![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি যখন আওয়ামী লীগারদের সাথে তাদের "৭১ ব্যবসা" নিয়ে তর্কে লিপ্ত হই তারা আমাকে বলে আমি জামাতি! জামাতিদের সাথে ওদের "আদর্শচ্যুতি" নিয়ে তর্কে লিপ্ত হলে ওরা আমাকে বলে সেকুলার!! নাস্তিকদের সাথে ধর্ম নিয়া তর্কে গেলে ওরা আমাকে বলে সাম্প্রদায়ীক মৌলবাদি!!!ইন্ডিয়ান কলিগকে আমাদের প্রতি ভারতের জুলুমের বিরুদ্ধে কথা বলাতে সে ধরে নিয়েছে আমি প্রচন্ড জাতীয়তাবাদী!!!! আদর্শবিহীন দেশে কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি দেখে আমি "বাকরুদ্ধ"
আমরা জীবনে অনেক ডাকাতির খবর শনেছি কিন্তু পুরো দেশ ডাকাতির খবর কি কেউ শুনেছেন? নিচে দেখুন কিভাবে একটা দেশ ডাকাতি হয়ে যায়?
আধুনিক সভ্য বিশ্বের সামনে এই ধরনের ডাকাতি সংগঠিত হলেও মানবতাবাদীরা এক্ষেত্রে নিরব!
আমার ইসরায়েল বিষয়ক পোষ্টে উদাসী স্বপ্ন নামের এক ব্লগারের কমেন্ট দেখেন;
ইসরাইল ফিলিস্তিন সমর্থনের খ্যাতা পুড়ি আমি। কারন আমাগো দেশের মানুষ অনেক সমস্যায় জর্জড়িত....তাহলে আমি কোন যুক্তিতে নিজের মা বাবার কস্ট না দেখে অন্যের মা বাবার কস্ট দেখবো। বলি ইসরাইল বা ফিলিস্তিন কি আমার বিয়া করা শ্বশুড় নাকি?
তিনি আরো বলেন;
ইসরাইলের জন্য আমার যতটুক ঘৃণা ঠিক সেইম আমার ফিলিস্তিনিদের জন্য এইটা এজন্য যে তারা একটা অন্যায় পন্হা হাতে নিয়েছে তাদের প্রতিবাদের। মুসলিম হয়ে এভাবে পন্হাটা নিয়েছে বলেই তাদের অনেক পরে অনেক দেশ স হিংস যুদ্ধে অনেক শক্তিশালী দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জিতেছে, কিন্তু আফসোস তারা পারে নাই নিজেদের অধিকার আদায়ে। আর আত্মঘাতি প্রতিবাদের ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে সারা বিশ্বে। কখনো ধর্মের নামে, কখনো মানবতার নামে।
এবার আসি আমার বক্তব্যে, উপরে ছবি থেকেই দেখছেন তাদের নিজের ঘর, নিজের দেশ কিভাবে চোখের সামনে ডাকাতি হয়ে গেল।একদিন যেই প্রতিবেশিকে আমি অসহায় ভেবে আমার ঘরে যায়গা দিলাম সেই আমাকে কিছু দিন পর ঘাড় ধরে গলা ধাক্কা দিয়ে বের করে দিল? আর আমি প্রতিবাদ করতে গেলে আমাকে কিভাবে প্রতিহত করা হয় দেখেন;
আরো দেখেন; এগুলো একটাও এনিমেটেড ছবি নয়।কিছু দিন আগে ইসরায়েল কতৃক যে ফসফরাস এসিড জাতীয় বোম্ব নিক্ষেপ করা হয়েছিল ইউএন ভবনও যার স্বীকার হয়েছিল তার কিছু বাস্তব ছবি এগুলো
নিরীহ ফিলিস্তিনিদের বাচাঁর ব্যার্থ চেষ্টা...
জাতিসংঙ্গ পরিচালিত স্কুল
নিরপেক্ষে ত্রাণকর্মী কেউ রক্ষা পায়নি
যেখানেই পড়েছে ফসফরাস সেখানেই সব পুড়ে ছাই হয়ে গেছে;
বাচ্চারা সকালে এসে দেখে তাদের স্কুল জ্বলে আঙ্গার হয়ে গেছে
যাক, সব গুলো ছবি দিলাম না....কেউ চাইলে মন্তব্যে ইমেইল আইডি দিতে পারেন মেইল করে দেব।
শেষকরার আগে উদাসী স্বপ্ন ও ব্ল্যাক মেজেসিয়ান ভাইদের কে জিঙ্গেস করতে চাই যাদের দিন শুরু এই সব দৃশ্য দেখে,
যে বাচ্চারা এই দৃশ্য দেখে বড় হয় তারা তাদের ডাকাতি হওয়া দেশ পূনরোদ্ধারের জন্য কি ধরনের ব্যবস্থা নিলে আপনারা খুশি হন, অথবা নিজেদের শশুর বাড়ি মনে করে এই ধরনের বর্বরতা কে অন্তত একটু ঘৃনা করবেন??
শেষকথা, আল্লাহর ইচ্ছায় ফিলিস্তিন যদি আমাদের মত ২০০ বছর পরেও স্বাধীন হয় তাতেও যে ওরা স্বাধীনভাবে সোজা হয়ে দাড়াতে পারবে বলে মনে হয়না।কারন আমাদের বন্ধুপ্রতিম প্রতিবেশী ভারতের মত দাদা সুলভ ইসরায়েল হবে তাদের প্রতিবেশি! আর আমাদের দেশের মত অবস্থা ওখানেও বিদ্যমান। অতিমাত্রায় ধর্মপ্রেমী জামাত, ৭১-৭৫ প্রেমী আওয়ামীলিগ এবং ৭৬-৭৯ প্রেমিক বিএনপির মত হামাস এবং ফাতাহ ফিলিস্তিনেও বিদ্যমান!!
০১ লা জুলাই, ২০১০ রাত ১০:১০
বাকরুদ্ব বলেছেন: না ফেলেও ছবি দেখে উনি ঠিকই বুঝে নিবেন আশা করি....
২| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ১:৪৪
ব্ল্যাকম্যাজিশিয়ান বলেছেন: ইসরায়েল-ফিলিস্তিন বিষয়ক যেকোন পোস্টে আমি মাইনাস দেই। আপনারে প্লাস দিলাম দুই কারনে -
১) উপস্থাপনা ভাল হইসে
২) উদাসী স্বপ্নকে টার্গেট করে পোস্ট করলেও উনারে ধুইয়া ফেলেন নাই।
পোস্ট বিষয়ে আমার বক্তব্য, আমি কয়েক ঘন্টা পরে এসে বলব। এখন বাইরে যাব।
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ১:৫০
বাকরুদ্ব বলেছেন: ধন্যবাদ....আপনার মতামতের অপেক্ষায়...
