![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুনিয়ার সবাই একদিকে হলেও আমি সেদিকে হবনা যতক্ষণ আমার মাথার অল্প মস্তিষ্ক আমায় সায় না দেয়।। সবাই যা বলবে হুজুগে আমিও তাই বলব??? আল্লাহ্ মাথায় যে ঘিলুটা দিয়েছে তার ইউজ করব না??? অযুক্তিক যুক্তি দিয়ে ইন্ডিয়ান চ্যানেল বন্ধের দাবী করেছে কিছু লোক আর সাঈদীর চাঁদে দেখার মতই সম্মতি দিয়েছে বাকি লোক.....
পাখির জন্য সুইসাইড, ডিভোর্স........
আচ্ছা সোর্চ হিসেবে এমন কোন জাতীয় দৈনিক বা টিভি চ্যানেল নিউজ দিতে পারবেন???
না কারন এই রটনা শুধু কিছু ব্লগে আর অনলাইন কিছু নামধারী পত্রিকায় এসেছে যাদের সোর্চ হিসেবে ধরা যায় না।।
আর যদি সুইসাইড করেও থাকে তবে সেটা পাখির জন্যই করেছে তাই বা কিভাবে শিওর হলেন?? ঐসব ফ্লপ পত্রিকা হিট হওয়ার জন্য তিল কে তাল করেনি তারই বা কি গ্যারান্টি???
এমনও তো হতে পারে পারিবারিক বহুদিনের গন্ডগলের জন্য সুইসাইড/ডিভোর্স করেছে লাস্ট ইস্যুটা ছিলো পাখি!!!!!
আচ্ছা চলুন মেনেই নিলাম পাখির জন্য মরেছে।। কয় জন??? দুজন।।
প্রতি বছর ধর্ষণ, ইভ টিজিং আর যৌতুকের কারনে কয়জন মারা যায় যানেন???? কত ডিভোর্স হয়???? তা জানবেন কিভাবে রাজনৈতিক বড় বড় ইস্যু থাকতে এসবে নজর যাবে??? পত্রিকাও নিউজ ছাপায় না বিক্রি করে। যা বেশি খাবে তা বেশি বিক্রি।।।
কই কয়জন ধর্ষক, ইভ টিজার আর যৌতুকলোভি মানুষের ফাঁসি দিয়েছেন শুনি????
অন্যের কথায় না নেচে যুক্তিই যদি দেবেন তবে যুক্তিই দিন।। চিলে কান নিয়ে যাওয়া যুক্তি অনেক দেখেছি.....
সেই হিসাবে খেলার সময় ব্রাজিল আর্জেন্টিনা সমর্থক দের মারামারি হয়েছিল এতএব খেলার চ্যানেল বন্ধ করা উচিত । ফেসবুকে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে রামুর মন্দির ভাঙ্গা হয়েছিল ফেবু বন্ধ করা উচিত । লঞ্চ ডুবি হয়ে মানুষ মরছে লঞ্চ যোগাযোগ বন্ধ করা উচিত । মাথা ব্যাথার চিকিৎসা মাথা কেটে ফেলা নয় ।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৯
সাখাওয়াত সনেট বলেছেন: আপনার এই মন্তব্যের উত্তর পর্ব ৩ এ পাবেন।। কষ্ট করে একটু চোখ রাখবেন
২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:২০
অদ্বিত বলেছেন: মূর্তিপূজা কখনোই পৌত্তলিকতা নয়, আবাবিল।
মূর্তিপূজা বাংলাদেশেও হয়। দূ্গাপূজা, কালীপূজা, জন্মাষ্টমী এসব হয় না ? আর তাতে বাংলাদেশের প্রধাণমন্ত্রীও ( হাসিনাই হোক আর খালেদাই হোক ) গিয়ে ভাষণ দিয়ে আসে। হাসিনা ভারতপ্রেমী হলেও খালেদা তো নয়। সে যদি মুসলমান হয়ে অন্যধর্মকে শ্রদ্ধা করতে পারে তবে তুমি কেন পারবে না ?
