![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেউ যদি মনে করেন আমি ইন্ডিয়ান সিরিয়ালের সাফাই গাচ্ছি বা দালালী করছি, মনে করুন গিয়ে। আপনার মনে করায় আমার **ও কাটা যায় না। আমি নিজেও একটাও সিরিয়াল দেখি না।। কিন্তু এসবের বিরুদ্ধে যেভাবে অযুক্তিক নেগেটিভিটি ছড়ানো হচ্ছে আমি তার বিপক্ষে। আসলে আপনাদের রাগ সিরিয়ালের উপর না, আপনাদের মা'য়েদের উপর কারন তারা আপনাদের অন্য কিছু দেখতে দেয় না।।
সিরিয়াল দেখে মেয়েরা পরকিয়া ও কুটনামি শিখছে.......
২০০০সালের আগে দেশে সিরিয়াল ছিলো না তাই বলে কি পরকিয়া আর কুটনামি ছিলো না??
জহির রায়হান যেন কত সালে কুটনামি আর পরকিয়া নিয়ে "হাজার বছর ধরে" লিখেছিলো??? তখনও কি এসব সিরিয়াল দেখে শেখা হয়েছিলো???
৯৫% মায়েরাই সিরিয়াল দেখে। দয়া করে বলবেন আপনাদের কার কার মা অন্য কারো সাথে পরকিয়া করে ভেগেছে!!!! কয় জনের মা সারাদিন কুটনামি নিয়ে থাকে!!!
সিরিয়াল যদি এতই ইনফ্লুয়েন্স করে তবে তো দেশের একটা মেয়েও স্বামীর ভাত খেত না।।। বরং আপনার থেকে আপনার মা হাজার গুন ভালো, হাজার গুন সভ্য।। আপনি তো সিরিয়াল দেখেন না।। হতে পেরেছেন আপনার মায়ের থেকে বেটার মানুষ???
অসম্ভব তারা মা।। আর মায়েরা মা ই হয়.....
আর পরকিয়া কুটনামি??
কিছু কিছু মানুষ জন্মগত ভাবেই এসব নিয়ে আসে। এদের এসব শিখতে সিরিয়াল দেখার প্রয়জন হয় না।। এদের ভেতর এতই নেগেটিভিটি যে ভালো ইনভাইরনমেন্টে রাখলেও নেগেটিভিটি ছড়াবে।।
সিরিয়ালে সবসময় দুষ্টের দমন, সত্যের জয় দেখানো হয়। একজন নারী তার সব দিয়ে তার পরিবারের রক্ষা করে, সন্তানদের মানুষ করে। পারিবারিক বন্ধন, ভালোবাসা, স্নেহ, মায়া, মমতা।
আপনার মা যদি এই পজেটিভ না নিয়ে ঐ নেগেটিভই গ্রহণ করে তবে সেটা আপনার মায়ের ব্যর্থতা সিরিয়ালের না.....
সত্য তো এটাই যে মেয়েদের মানুষিকতা ঘরোয়া টাইপ হয়। তাই তারা এসব ঘরোয়া টাইপ সিরিয়াল দেখে। আপনার মা সারাটাদিন খেটে খেটে আপনাকে মানুষ করে। আপনাদের জন্য সারাটাদিন পরিশ্রম করে।। সারাদিন পরিশ্রমের পর কি এমন করে?? কয়েকটা সিরিয়ালই তো দেখে। তাদের কাছে এটাই বিনোদন। আর আপনি তার ঐ সামান্য আনন্দটুকু কেড়ে নেওয়ার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন।। বাহ!! দারুন!!!
মেয়েদের সিরিয়াল দেখা নিয়ে কত কত কথা।। যারা সিরিয়াল দেখে তারা beep beep... কই তারা তো আপনার খেলা দেখা নিয়ে এত চুলকায় না।। লজ্জা করেনা পাবলিক্যালি নিজেদের মা বোনকে এসব গালি দেন!!!!!
সিরিয়াল না দেখে এই শিক্ষায় পেয়েছেন আপনি??
০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:০২
সাখাওয়াত সনেট বলেছেন: পর্ব ১ পড়ুন।।। জবাব পেয়ে যাবেন
২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৪৬
দোদূল্যমান বলেছেন: Dear Writer:
Whenever a woman becomes a mother, she does not become a good human being by default. Being a good human being is a lifelong practice of positve qualities. Positive qualities do not flourish by being in constant touch of negative things.
Media have a profound impact on human behavior. The portrayal of negative attitude, mentality and behavior on the Indian mega serials, do influence and shape our mohters, sisters and wives attitude and behavior.
We need to stop/censor these Indian shows; but this is not everything. Most importantly, we must arrange healthy and decent entertainment for our women. We need to educate morality, value, sacrifice and concern for near and dear people.