৩| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ১:৫১
মোঃ ফাহিমুজ্জামান বলেছেন: ঠা ঠা !! বুম বুম!!!
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ১:৫৫
বাকরুদ্ব বলেছেন: কুলললললললল.....পড়ার জন্য ধইন্যা...
৪| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ১:৫২
নষ্ট ছেলে বলেছেন: সাম্রাজ্যবাদীরা নিপাত যাক।
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ১:৫৫
বাকরুদ্ব বলেছেন: একমত...
৫| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ১:৫৪
ঝিঝি পোকা বলেছেন: গুড পোস্ট।
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ১:৫৫
বাকরুদ্ব বলেছেন: ধন্যবাদ....
৬| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ১:৫৫
নাক বলেছেন: প্লাস ,মাইনাসের রহস্য বুঝতে পারলাম না এখনও, কে যে কোন পোষ্টে কি বুঝে মাইনাস প্লাস করে, আল্লাহ মালুম। +++++++++++++++++++++++++++++++
পোষ্টের জন্য।
দুঃখ হয় উদাসী স্বপ্নের জন্য, খানিকটা করুণাও হয়তো কারণ এরা বুঝেননা পুথিবীতে আসার উদ্দেশ্য কি, মানুষ হওয়ার স্বার্থকতা।
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ১:৫৮
বাকরুদ্ব বলেছেন: আমিও বুযিনা কেন মানুষ প্লাস মাইনাস দেয়....এখানেতো কোন আম জনতা লেখালেখি করেনা...একটু ব্রেইনওয়ালারাই এখানে বসবাস করে..তারপরও কি বুঝে প্লাস দেয় বা মাইনাস...সেকুলাস!
ধন্যবাদ
৭| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ২:০১
ব্ল্যাকম্যাজিশিয়ান বলেছেন: বাই দ্য ওয়ে, খুব অল্পদিনের মধ্যেই দেখা যাচ্ছে ইসরায়েল নিয়া এইটা আপনার তৃতীয় পোস্ট! আপনে একটু বেশিই ইন্টারেস্টেড মনে হইতেসে!!!
ফিলিস্তিনে গুলি-বোমায় বছরে য্ত লোক মরে, আমাদের দেশে না খাইয়া-বিনা চিকিৎসায় তার চেয়ে বেশি লোক মরে আমার ধারনা। এছাড়া পৃথিবীর অন্যান্য প্রান্তের হিসাব বাদই দিলাম। সাদ্দাম নিজের দেশে দেড় লাখ কুর্দি মুসলিম মারসিল জাস্ট কয়েকদিনের মধ্যে (বইলেন না, পশ্চিম মিডিয়ার প্রোপাগান্ডা। আমার এক ক্লোজ ফ্রেন্ড ইরাকি কুর্দি)। তাদের সবাইরে বাদ দিয়া এক ফিলিস্তিন নিয়া নাচানাচিটা দৃষ্টিকটু।
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ২:১৩
বাকরুদ্ব বলেছেন: সাদ্দামকে ডিফেন্ড করার খায়েশ আমার নাই....মরা মানুষ নিয়া মাজারও জিয়ারত ও আমি যেমন পছন্দ করিনা ঠিক গলাবাজিও পছন্দ করিনা কারন এতে তাদের কবরে কিছুই যায়না...সাদ্দামের আকামের জবাবতো আল্লাহ এই দুনিয়াতেই দিয়ে দিয়েছেন বাকিটা পরকালে....সো আমার আপনার আপাতত ঐ ইস্যুতে পাজামা গরম না করলেও চলবে...
ইরাক নিয়ে আমাদের সমবেদনা সবসময় ছিল এবং থাকবে.....
৮| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ২:০১
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন: উদাসী স্বপ্নর গায়ে ফসফরাস বোমা ফেললে বুজত.....।
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ২:১৬
বাকরুদ্ব বলেছেন: হুমমম ...তবে এইভাবে না বলি ভাই...
আমি আমার কোন হাইপোথেটিকাল শত্রুর গায়েও চাইনা এই জগন্য মরনাস্ত্রের আঘাত লাগুক।
৯| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ২:০৪
রাজসোহান বলেছেন: সমবেদনা +
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ২:১৬
বাকরুদ্ব বলেছেন: ওদের জন্য দোয়া......আপনাকে ধন্যবাদ
১০| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ২:১৩
মামুন বিদ্রোহী বলেছেন: পৃথীবিতে ২টো দেশ প্রতিবেশী দেশের লোকদের বিনা বিচারে হত্যা করে।
১. ইসলায়ীল ফিলিস্তিনিদের
২. ভারত বাংলাদেশীদের।
এই দুদেশের জন্য অন্তর থেকে ঘৃণা
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ২:১৭
বাকরুদ্ব বলেছেন: হুমমমমমম ঠিক বলেছেন....এটাই দুর্বলের শেষ অস্ত্র!
১১| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ২:১৩
ত্রিভুজ বলেছেন: পৃথিবীতে ইনসাফ বলে আসলে কোন কিছুর অস্তিত্ব নাই... জোর যার মুল্লুক তার। যারা মানবতার কথা বলে.. যারা মানবতা ফেরি করে বেড়ায় তারাই সবচাইতে বড় অন্যায় করে যাচ্ছে এই পৃথিবীতে...
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ২:১৯
বাকরুদ্ব বলেছেন: আফসোস আমরা নিজেরাও বেরুতে পারলাম না এই সার্কেল থেকে....
ধন্যবাদ আপনাকে.....
১২| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ২:৩১
বালক বন্ধু বলেছেন: ফিলিস্তিনের ভাইদের জন্য আমাদের সমবেদনা সব সময় থাকবে।
আর কারো মন্তব্য নিয়ে দুঃখ কইরেননা। বাংলা ব্লগ কমিউনিটিগুলোতে বেশির ভাগ ব্লগাররাই কমেন্ট করতে হবে বা কমেন্ট করার একটা অপশান আছে তাই তাৎক্ষণিক চিন্তা করেই মন্তব্য করে দেয়। এটা তাদের কতটুকু বিশ্বাস থেকে আসে তা নিয়ে সন্দেহ থেকে যায়। তারা ক্ষণিকের জন্য মহা দার্শনিক হয়ে যায়।
ফিলিস্তিনের কথা বার বার আসা উচিত। কারণ এদের কথা বিশ্ব প্রায়ই ভুলে যায়। মাঝে মাঝে খবরে আসে। আবার অন্তরালে চলে যায়।
+++++++++++++++++++
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ২:৩৩
বাকরুদ্ব বলেছেন: একমত....ধন্যবাদ মতামতের জন্য।
১৩| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ২:৩২
বিডি আইডল বলেছেন: এই বিষয়টার একটা সহজ সমাধান আছে..প্যালেস্টাইনের লোকসংখ্যা কত এখন? ৪০ লক্ষ...এইগুলারে সবগুলিরে মাইরা ফালানো খুব কঠিন বিষয় না...বাকী যেগুলো বাচেঁ সেগুলারে অনান্য আরব দেশ ভাগাভাগি কইরা নিতে পারে....পুরা ফিলিস্তিন ইসরাইলের...যুদ্ধ ক্ষতম...
