![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আজ নষ্টদের ভিড়ে ভিড় করেছি
নিজের নামের শেষে লিখেছি অভাগা,
বালিকা, তোমার প্রেমে পড়াটাই ছিল আমার বড় সর্বনাশ।
এখানে, এই বিভৎস সব মানুষেদের মাঝে
আমি আর গান গাইতে পারিনা
আমি আর আমার প্রেমের কবিতা গুলো বড়ই কষ্টে আছি,
বালিকা, আমি আর আমি নেই আগের মত
তুমি ছেড়ে যাবার পরে, কোন নারীর স্তনযুক্তায়
তোমার ঘ্রাণ আর খুঁজে পাইনাগো।
তোমার সুখেরা আমার কাছে চৌরাস্তার লাল সিগনাল,
আমাকে বলে, "থামো,
আর কতদূর যাবে? এখানেই তোমার যবনিকার শুরু।",
আমার আকুতি, আমার মিনতি
আজ সবই শুধু পাপের বোঝা বাড়িয়ে চলে;
তোমার যোনিদেশে যে সুবাস পেয়েছিলাম
তা আর অন্য নারীতে পাইনা আমি,
তুমি কি জানো? আর সবার সেখানে শুধু পঁচা মাংসের গন্ধ।
আমি বাঁচতে চাই বালিকা, আমি বাঁচতে চাই
তোমার হাতে হাত না রেখে
শুধু চোখের দিকে চেয়ে
আমি আর একটিবার বাঁচতে চাই।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৫১
বাউলা সন্ন্যাসী বলেছেন: ভাইরে এর মাঝে পর্ণ খুঁইজেন না। ব্যর্থ প্রেমিকের আকুলতা প্রকাশ করার জন্য এর চেয়ে ভালো কোন শব্দ খুঁজে পাইনাই।
২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৫:৪২
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
কবিতার মত অতটা গভীর না হলেও - প্রতিটা ব্যর্থ প্রেমিক/পরাঘাতগ্রস্ত প্রেমিকের মনে এইরকম সঙ্গীত বাজতে থাকে। খুবই অদ্ভুত এক অনুভূতি।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৫৪
বাউলা সন্ন্যাসী বলেছেন: অতটা গভীর ভাবদ্যোতকতায় ব্যর্থ প্রেমিকের মনের কষ্ট প্রকাশ করা কি যায়? সহজিয়াই আমার কাছে সবচেয়ে সহজ মনে হয়েছে।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৯
কানিজ রিনা বলেছেন: পর্ন কবিতা লিখতে পারা নির্লজ্জতা,ফেজবুক
পেড়িয়ে ব্লগেও। সারা জীবনের অনেকগামী
শেষ বেলায় উচ্ছিষ্ট যুবতী পচা নালার সুগন্ধি
হয়ে রয়।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:৩৬
বাউলা সন্ন্যাসী বলেছেন: আপু কবিতাটিকে কোন দৃষ্টিকোণ থেকে পর্ণ মনে হলো?
৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:০৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রথম প্রেম, প্রথম যৌনতা, প্রথম স্পর্শ, প্রথম অনুভব কখনোই আর অন্য কিছু দিতে পারে না।
কারণ মনটা যে আর প্রথম স্থানে থাকে না!
দৃষ্টিভঙ্গি বদলান -জীবন বদলে যাবে। সূখ, সুখের সংগা, অনুভব, আবেগ সবই আপেক্ষিক
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:৩৬
বাউলা সন্ন্যাসী বলেছেন: পৃথিবীটাকেই মাঝে মাঝে আপেক্ষিক মনে হয়রে ভাই।
৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
সত্যকে শব্দমালায় লুকিয়ে প্রেমের অর্ঘ্য হয়না। আপনার কবিতায় একটি সত্য খুজে পেলাম। শুভকামনা!
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:৩৭
বাউলা সন্ন্যাসী বলেছেন: ধন্যবাদ।।
৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৭
অন্তু নীল বলেছেন: যে গেছে তাকে যেতে দিন।
সে ফিরে আসলেও আর যে আঘাত করবে না তার নিশ্চয়তা নেই।
শুভকামনা।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:৩৮
বাউলা সন্ন্যাসী বলেছেন: ভাই আমার কেউ এখনো যায়নাই। তাই ফিরে আসতেও হচ্ছেনা তাকে
৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৪৫
সৈয়দ আনোয়ারুল হক বলেছেন: ভাই, বাউলা সন্যাসী, আপনার কবিতার লাইনগোলো সাহিত্যকে অনেক নোংরা করে ফেলে। সাহিত্য আসলে একটা সুন্দর জিনিস, এটাকে সুন্দর থাকতে দিন। বালিকার সাথে আপনি যা করেছেন তা আপনার পাপ। এ সব অন্যকে শুনিয়ে সমাজ নষ্ট করার দরকার কী? সমাজকে নষ্ট করার ইচ্ছা থাকলে বড় বড় সাহিত্যিকগণ এমন অনেক কাব্য লিখতে পারতো। যেমনঃ আপনি লিখেছেন-
"তুমি ছেড়ে যাবার পরে, কোন নারীর স্তনযুক্তায়
তোমার ঘ্রাণ আর খুঁজে পাইনাগো।
তোমার যোনিদেশে যে সুবাস পেয়েছিলাম
তা আর অন্য নারীতে পাইনা আমি,
তুমি কি জানো? আর সবার সেখানে শুধু পঁচা মাংসের গন্ধ।"
এসব না লিখে নিজেকে সংশোধন করে সোজা পথে যাওয়াই ভল। মনে কিছু করবেন না, অনেক লিখে ফেললাম।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:৩৪
বাউলা সন্ন্যাসী বলেছেন: অনেক লিখেছেন বলে কিছু মনে করবার মত মানুষ আমি নই। সমালোচনা আমাকে শুদ্ধ করবে তা জানি।
কিন্তু ভাই সৈয়দ আনোয়ারুল হক, বড় বড় সাহিত্যিক বলতে কি বুঝাতে চেয়েছেন আমি বুঝতে পারিনি। ক্ষুদ্র মানুষ আমি। তাই একজনকেই টেনে আনছি। হেলাল হাফিয। নিশ্চয় উনাকে পড়েছেন। এক কাব্যগ্রন্থ দিয়েই বাংলা কাব্যের জগতে অমর হয়ে আছেন এবং থাকবেন। তাঁকেই টানছি। তাঁর "ভূমিহীন কৃষকের গান" কবিতার ভাবার্থ কি আমাকে জানাবেন?
