![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাম্রাজ্যবাদীশক্তির দালালদের রুখতে হবে
ঢাবির জগন্নাথ হলে প্রতি বছরের মতো এবারেও সরস্বতি পূজার জমজমাট আয়োজন ছিল। ঢাবির ডিপার্টমেন্টগুলো প্রত্যেকে নিজেদের মতো করে সরস্বতিকে সাজিয়ে থাকে এদিন। যে ছবিটা দেখছেন, সেটা আইন বিভাগের ছাত্রদের সাজানো সরস্বতির মূর্তি।
পূজা একটি ধর্মীয় ব্যাপার। লক্ষ্য করে দেখুন, এখানে মূর্তির আশপাশে যেসব ছবি, সেগুলোর মাধ্যমে এই পূজাকে রাজনীতিকরণ করা হয়েছে। আমার বুঝে আসল না যে, কোন কারণে ধর্মের সাথে এভাবে রাজনীতি নিয়ে আসা হলো?
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০২
উন্মোচক বলেছেন: তার মানে যে দেশের রাজনীতি নষ্ট, সেখানকার ধর্মও নষ্ট হয়ে যায়?
২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১১
রাজদরবার বলেছেন: হিন্দুরা মুক্তিযুদ্ধকে নিজেদের বাপের সম্পত্তি মনে করে। এবং সেটাকে হিন্দুয়ানী বলে প্রচার চালাতে চায়।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৫
উন্মোচক বলেছেন:
৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৪
রিফাত হোসেন বলেছেন: রাজদরবার বলেছেন: হিন্দুরা মুক্তিযুদ্ধকে নিজেদের বাপের সম্পত্তি মনে করে। এবং সেটাকে হিন্দুয়ানী বলে প্রচার চালাতে চায়।
এই কথাটা ভুল ।
জহির উদদীন বলেছেন: সবই রাজনীতির দলকে তুষ্ট করার জন্য.....,
দুষ্ট কিছু মানুষ আমাদের সমাজকে নষ্ট করে ফেলছে.....
সঠিক
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৫
উন্মোচক বলেছেন: সহীহ। আপনার সাথে আমিও একমত।
৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২০
পাকাচুল বলেছেন: আগে রাজনীতির মধ্যে পলিটিক্স ঢুকেছিলো, এখন ধর্মের মাঝেও।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৩৬
উন্মোচক বলেছেন: সেইটাই
৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৩৩
জামিনদার বলেছেন: দেবির মাথার উপ্রে ফেলানীর রক্তাক্ত লাশটা থাকলে দেখতে আরো ভাল দেখাইতো। তাইলে ধর্মের সাথে দেশ প্রেমটাই উইঠা আসতো।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৩৬
উন্মোচক বলেছেন: কী কন? হিন্দুরা তো ভারতপ্রেমী। তাগো কাছে দেশপ্রেমের উপ্রে ভারতের মর্যাদারে ভাই!
৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৬
বিষাদ বর্ণন বলেছেন:
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৯
উন্মোচক বলেছেন: ধইন্য
৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫১
রাইসুল জুহালা বলেছেন: আপনার ছবিগুলো দেখে স্বরস্বতি পূজাকে কিভাবে রাজনীতিকরণ করা হলো, সেটা বুঝতে পারলাম না! একটু ব্যাখ্যা করবেন দয়া করে?
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৯
উন্মোচক বলেছেন: উপ্রের এতগুলা লোক বুঝল, আপ্নে বুঝলেন না?
'ছাগু' নামটার যথার্থ যোগ্যতা তো আপ্নারই
৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৩
রাইসুল জুহালা বলেছেন: ওহ, আপনার পুরোনো পোস্টগুলো দেখে বুঝলাম যে আপনি ছাগু। আপনার ছাগনেতাদের শাস্তিকামনা করেছে বলে গায়ে জ্বালা করছে। ভাল, জ্বালা করলেই ভাল। আইন বিভাগের ছাত্ররা তাহলে সফল।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৮
উন্মোচক বলেছেন: আপনি কুত্তা নাকি ভাই?
৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১২
অনির্বাণ রায়। বলেছেন: এর মধ্যে রাজনীতি কই দেখলেন?? পাকি আর রাজাকার দের ঘৃনা করার অধিকার সবার আছে ।
কোন ডিপার্টমেন্ট যদি স্বরস্বতী পুজার মাধ্যমে কোন ভাল মেসেজ দিতে পারে , দেশের মঙ্গল এর জন্য তাকে সাধুবাদ জানাই ।
এর মধ্যে রাজনীতি নাই । কত গুলা জানোয়ারের ছবি আর মুক্তিযুদ্ধকে হাইলাইট করার কিছু ছবি দেখছি ।
খালেদা হাসিনা আম্লিগ বি এন পি জামায়েত এই গুলা থাওক্লে আপনার পোস্ট কে সমর্থন করতাম ।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৬
উন্মোচক বলেছেন: বিমর্ষ হলাম না আপনার মন্তব্যে। আপনার মতো মানুষ আছে বলেই তো এরকম একটা কিছু আমাদের দেখার সুযোগ হয়েছে, তাই না?
১০| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৭
অনির্বাণ রায়। বলেছেন: তবে একজন এর সাথে এক মত । ফেলানীর লাশ টা থাকতে পারত ।
তবে সেই ছবিতে বেশি ভায়লেন্স থাকত , তাই হয়ত পুজার ব্যাকগ্রাউন্ড ডিজাইনার সেটা এড করেন নাই ।
আরেকটা কথা এই পুজার ডেকোরেশন কিন্তু মুসলমান ছাত্র ছাত্রীও করে । মানে ম্যাক্সিমাম চারুকলার ছাত্র রা এই কাজ গুলা করে থাকে । সো এই রকম আইডিয়া শুধু হিন্দুদের মাথা থেকে নাও আসতে পারে ।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৭
উন্মোচক বলেছেন: বুঝলাম না। কাজটা যদি আপনার দৃষ্টিতে ভালোই হয়ে থাকে, তাহলে সেটার দায় চারুকলার মুসলিম ছাত্রদের ওপর চাপানোর চেষ্টা কেন?
১১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০৫
অনির্বাণ রায়। বলেছেন: আমি চাপাচ্ছি না । শুধু বলছি আপনি যে শুধু হিন্দুদের ঘৃনা করে আপনার পোস্ট থেকে সেটা স্পস্ট । আমি শুধু বলতে চেয়েহি , এখানে যা এসেছে তা স্বাভাবিক । আর জগন্নাথ এ প্রতীযোগীতা মূলক ডেকরেশন করার জন্য চারুকলার স্টুডেন্ট রা ডিজাইন করে থাকে ।
মাথায় কিছু থাকলে আশা করি আমার মন্তব্য বুঝবেন ।
১২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১৮
রাজদরবার বলেছেন: আমি ভার্সিটিতে পড়েছি। স্বরসতী পুজার দিন ছেলেদের হলগুলোতে মেয়েদের অবাধ প্রবেশাধিকার থাকে। ভদ্রবেশী দিদিরা সেদিন একেকটা বেশ্যায় পরিণত হয়।
১৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৩
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: হায়রে ছাগলের বাচ্চা , তোর মা বোন কোনদিন তোর হলে গেস্ট হিসেবে যায়নাই । যদি গিয়ে থাকে একটু আগে তুই অন্য সকল মেয়েদের যে কথাটা বললি তোরা মা বোনও তাই।
১৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৮
ডিগবাজি বলেছেন: Click This Link
দেবির এমন সেক্সি ভাব কেনোরে ভাই। তেনায় কি বলিউড থেক্কা আইছে।
১৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩৪
রাজদরবার বলেছেন: প্রথমত আমি হলে থাকি নাই।
দ্বিতীয়ত মা বোন আর অন্যান্য মেয়েদের মধ্যে তফাৎ আছে। সরস্বতী পুজার দিন ঢাকা ভার্সিটি আর বুয়েটের হলে কি হয় তা আমার জানা আছে। ছেলেরা সেদিনের জন্য মুখিয়ে থাকে। তরুণী দিদিরা একদম ছেলেদের রূম পর্যন্ত ঢুকে যায়। অনেকেই সেদিন তাদের গার্লফ্রেন্ড নিয়ে আসে।