আমগো বাল ছেড়া চুশীলরা তখন দেশে না খাইয়া মরা লোকগো নিয়া পোষ্ট দিয়া আহা উহু করবো
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ২:৩৪
বাকরুদ্ব বলেছেন: জটিল সুত্র দিছেনতো.....ইসরায়েলের পছন্দ হইবো....
১৪| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ২:৫১
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আরে বাপ, আমারে নিয়া পোস্ট। ভালোই হইলো, এইটা নতুন কিছু না। আমার গায়ে ফসফরাস না, পারলে নিউট্রন বোমা ফুটান, আমি খাইতে রাজী। আমার মতোন মানুষ কিছু খাইলেই কি নাখাইলেই কি!
আমি ইতিহাসবিদ না। তবে একটু আধটু দেশরে ভালোবাসি।এই বক্তব্যের সাথে আমি মনে হয় আরো কিছু কথা কইছিলাম, কথা না কইলেও সমস্যা নাই, অখন কই। আমার বক্তব্য টেম্পারিং হইলেই কি না হইলেই কি!
আমাগো দেশ পয়লা যুদ্ধ করছে পাকিস্হানের সাথে। আমি তখন পয়দা হই নাই। আমার বাপে যুদ্ধ করে নাই, দাদাজান তাগো গ্রামের দিকে বিশাল জায়গা কিন্যা সেইখানে রাইখা উনি ফরিদপুর তিতুমীর বাজারে দোকান করত। আমার দাদা বলতো তার দোকানে যেমন মুজাহিদের মতো লোকও আসতো আবার ছুপা মুক্তিযোদ্ধারা ঘুইরা যাইতো। দাদার নীতি আছিলো মুজাহিদ এন্ড কোং এর কাছ থিকা টাকা নিতো আর মুক্তির লগের লোকের সবকিছু ফ্রি। একবার কি হইলো ফরিদপুর বাজারে আর্মি ক্যাম্প বসাইলো, বাজার করা নিয়াও ঝামেলা। তখন আব্বা আর তার খেলার সাথীরা কুমার নদীতে মাছ ধরতে গেলো। কিন্তু কি কারনে সেদিন যেনো পাকিস্তানী বাহিনী ওগো বোট নিয়া ট হল দিতে আসলো আশেপাশেই। আব্বা কইতো তখন নাকি নাকটা খালি পানির উপরে রাখছিলো আর পানির নীচে ছিলো পুরা ৩ ঘন্টা। যাই হোউক, তাহারা মুক্তিযোদ্ধা না করলেও আমার ৩ মামা আবার ভালাই মুক্তিযুদ্ধ করছে এবং বলা যায় এই সময়ে যত লোক বঙ্গবন্ধুরে ঘৃনা করে তাহাদের নাম টপলিস্টে থাকবে।
এখন কইতে পারেন আমার সমস্যা কি, এইখানে এসব কথা কেন? আমিই খোলাসা করি।আমি আমার চোখের সামনে দেশকে দেখি, দেশটা কিভাবে স্বাধীন হলো সেটা দেখিনি তবে যারা স্বাধীন করেছেন তাদের চোখে দেখেছি সেই ভয়ার্ত কালো রাত। মামা বলতো তার দুসম্পর্কের এক নানাকে এক রাতে প্রথমে তার বাসায় কুয়াতে ফেলে দেয়। তারপর সেখানে পাকিস্হানী সেনাবাহিনীরা মুত্র ত্যাগ করে। তারপর এলোপাথারী গুলি ছুড়ে। তারপর কূয়ায় কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এটা দেখে নানী সাথে সাথে মারা যায়। বলতো সেই কুয়াটাকে পরে ভেঙ্গে ফেলবে নাকি কবর হিসাবে কিভাবে ইউজ করবে সেটাও তাদের মাথায় আসেনি। আমি অনেক আগে ঠাকুরগাও ঘুরতে যাবার সময় সেখানে গিয়েছিলাম। সেই কুয়াটা নাই, কিন্ত তার সন্তানরা আছে, মনে আছে তাদের ক্ষোভ।
আমার চাকরি আর পড়াশুনার জীবনে আমি প্রায়ই বাইরে বাইরে থাকতাম। দেশের প্রায় ৭৫% জেলা ঘুরা হয়ে গেছে। এমনও জেলা দেখেছি দরিদ্র কৃষকেরা শুধু ভাত আর একটা পিয়াজ বা কাচামরিচ খেয়ে বাচে, কারন ঐ ধান বেচেই তাদের উপার্জন এবং ঐ গ্রামে ধান ছাড়া যা হয় সেটা হলো তামাক চাষ। জলঢাকার পরের গ্রামটাই। একজনকে ডেকে বললাম কোনো হোটেল আছে কিনা খাবার জন্য, সে আমাকে রংপুর বা জয়পুর হাট যেতে বলে। তাও আমার আর ড্রাইভারের অবস্হা খারাপ দেখে একটা বাসায় খেলামও। ছোট ছোট কুচিমাছ দিয়ে ভাত। আমাকে আর ড্রাইভারকেই সব খাইয়ে দিয়েছিলো। আমি পরে ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের ডেকে ওদেরকে নিয়েও খাই। ওরা বলে মাছ মনে হয় কতদিন পর দেখলো সেটা তারা জানে না। বুকের হাড় দেখলে বলে দেয়া যায় এরা কতটা অপুস্টিতে আছে। এরা বলতে পারেন কোনো এক রাতে জ্বরে ভুগতে ভুগতে মারা যায় অথবা যখন ১২ হবে বয়স, তখন শোনা যাবে বিয়ে দিয়ে দিয়েছে কোনো বুড়ো লোকের সাথে অথবা....