মূর্তিপূজা পৌত্তলিকতা নয়। আমি যদি বলি - নামাজ পড়া পৌত্তলিকতা, যদি বলি - হিন্দু ধর্ম দেশীয় সংস্কৃতি আর ইসলাম ধর্মই বিদেশী সংস্কৃতি, তখন ? আসলেই তো ইসলাম তো একসময় ভারতীয় উপমহাদেশে ছিল না। ঐ ইখতির উদ্দিন বিন মুহাম্মদ বখতিয়ার খিলজির হাত ধরে ইসলাম এই ভারতীয় উপমহাদেশ তথা আজকের বাংলাদেশে আসছে। আর হিন্দুধর্ম তো সদা সর্বদাই ছিল এখানে। তাই না ? তাহলে কি দাঁড়াচ্ছে ? কোনটা বিদেশী সংস্কৃতি ? হিন্দু ধর্ম নাকি ইসলাম ধর্ম ? তোমার বুদ্ধিতে কি বলে হে মূর্খ বালক ( আমি সাধারণত কাউকে অপমান করতে পছন্দ করি না, কিন্তু এখন বাধ্য হয়ে করতে হল। যে অন্য ধর্মকে সম্মান করে না; তাকেও সম্মান করার কোন প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। )? কোনটা বিদেশী ? নামাজ না পূজা ? যদি মূর্তিপূজাকে পৌত্তলিকতা মনে হয় তবে বলব বাঙালি মাত্রেই পৌত্তলিক। কারণ, দূর্গাপূজা বাঙালি সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, কিন্তু নামাজ পড়াটা কিছুতেই বাঙালি সংস্কৃতির মধ্যে পড়ে না। এ থেকে একটা সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায় - যেহেতু বাঙালিমাত্রেই পৌত্তলিক আর মুসলমানেরা পৌত্তলিক না তাহলে মুসলমানেরা বাঙালিই না। তাই না ? এই সিদ্ধান্তেই কি উপনীত হওয়া যায় না তোমার মত থেকে ? যত্তোসব।
আর ইন্ডিয়ান চ্যানেলের নাটকে পারিবারিক বন্ধনহীনতার শিক্ষা দেয় না। পারিবারিক বন্ধন সুদৃঢ় করার শিক্ষা দেয়। হাজার কূটনামী থাকুক, পরিবারের একজন সদস্য যতই কূটনামী করে তাঁর অপছন্দের সদস্যটাকে পরিবার থেকে বের করার চেষ্টা করুক না কেন; শেষ পর্যন্ত তো নায়ক নয়িকারই জয় ঘটে, তাই না ? শেষ পর্যন্ত তো পারিবারিক সম্প্রীতিরই জয় হয়। ঠিক কিনা ? - এটাই তো দেখায় ইন্ডিয়ান চ্যানেলে।
আর সিনেমায় নগ্নতা দেখাইলেও সিরিয়ালে তো আর দেখায় না ? আজ পর্যন্ত কোন সিরিয়ালে দেখছ নাকি কোন নায়ক বা নায়িকাকে নগ্ন হতে ? নিশ্চয়ই না। তাহলে ? কেন বলেছ এই কথা ?
৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:২৫
ধুমধাম বলেছেন: এখনো গালাগালি শুরু হয়নাই?
৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:২৮
অদ্বিত বলেছেন: সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ সর্বদাই ভুল হয় এবং সংখ্যালঘিষ্ঠ মানুষ সর্বদাই সঠিক হয়।
এই সত্য যে উপলব্ধি করতে না পারছে, নিঃসন্দেহে সে বোকার স্বর্গে বাস করছে।
যাই হোক, আমি সাখাওয়াত সনেটের সাথে একমত। সতিই, মাথাব্যথার সমাধান
কখনোই মাথা কেটে ফেলা হতে পারে না। কখনোই না। চমৎকার পো্ষ্ট। এরকম পোষ্ট আরো চাই।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১
সাখাওয়াত সনেট বলেছেন: আসবে সামনে আরো আসবে ইনশাআল্লাহ্।। ধন্যবাদ সহমতের জন্য
৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৩২
রাজ হাসান বলেছেন: বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থার প্রেক্ষাপটে দেখা যাবে প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই আর যাই হোক কিন্তু সিরিয়াল সন্ধ্যা ০৬:০০ থেকে রাত ১২:০০ টা চলছেই যাহার মাফ নাই।হোক সেটা স্টার প্লাস,কিংবা স্টার জলসা কিংবা জি টিভি হয়তোবা সনি টিভি,কালারস বা লাইফ ওকে।বর্তমানে একটা মেয়ে/মহিলা সারাদিনে/রাতে যতক্ষন না ইন্ডিয়ান চ্যানেল দেখে সময় পার করে তার ২ আনা সময় নিয়া দেশী চ্যানেল দেখে না।কিছু ব্যাতীক্রম আছে যারা এর উলটো কিন্তু এর সংখ্যা নেহায়েতই কম নয় কি???
