![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শহুরে ডিপ্রেশনে আবদ্ধ.....
অন্যান্য দেশের নতুন নতুন ইউনিভারসিটিগুলা আরও সুযোগ সুবিধা সম্বলিত, আরও আধুনিক।তাও মানুষ পড়তে চায়না বোধ হয় গবেষণা,লাইব্রেরী অতোটা রিচ হয় না তাই।কিন্তু স্ট্রাকচ্যারাল ফাংশনগুলা দেখে মনে হলো আগের গুলার চাইতে বেশি আধুনিক ২০০০ সালের পরের গুলা।
কিন্তু বাংলাদেশের নতুন পাবলিক ইউনিভারসিটিগুলা বাজে রকমের অবহেলিত।আমার নিজের বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়ালই খালি চোখে যে কেউই দেখলে হাসবে।রঙ জ্বলে গেছে এক বছরের মাথায়।দেয়ালে অল্প অল্প ফাটল ও আছে।লাইব্রেরীতে বই নাই।লাইব্রেরী ছোট্ট একটা.৩টা বিল্ডীং এর ১ টায় প্রসাশনিক ভবন আর ২টায় হয় ২২ টা ডিপ্টের ক্লাস।প্রসাশন দোষ দেয় ভিসির।ভিসি বলে তার হাতে কিছু নাই সব শিক্ষা মন্ত্রনালয় দেখে।নাহিদ স্যার এসে বললেন সরকার অনুমতি দেয় না।সে ইঞ্জিনিয়ারদের দোষ দেয়।ইঞ্জিনিয়ার বলে বাজেট আসে স্লো।।পত্রিকা কয়দিন নিউজ করে দুর্নিতি নিয়ে।এরপরে কয়দিন কাজ চলে।১০ দিন পরেই যা ছিলো তাই।৮ বছরে একটু বসার মতো গাছের ছায়া পাই না।
সেম অবস্থা রাঙামাটিসহ গোপালগঞ্জের ও।
এতো দুরবস্থার মধ্যে আরও দুইটা বিশ্ববিদ্যালয়েরর অনুমোদন দিয়ে দিলো।এতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়ে করতেছি কি আমরা এক্সাক্ট?
সমাজতান্ত্রিক ছেলেপেলেদের কিছুদিন আগে দেখতাম, শিক্ষা নিয়ে বাণিজ্য নয় টাইপের প্রচারণায় মত্ত্ব ছিলো।কিন্তু দেশে আমাদের অগোচরে শিক্ষা নিয়েই বাণিজ্য হচ্ছে।সবাইকে শিক্ষা দিতে গিয়ে শিক্ষার আসল উদ্দেশ্য উধাও হয়ে যাচ্ছে।আমার কাছে মনে হয়, আমাদের একটা জেনারেশন হবে পুরোপুরি জ্ঞানশূণ্য ।আমি সরকারের বিরুদ্ধে বলছি না কিন্তু এই বিষয়গুলা কি কখনোই চেঞ্জ হবে না? নাকি এইভাবেই চলবে?
২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২
বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন? নতুন পোস্ট দিন।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:১২
রাজীব নুর বলেছেন: গিরগিটি বাচার জন্য রঙ বদলায়, মানুষ বাচার জন্য মত বদলায় ।