আমি তখন ছোটকোম্পানীর হয়ে কাজ করতাম। আমার ড্রাইভার আমাকে বলেছিলো তার হাত খরচের কথা আর কিভাবে ট্যুরে আসলে না খেয়ে টাকা জমায়।
আমি কোনোদিন ইসরাইল দেখিনি, কোনো ইসরাইলিকেও না। কোনো ফিলিস্তিন দেখিনি এমনকি কোনো ফিলিস্তিনিও না। আমি দেখি আমার মানুষ। খুব ছোটবেলায় শুনতাম যখন আমার দেশে যুদ্ধ লাগে তখন কে কে আমাদের সাহায্য করেছিলো। নামের তালিকায় দেখতাম ভারত, রাশিয়া নামের হাবিজাবী দেশ। আমাদের দেশের বিরুদ্ধে কে ছিলো, আমেরিকা পাকিস্তান শোনা যায় সৌদি ভাইয়েরাও নাকি তাদের সাপোর্টার যার ফলশ্রুতিতে আমাদেরকে স্বীকৃতি দেয়া হয় অনেক পরে এবং তারও অনেক পরে মিডল ঈস্টের অন্যান্য দেশ।
শিশু একাডেমীতে একটা মূর্তি আছে মনে হয় একটা ছেলে একটা চাকা নিয়ে খেলছে। এটা দেখে মুক্তিযুদ্ধের একটা ছেলের কথা মনে পড়ে। ছেলেটার বয়স ছিলো ৮ কি ১০।
বাবা মা নেই ঘুরতে ঘুরতে জুটে যায় একটা ভাসমান মুক্তিবাহিনীর সাথে। সেদিন রাতে ওদের একটা অপারেশন ছিলো ঐ গায়ের একটা ক্যাম্প উড়িয়ে দেয়া কিন্তু সমস্যা হলো ওদের বাহিনীতে ছিলো ট্যান্ক। একটাই ট্যান্ক যার সামনে দাড়ানোর মতো ক্ষমতা ঐ মুক্তিবাহিনীর ছিলো না। তখন ওরা বললো বুকে গ্রেনেড বেধে কেউ গেলে কাজ হবে। অমনি সেই ছেলেটা হাত তুলে বলে,"ওস্তাদ, আমার বাপ মা কই আছে আমি জানি না। কামটা আমারে দেন, আমার আরকোনো কিছুর মায়া নেই।" ক্যাপ্টেন দেখলো ছেলেটা হাসছে, আশেপাশের সবাই অবাক।
ঘটনার রাতে শুরু হলো অতর্কিত আক্রমন, কিন্তু ট্যান্কের সামনে দাড়ানো খুবই সমস্যা। অমনি সময় ছেলেটাকে সাহায্য করবার জন্য ওরা একটু অন্যসাইডে সরে গেলো। যখনই ট্যান্কের মুখটা ঘুরে গেলো, তখনই ছেলেটা ঝাপিয়ে পড়লো ট্যান্কের নীচে আর মুখে একটা জোরছে চিৎকার,"জয় বাংলা!"
আমি যতবারই দেখি ততবারই মনে হয় এরকম বীর হয়ে জন্মাতে আমাকে কয়েকশ বছর সাধনা করতে হবে।
ফিলিস্তিন ইসরাইল ইস্যু না, ইস্যু হলো একদিক থেকে কাজটা শুরু করতে হবে। একটা ছবি দেখেছিলাম একজন বার্মিজ ভিক্ষুক তাদের সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে একটা মৌন প্রতিবাদ করে বসলো, প্রতিবাদটা হলো সে রাস্তার মাঝখানে চুপচাপ বসে পড়লো অন্যান্য ভিক্ষুক যারা ছিলো তারা মৌন প্রতিবাদ হিসাবে আশে পাশে দাড়িয়ে ছিলো। সেই ভিক্ষুক প্রথমে নিজের গায়ে কেরোসিন ঢাললো তারপর আগুন ধরিয়ে দিলো। তার পুড়ে ছাই হবার আগ পর্যন্ত সে একটা উহ শব্দটি করে নি। বিশ্ব বাসী মনে রেখেছে।
আমি এটাও মনে রাখি একটা ইসরাইলি বিয়ের অনুষ্ঠান চলছিলো।অনেক শিশুরা তাদের বাবা মায়ের সাথে সে বিয়েটা উপভোগ করতে আসছে। হঠাৎ কোথা থেকে কেউ একজন এসে জোরছে আল্লাহু আকবর বলে ব্রাশ ফায়ার শুরু করলো। যতক্ষন গুলি ছিলো একে ৪৭ এ ততক্ষন গুলি চললো, গুলি শেষ হবার পর পকেট থেকে রিভলবার বের করে নিজের মাথায় শুট করে। লোকটির সম্বন্ধে খোজ নিয়ে জানা যায় তার আগের সপ্তাহে ইসরাইলি অকুপেশনে তার বাচ্চা আর বৌ ঘুমন্ত অবস্হায় মারা যায়, খুব সম্ভবত ট্যান্কের নীচে পড়ে। সে রাতে আরও অনেকেই মারা গিয়েছিলো, অনেক ফিলিস্তিনী ঘুমন্ত মানুষ!
এখন আমি একটা জিনিস বুঝি দুর্বল আমি তাই বলে প্রতিবাদ কেনো করবো এমন জঘন্য ভাষায়? বাংলাদেশের ইতিহাস পড়ে এটা শিখিনি। আর সবলই যদি হই তাহলে কেনো মানুষকে ঘুমন্ত অবস্হায় গাড়ি চাপা দিবো? এত বড় শয়তান তো আমি নই!
নিজে দুর্বল বলে খোদা যেমন আমাকে অন্যায় করতে মানা করছে সেহেতু নিজে সবল বলে নিজের ক্ষমতার অপপ্রয়োগ করতেও মানা করছে। সেহেতু আমি দুই ধরনের অপ্রিয় জিনিসের চাইটে নিজের দেশের এসব সমস্যা নিয়েই বা লিখি না কেন?
হ্যা, আমি লিখি আমার দেশের মানুষের কথা, নিজের সমলোচনা। যখন দেখি কোনো বাংলাদেশি ভাই নিজের দেশেরটা খেয়ে ইন্ডিয়ার গুন গান গায় তখন যেমন মনে হয় তার গলা টা টিপে ধরি আর যখন দেখি কেউ এটলিস্ট শিবির করে তখন মনে তার কল্লাটা নামাই। আর যখন দেখি দেশের কোটি কোটি লোক না খেয়ে থাকে আর কিছু কিছু মোল্লা ফেসবুক, ফিলিস্তিন নিয়া কান্নাকাটি তখন মনে হয় আসলে আজব পিঠের কাছে চলছে এই দেশ!
যদিও আমি আমার বিরুদ্ধে কোনো লেখার ঘরে কমেন্ট করি না, তবুও আজকে এই স্বভাব চারিত রীতিটা ভাংলাম!