তারপরেও ভাই সবাই যদি একই জিনিস বুঝত কিংবা একই চোখে দেখত তাহলে তো আর পক্ষ বিপক্ষ থাকত না।কিন্তু সার্বিক পরিস্থিতি এবং ভবিষ্যত বিবেচনা করে যেটা আমাদের করনীয় সেটাই করতে হবে।অপসংস্কৃতি কখনও কোনো সমাজের কিংবা দেশের ভাল করতে পারেনা।এবং সেটার ধারক ও বাহক সেটা ইন্ডিয়ান চ্যানেল হোক কিংবা অন্য দেশী চ্যানেল সেটা বাঞ্ছনীয়।আর একটি ব্যাপার ইন্ডীন্যান চ্যানেল বলতে সকল ইন্ডীয়ান চ্যানেল ঢালাও ভাবে এটা মনে করা কিন্তু সমুচিত হবে না,কারন লেখক এখানে কোনো নির্দিষ্ট চ্যানেল এর উল্লেখ না করে কিন্তু ইন্ডীয়ান চ্যানেল এর কথা বলেছেন।ভাল থাকবেন ।
৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:০১
সোহানী বলেছেন: না কোনক্রমেই ইন্ডিয়ান চ্যানেল চাই না। চাই না। চাই না। চাই না।
কি আছে তাদের সিরিয়ালগুলাতে... কুটনামি, ভস্টামী, পরকিয়া, অতি সাজগোজ, হিংসা, বিষ খাইয়ে মেরে ফেলার চেস্টা, বহুগামিতা বা দুনিয়ার যাবতীয় খারাপ কাজ।
কেন আমরা অন্যের সংস্কৃতি ধারন বা লালন করবে যেখানে আমাদের ই চমৎকার সংস্কৃতি আছে???
আমি পৃথিবীর বহু দেশ ঘুরেছি কোথাও নিজ দেশ ছাড়া অন্য দেশের চ্যানেল দেখিনি। আর আমরা কি এমন উদার হয়েছি যে নিজের চমৎকার সংস্কৃতি ধ্বংস করে অন্যেরটা ফলো করবো। ধিক্ আমাদের।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৪
সাখাওয়াত সনেট বলেছেন: যাদের ভেতর নেগেটিভিটিতে ভরা তারা সবকিছুতেই নেগেটিভই দেখে।। কাল সকালের পর্ব ২ পড়ে নেবেন
৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: ৫০ বছর ধরে বিদেশী বা ভারতীয় সিনেমা হলে দেখানো বন্ধ...এতে করে কি বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের আদৌ কি কোন উন্নতি হয়েছে নাকি বেড়েছে হলের সংখ্যা?
বিদেশী চ্যানেলে ভাল-খারাপ সবই দেখায় এবং এটাই স্বাভবিক। আমাদের হীনমন্যতা এবং আত্মিক দৈন্য-দশার কারনে খারাপটাই আমারা গ্রহন করি।
চ্যানেল বন্ধ করার আগে নিজেদের মানসিকতার পরিবর্তন জরুরী।
৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:০০
ট্রোল বলেছেন: সবগুলো কমেন্ট পড়লাম -একমত হলাম যাদের সাথে আবাবিল, রাজ হাসান, সোহানী
সবার প্রথমে যারা জি-বাংলা বন্ধ ঘোষণা তে আহত হয়েছেন তাদের সমাধান হিশেবে ডিশটিভি/Airtel DTH প্রস্তাব করতে পারি।অনেকেই করছেন আপনিও করতে পারেন।দেশের চ্যানেল ভাল লাগেনা কি করবেন কষ্ট করে দেখেন।
জি-বাংলা তে ছয়টা নাটক, একটা রান্না,দুইটা রিয়েলিটি শো প্রতিদিন চলে ।মানের প্রশ্নে না গেলাম,ঘন্টায় চল্লিশ মিনিট অ্যাড বিশ মিনিট অনুষ্ঠান দেখছেন। অন্যদিকে কিন্তু দেশের সব কিছু থেকে মুখ ফিরিয়ে নিলেন।
কলকাতায় শাড়ি,স্বর্ণ কিনতে ও চিকিৎসা নিতে যাওয়া বাংলাদেশি সংখ্যা বাড়ায় কারা লাভবান হচ্ছেন ?
বয়েই গেল, কেয়া পাতার নৌকা এ দুইটা সিরিয়ালে বাংলাদেশ থেকে যাওয়া লোকদের ভাষা কে ইচ্ছাকৃত ভাবে কেন গ্রাম্য দেখানো হয়? কি মনে হ্য় বাংলাদেশিরা গ্রাম্য ভাষায় কথা বলে? এক্ষেত্রে ইংগ-মার্কিন মুভির উদাহরণ দিতে চাই।
মিরাক্কল প্রাপ্তবয়স্ক রেটিং প্রাপ্ত হবেনা কেন?