অশ্লীল শব্দ ছাড়াও যৌনতা পূর্ণ কবিতা লিখা যায় তা তাঁর এই কবিতা না পড়লে জানা সম্ভব না।
আর আমি দুটো শব্দ ব্যবহার করেছ শুধু মাত্র আকুলতা পরিপূর্ণ ভাবে ফুটিয়ে তোলবার জন্য।
কবিতা কে কবিতার মতই দেখুন। কখনই অশ্লীল মনে হবেনা।
বিঃদ্রঃ চাইলে আরও বড় বড় অনেক সাহিত্যিক এর উদাহরণ দিতে পারবো। যদি জানতে চান।
ধন্যবাদ
৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:৫০
কালা সিকেন্দার বলেছেন: এমন কিছু আমার কপালে জোটেনি গো, নারীর ভালোবাসাহীন কোন ব্যক্তির কাছে এই কবিতা পর্ণ সমতুল্য
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:১৪
বাউলা সন্ন্যাসী বলেছেন: এমন কিছু কপালে না জোটাই ভালো ভাই।
আর এখানে পর্ণের কি আছে আমার বোধগম্য নয়। যৌনতার কোন শুড়শুড়ি আমি দেইনি। শুধুমাত্র না পাওয়ার আক্ষেপটাই তুলে ধরেছি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:২৮
সৈয়দ আনোয়ারুল হক বলেছেন: আপনি লিখেছেন, "অশ্লীল শব্দ ছাড়াও যৌনতা পূর্ণ কবিতা লিখা যায় তা তাঁর এই কবিতা না পড়লে জানা সম্ভব না।" আমিও তো এ কথাটাই বলতে চাই। হেলাল হাফিজের ‘ভূমিহীন কৃষকের গান’ কবিতায় সরাসরি অশ্লীল কোন শব্দ নেই। তিনি নিপুনভাবে কৌশলে এবং ইঙ্গিতে মূল বিষয়টি তুলে ধরেছেন। আর এটাই হল কাব্যের কৌশল। তিনি চাষাবাদের জন্য দুই ইঞ্চি জমি চেয়েছেন। বহুদিন চাষাবাদ করেন না তাই। এর আগে কোথায় চাষ করতেন সেটাও তিনি উল্লেখ করেন নি। আমরা ধরে নিয়েছি বৈধ জমিতেই চাষ করেছেন। তাঁর কবিতাটি এমন-
দুই ইঞ্চি জায়গা হবে?
বহুদিন চাষাবাদ করিনা সুখের।
মাত্র ইঞ্চি দুই জমি চাই
এর বেশী কখনো চাবো না,
যুক্তিসঙ্গত এই জৈবনিক দাবি খুব বিজ্ঞানসম্মত
তবু ওটুকু পাবো না
এমন কী অপরাধ কখন করেছি!
ততোটা উর্বর আর সুমসৃণ না হলেও ক্ষতি নেই
ক্ষোভ নেই লাবন্যের পুষ্টিহীনতায়,
যাবতীয় সার ও সোহাগ দিয়ে
একনিষ্ঠ পরিচর্যা দিয়ে
যোগ্য করে নেবো তাকে কর্মিষ্ঠ কৃষকের মত।
একদিন দিন চলে যাবে মৌসুম ফুরাবে,
জরা আর খরায় পীড়িত খাঁ খাঁ
অকর্ষিত ওলো জমি
কেঁদে-কেটে কৃষক পাবে না।
কিন্তু আপনি বলেছেন, “কোন নারীর স্তনযুক্তায় তোমার ঘ্রাণ আর খুঁজে পাইনাগো। আর সবার সেখানে শুধু পঁচা মাংসের গন্ধ।" অর্থাৎ আপনার কবিতার লাইনগুলোতে বোঝা যায় এর পর আপনি অনেক জমিতে চাষ করেছেন, আগের মতো ভাল লাগছে না। যাক আমি আর আপনাকে বিরক্ত করতে চাই না। আর আমি বড় বড় কবি বলতে বুঝাছি, মধুসূদন,রবি ঠাকুর, নজরুল প্রমূখ ব্যক্তিদের। আমি কিন্তু কবিতাকে কবিতাই মনে করি, তাই মন্তব্য লিখেছিলাম। উদাহরণ দেয়ার প্রয়োজন নেই। বড়’র কিন্তু শেষ নেই, কোন সীমারেখা নেই। যত বড় ইতিহাস পৃথিবীতে সৃষ্টি হয়েছে তার চেয়েও আপনি বড় হতে পারেন। শুধু ভালটাকে অনুসরণ করলেই হয়। ধন্যবাদ, লিখে যান।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
সীমিত-পর্ণ