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৩:০৬
বাকরুদ্ব বলেছেন: আবেগের সাথে তর্ক অর্থহীন...যেহেতু গভীর আবেগ নিয়ে লেখা তাই নো পাল্টা কমেন্ট ফ্রম মি...বিশাল এই মতামতের জন্য ধন্যবাদ
১৫| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ২:৫৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ফিলিস্তিনিরা অবশ্যই বাংলাদেশের মানুষের সহানুভূতি, সমবেদনা, সহমর্মিতা ও অন্যান্য সহযোগিতা পাবার যোগ্য। তবে আমার মনে হয়, বাঙালিরা যে কোনো ব্যাপারে খুব বেশি মাতামাতি করেন। গোটা আরব বিশ্ব এবং পৃথিবীর অন্যান্য মুসলিম দেশ, যাদের এ ব্যাপারে করার অনেক কিছুই আছে, তারা সবাই ধরি মাছ না ছুঁই পানির মতো কাজ করে যাচ্ছে, আর দরিদ্রতম বাংলাদেশ, যাদের অবস্থা ফিলিস্তিনিদের চেয়েও করুণ, তারা ফিলিস্তিনকে উদ্ধার করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে, চেঁচামেচিও করে খুব বেশি। ব্যাপারটা হাস্যকর। আমাদের লাফালাফি একটু কম করাই উচিৎ।
আপনার উপস্থাপনা ভালো হয়েছে।
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৩:১১
বাকরুদ্ব বলেছেন: এইটাইতো আমাদের গর্ব, সাদ আছে সাধ্য না তবুও অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলবনা এটা হয়না....মনে আছে কয়েক বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রে বন্যা হলে আমাদের দেশ যেই দেশের দয়া দাক্ষিন্যের জন্য অপেক্ষা করে সেই আমরাই ওদেরকে ত্রাণ পাঠিয়েছিলাম....যার যতটুকু আছে তা নিয়েই আমরা দাড়িয়ে যাইনা....এইভাবেই অন্তত নিজের কাছে জবাবদিহিতাটা পরিষ্কার থাকে....
১৬| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৩:১১
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দেশের জন্য আবেগ তর্ক সবকিছুই অর্থহীন। আগে আমি আমার নিজের দেশকে ঠিক করবো, নিজের ভুল শোধরাবো, তারপরই আমি অন্যের ভুল ধরবো। আমি আমার মা কে ফেলে পরের মা এর কস্টের জন্য উতলা হবো এমন নিমক হারাম আমি না!
তবে আপনার জন্য আমি এটাই বলি মানুষ হিসাবে আমি খুব নিম্ন চরি্ত্রে এবং রুচির।সো আমাকে আপনি যা খুশি তা বলতে পারেন!তবুও বলবো আমি ইসরাইল আর ফিলিস্তিন এ দুদেশের জন্যই আমার চরম ঘৃণা!
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৩:২২
বাকরুদ্ব বলেছেন: মানুষ হিসাবে আমি খুব নিম্ন চরি্ত্রে এবং রুচির।সো আমাকে আপনি যা খুশি তা বলতে পারেন!তবুও বলবো আমি ইসরাইল আর ফিলিস্তিন এ দুদেশের জন্যই আমার চরম ঘৃণা!
এজ ইউ উইস...আপনার চয়েস আপনার ,কিন্তু আমার প্রশ্নের উত্তর পাইলাম না...আপনি বলেছিলেন ফিলিস্তিনিরা যেভাবে রিয়েক্ট করছে আই মিন প্রতিবাদ করছে এটা ঠিক না....ঠিক কোনটা ঐটা যদি একটু বলতেন বা তারা কিইবা করতে পারত বা পারে....
১৭| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৩:১৩
অ্যামাটার বলেছেন: পৃথিবীতে ক্ষমতার ভারসাম্য বলতে কিছুই নাই। যার খেসারত দিচ্ছে আজ ফিলিস্তিনেরা, এবং আরও অনেকে...
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৩:২৪
বাকরুদ্ব বলেছেন: ঠিক বলেছেন...."সারভাইবেল ইজ দা ফিটেষ্ট" হচ্ছে এখনকার বাস্তবতা...
ডারউইনরে এই থিওরির জন্য উষ্ঠানো উচিৎ!!
১৮| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৩:১৯
অ্যামাটার বলেছেন: কয়েকজনের কমেন্ট দেখে গেলাম শুধু। অবাক হলাম। কোনও জাতিগোষ্ঠি'র গায়ে 'মুসলিম' গন্ধ থাকলেই সেই ব্যাপারে নাক সিঁটকানো আবশ্যক। তা না হলে তো আর প্রগতিশীল হওয়া যাবে না! পাছে যদি প্রগতির অবমাননার দায়ে ছাগ টাইটেল জুটে যায়?!
আর ব্ল্যাকম্যাজিশিয়ান কে টোটালি ইগনোর করেন। ঐ হারামজাদা মোসাদের পেইড, কোনও সন্দেহ নাই।
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৩:২৪
বাকরুদ্ব বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ....
১৯| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৩:২৮
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনি বলেছিলেন ফিলিস্তিনিরা যেভাবে রিয়েক্ট করছে আই মিন প্রতিবাদ করছে এটা ঠিক না....ঠিক কোনটা ঐটা যদি একটু বলতেন বা তারা কিইবা করতে পারত বা পারে..
তাইলে আমার ১৪ নম্বর কমেন্টের কি মানে? পইড়া কি কিছুই বুঝলেন না? ঐখানে কি বলা নাই জাতিহিসাবে কিভাবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়তে হয়? আর এর চেয়েও নৃশংস ছবি দেখতে চান তাইলে একটি কস্ট কইরা মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে যান, ঐখানে এর চেয়ে মেলা ভালো ছবি পাইবেন কিছু ছাড়া, যেমন কিভাবে গর্ভবতী মহিলাদের পেটে গুতা মাইরা সন্তানরে বাইর কইরা তারপর দুইটারে ব্রাশফায়ার, অন্ধকার রাতে খুন হত্যা ধর্ষন কিছুই তো বাকি রাখে নাই এক রাতে? মুসলিম মুসলমানদের মারে, বিহারী সুন্নীদের মারে, সুন্নীরা আহমদীয়াদের রক্তে গোসল করে (বেশীর ভাগ পাকিস্তানেই), এর চেয়ে ভয়ন্কর আর কি চান?
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৩:৪২
বাকরুদ্ব বলেছেন: আপনি বলেছেন; এখন আমি একটা জিনিস বুঝি দুর্বল আমি তাই বলে প্রতিবাদ কেনো করবো এমন জঘন্য ভাষায়? আর উদাহরন দিয়েছেন ভিক্ষুক নিজের গায়ে আগুন দিয়েছে বার্মায়......
তার মানে ঐ ধরনের মৌন প্রতিবাদ বা যাকে বলে সুশীল প্রতিবাদের কথা বলছেন?????????
এইরকম হইলে কি ৭১ এ আমাদের এভাবে অস্ত্র হাতে তুলে নেয়া দরকার ছিল?? আমরা রিয়েক্ট না করলে কি ৩০ লক্ষ লোক শহীদ হইতো?
পাকিরা হয়ত মারত কিছু সংখ্যক বুদ্ধিজীবি আর যারা মিছিল মিটিং করত তাদেরকে....তাইলে কি ৩০লক্ষ মারার উচকানি দাতা আমরা এইটা কি মেনে নিবেন আপনি??
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৩:৪৪
বাকরুদ্ব বলেছেন: ৫২, ৬৯ এর মত মিটিং মিছিলেই আমাদের সীমাবদ্ধ থাকলে ভাল হইতোনা??এত মানুষ আর ২ লক্ষ মা বোন ধর্ষন হইতোনা...কি বলেন??