২০০৫ সালের দিকে দেখতাম ভারতে বিভিন্ন রিয়ালিটি শো গুলো ফুলে ফেঁপে
উঠছে।তখনও এখনও কিছু ময়ুরপুচ্ছধারী কাক এগুলা দেখা কে নিজেদের কুলনেস হিশেবে মনে করে।আমি তখন হাইস্কুলে পড়তাম, এগুলোরে মনে হত আদিখ্যেতা । কেন আপনি রাত জেগে বলিউডের জন্য সংগীত ট্যালেন্ট বাছাই দেখবেন ?
আপনার টাকায় ভারতে নতুন চ্যানেল হয়, আর হাহাকার করতেই থাকবেন দেশি খেলার চ্যানেল নাই ।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৬
সাখাওয়াত সনেট বলেছেন: সামনে আপনারও উত্তর আসছে।। আর ভাষার কথা বলছেন????
৯৫% মানুষ আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে।। কইরা, লইয়া, করেছি কে করছি বলা হয়।।।। গ্রাম্য না আঞ্চলিক।।।
৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:০০
আবাবিল বলেছেন: @অদ্বিত, মূর্তি পূজাই পৌত্তলিকতা। তোমার কাছে কেন দুটি আলাদা মনে হলো তা বোধগম্য নয়। নিজ হাতে গড়া প্রতিমাকে পুজা করাই পৌত্তলিকতা।
২. বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ আল্লাহর একত্বকে বিশ্বাস করে। সুতরাং পৌত্তলিকতা বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের বিশ্বাস ও সংস্কৃতি পরিপন্থি।
৩. এদেশে চৌর্যবৃত্তি প্রাগৈতিহাসিক আমল থেকে হয়ে আসছে। সুতরাং অনেক প্রাচীন হওয়ায় চৌর্যবৃত্তিকে পেশা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে? তোমার কি তাই মনে হয়? বস্তুত, প্রাচীন কাল থেকে কোন কাজ চলে আসলেই তা আপন নয়, আপন হচ্ছে যা মানুষ কল্যাণকর হিসেবে গ্রহণ করে, সেটা যতই নতুন হোক। এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ পৌত্তলিকতাকে ঘৃণাভরে পরিত্যাগ করেছে।
১০| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০২
অদ্বিত বলেছেন: সংখ্যাগরিষ্ঠতার গুষ্টি কিলাই। আগেও বলেছি, আবারও বলছি, ''সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ সর্বদাই ভুল হয় এবং সংখ্যালঘিষ্ঠ মানুষ সর্বদাই সঠিক হয়।''
তুমি আমার লেখাটা ভাল করে পড়েই দেখ নাই। যদি পড়তা তাহলে দেখতা - ''দূর্গাপূজা বাঙালি সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, কিন্তু নামাজ পড়াটা কিছুতেই বাঙালি সংস্কৃতির মধ্যে পড়ে না। এ থেকে একটা সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায় - যেহেতু বাঙালিমাত্রেই পৌত্তলিক আর মুসলমানেরা পৌত্তলিক না তাহলে মুসলমানেরা বাঙালিই না। তাই না ? এই সিদ্ধান্তেই কি উপনীত হওয়া যায় না তোমার মত থেকে ?''
আমার জায়গায় কোন ধর্মপরায়ণ হিন্দু থাকত তাহলে এতক্ষণে বলত, ''থাপ্পড় মেরে গালের সবকটা দাঁত ফেলে দিব ফাজিল কোথাকার। মূর্তিপূজা কোন দুঃখে পৌত্তলিকতা হতে যাবে রে হারামজাদা। তোর ধর্মের নামাজ কেন এবং কিভাবে পৌত্তলিকতার মধ্যে পড়ে না ? আ্লাহর ইবাদত করাটা কেন চৌর্যবৃত্তি নয়, এর পক্ষে একটা যুক্তি দেখা জানোয়ার। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ যদি পৌত্তলিকতা আর চৌর্যবৃত্তির সবচেয়ে বড় নিদর্শণ ইসলামী সংস্কৃতিকে আপণ করে নেয় তো আমাদের কি উচিত না যে ইন্ডিয়ান চ্যানেলের মাধ্যমে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষকে নামাজ, রোজা, আ্ল্লাহকে বিশ্বাস প্রভৃতি চৌ্যবৃত্তি থেকে বের করে আনার চেষ্টা করা?'' -------------- আমার জায়গায় কোন ধর্মান্ধ হিন্দু থাকলে এতক্ষণে এই কথাই বলত। কিন্তু আমি তো কোন ধর্মকর্মে বিশ্বাসই করি না। তাই আমাকে প্রায় নাস্তিক বলা যায়। যদি তুমি সব ধর্মকেই কুসংস্কার হিসেবে দেখতা, ইসলাম হিন্দু নি্র্বিশেষে সব ধর্মকেই ভুয়া জ্ঞান করতেন। আমার কোন আপত্তি ছিল না। কিন্তু যে মানুষ একটা ধর্ম পালন করে তাকে অবশ্যই অন্য সকল ধর্মের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হবে। যে কোন একটা ধর্মপালনকারী মানুষ কখনোই অন্য ধর্মকে অপমান করতে পারে না। কিছুতই না। নিজে একটা ধর্ম পালন করে অন্য ধর্মের প্রতি এমন ভিষণ শব্দ উচ্চারণ করতে তথা লিখতে তোমার একটুও বাঁধল না ?