Thanks.
০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:০৪
সাখাওয়াত সনেট বলেছেন: সুস্থ্য বিনোদনের ব্যবস্থা করুন তারপর ইন্ডিয়ান চ্যানেল বন্ধ করুন।। আপত্তি থাকবেনা।।।
৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১৩
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: ১ম পর্বে আমার মন্তব্য আপনার চোখ এড়িয়ে গেছে!
০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩২
সাখাওয়াত সনেট বলেছেন: ও হ্যাঁ ইদানীং স্মৃতিশক্তি কমে গেছে
৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩৯
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: ইন্ডিয়ান চ্যানেল বন্ধে আমার একমাত্র যুক্তি হচ্ছেঃ
- এটি ঘরের মহিলাদের অতি মূল্যবান কিছু কর্মঘন্টা নষ্ট করে, যা পারিবারিক অশান্তির একটা বড় কারণ। খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন, যত ডিভোর্স হয়, তার অধিকাংশই হয় মেয়েদের দ্বারা - ঐসব সিরিয়াল তাদেরকে ডিভোর্স নিতে পরোক্ষ ভাবে উৎসাহিত করে
০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৬
সাখাওয়াত সনেট বলেছেন: সিরিয়াল গুলো সন্ধার পর হয়। ঐ সময় মেয়েদের কাজ থাকেনা।।। আর সিরিয়াল শুরুর আগে তো ডিভোর্স ছিলোই না/??????
মেয়েদের জন্ম সারাদিন কাজ করার জন্য হয় নি।।।
তাছাড়া রাত যেগে খেলা তো আপনিও দেখেছেন।। তখন সময় নষ্ট হয় নি??? খেলার চ্যানেলও কি বন্ধ করবেন???
৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:০৫
অশুভ বলেছেন: পোষ্টের শুরুতে যেভাবে নিজেকে প্রকাশ করলেন, তারপর আপনার সাথে এই বিষয়ে যুক্তি-তর্ক করে কোনো লাভ নাই। এই লেখাটা আপনি পাঠকের জন্যই লিখেছেন বোধ করি। কিন্তু লেখার শুরুটাই করলেন পাঠকদের বুড়ো আংগুল দেখিয়ে(আমি একটু শালীনভাবেই বললাম)।
যাই হোক, আপনার দুটি পর্বই পড়লাম। কিছু ভাল যুক্তির সাথে কিছু খোড়া যুক্তিও আছে। চালিয়ে যান। দেখি সামনের পর্বগুলোতে আর কী কী বলেন।
হ্যাপী ব্লগিং।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮
সাখাওয়াত সনেট বলেছেন: আপনাকে অসংখ ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য
৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১৭
অদ্বিত বলেছেন: ব্রাভো। ব্রাভো। চালিয়ে যান। আপনার ভাষায় একটা তেজ আছে। I like it. সত্যি কথা বলতে কি, আপনি যদি এই সিরিজটা না করতেন। তাহলে আমিই করতাম।
তবে সেটা আপনার মত এরকম পর্বভিত্তিক হত না। এক পর্বের মধ্যেই ইন্ডিয়ান সিরিয়াল বন্ধের পক্ষে যত কুযুক্তি আছে সবগুলোকে খন্ডন করে ফেলতাম। কিন্তু আপনি একেকটা পর্বে একেকটা করে কুযুক্তি খন্ডন করছেন, এটাও খারাপ না। ভালই। আপনার ইন্ডিয়ান সিরিয়াল বন্ধের পক্ষে উঠে আসা যুক্তিগুলো খন্ডন করতে গিয়ে যে কথাগুলো বলেন, সেগুলো যেন একদম আমার মনের কথা।
৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫৮
শামীম সুজায়েত বলেছেন: আপনার লেখার আবেগের জায়গা উপলব্দি করেই বলছি, আমাদের মা-বোনরা, আমাদের দেশীয় চ্যানেলগুলোর ধারাবাহিক বা টেলিফ্লিমের সাথে খুব বেশি পরিচিত নয়। সেভাবে দেখেননা। কিন্তু শৈশবে নিজেই দেখেছি, বাংলা নাটক, ধারাবাহিক, ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানের একটা আলাদা কদর ছিল। তখন টিভি চ্যানেল বলতে কেবল বাংলাদেশ টেলিভিশন, তাও খুলতো বিকাল ৫টায়। রোববার ছুটির দিনে দুপুরে "টারজান" হতো। মফস্বলে তখন টেলিভিশন ছিল দুইটা।