আর ভারতের মন্দিরগুলোতে কি হয় তা নিয়ে একটি লেখা দিয়েছিলাম। পুজার থিমটাও এরকমই। বেশ্যার দরজার মাটি দিয়ে দুর্গাপুজা হয়ে থাকে।
১৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৪২
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: ঢাবিতে পড়ছো অথচ কোনদিন হলে থাকো নাই , এইটা কেউ বিশ্বাস করবেনা। আর তুই আজকে ইসারায় যে বাজে কথা বললি এইটা তোর দোষ না , কারন তোর মা বোনকে প্রকাশ্যে তাদের কাজের জন্য এসব গালি দেয়া হয় ।
আর সেই ক্ষোভ থেকেই তুই মানুষের মা বোনকে গালি দিচ্ছিস ।
১৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৪৮
রাজদরবার বলেছেন: ঢাকায় বাসা আমার, আমাকে দেখার জন্য মাকে হলে যেতে হবে না।
আর কল্পনাবিলাসী স্বপ্ন কল্পনা এবং স্বপ্নের মধ্যে ডুবে রয়েছেন। বাস্তবতা কি সেটা ভার্সিটিতে গেলেই দেখা যাবে। গেলেই দেখা যাবে হিন্দু মেয়েরা পুজার দিন ছেলেদের হলে তাদের রূমগুলোতে যায় কিনা। এটা নিয়ে সামুতে পোস্ট দেয়া যায়।
১৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৫৭
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: শোন ছাগলের বাচ্চা , রুমে যেতেই পারে । কিন্তু সেইটা নিয়ে এইরকম কুৎসিত চিন্তা তোর মত মগবাজারীর মাথায়ই আসতে পারে
১৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:০৬
রাজদরবার বলেছেন: আজিজ সুপার মর্কটকুল কি শিবলিঙ্গকে অশ্লীল মনে করেনা! তাহলে পুজায় এক আধটু হলে কি আসে যায়।
হিন্দুদের পুজায় কি হয় তা না হয় কোন হিন্দুর কাছ থেকেই শুনে নিস। আমারটা যখন বিশ্বাস হচ্চে না।
এক কাজ কর, অদ্বৈত মল্লবর্মণের তিতাস একটি নদীর নাম বইটা পড়। হোলিখেলার থেকে কিন্তু নায়কের সাথে নায়িকার পরিচয়, তারপর মিলন, তারপর সন্তান। কোন সাতপাক নেই এর মাঝে।
হোলি কিন্তু তাদের অন্যতম একটি উৎসব।
২০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪১
আইজ্যাক নিউটন বলেছেন: রাজদরবার বলেছেন: হিন্দুরা মুক্তিযুদ্ধকে নিজেদের বাপের সম্পত্তি মনে করে। এবং সেটাকে হিন্দুয়ানী বলে প্রচার চালাতে চায়।
জামিনদার বলেছেন: দেবির মাথার উপ্রে ফেলানীর রক্তাক্ত লাশটা থাকলে দেখতে আরো ভাল দেখাইতো। তাইলে ধর্মের সাথে দেশ প্রেমটাই উইঠা আসতো।
২১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৩
অনির্বাণ রায়। বলেছেন: কল্পনা বিলাসী ভাই , এই আবাল গুলার সাথে চিল্লায়ে লাভ নাই । এরা সহজেই জেতার জন্য নিজের মা বোন কে বেশ্যা বলতে পারে । এরা ঘৃনারও অযোগ্য ।
শোন @রাজ দরবার , তুমি যে ঢাকা ভার্সিটি এর ঢ টাও চিনো না হেইডা ভাল মতই বুঝা যাইতেছে । আমি নিজে ঢাবি তে পড়ি । একটা দুইটা হয়তো তোর মত আবাল থাকতে পারে যারা সুযোগের অপেক্ষা করে কখন কারে রেপ করা যাইব ।
তু যদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারন ছাত্রদের এই রকম কিছু প্রমান করতে পারস তাইলে আমি ঢাবি তে পড়া ছাইড়া দিমু । তুই প্রমাণ করবি যে ঢাবিতে এই সব ওকেশন এ মাক্সিমাম ছাত্র সেক্স করে । আর না পারলে বুঝে নিব । তোর জন্ম আসলে কোন রাস্তার বেশ্যার ঘরে ।