২০| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৩:৪৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমার কমেন্ট পইরা এইটাই বুঝলেন? হায় খোদা, আমি কারে বুঝাইটে আছি যে আসলেই বুঝে নাই কয় ধরনের প্রতিবাদ কেমনে কইরা কি ফল পাইছে, আর এখন যদি বিএসসি লেভেলে আইসা হাতে কড় গুইনা নামতা পড়েন তাইলে আপনেরে কুন শিক্ষক শিখাইবো সেইটাই দেখার বিষয়!
আপনের বুঝনের ক্ষমতা ভাই ব্যাপক বিনোদন। আমি হাল ছাড়লাম ভাই, আপনে যেমনে বুঝেন যেইটা বুঝেন, হয়রান ভাইয়ের মতো নিজেও তালগাছ হন, সেইটা আপনের। মাফ চাই, উলুবনে মুক্তা ছড়ানোর জন্য!
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৩:৫৯
বাকরুদ্ব বলেছেন: ভাই বুদ্ধিসুদ্ধী একটু কম, জ্ঞানও আপনাদের মত না....কোন রকমে ১৪ক্লাস পার হইছি.....আপনে কি বুঝাইলেন আর আমি কি বুঝলাম....আমাদের জন্য একটু সহজ, সোজা ভাষায়ই লেইখেন সামনের দিকে....আর একটা কথা....দেশ পরিবর্তনের স্বপ্ন যারা দেখে তারা এত তারাতারি হাল ছাড়লে চলব??.....হাল শক্ত কইরা ধরতে হইবে...
এই বেবুজের ভুল হইলে মাফ কইরা দিয়েন....
সময় দেয়ার জন্য ধন্যবাদ
২১| ২৪ শে জুন, ২০১০ ভোর ৪:৩৬
ব্ল্যাকম্যাজিশিয়ান বলেছেন: উদা বাবুর কমেন্টের সাইজ দেইখা রাগী ম্যাডামের কথা মনে পড়ল।
পড়ুম নাকি স্কিপ কইরা যাব, গভীরভাবে চিন্তাইতেসি।
২২| ২৪ শে জুন, ২০১০ ভোর ৫:০১
ব্ল্যাকম্যাজিশিয়ান বলেছেন: বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে আমাদের আগে নিজেদের ঘর সামলাইতে হবে, নিজেদের কথা ভাবতে হবে, নিজেদের যাতে কোন সমস্যা না হয়, সেইদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আজকে যারা জঙ্গীনেতা, তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড কি? প্রায় সবাই আশির দশকের আফগানিস্তান-ফিলিস্তিন ফেরত। যখন তারা গেসে, আমরা তাদের বীর মনে করে গর্বিত হইসি। তাদের পাড়াপ্রতিবেশী তাদের মাথায় তুলে নাচছে।
ওইখানে কয়েক বছর যুদ্ধ করে আফগান-ফিলিস্তিনের তো কোন কাজ হয় নাই। মধ্যে দিয়ে আমরা পাইসি কতগুলি ব্রেইন-ওয়াশড জেহাদী। তারা দেশে ফেরত আসছিল মুসলিম ব্রাদারহুডের জিহাদী জোশ, সামরিক প্রশিক্ষন আর আন্তর্জাতিক কানেকশন নিয়ে, ১০-১৫ বছর ধরে নিজেদের সংগঠিত করসে, সময়-সুযোগ বুঝে হার্ডলাইনে আক্রমন শুরু করসে।
আমাদের দেশে উচিত ফিলিস্তিন-ইরাক-আফগানিস্তান এইসব নিয়ে কোন আন্দোলন, প্রতিবাদ সব ব্যান করে দেয়া। কারন আমাদের ধর্মান্ধ মুর্খ জনগনকে এইগুলি দিয়ে বিভ্রান্ত করা খুব সোজা, তারা জিহাদের আফিমে বুঁদ হয়ে যায়। ক্ষতিকর আমাদের জন্য।
আর যার আন্দোলন, যুদ্ধ তারেই করতে হয়। বাইরে থেকে লোক হাউকাউ করে কোন লাভ হয় না। ভারতীয় আর্মি প্র্যাকটিক্যালি যুদ্ধে নামসিল শেষ ১০ দিন। তারা যদি প্রথম দিন থেকে ফিল্ডে নামত, মুক্তিবাহিনী বলে কিছু তৈরীই হইত না কারন আমরা ভাবতাম যে ভারতীয় আর্মিই তো দেশ স্বাধীন করে দিবে, ভারতীয় আর্মিও কিছুদিনের মধ্যেই লুটপাট-ধর্ষন শুরু করত, বিশাল কেওস লাগত যেটা ছুটতে ২০-২৫ বছর টাইম লাগত।
আরেকটা কথা বলি। আমি প্রায় বছর দশেক যাবত দেশের বাইরে একটা মেট্রোপলিটন সিটিতে (টরেন্টো, ক্যানাডা) থাকি। পৃথিবীর প্রায় সব দেশের মানুষ দেখা হইসে, তাদের সাথে চলাফেরা-উঠাবসা হইসে। এর মধ্যে বেশ অনেকগুলি পরাধীন জাতির লোকের সাথেও মেলামেশা হইসে যাদের দেশে হয় যুদ্ধ চলতেসে বা নানান অসন্তোষ আছে। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায়, যেই জাতিকে দেখে মনে হইসে যে এদের স্বাধীনতা পাওয়ার কোন কারন নাই, যারা কোন ভাবে পলিটিক্যাল অ্যাসাইলাম নিয়ে বিদেশ এসেই খালাস, দেশ বিষয়ে কোন আগ্রহ নাই, সেই জাতি হইল ফিলিস্তিনি।
যদি জানতে চান যে কোন জাতিকে দেখে তাদের স্বাধীনতা/স্বায়ত্বশাসন বিষয়ে সবচেয়ে সিরিয়াস মনে হয়, সেটা হল শ্রীলংকান তামিলরা। তামিলদের প্রত্যেকটা দোকানে যাবেন, একটা বিশাল প্রভাকরনের ছবি থাকবে, একটা দানবাক্স থাকবে, প্রায় প্রতিটা লোক অন্তত মাসে ১ ডলার হইলেও তামিল ফান্ডে ডোনেট করবে। দুনিয়ার কোন দেশ তাদের সাহায্য করে না, ইউএসএ তাদের টেররিস্ট লিস্টে রাখসে, কিন্তু তারা দমে নাই। ইদানীং অবশ্য প্রভাকরন মারা যাওয়ার পর একটু অফ আছে। আমি শিওর আরেকটা ভাল নেতা পাইলেই আবার উঠে দাঁড়াবে।
আর এর বিপরীতে ফিলিস্তিনিরা হইল ধান্দাবাজ, অলস, সরকারী সোশাল খাওয়া একটা জাতি যাদের নিজেদের প্রবলেম নিজেরা সলভ করার চেয়ে বাকি আরব দেশগুলি কেন তাদের সাহায্য করে না, এইটা নিয়াই তারা বেশি হাউকাউ করে। তাদের ফিক্সড কোন নেতা নাই যারে সবাই মানে (বঙ্গবন্ধু বা প্রভাকরনের মত), এই জাতি কি বালের স্বাধীনতা পাইব?? ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা দিয়ে কোন জাতি সম্বন্ধে সিদ্ধান্ত নেয়া ঠিক না, কিন্তু গত দশ বছরে এই যে এত ফিলিস্তিনি দেখলাম, কাউকে দেখে সহানুভুতি জন্মাইতে পারলাম না।
ফিলিস্তিনের সমস্যা নিয়া ওদেরই মাথা ঘামাইতে দেন। আমরা ঘামাইতে গেলে ওদের কোনই লাভ হবে না, উলটা আমরা বিপদে পড়ব।
স্যাড বা ট্রু।
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:১১
বাকরুদ্ব বলেছেন: আপনার মত এতটা বাস্তব অভিঙ্গতা নাই আমার ফিলিস্তিনের ব্যাপারে তাই অযথা ডিফেন্ডের নামে তর্ক করার ইচ্ছা নাই.....তবে উপরের ছবিগুলো দেখে নিরপরাধ ফিলিস্তিনিদের জন্য সমবেদনা প্রকাশ করাটা নিজের কর্তব্য মনে করি....আর ইসরায়েলকে লেজিটেমিসি দেয়ার কোন নৈতিক কারনও নেই কারন এই একমাত্র দেশ যে বার বার ইউএন রুলস ভেঙ্গে অন্যায় করেই যাচ্ছে অথচ তাদের উপর কোন চেঙ্কশান করা হচ্ছেনা....
