![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষের জীবন, রাজনীতি, অর্থনীতি, বাণিজ্য, সামাজিক সম্পর্ক প্রভৃতি ক্ষেত্রে ইতিবাচক উন্নয়নে রেলের ভূমিকা অপরিসীম। বাংলাদেশের জন্য রেল সবচেয়ে উপযোগী, নিরাপদ ও জনপ্রিয় পরিবহন ব্যবস্থা। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনামলে পরিকল্পিতভাবে রেলের একটি সুন্দর অবকাঠামো গড়ে উঠেছিল। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে মাত্র দু-তিন বছর সময়ের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধকালে বিধ্বস্ত বিপুল সংখ্যক রেলসেতু ও রেলপথ পুনর্নির্মিত হয়েছিল। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর রেলের উন্নয়ন মুখ থুবড়ে পড়ে। দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে অবহেলার শিকার হয়ে আসছিল রেলওয়ে। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ক্ষমতাসীন হয়ে রেলের দিকে দৃষ্টি ফেরায়। মাত্র কয়েক বছরের ব্যবধানে রেল যোগাযোগে এসেছে অবিশ্বাস্য পরিবর্তন। রেলের উন্নয়নে বর্তমান সরকারের গৃহিত মাস্টারপ্ল্যানের অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেল পথকে ডাবল লাইনে উন্নীত করার কাজ প্রায় শেষ। সরকার দেশের রেল যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আধুনিক এবং বিশ্বমানের করার জন্য নতুন নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে এবং বাস্তবায়ন করে চলেছে। সংযোজিত হচ্ছে নতুন নতুন বগি এবং ইঞ্জিন। এরই ধারাবাহিকতায় রেল যোগাযোগ আরো জোরদার করতে সুইজারল্যান্ড থেকে আনা হচ্ছে ৭০টি অত্যাধুনিক রেল ইঞ্জিন। ফলে প্রতিবেশী দেশ ও দেশের মধ্যে রেল যোগাযোগের উন্নতি হবে। এছাড়াও সুইজারল্যান্ডের একটি কোম্পানির বাংলাদেশে এলএনজি রপ্তানির লক্ষ্যে শিগগির একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের কথা রয়েছে। সরকারের গৃহিত পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়ন পুর্নাঙ্গ হলে দেশের রেল যোগাযোগে আসবে এক আমূল পরিবর্তন। ফলে এ খাত দেশের উন্নয়নে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এতে বিগত দিনের কিছু লস উঠবে নাকি নতুন ইঞ্জিন কেনার টাকা চালান সহ মার খেয়ে যাবে?
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আনন্দ দায়ক সুসংবাদ।