২২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:১৪
রাজদরবার বলেছেন: আশ্চর্য, যেখানে বেশ্যার দরজার মাটি ছাড়া পুজাই হয় না, সেখানে সেক্স হবে না কেন? জগন্নাথের মন্ডপের তো অনেক নামডাক।
অনেক হিন্দুকে আমি এ নিয়ে আক্ষেপও করতে দেখেছি। তারা এ নিয়ে আক্ষেপ করে যে সেদিন মদ খাওয়া হয়, বেশ্যাগমন করা হয়।
এবনে গোলাম সামাদের কলামে এসেছে
দুর্গাপূজার সাথে কুমারী পূজা করা হয়। কুমারী পূজা করতেন তান্ত্রিকরা। তান্ত্রিক ধর্মবিশ্বাস থেকে কুমারী পূজার ধারণা সংযুক্ত হতে পেরেছে দুর্গাপূজার সাথে। তান্ত্রিক ধর্মের অনেক আচরণ পড়ে যৌনবিকারের মধ্যে। এ ধরনের বিকারের প্রভাব পড়েছে দুর্গাপূজার মধ্যেও। দুর্গাপূজার সময় মানবদেহের অঙ্গসূচক অনেক অশ্লীল বাক্য উচ্চারণ করা হয়। মনে করা হয়, এ ধরনের অশ্লীল বাক্য শ্রবণ করে দুর্গা পুলকিত হবে। এক সময় দুর্গাপূজায় গণিকারা এসে সূক্ষ্ম বস্ত্র পরে উদ্দাম নৃত্য করত, যা হয়ে উঠেছিল দুর্গাপূজার বিশেষ অঙ্গ, তা এখন আর করা হয় না। দুর্গা প্রতিমা গড়ার সময় প্রতিমাতে গণিকাদের উঠান থেকে আনা মাটি যোগ করা হয়, যা এখনো প্রচলিত। হিন্দু উৎসবের সাথে যৌনতা বিশেষভাবেই জড়িত হয়ে আছে। কিন্তু মুসলমান সমাজ এ রকম যৌনবিলাসিতাকে তাদের ধর্মবিশ্বাসের অঙ্গ করে তুলতে চাননি।
বাই দা বাই আপনাদের দেবদেবীদের কয়জন বৈধ সন্তান? অবৈধ সন্তান বলে অন্যকে গালি দিয়ে তো আপনারা আপনাদের দেবদেবীদের বৈধতাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করছেন।
২৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:১৬
তীর্থযাত্রী বলেছেন: এ তো দেখি অনেক বড় মাপের ছাগু। ছাগু দেখলেই আগে কাঁঠাল পাতা দিতে ইচ্ছে হয়। কাঁঠাল পাতা চিবাতে থাক
২৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২৪
তীর্থযাত্রী বলেছেন: যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাইলেই কি ছাগু দের গা জ্বলে? আর গা জ্বললেই কি ব্লগে লেদাতে আস্তে হবে? আর ছাগু দেখি মা বোন নিয়ে গালি দেয়। তোরা তো মা বোন নিয়েই গালি দিবি। '৭১ এ তো তোরাই আমাদের মা বোন দের ধর্ষণ করেছিলি? আমি তো ছিন্তা করছি পরবর্তী ঈদ এর দিনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চেয়ে ব্যানার টাঙাবো। তখন তো তুই আমাকে ভাদা বলবি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাইলেই ভাদা, টা না হলে হিন্দু। শালা, ব্লগে লেদাতে এসেছে।
২৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:০৪
স্বাধীকার বলেছেন:
লেখকঃ