এরপর আস্তে আস্তে একশ্রেণীর মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে আসতে শুরু করলো। ৮০-৮১ সালের দিকে বাড়িতে "টেলিভিশন" থাকা মানে ছিল "পয়শাওয়ালা" পরিবার হিসাবে পরিচিতি লাভ করা। সম্ভাবত তখন রাজধানীতে রঙিন টেলিভিশন ঢুকলেও মফস্বলে চলতো সাদাকালো।
ওই সময় দেখেছি, ধারাবাহিক নাটক "সকাল-সন্ধ্যা" চরম আগ্রহ নিয়ে আমার মা, ফুপুরা দেখছেন। পরবর্তিতে "সংশপ্তক", "বহুব্রিহী", "ঢাকায় থাকি", "এইসব দিনরাত্রি" সহ অনেকগুলো জনপ্রিয় ধারাবাহিক আমাদের মা-বোনরাই দেখে এসেছেন।
মনে আছে, তখনও বিটিভির বাইরে ভারতীয় দূরদর্শন দেখার আগ্রহও কিছুটা ছিল তাদের। এই জন্য আলাদা এ্যান্টেনা বসাতে হতো। তবে এখনকার সময়ের মা ও মেয়েদের মত এত ক্রেজি (ভারতীয় সিরিয়্যাল দেখার) ছিলেন না ওই সময়ের নারীরা।
স্টার-প্লাস আর স্টার জলসার দাপাদাপিতে আমার সাড়ে চার বছরের সন্তান আয়ান ইদানিং দু-একটি করে "হিন্দি" মিশিয়ে আমার সাথে কথা বলা শুরু করেছে।
সেটি যাইহোক, নিজেদের সংস্কৃতি ও নাট্যচর্চার গুরুত্ব সবার আগে। আমরা কেনো আমাদের সংস্কৃতি ও বিনোদনে দর্শক-শ্রোতা হবো না?
পরিবেশ-পরিস্থিতিতে কখনও কখনও আমারও ভারতীয় ধারাবাহিক দেখা পড়েছে। আমার উপলব্দি হলো, অধিক উদারতা, পোশাকে ফ্যাশানে খোলামেলা, কামনা ও হিংসার আসা যাওয়া চিত্রায়িত হয়েছে নাটকে।
খারাপ হোক বা ভাল হোক। ভাল-মন্দ বেছে নেয়ার অধিকার কেড়ে নেয়া সমর্থনযোগ্য নয়। কিছু নিষেধ করে, বাধা দিয়ে বা আইন করে বন্ধ না করে বরং নিজেদের ধারাবাহিক গুলোর গুণগতমানের উন্নয়ন ঘটাতে কাজ করি।
৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩৬
উপরঅলা বলেছেন: আপনার মা সারাটাদিন খেটে খেটে আপনাকে মানুষ করে। আপনাদের জন্য সারাটাদিন পরিশ্রম করে।। সারাদিন পরিশ্রমের পর কি এমন করে?? কয়েকটা সিরিয়ালই তো দেখে। তাদের কাছে এটাই বিনোদন। আর আপনি তার ঐ সামান্য আনন্দটুকু কেড়ে নেওয়ার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন।। বাহ!! দারুন!!
**দেশি চ্যানেল এ বিনোদনের এত অভাব যে ঐ বস্তা পচা সিরিয়াল থেকে বিনোদন নিতে হবে?
৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩৬
উপরঅলা বলেছেন: আপনার মা সারাটাদিন খেটে খেটে আপনাকে মানুষ করে। আপনাদের জন্য সারাটাদিন পরিশ্রম করে।। সারাদিন পরিশ্রমের পর কি এমন করে?? কয়েকটা সিরিয়ালই তো দেখে। তাদের কাছে এটাই বিনোদন। আর আপনি তার ঐ সামান্য আনন্দটুকু কেড়ে নেওয়ার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন।। বাহ!! দারুন!!
**দেশি চ্যানেল এ বিনোদনের এত অভাব যে ঐ বস্তা পচা সিরিয়াল থেকে বিনোদন নিতে হবে?
১০| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩৭
উপরঅলা বলেছেন: আপনার মা সারাটাদিন খেটে খেটে আপনাকে মানুষ করে। আপনাদের জন্য সারাটাদিন পরিশ্রম করে।। সারাদিন পরিশ্রমের পর কি এমন করে?? কয়েকটা সিরিয়ালই তো দেখে। তাদের কাছে এটাই বিনোদন। আর আপনি তার ঐ সামান্য আনন্দটুকু কেড়ে নেওয়ার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন।। বাহ!! দারুন!!
**দেশি চ্যানেল এ বিনোদনের এত অভাব যে ঐ বস্তা পচা সিরিয়াল থেকে বিনোদন নিতে হবে?
১১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩৮
উপরঅলা বলেছেন: আপনার মা সারাটাদিন খেটে খেটে আপনাকে মানুষ করে। আপনাদের জন্য সারাটাদিন পরিশ্রম করে।। সারাদিন পরিশ্রমের পর কি এমন করে?? কয়েকটা সিরিয়ালই তো দেখে। তাদের কাছে এটাই বিনোদন। আর আপনি তার ঐ সামান্য আনন্দটুকু কেড়ে নেওয়ার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন।। বাহ!! দারুন!!
