![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
The woods are lovely, dark and deep, But I have promises to keep, And miles to go before I sleep, And miles to go before I sleep.---Robert Frost
আমরা সবাই কম-বেশি জানি যে, ভিটামিন 'এ' এর অভাবে প্রধান যে রোগটি হয়, তার নাম 'রাতকানা'।
প্রতিদিন আমরা যে খাবারগুলো খাই, তাতে কম-বেশি ভিটামিন 'এ' হয়তোবা থাকে। কিন্তু নিচের তালিকাটি থেকে আজ আমরা সবাই জেনে নেব যে, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কোন কোন সহজলভ্য খাবারে আমরা অধিকতর ভিটামিন 'এ' পেতে পারি।
(প্রতিটি খাবারের আইটেমের পাশের সংখ্যাটি 'রেটিনাল ইকুইভ্যালেন্ট' বা 'আর.ই' যা প্রতি ১০০ গ্রাম খাদ্যে প্রাপ্ত ভিটামিন 'এ' এর পরিমাণ নির্দেশ করে)
বিভিন্ন প্রকার শাক:
১. কালো কচু শাক: ২০০০
২. হেলেঞ্চা শাক: ১৩৬৭
৩. সজিনা পাতা: ১২৫৭
৪. পুঁই শাক: ১২৪০
৫. লাউ শাক: ১১৯৯
৬. ধনিয়া পাতা: ১১৫৩
৭. পাট শাক: ১১৫৩
৮. লাল শাক: ১০৫৫
৯. থানকুনি পাতা: ১০১৭
১০. ডাটা শাক: ১০০০
১১. পালং শাক: ৯২২
১২. মিষ্টি আলু শাক: ৮৬৩
১৩. মূলা শাক: ৬৬১
১৪. সরিষা শাক: ৪৩৭
১৫. মিষ্টি কুমড়া শাক: ৩৭৪
১৬. কলমি শাক: ৩৩০
১৭. বথুয়া শাক: ২৯০
১৮. বাটি শাক: ২৯০
১৯. পুদিনা শাক: ২৭০
বিভিন্ন সব্জি:
১. মিষ্টি কুমড়া: ১২০০
২. গাজর: ১০০০
৩. মিষ্টি আলু: ৩০২
৪. সজিনা: ১২৫
বিভিন্ন প্রকার ফল:
১. পাকা আম: ১৩৮৩
২. পাকা কাঁঠাল: ৭৮৩
৩. পাকা পেঁপে: ১২৫
প্রাণীজ খাবার:
১. খাসির কলিজা: ১৪,১৪০
২. মলা ও ঢেলা মাছ: ১৯৬০ এবং ৯৩৭
৩. হাঁসের ডিম: ৩৬৯
৪. মুরগীর ডিম: ২৭০
৫. মুরগীর মাংস: ২৪৩
শিশুকে ভিটামিন 'এ' ক্যাপসুল খাওয়ান যখন:
১. শিশু একটানা দুই সপ্তাহ ডায়রিয়ায় ভুগলে
২. হামের পর নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হলে
৩. মারাত্মক অপুষ্টি দেখা দিলে
প্রসূতি মা'কে ১-১৪ দিনের মধ্যে একটি উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ভিটামিন 'এ' ক্যাপসুল খাওয়ান।
প্রতিদিন ভিটামিন 'এ' গ্রহণের প্রয়োজনীয় পরিমাণ:
১. শিশু (৬-৫৯ মাস): ৩৫০-৪০০ আর.ই
২. গর্ভবতী মহিলা: ৪০০ আর.ই
৩. প্রসূতি মা: ৮৫০ আর.ই
সূত্র: জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান, জাতীয় পুষ্টি কার্যক্রম
০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৩
পয়গম্বর বলেছেন: সহমত।
২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:১১
অপু ওপি বলেছেন: একদিনে কত গ্রাম ভিটামিন এ লাগবে
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৩
বিপ্লব কান্তি বলেছেন: এখন তো শুধু কীটনাশকের অবাধ ব্যবহার, আম থেকে এ ভিটামিন খেতে গিয়ে কীটনাশক ও খেয়ে ফেলতেছে লোকজন ।
বেশিরভাগ সবজি ও ফলমূলে ব্যাপক বিষের ব্যবহার পুরো বাংলাদেশকে মেরে ফেলতেছে ।
সবকিছুর মতোই মরার উপর ঘা দেয়ার জন্য কিছু সংখ্যক ডাক্তার ও বসে আছে ।
সব মিলিয়ে অন্য খাতগুলোর চেয়ে সেবামূলক খাত স্বাস্হ্যের অবস্হা ভীষন নাজুক । এক সংখ্যক ডাক্তারদের কারনে লোকজন সুস্হ হওয়ার পরিবর্তে সারাজীবনের জন্য অসুস্হ হয়ে পড়ছে ।
অসহায় লোকজন, কিছুই করার নেই আসলে ।