আমি নিজে চরম ভারত বিরোধী মন্তব্য করি, আম্লীগ বিরোধী মন্তব্য করি-এটা ব্লগের সক্রিয় সবাই জানে। কিন্তু কোনো ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ পোষন করিনা কিংবা ভারতের মুসলমানদের জিহাদে ডাকিনা। সনাতন ধর্ম সম্পর্কে আপনার প্রেজুডিস আছে-যার কারণে আপনার পক্ষে কখনোই ন্যায্যতা স্বীকার করা বা ন্যায় বিচার করা সম্ভব নয়। ধর্মীয় অনুষঙ্গ গুলো কেবল ধর্মীয় একান্ত করনীয় গুলো ছাড়া বাকীটা হয়ে থাকে অঞ্চলভিত্তিক সাংস্কৃতিক প্রভাব দ্বারা-পূজাঁও এখান থেকে মুক্ত নয়। তাই মুসলামন হয়েও আমরাও বিভিন্ন পার্বণে অংশ নিই। ঈদের দিনে নামাজ না পড়েও কল্লোল গুপ্তসেন বিনা দাওয়াতেই ঘরে ঢুকে আম্মার কাছে ভালো ভালো খাবার গুলো দাবী করে। কিন্তু কখনোই মনে হয়না, ও হিন্দু, ও কেন ঈদের দিন আমাদের বাড়ীতে আসে!! এটা সংষ্কৃতি, ধর্ম নয়।
প্রতিটি অনুষ্ঠানে কিংবা উৎসবে আমাদের কিছু লক্ষ্য থাকে, একান্ত চাওয়া থাকে, জাতীয় চেতনার প্রতিফলন থাকে। সেদিক থেকেই আমাদের প্রার্থনা থাকলে পারে যুদ্ধাপরাধের বিচার এবং উপযু্ক্ত এবং ন্যায় বিচারের কামনা থাকতে পারে, সেটা প্রকাশের অধিকারও আছে-সেখানে রাজাকারদের/যুদ্ধাপরাধের ছবি দেখে হিন্দু ধর্মকে খাটো করে এভাবে বিষোদগার কোনো ধার্মিকের কাজ হতে পারেনা, হতে পারে মৌলবাদী, হিজবুতি কিংবা তালেবানিদের।
আপনি দিদিদের বিশ্ববিদ্যালয়ের হল গুলোতে প্রবেশ এবং বেশ্যাবৃত্তির অভিযোগ করার মধ্যে দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক বর্তমান সকল শিক্ষার্থীদের চরম বাজেভাবে উপস্থাপন করেছেন-যা আপনি করতে পারেন না। দিদিদেরকে চরমভাবে বেশ্যাবৃত্তির সাথে সংযুক্ত করতে চাইলেন-এটা আপনি করেছেন মূলত হিন্দু ধর্মকে ঘৃনা এবং ব্যক্তিগত জীবনে নারীর পেট থেকে জন্ম নেওয়া ছাড়া আর সবকিছু হতে নারীবিচ্যুতির অযোগ্যতার দরুন হীনমন্যতার ক্রনিক হিংসা থেকে। এটা অবশ্য আপনার দোষ নয়, আপনার পারিবারিক শিক্ষা এবং পারিবারিক কলহ ও অমর্যাদাশীল পারিবারিক কাঠামোর কারণেই হয়েছে বলে মনে করি। এই বিদ্বেষ আপনার ভিতর থেকে যেতে সময় লাগবে, হয়তো দুচার প্রজন্মও লাগতে পারে। তবে আপনার মানসিকতার কাছে কাজের বুয়া, ঢাবি ছাত্রী, নিজের মা কিংবা নিজ কন্যা-এ গুলোর মধ্যে কোনো পার্থক্য যে নেই যৌনতার দিক থেকে তা জানা গেলো। সকল অসুস্থ্যতার চিকিৎসা আছে, নিশ্চয় তা পানি পড়া পর্যায়ের হলে হবেনা, আপনি দ্রুত নিজের যত্ননিন।
উপরের মন্তব্যকারীদের অবস্থান, মানসিকতা, সিনিরিটি-কোনো কিছুতেই আপনি সীমারেখা মানার চেষ্টা করেননি-যা মাদ্রাসাভিত্তিক এতিমীয় দৈন্যতাকে নির্দেশ করে-যেখানে না পাওয়ার হাহাকার প্রকটভাবে প্রকাশিত। ভালো থাকবেন।
২৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:৩৫
-: বলেছেন: স্বাধীকারের মন্তব্যে + + +
২৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১২
রাজদরবার বলেছেন: আমরা মুসলমানরা অনেক সহনশীল। নিজস্ব পারিবারিক শিক্ষার কারণে আমরা বিধর্মীদেরও নিজেদের মতো মনে করি। কিন্তু বাস্তবতা তা নয়। বাস্তবতা হলো আমরা শত্রুদের বন্ধু মনে করি।
মীরজাফরের চক্রান্তকে আমরা ব্রিটিশ চক্রান্ত হিসেবেই দেখি, কিন্তু মীরজাফর বাদে বিশ্বাসঘাতকদের তালিকায় আর সবগুলো নাম যে একটি বিশেষ ধর্মের, তা কখনো ফিকির করি না।
বঙ্কিম, নবীনচন্দ্র সবাই ব্রিটিশ শাসনের উচ্ছসিত প্রশংসা করেছে, এমনকি রবীন্দ্রনাথও। কেন জানেন?