তোমার কথা সত্যি হলে মুসলমানরা বাঙালিই হতে পারবে না। আর যেহেতু বাংলাদেশের বেশীরভাগ মানুষ মুসলমান, তাইলে তো বলতে হয় - বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বাঙালিই না। তাই না ?
কোন ধর্মের বদনাম করার ইচ্ছা আমার নাই, কিন্তু কেউ যদি অন্য ধর্মকে বদনাম করে তাহলে আর কিছু না হোক শুধুমাত্র জবাব দেয়ার জন্য হলেও তার ধর্মকে পঁচানো উচিত।
তোমার ধর্মের সংস্কৃতি কিভাবে পৌত্তলিকতা নয় সেটা ব্যাখ্যা করবা কি ?
কেন ইসলামী সংস্কৃতি চৌর্যবৃত্তি নয়, এর পক্ষে একটা যুক্তি দেখাও তো সোনার চাঁদ।
১১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৯
উমার বলেছেন: ব্লগেও দেখি গিগা সিরিয়ালের অনেক ফ্যান আছে । আজব । আর আমার মায়ের ভাষাকে আমি সব সময়ই সম্মান করি হোক সেটা আধুনিক বা আঞ্চলিক বা আধুনিক । আমার বাড়িতে টিভি নেই । পাখি ড্রেসের জন্য দুই একটা নাদান জান দেয়াতে বুঝেছিলাম পাখি নামের নাটকে একটা চরিত্র আছে ।
১২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮
সকাল রয় বলেছেন:
আমাদের বাংলাদেশী চ্যানেল গুলোর অনুষ্ঠানমালা দিয়ে আমাদের দেশীয় দর্শকদের টিভির সামনে ধরে রাখতে পারেনা। সেটা আমাদের চ্যানেল গুলোর এক ধরনের ব্যর্থতা।
চ্যানেল গুলো যদি অন্যদেশের চ্যানেলগুলোর মতো আকর্ষন মূলক সিরিয়াল তৈরি করে দেখাতে পারতো তাহলে হয়তো অন্য দেশের চ্যানেল নিয়ে এত কথা উঠতো না। আমরা যদি ভারতীয় চ্যানেল না দেখি তাহলে তারা নিশ্চই আমাদের ঘারে চাপিয়ে দেবেনা। আগে আমাদের দেশীয় চ্যানেল গুলো দিয়ে দর্শক ধরে রাখার মতো কিছু দেখাতে হবে তাহলে আর সমস্যা হবার নয়।
ভারতীয় চ্যানেল বন্ধ হলেই কি আমরা যারা সিরিয়াল দেখি তারা বাংলা চ্যানেলের ভক্ত হয়ে যাবো? মনে তো হয় না।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:০১
সাখাওয়াত সনেট বলেছেন: পুরোপুরি একমত।।। আগের সিনেমায় বলত না "চৌধুরী সাহেব যাওয়ার আগে একটি কথা বলে যাই, আমি আমার সাগরকে বেঁধে রাখব। কিন্তু আপনার নদীকে কিভাবে আটকাবেন??"
ঠিক এই অবস্থা!!!!!
১৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭
ভোরের সূর্য বলেছেন: সাখাওয়াত সনেট আপনার লেখার সাথে একমত। আপনার পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।আমি জানিনা আপনি কি লিখেছেন পরের লেখাগুলোতে।কিন্তু আমি একটা জিনিস প্রায়ই দেখি যে ভারতীয় চ্যানেল বন্ধ কিংবা এর বিরোধীতা করতে যেয়ে একটা গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট নিয়ে কেউ কথা বলেনা সেটা হল আমাদের দেশের চ্যানেলের কি অবস্থা। তাদের অনুষ্ঠানের মান কোথায়।কেনই বা বাংলাদেশের মানুষ বাংলাদেশের ২৬টি চ্যানেল বাদ দিয়ে ভারতীয় টিভি চ্যানেল দেখে। আর ভারতীয় চ্যানেল বন্ধ করে দিলেই কি বাংলাদেশিরা বাংলাদেশের চ্যানেল দেখবে এটাও নিশ্চিত না। না দেখলে কেন দেখবেনা। আমি ব্যক্তিগতভাবেও এই স্টার জলসা কিংবা জি-বাংলার সিরিয়ালের প্রতি খুব বিরক্ত কিন্তু ভুলেও বাংলাদেশী চ্যানেল দেখার কথা ভাবতে পারিনা।এই বিষয়গুলো নিয়ে লিখলে খুব ভাল হত।
ধরেই নিলাম পাখি ড্রেসের জন্য আমাদের দেশের ২টি মেয়ে আত্মহত্যা করেছে। আচ্ছা আমরা বাংলাদেশীরা কেন ঐরকম একটী ড্রেস বানাতে পারলাম না? আমরা কেন একটা সুন্দর এবং জনপ্রিয় টিভি অনুষ্ঠান তৈরি করে সেখানে পাকি ড্রেসের মতন একটি পোষাকের মারকেটিং করতে পারলাম না। ভারত কিন্তু শুধু টিভি সিরিয়াল করেনি বরং তার মাধ্যমে একটি পোষাকের মারকেটিংও করে ফেলেছে। তাহলে আমাদের দেশে কেন এরকম বিজনেস স্ট্রাটিজি কেউ করতে পারবেনা। পারলেতো আর ঐ মেয়েদুটো ভারতীয় সিরিয়ালও দেখতোনা আর পাখি ড্রেসের প্রতি আকৃষ্টও হতনা।
@সোহানী আপনি বলেছেন আপনি অনেক দেশ ঘুরেছেন কিন্তু কোথাও নিজের দেশীয় চ্যানেল ছাড়া বিদেশী চ্যানেল দেখেন নি। এ বিষয়ে আমি আপনার সাথে একমত হতে পারলাম না। আমি ১০বছর আগের কথা বলছি যখন ইন্দোনেশিয়া গিয়েছিলাম সেখানে একাধিক ভারতীয় চ্যানেল আমি দেখেছি।আর আমার উপমহাদেশের সব দেশেই নিজের দেশের চ্যানেল ছাড়াও অন্যান্য দেশের চ্যানেল দেখানো হয় সেটা শ্রীলংকা বলেন আর নেপাল যাই বলেন না কেন। আর আমেরিকা কিংবা ইংল্যান্ডেতো(এখন পুরা ইউরোপ)কোন কথাই নাই।সব ভারতীয় চ্যানেল পাওয়া যাবে এমনকি বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি চ্যানেল দেখতে পাওয়া যায়। আসলে এসব নির্ভর করে ঐসব দেশে অন্য কোন দেশের মানুষের বসবাসের কারনে ঐ ভাষাভাষীর চ্যানেল প্রচার করা হয়।আমেরিকায় রাশিয়ান চ্যানেলেও আছে।আবার কানাডায় ফ্রেঞ্চ চ্যানেলও দেখা যায় কারণ ওদের দ্বিতীয় প্রধান ভাষা হচ্ছে ফ্রেঞ্চ। উন্নত দেশগুলোতে আসলে সব কিছুই আছে আপনি আপনার ইচ্ছা মর্জি মাফিক চ্যানেল বেছে নিবেন।কিন্তু কোনটাই বন্ধ নয়।
আবাবিল বলেছেন: ইন্ডিয়ান চ্যানেল তাদের নিজস্ব সংস্কৃতির ধারক যা বংলাদেশে প্রবিষ্ট হলে বাংলাদেশের নিজস্ব সংস্কৃতি বিনষ্ট হবার আশংকা আছে এবং হচ্ছে। তাদের সংস্কৃতি হচ্ছে
১. নগ্নতা - ফ্রি মিক্সিং
২. পৌত্তলিকতা বা মুর্তি পুজা
৩. পারিবারিক বন্ধনহীনতা
