![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কথার পিঠে কথা বসিয়ে সাজাই বর্ণমালা। পরিচিত শব্দের তুলিতে আঁকি নিজের জগৎ । দ্রুত বদলে যাওয়া এই শহরের ওলি গলিতে খুঁজে বেরাই নিজের অস্তিত্ব। শহুরে বিচিত্র অভিজ্ঞতাই লেখার মূল রসদ । ছবি বানানো আর লেখার চেষ্টা আমার সখ । আড্ডামারা আর বই পড়া আমার নেশা । ভালো লাগে ঘুরে বেড়াতে, একা মুভি দেখতে। রাস্তায় চলার সময় এয়ারফোনে বাজে প্রিয় গান গুলো। বিরক্ত লাগে মিথ্যা কথা। যুক্তি আমার ধর্ম । নতুন কিছু শিখতে আগ্রহী। একটু অভিমানী, কিস্তু তা প্রকাশ করি না। কষ্ট লাগে কেউ ভুল বুঝলে।
আর্তেমিস , যে পেয়েছিল কুমারীত্বের অভিষাপ।দেবী হয়ে উঠেছিলো মৃগয়ার আর কুমারীত্বের। একা বন্য কন্যা ঘুরে বেড়াত নৈশব্দতায়। কৃষ্ণের বাঁশির সুর ভেঙ্গে ছিলো তার অহংয়ের বাঁধ বৃন্দাবনে। অন্বেষ্ণ করতে থাকলো সেই রাখালের সুর। সুরের দংসনে আর্তেমিস পেল রাখালের দেখা। অবাক বন্য বালিকা বিদ্ধ হল মদনের ষরযন্ত্রে। জানলো সবাই। পাতা , মেঘ , পাখি তুললো ভৈরবী রাগ। মেনে নিতে পারলো না ভাই এপোলো। ছেড়ে দিল বৃশ্চিক। দংশন করলো যুগলকে। দেবীর অভিষাপ বাঁচিয়ে রাখলো কৃষ্ণকে নীল বেদনা দিয়ে। আর্তেমিসের শীতল শরীর গ্রহণ করলোনা কেউ। কয়েকটি শুঁয়ো পোকা ধীরে ধীরে তাকে জড়াল রেসম ঘরে। তার পর টিক টিক টিক। একদিন আর্তেমিস বের হলো তার ঘর থেকে। উড়ে উড়ে খুঁজতে থাকে ভৈরবী। লোকে এখন তাকে প্রজাপতী বলে ডাকে। ্
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৮
লেখোয়াড় বলেছেন:
ভাল লেখা। ভাল লাগল।
ভাল থাকেন।