![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এটা ওর দোষ, ওটা তার দোষ, ওটা করলে ওর কাছে পরাজিত, এটা করলে তারা পরাজিত এই সংস্কৃতি থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। একে অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপানোর যে অভ্যাস আমাদের তা পরিত্যাগ করতে হবে, শুধু পরিত্যাগ নয় পরিত্যাজ্য বটে। সুপ্রীমকোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে ভাস্কর্য অপসারণ করে ইসলামসহ অন্যান্য ধর্মের প্রতি সম্মান করা হয়েছে। শুধু একটা প্রশ্ন রাখতে চাই, এটি কি গ্রীক দেবী থেমিসের মূর্তি? এটিকে থেমিসের মূর্তি বললেও এটি থেমিসের আসল মূর্তির রূপ নয়। আমার কাছে মনে হয় এটি কোন মূর্তিই ছিল না। মূর্তিটি সরিয়ে বরং ইসলামসহ অন্যান্য ধর্মের প্রতি সম্মান করা হয়েছে। আমরা ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে এ মূর্তিটি উপস্থাপন করলে আসল মূর্তির ইতিহাস বিকৃত হতো। আমরা বিকৃতি থেকে বের হয়ে আসতে চাই। এ ঘটনায় বাংলাদেশের কোন ভাবমূর্তি ক্ষুণ্য হয়নি। বিতর্কিত মূর্তিটি একটু সরানো হয়েছে। এমন হয়নি যে একেবারে ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে। এই একটি সাধারণ ব্যাপার নিয়ে কিছু কুচক্রী মহল এটাকে একটি ইস্যু বানানোর অপচেষ্টায় ব্যস্ত। যেহেতু মূর্তিটি নিয়ে বিতর্ক আছে, সেহেতু আমরা কেন আগামী প্রজন্মের মাঝে ভুল ধারনা রেখে যাব? আমাদের উচিৎ আগামী প্রজন্মের মাঝে এমন বাস্তব নিদর্শন রেখে যাওয়া যাতে তাদের পূর্বসুরিদের সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা জন্মে। মূর্তিটি একটু সরানো হয়েছে এতে আন্দোলন বা ইস্যু সৃষ্টি করার মত কিছুই হয়নি। যারা বেশি মাতামাতি করছে তাদের নিশ্চয় কোন না কোন হীন স্বার্থ আছে। সবকিছু নিজের মত করে ভাবলে হবে না, নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে আমরা যদি সব কিছু দেখি তাহলে সবকিছুই স্বাভাবিক মনে হবে। সকলের সঠিক বোধদ্বয় হবে।
২| ২৮ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:২২
কানিজ রিনা বলেছেন: খুব সুন্দর উপস্থাপন করেছেন। ধন্যনাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: এ কথাটা কয়জনে বুঝে।কিছু মানুষের তো এখন এমন অবস্থা যে,মুর্তী টাকে নিয়ে যুদ্ধ লেগে যাক