@আবাবিল ভাই এই তিনটা জিনিসই তো আমাদের দেশে আছে অনেক আগে থেকেই। এগুলো ভারত থেকে আমদানী করা না। আর আপনি বাংলাদেশের চ্যানেলের নাটকগুলো যদি কখনও লক্ষ্য করে(আড়ং এর বিশাল বিশাল বিলবোর্ড লক্ষ্য করেছেন কখনোও?) থাকেন তাহলে সেখানে ফ্রি মিক্সিং কিংবা পারিবারিক বন্ধনহীনতা প্রায়ই দেখা যায়।সেসব নাটকের ড্রেস বা ঘটনা কিন্তু আমাদের সাংস্কৃতির সাথে যায়না। অন্য দেশের সমালোচনা করা আগে আমাদের উচিৎ আমাদের চ্যানেলগুলোর কি অবস্থা বা আমাদের কি অবস্থা।
প্রায়ইতো খবরে শুনি যে বাবা মা কে ছেলে মেয়েরা দেখাশুনা করেনা। ওল্ডহোমে দিয়ে আসে। আবার অনেকেই নির্যাতন করে আবার অনেক বাড়ীতে শাশুরি তার বউমাকে নির্যাতন করে কিংবা যৌতুকের জন্য চাপ দেয় ইত্যাদি তাহলে আমাদের মধ্যেই কি খুব পারিবারিক বন্ধন আছে? এসব কিন্তু হরহামেশাই প্রচুর ফ্যামিলিতে দেখা যায়।এসব নতুন কিছুনা আমাদের দেশে।অনেক প্রাচিন কাল থেকেই চলে আসছে।
আপনি পৌত্তলিকতা বা মুর্তি পুজার কথা বলেছেন। @অদ্বিত আপনাকে এটার উত্তর দিয়েছেন আমি খালি একটা জিনিসই এ্যাড করতে চাই যে বাংলাদেশের জাদুঘরগুলো পুরাকীর্তির ৯০%ভাগ হচ্ছে মূর্তি। আর তাছাড়া বাংলাদেশের প্রতিটি স্কুল এবং কলেজে একটা করে শহীদ মিনার রয়েছে যেখানে প্রতিবছর অন্তত একবার করে ফুল দেয়া হয় এবং প্রায় প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে এক বা একাধিক মূর্তি রয়েছে যেখানে বিশেষ বিশেষ দিনে শ্রদ্ধা জানানো হয়।এগুলোকে আপনি কি বলবেন? এগুলোতো অনেক আগে থেকেই চলে আসছে। এমন না যে এসব সাংস্কৃতি ভারত থেকে আমদানিকৃত। যদি এসব পৌত্তলিকতা বা মুর্তি পুজা হয় তাহলে আগে নিজের দেশ থেকে সংস্কার শুরু করুন তারপর অন্য দেশ কে নিয়ে বলুন।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:০২
সাখাওয়াত সনেট বলেছেন: অসাধারণ মন্তব্য করেছেন ভাই।।। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
১৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০৭
ট্রোল বলেছেন: প্রকৃতি/প্রত্যয় মনে পড়ে গেল পুতুল>পৌত্তলিকতা
এটা ত এই পোষ্টের আলোচ্য নয়। বিতর্ক চলছে পরগাছা সংস্কৃতি রুখতে চ্যানেল বন্ধ করা ঠিক কিনা এই নিয়ে।
লেখক মনে হয় প্রতিজ্ঞা করেছেন আমরা যে যুক্তিই দেইনা কেন তার বিরোধিতা করে যাবেন।কোনদিনই একমত হবেননা।
বাংগালীর বিবেক জাগ্রত হয়নি হবেওনা।দিব্যি জি বাংলা চলছে।
১৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫৬
আবাবিল বলেছেন: @ অদ্বিত, একটি জিনিস তোমাকে মনে রাখতে হবে, বাঙালীত্ব কোন বিশ্বাস বা সংস্কৃতির নাম নয়, কেবল ভাষাভিত্তিক জনগোষ্ঠীর পরিচয় মাত্র। যাদের মাতৃভাষা বাংলা- তারাই বাঙ্গালী। এই বাঙ্গালী বিশ্বাসে কেউ পৌত্তলিক হতে পারে, কেউ একত্ববাদী মুসলিম হতে পারে। হতে পারে মুসলিম বাঙ্গালী, হতে পারে হিন্দু বাঙ্গালী।
২. "সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ সর্বদাই ভুল হয় এবং সংখ্যালঘিষ্ঠ মানুষ সর্বদাই সঠিক হয়।"- কি চমৎকার কথা। তাহলে ইউরোপ আমেরিকা এমনকি ভারতে মুসলিমরা সংখ্যালঘিষ্ঠ- সুতরাং ইসলামী সংস্কৃতি সেখানে সত্বরই চালু হওয়া উচিত- কি বল?
১৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০৫
আবাবিল বলেছেন: @ভোরের সূর্য , জাদুঘরের মূর্তিগুলোকে পুজা করা হয়না। শ্রদ্ধা নিবেদন হয়না।
২. শহীদ মিনারে বছরে একবার, আর ইন্ডিয়ান নাটক সিনেমায় প্রতিদিন প্রতিক্ষন পৌত্তলিকতাকে জীবনের অংশ হিসেবে দেখানো হয়।
৩. ঘর ঠিক করতে হলে বাহিরেরটা আমদানী বন্ধ করতে হবে। তলা বিহিন ঝুরিতে যতই ঢালা হোক, পূর্ণ হয়না। আগে তলা আটকাতে হবে।
১৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১০
দোদূল্যমান বলেছেন: সহমত আবাবিল!
পরিবর্তনের শুরু হতে হবে রাষ্ট্রের ক্ষুদ্রতম এককে। রাষ্ট্রের ক্ষুদ্রতম একক পরিবার। আপনারা সবাই ইন্ডিয়ান চ্যানেলের অনুষ্ঠান নিয়ে যুক্তি-তর্কের ঝড় তুলতে থাকুন। আমি আমার বাসা থেকে ইন্ডিয়ান চ্যানেল বিদায় দিয়ে দিছি। সবাই এখন পিস টিভি দেখে। আলহামদুলিল্লাহ!
ইতিবাচক মূল্যবোধের চর্চা খুব-ই গুরুত্বপূর্ন। টিভিতে কী দেখানো হবে, কোনটা দেশের মানুষের সুন্দর চরিত্র গঠনে সহায়ক হবে, সেটা রাষ্ট্রের রেগুলেটরী যন্ত্র নিয়ন্ত্রন না করলে, আমি ব্যক্তি হিসেবে দায়ভার এড়াতে পারি না। আমি আমার প্রভাব বলয়ের উপর জবাবদিহি থাকব আল্লহর নিকট। আর তাই সেন্সরশিপের দায়িত্বটা নিজের কাধেই নিয়ে নিলাম।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩৫
সাখাওয়াত সনেট বলেছেন: হি হি হি!!! পিস টিভি কোন দেশের চ্যানেল ভাই???
১৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩৬
রায়হান চৌঃ বলেছেন:
পুরোই পালতু একটা বিষয় নিয়া প্যচাল, আর ইন্ডিয়া বা পাকি বিষ্টা ই বা কেন লাগবে আমার সোনার বাংলায়,
কি দরকার বাংলার খেয়ে পরে ওদের পোষা প্রাণীর আচারণ করা, ওদের পা চাটা......
১৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:১৯
অদ্বিত বলেছেন: আবাবিল, তোমার ধারণা ভুল। বাঙালী শুধুমাত্র জাতির নামই নয়, সংস্কৃতিরও নাম। যারা বাঙালি সংস্কৃতি ধারণ করে তারাই বাঙালি। যারা ধর্মীয় গোঁড়ামির ( তোমার মত কতিপয় মুসলিম ) কারণে বাঙালি সংস্কৃতির অবমাননা করে তারা আর যাই হোক কখনোই বাঙালি নয়।
আর ইউরোপ, আমেরিকা, ভারতে মুসলিমরা ততটা সংখ্যালঘিষ্ঠ নয় যতটা নাস্তিকরা। কাজেই, ইসলামী সংস্কৃতির পরিবর্তে নাস্তিকতার সংস্কৃতি চালু হলেও কোন সমস্যা নাই, বুচ্ছ সোনার চাঁদ পিতলা ঘুঘু ? "সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ সর্বদাই ভুল হয় এবং সংখ্যালঘিষ্ঠ মানুষ সর্বদাই সঠিক হয়।" - একথায় কোন ভুল নাই।
২০| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:২৯
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: @অদ্বিতঃ "সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ সর্বদাই ভুল হয় এবং সংখ্যালঘিষ্ঠ মানুষ সর্বদাই সঠিক হয়।"....এখানে "ভুল" এবং "সঠিক" বলতে আসলে কি বোঝানো হচ্ছে; বুঝিয়ে বললে ভাল হয়!
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১২
আবাবিল বলেছেন: ইন্ডিয়ান চ্যানেল তাদের নিজস্ব সংস্কৃতির ধারক যা বংলাদেশে প্রবিষ্ট হলে বাংলাদেশের নিজস্ব সংস্কৃতি বিনষ্ট হবার আশংকা আছে এবং হচ্ছে। তাদের সংস্কৃতি হচ্ছে
১. নগ্নতা - ফ্রি মিক্সিং
২. পৌত্তলিকতা বা মুর্তি পুজা
৩. পারিবারিক বন্ধনহীনতা
এগুলো সবই বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের বিশ্বাস ও সংস্কৃতি পরিপন্থি। সুতরাং তাদের চ্যানেল বন্ধ হওয়াই উচিত।