![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকা: মানবতাবরিোধী অপরাধরে বচিার বানচাল করতে সারাদশেে নাশকতা চালাতে পারে রাষ্ট্রবরিোধী একটি গোষ্ঠী। বড় ধরনরে নাশকতার আশঙ্কায় বভিন্নি বাহনিীকে সর্তক করছেে সরকাররে একটি গোয়ন্দো সংস্থা।
রাজধানীর শাহবাগ, বায়তুল মোকাররম মসজদি, সচবিালয়সহ গুরুত্বর্পূণ স্থানে আত্মঘাতী হামলার মতো স্থানে হামলা করতে পারে বলে বভিন্নি আইনশৃঙ্খলা বাহনিীকে সর্তক করা হয়ছে।ে এ কারণে কঠোর অবস্থানে রয়ছেে আইনশৃঙ্খলা বাহনিী।
যুদ্ধাপরাধীর র্সব্বােচ্চ শাস্তি এবং জামায়াতকে নষিদ্ধিরে দাবতিে শাহবাগরে প্রজন্ম চত্বর থকেে সারা দশেে ছড়য়িে পড়ে জনতার এ আন্দোলন। এরই মধ্যে নরিাপত্তা হুমকরি খবরটি নয়িে উদ্বগে জানয়িছেে গোয়ন্দো সংস্থাট।ি
গোয়ন্দো সংস্থার পাঠানো র্বাতায় বলা হয়, রাষ্ট্রবরিোধী চক্র দশেরে আইনশৃঙ্খলা পরস্থিতিি নাজুক করে তুলতে আত্মঘাতী হামলাসহ বড় ধরনরে নাশকতার পরকিল্পনা করছ।ে
শাহবাগসহ দশেরে গুরুত্বর্পূণ স্থাপনা এই হামলার লক্ষ্যবস্তু হতে পার।ে বভিন্নি জায়গায় বড় ধরনরে হামলার পরকিল্পনা ঠকোতে ২৫ ফব্রে“য়ারি র্পযন্ত এই শঙ্কা থাকার কথা জানয়িে সর্তক থাকতে বলা হয়ছেে বভিন্নি বাহনিীক।ে
সম্প্রতি জামায়াতরে রাজশাহীর আমরি আতাউর রহমানকে বোমাসহ গ্রপ্তোর করা। এছাড়া বুধবার রাতে চট্টগ্রামে বস্ফিোরকসহ ৫ শবিরির্কমীকে গ্রপ্তোর করা হয়, যারা শহীদ মনিারে নাশকতার পরকিল্পনা করছেলি বলে দাবি করে পুলশি।
যুদ্ধাপরাধরে বচিার বন্ধ করতে চক্রান্তরে কথা অনকে আগে থকেইে বলে আসছে সরকার। সম্প্রতি আইনশৃঙ্খলা বাহনিী পুলশিরে ওপর হামলাসহ বভিন্নি সুস্পষ্ট কারণে জামায়াতরে বশে কয়কেজন নতোকে গ্রপ্তোর কর।ে
২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪
মেহেদী সুমন বলেছেন: তালপাতারসেপাই @
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫১
তালপাতারসেপাই বলেছেন: ছদ্মবেশে আগামীকাল জামায়াত-শিবির যা করবে তা নিচে দিলাম। সতর্ক হোক। প্রস্তুত থাকুন। শেয়ার করুন। ছড়িয়ে দিন ***
"এতক্ষণ অনেক পেপার, পেইজ আর শিবিরের এক ছেলে কে ফোন দিয়া ব্যাপারটা ১০০% কনফার্ম হইলাম। কালকের মিছিলে কোথাও জামাত-শিবিরের নাম থাকবে না। 'হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশ' নামের ব্যানারে মিছিল স্টার্ট হবে। কিন্তু মিছিলে নেতৃত্ব দিবে জামাত আর শিবিরের লিডাররা। মিছিল থেকে পুলিশকে উষ্কানি দেয়া হতে পারে, তাহলে পুলিশ মিছিলে এটাক করবে , জামাত-শিবির চোরাগোপ্তা ভাবে পালাবে কারণ তাদের এই ব্যাপারে ট্রেনিং দেয়া আছে, আর মার খাবে সাধারণ জনতা। তখন আম-জনতা পুলিশ তথা সরকারের উপরে ক্ষেপবে। এভাবে জামাত-শিবির এক ঢিলে দুই পাখি মারার পরিকল্পনা করছে। আর বাইচান্স,পুলিশ মিছিলে গুলি করলে দুই একজন সাধারণ মানুষ মারা পরলে তাদের আর পায় কে? এভাবে সাপও মরবে, লাঠিও ভাংগবে না।
একটা পেইজে পরলাম, আরণ্যক নামের একজন বলেছেন, ''একটু আগে একজন ইনবক্সে জানালো আগামি কালকে জুম্মার নামাযের পর জামাত-শিবির নাকি ভয়ংকর নাশকতা মূলক কিছু একটা করার চেষ্টা করতে পারে। সবাইকে একটু সাবধান এবং প্রস্তুত থাকার জন্য অনুরোধ করছি। এরকম নাশকতামুলক কিছুর আভাস পেলে সাথে সাথে নিকটস্থ থানায় জানান। এবং এই খবরটি দয়া করে ব্লগে-ব্লগে, ফেসবুকে সবাইকে জানিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করছি।''
আর শিবিরের বিভিন্ন পেইজে কালকের আন্দোলন নিয়ে অনেক কথা শেয়ার করছে, যা চোখ কান খোলা রাখলেই বুঝতে পারবেন, আন্দোলনটা কারা করছে, কাদের প্লেন করা হচ্ছে।
তাই, ধর্মপ্রাণ ভাইয়েরা, দয়া করে জামাত-শিবিরের ফাঁদে পা দিবেন না। আপনার জীবন নিয়ে তারা তাদের গেম প্লান করছে, আপনার জীবনের কোন দাম তাদের কাছে নেই। সময় থাকতে সাবধান হোন।
যেখানে জামাত শিবির, সেখানেই হোক প্রতিরোধ।
জয় বাংলা।
কৃতজ্ঞতা -নিয়াজ মোর্শেদ
(শেয়ার করুন,ছড়িয়ে দিন)"