

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৭

সনেট কবি বলেছেন: আপনার সব কান্ড দেখে এলাম। অনেক ভাল লাগল। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

৩১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১

শামচুল হক বলেছেন: আপনার সুস্থ্যতা কামনা করি।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৫

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুন- আমিন।

৩২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬

মলাসইলমুইনা বলেছেন: আমিতো নতুন কিছু বলিনি ! আপনি যেমন ইচ্ছে তেমন করে আমার মন্তব্য ব্যবহার করতে পারেন আপনার লেখার জন্য | কোনো সমস্যা নেই | ভালো থাকুন |

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০২

সনেট কবি বলেছেন: আপনার অনুমতি পেয়ে খুশী হলাম। কারণ আমি পুস্তকে বৈচিত্র আনতে চাই।

৩৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৪

নতুন নকিব বলেছেন:



ফরিদ ভাই,
আলহামদুলিল্লাহ। ছুম্মা আলহামদুলিল্লাহ। আপনার বই বের হবে। এটাতো আমাদের জন্য অনেক বড় সৌভাগ্যের বিষয়। অবশ্যই ইনশাআল্লাহ আপনার প্রথম বইতে আমি কিছু একটা লেখা দিয়ে দিব। তবে, পুরো পান্ডুলিপিটা দেখে একটা মূল্যায়নধর্মী মতামত দিতে পারলে ভাল লাগতো। সময় এবং সুযোগ পেলে পুরো পান্ডুলিপিটা দেখানোর চেষ্টা করলে কৃতজ্ঞতা থাকবে।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২

সনেট কবি বলেছেন: পান্ডুলিপি এখনো শেষ হয়নি। আপনার ই-মেইল এড্রেস মোবাইলে পাঠিয়ে দিলে ভাল হবে। সাথে পাঠালেন যে তা জানাতে হবে। নতুবা ম্যাসেজতো এমনিতে পড়া হয়না।

৩৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনি সুস্থ হয়ে ব্লগে ফিরে এসছেন। দারুন খুশি হয়েছি । মহান আল্লাহ তায়ালা আপনাকে সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু দান করুন ।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪

সনেট কবি বলেছেন: আমি এখনো সুস্থ্য নই, দোয়া করবেন।

৩৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২০

তারেক ফাহিম বলেছেন: খোদার দরবারে শুকরিয়া
ফিরে এসেছেন।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫

সনেট কবি বলেছেন: এখন সুস্থ্যতার জন্য দোয়া কামনা করছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.