ধন্যবাদ
২৩| ২৪ শে জুন, ২০১০ ভোর ৫:৪২
শয়তান বলেছেন: উদাসী উলুবনে মুক্তা ছড়াইলেন
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:০৪
বাকরুদ্ব বলেছেন: ঠি......ককককককককক! শয়তান বলে কথা..
২৪| ২৪ শে জুন, ২০১০ সকাল ৯:০৮
অলস ছেলে বলেছেন: বাংলাদেশীরা আস্তে আস্তে বদলে যাচ্ছে। সুন্দর ভাবে মগজধোলাই হচ্ছে।
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:০৩
বাকরুদ্ব বলেছেন: হমমমমমমমম...
২৫| ২৪ শে জুন, ২০১০ সকাল ১০:০৯
ধীবর বলেছেন: দাড়ান দাড়ান। পশ্চিমা বিশ্ব তো (সাথে কিছু ব্লগার) ইসরাইলকে রাস্ট্র বলেই খালাস। কিন্তু আসলেও কি সেটা কোন রাস্ট্র? অন্তত রাস্ট্র বিজ্ঞানের ভাষায় তো নয়ই। যেহেতু রাস্ট্রের সংজ্ঞায় একটা নির্দিস্ট ভুখন্ড এবং একটি সংবিধান থাকা চাই। যার কোনটাই ইসরাইলের নেই। বিশ্বাস হচ্ছে না? গুগলের সার্চ করে দেখুন।
যতদিন সোভিয়েত রাশিয়া ছিল, ততদিন এই ইসলামি জঙ্গিবাদ বলে পশ্চিমাদের মুখ থেকে কোন শব্দ বের হয়নি। যেই সোভিয়েতের পতন হলো, তার পর পরই এককেন্দ্রিক বিশ্বব্যাবস্থা চালুর হান্টিংটন সাহেবের তত্ত্বকে বাস্তবে পরিণত করার জন্য মুসলমানদের টার্গেট করা হলো।
যেহেতু আগে থেকেই ইসরাইলের দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের গেরিলা যুদ্ধ চলছিল, তাই আগে তাদেরই সন্ত্রাসি তকমা জুড়ে দিয়ে নির্যাতনের পরিমান বাড়িয়ে দেয়া হলো। (আমি একটা বিষয় বুঝতে অক্ষম। যুদ্ধ/প্রতিরোধ চলছে ইহুদি আর ফিলিস্তিনিদের মধ্যে। এর ভেতর ইউরোপ আর আমেরিকার পশ্চাদ্দেশ ইহুদিদের জন্য এত জ্বলে কেন?)
এর মাঝে সাদ্দাম ইসরাইলের বিরুদ্ধে হুমকি দিলে, তার বিরুদ্ধে কুয়েতকে উস্কে দিয়ে যুদ্ধ বাধানো হলো। এর পর নিজেরাই কুয়েত উদ্ধারের নামে ইরাকের ১২টা বাজিয়ে দুর্বল করে দেয়া হলো। এবং অবরোধ ইত্যাদির আড়ালে ইরাককে কংকালসার করে দিয়ে, ভুয়া অযুহাতে দেশটাকে দখল করা হলো। মেরে ফেলা হলো ১০ লাখ ইরাকিকে। সেই দখলদারিত্ব এখন আছে।
মোদ্দা কথা ইসরাইলকে রক্ষার জন্য যা খুশি করছে সাম্রাজ্যবাদি শক্তি। ইসরাইলের পথে কাটা দুর করবার জন্য কোটি কোটি মুসলমানদের হত্যা করতেও এরা পিছ পা হবে না। কেন জানেন? কেননা, মানবতা আর ধর্মনিরপেক্ষতার আড়ালে সামাজ্যবাদিরা কট্টরপন্থি জায়নবাদি। যাদের বিশ্বাস একমাত্র ইহুদিরা ছাড়া বাকি ধর্মের লোকেরা কীট সর্বস্ব। কারো সন্দেহ থাকলে তালমুদ পড়ে নিতে পারেন। ওদের সাথে উগ্রবাদি খ্রীস্টানরা যোগ দিয়েছে। কেননা ওরা বিশ্বাস করে, জেরুজালেমকে রাজধানি করে একটি ইহুদি রাস্ট্র গঠিত হলে, তবেই যিশুখৃস্টের আবার আবর্ভাব ঘটবে, এবং মানব জাতির মুক্তি ঘটবে।
এই দুই চরম উগ্র ধর্মানুলম্বিদের কলকাঠি নাড়ানাড়িতেই পৃথিবিতে এত হিংসা আর হানাহানি ঘটছে। এদের ইশারায় চলছে মিডিয়া সন্ত্রাস। মুসলমানরা শ্রেফ বলির পাঠা মাত্র।
বাকিটা বুঝিয়ে বলতে হবে কি? মন্তব্য লম্বা করার জন্য দুঃখিত।
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:০৩
বাকরুদ্ব বলেছেন: ভাই মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ.....ভাল মতামত দিয়েছেন তাই দুঃখিত হওয়ার কোন কারন নাই....একটা শব্দ বুঝিনাই...তালমুদ কি? এইটা কি কোন বইয়ের নাম বললেন? একটু জানাবেন প্লিজ।
২৬| ২৫ শে জুন, ২০১০ রাত ১২:৫৬
বালক বন্ধু বলেছেন: ইন্টার থেকেই আমি বিশ্ব রাজনীতি নিয়ে বেশ মাথা ঘামাই। বিশেষ করে পত্রিকাতে লিখিত বিশ্ব রাজনীিত নিয়ে লিখাগুলো পেলে তা মনোযোগ দিয়ে লিখি।
বেশ কিছু লিখা আমার মনে গেথে গেছ। তাদের বেশিরভাগই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্ব রাজনীতির পট পরিবর্তন।
জানতে পরি কিভাবে আমেরিকা সাহায্য করার নামে বিভিন্ন দেশে ডলার বিতরন করে ডলারকে শক্তিশালী করলো, ডলারের ভিত্তি সোনা থেকে তেল করে কি করে বাকি দেশগুলো খবর করলো। বিশ্বের এখন সবচেয়ে বড় স্বর্ণ সংগ্রহ এখন আমেরিকার হাতে।