কারণ তারা মুসলমানদের সরিয়ে শাসনক্ষমতা নিয়েছিল।যেটা বঙ্কিমচন্দ্রের আনন্দমঠ উপন্যাসে আছে, ইংরেজ মিত্ররাজা, দেশে কোন মুসলমান নাই!
দুর্গাপুজার ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, তা অনুষ্ঠিত হতো বসন্তকালে। কিন্তু কিভাবে তা শরৎকালে এল, তা কি জানেন?
মুসলমান শাসন বিলোপ করার কারণে কলকাতার হিন্দুসমাজ লর্ড ক্লাইভকে সম্বর্ধনা দেয়ার লক্ষ্যে পুজা এগিয়ে এনে শরৎকালে অনুষ্ঠিত করে। যার নাম তারা দেয়"অকাল বোধন"
http://en.wikipedia.org/wiki/Durga_Puja
আমরা মুসলমানরা আসলে তাদের মুখোশটাই শুধু দেখি, মুখটা নয়।
আপনি একজন হিন্দুর কথা বলেছেন সে ঈদের দিন আপনার বাসায় আসে, সো হোয়াট? আমার এক আঙ্কেল বলেছিলেন, তিনি যখন তার প্রথম সাইকেলটি কিনেন, তখন সাইকেলে প্রথম তার বন্ধুটির নাম লিখেন, যে ছিল হিন্দু। এতই ঘনিষ্ট ছিল সম্পর্ক।
একদিন সে গিয়ে দেখতে পায়, তাদের পুরো বাসা পরিত্যক্ত। সবাই রাতের অন্ধকারে ভারতে চলে গিয়েছে। যাওয়ার আগে তার বন্ধুকে সে বলে যায়নি, কারণ সে তো মুসলমান!
কেন তারা এভাবে ভারতে যায় জানেন, কারণ তারা যাওয়ার আগে বাড়িটি বিক্রি করে দশজন মুসলমানের কাছে, গরুটি বিক্রি করে পনেরজনের কাছে। সবাইকে বলে, তোমার কাছেই শুধু কম দামে বেচলাম, কাউকে বলো না!
পরে যখন ঘুঘু উড়ে ভারতে চলে যায়, বোকা মুসলমানরা এক জমি নিয়ে দশজন কামড়াকামড়ি করে।
হিন্দি সিরিয়ালে কি দেখানো হয় জানেন না? খালি পরকীয়া। যা হিন্দু সমাজে স্বাভাবিক ব্যাপার।
উক্ত সমাজের নারীদের জঘন্যতা নতুন করে বলার কিছু নেই। হুমায়ূন আজাদের পাক সার জমিন সাদ বাদে তাদের দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে প্রাকৃতিক কর্ম সাধনের জঘন্য অভ্যাসের কথা বর্ণিত রয়েছে। যা বাংলাদেশের হিন্দু অধ্যুষিত গ্রাম এলাকার সবাই প্রত্যক্ষ করে থাকে।
শেষে একটি কথাই বলি, আপনি কি গোবর খেতে পারবেন? পারবেন না। কিন্তু তারা পারবে। তাদের দ্বারা সব কিছুই সম্ভব। মুখোশ দেখে তাদের আমাদের ন্যায় মনে করার কোন কারণ নেই।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৯
জহির উদদীন বলেছেন: সবই রাজনীতির দলকে তুষ্ট করার জন্য.....,
দুষ্ট কিছু মানুষ আমাদের সমাজকে নষ্ট করে ফেলছে.....