**দেশি চ্যানেল এ বিনোদনের এত অভাব যে ঐ বস্তা পচা সিরিয়াল থেকে বিনোদন নিতে হবে?
১২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:০৭
অদ্বিত বলেছেন: বস্তা পচা শব্দটা এক্চুয়েলি আমাদের দেশের বর্তমানকালের নাটক সিনেমার বেলায় প্রযোজ্য। আমাদের মায়েরা যেগুলো দেখে, সেগুলোর বেলায় প্রযোজ্য নয়।
সমস্যাটা হল যে, কিছু কিছু জিনিস আমরা মনের মধ্যে স্টাক করে রাখছি। কি জিনিস ?
১ নম্বর, বিদেশী সংস্কৃতি অপসংস্কৃতি, দেশী সংস্কতি অপসংস্কৃতি নয়।
২ নম্বর, যত রাজ্যের খারাপ আচরণ বাংলাদেশী মানুষ শিক্ষা নেয় ইন্ডিয়ান চ্যানেলে দেখানো নাটক থেকে; বাংলাদেশী নাটকে কখনোই কূটনামী দেখানো হয় না। অথচ আগরদিনের ভাল নাটকগুলোর ( যেমন - সংসপ্তক, কোথাও কেউ নেই ) মধ্যেও কূটনামী ঠিকই ছিল। কিন্তু বাংলাদেশের নাটক হওয়ায় এদের সাতখুন মাফ।
৩ নম্বর, দেশে তৈরী নাটকের মান অনেক ভাল। ছাই ভাল। বর্তমানকালে তৈরী দেশী নাটকগুলো যতই বস্তাপচা হোক না কেন, যতই অখাদ্য হোক না কেন সেগুলা ভাল। ছোটবেলায় লেখা একটা দেশপ্রেমমূলক কবিতা মনে পড়ে যাচ্ছে, কি যেন কবিতাটা। ঠিক মনে পড়ছে না। অনেকটা এরকম লাইন আছে কবিতাটায় - ''বিদেশের ঠাকুর ছাড়িয়া, স্বদেশের কুকুর ধরি'' । কার লেখা কবিতা তাও মনে নাই। তবে কথাটা এদেশের বুদ্ধিহীন মানুষদের জন্য অত্যন্ত প্রযোজ্য। বুদ্ধিহীন মানুষেরাই এই কাজ করে বা করতে চায়। কি কাজ ? বিদেশের ঠাকুর ( বিদেশী সিরিয়াল ) ছেড়ে স্বদেশের কুকুর ( দেশী সিরিয়াল ) ধরা। নিজের দেশের নাটক যতই বাজে হোক না কেন ? এটাই সবার ভাল লাগবে। হাজার হোক দেশী পণ্য - ভাল লাগার জন্য আর কোন কারণ থাকার দরকার আছে নাকি ?
৪ নম্বর, ধর্মান্ধতা। এখন এটা ভুলে গেলে চলবে না যে আমাদের মা, বাবা, ভাই, বোনদের ভাল লাগা-মন্দ লাগা ব্যাপারগুলো ধর্মের মত তুচ্ছ বিষয়ের অনেক উর্ধ্বে।
৫ নম্বর, মজ্জাগত ভারত বিদ্বেষ।
৬ নম্বর, তারা আমাদেরটা দেখায় না। তাহলে আমরা কেন তাদেরটা দেখাব ?
৭ নম্বর, ভারতীয় সিরিয়ালগুলো অনেক দীর্ঘ, রাবারের মত খালি লম্বা করা হয়। এটা কোন কথা ? লম্বা সিরিয়াল দেখতেই তো আরো বেশী ভাল লাগা উচিত। ১০০০ পর্বের কম হলে সেটা কি ঘোড়ার ডিমের নাটক হল ?
৮ নম্বর, অশ্লীলতা দেখানো হয়। এটা একেবারেই ডাহা মিথা কথা। সিনেমায় দেখানো হলেও সিরিয়ালে কখনো অশ্লীলতা দেখানো হয় না।
৯ নম্বর, মনে পড়ছে না। আর কোন পয়েন্ট থাকলে কেউ মনে করিয়ে দিয়েন। কেমন ?
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:১৩
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: কুটনামি-শয়তানী শিখতে সিরিয়াল লাগে না...যারা সিরিয়াল দেখে ড্রেসের জন্য ডিভোর্স দেয় বা আত্মহত্যা করে...তাদের মরে যাওয়াই উত্তম...পৃথিবী ভারমুক্ত হবে।