আজ নাকি কাল পড়লাম বিশ্বযুদেÍ পর কিভাবে বিশ্বভাগ হবে তা নিয়ে একটি মানচিত্র তৈরী করা হয়েছিল। এক সহসী সাংবাদিক তা উদ্ধার করে বিশ্বের সামনে তুলে ধরে।
মাঝে মাঝেই পত্রিকাতে পড়ি বিশ্বয়নের নামে কি ভাবে গরীব দেশগুলো মার খাচ্ছে।
অন্ধ ছাড়া আর সবাই বুঝবে বিশ্ব রাজনীতি একটি মেরুকরণের দিকে যাচ্ছে। যেখানে গুটিকয়েক দেশ বিশ্বকে নিজের মত করে ভোগ করবে।
এই সময় নিজের ঘর বলতে কিছু মানুষ কি বোঝাচ্ছে ঠিক বুঝতে পারলাম না। আমরা নাহয় নিজের ঘড় নিয়ে পড়ে থাকবো কিন্তু বিশ্ব ব্যাংঙ্ক, এশিয়ান ব্যাঙ্ক, জাতিসংঘ, আমেরিকা, ভারত কি আমাদের থাকতে দিবে নিজের মত করে। জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন।
আমাদেরকে অবশ্যই নিজস্ব সমস্যাগুলোর দিকে বেশি লক্ষ্য রাখতে হবে। তাই বলে বিশ্বকে ভুলে যাওয়া মানেই হল নিজেদের অধপতন ডেকে আনা।
বোঝার এখনই সেরা সময়।
২৫ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:৪০
বাকরুদ্ব বলেছেন: ভাল বলেছেন....ধন্যবাদ মতামতের জন্য....
২৭| ২৫ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:৫৪
ধ্রুব তারা বলেছেন: ফিলিস্তিনীদের জন্য আমার সহমর্মিতা আছে। কিন্তু যখন দেখি ব্লগে কিছু মানুষ ফিলিস্তিনিদের সহমর্মী হলেও পাকিস্তানে যখন ফান্ডামেন্টালিস্ট সুন্নিদের আক্রমনে যখন শতশত কাদিয়ানী মরে তখন তারা চুপ থাকে। যখন ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে আক্রমনে নিরপরাধ মানুষেরা মারা মরে তখন উল্লাসে হিসিয়ে ওঠে। নৈতিকতার এই রূপটা ঠিক বুঝতে পারি না আমি। কেন নির্দিষ্ট কিছু গোষ্ঠীর জন্য আমাদের মানবতা?
২৫ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:৫০
বাকরুদ্ব বলেছেন: আমি যেকোন নির্মম মানুষ হত্যার বিপক্ষে.....
২৮| ২৫ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:৫৮
সাইফুর বলেছেন: ইসরাইল আর ইসরাইল সাপোর্টারদের জন্য ঘৃনা
২৯| ২৫ শে জুন, ২০১০ সকাল ৮:০১
সাইফুর বলেছেন:
এই কমেন্টটা কি ফান করে করা ছিলো?
ফিলিস্তিন খারাপ বুঝলাম। কিন্তু তাই বলে ইসরাইলকে সাপোর্ট দেয়া?
২৫ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:৪৯
বাকরুদ্ব বলেছেন: ভাল পয়েন্ট....ধন্যবাদ মতামতের জন্য
৩০| ২৫ শে জুন, ২০১০ সকাল ১০:৫৬
ধীবর বলেছেন: তালমুদ হচ্ছে, উগ্রবাদি ইহুদিদের ধর্মগ্রন্থ। যেখানে স্রস্টার মনোনিত একমাত্র সম্প্রদায় হিসেবে সর্বশ্রেষ্ঠ জাতি হিসেবে ইহুদিদের বলা হয়েছে। আর ইহুদিদের সারা বিশ্বময় কর্তৃত্বের কথা স্বয়ং ইশ্বর বলেছেন ( তালমুদ অনুসারে)। আর এই পথে ইহুদি ভিন্ন যে কোন সম্প্রদায়কে যে কোন উপায়ে দাসত্বে আবদ্ধ করার কথাও বলা হয়েছে। অইহুদিদের প্রতি কঠোর ও নির্মম পন্থা অবলম্বনের কথাও লেখা আছে।
কম্যুনিজম এবং পুজিবাদ নামের যে দুটি মতবাদের কারণে দুটি বিশ্বযুদ্ধে কোটি কোটি মানুষ মারা গেছে, এক কেন্দ্রিক বিশ্বব্যাবস্থা কায়েমের জন্য যত ধন/মানব সম্পদ ধবংস হয়ে গেছে, তার সবচেয়ে বড় বেনিফিশিয়ারি কারা হয়েছে?
২৫ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:৪৮
বাকরুদ্ব বলেছেন: ধন্যবাদ....আপনাকে মতামতের জন্য...দেখি ঐ বইটার কোন ইংরেজি ভার্সন পাই কিনা...পাইলে লিংক দিবেন প্লিজ...
২য় অংশের উত্তর আমি ভাল জানিনা....তাই নো কমেন্টস।
৩১| ২৫ শে জুন, ২০১০ সকাল ১০:৫৮
ধীবর বলেছেন: @ব্লাকম্যাজিশিয়ান... সম্প্রতি ইন্ডিয়ান সরকারের সাথে ইসরাইলের দহরম মহরমের কারণেই কি প্রভুভক্তির নিদর্শন স্বরুপ ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রির ইয়ে চাটতে মন চাচ্ছে?
২৫ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:৪৮
বাকরুদ্ব বলেছেন: লা জওয়াববববববব......
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ১:৪২
নিশাচর নাইম বলেছেন: উদাসী স্বপ্নর গায়ে ফসফরাস বোমা ফেললে বুজত.....।