নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিভীষিকার ঢেউগুলো দূরে সরাতে চাই

বিভীষিকার ঢেউগুলো দূরে সরাতে চাই

বিভীষিকার ঢেউ

বীপ্লব সাধন হূক বাংলায়, এর জন্য ব্লগারদ১রক১ এগীয়১ আসত১ হব১ (বিপ্লব সাধন হোক বাংলায়, এর জন্য ব্লগারদেরকে এগিয়ে আসতে হবে)

বিভীষিকার ঢেউ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলা বর্ণমালার বিভীষিকা (র, ড়, ঢ়) দূর করা হোক (প্রা.আ.দ্বি.কি.)

২২ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৩২

র, ড়, ঢ় কয় রকমের র দরকার আমাদের বর্ণমালায়? :)

মনের ভাব সহজে প্রকাশের জন্যই তো ভাষা।



তাহলে এই "র/ড়/ঢ়" দের মাধ্যমে কি মনের ভাবটা সহজে প্রকাশ হচ্ছে?

বর্তমানে, মৌখিকরূপে এদের ফারাক এতোটাই কমে গিয়েছে যে এদের একীভূত করে একটি বর্ণতে আনা যায়।



কি, ব্লগার বন্ধুরা,

সত্যি করে বলুন তো কখনো মনে হয়নি এত র/ড়/ঢ় এর কী প্রয়োজন? :)



লৈখিক রূপে এদের পার্থক্য ঘোচানোর দিন কী এখনো আসেনি?







প্রাথমিক আলোচনা দ্বিতীয় কিস্তি। আপনার সুচিন্তিত মতামত দিন।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-৬

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৩৬

বিভীষিকার ঢেউ বলেছেন:
আলোচনার সুবিধার্থে,
অবশ্য বর্তমান আড়জে এরা ড় কে বেশ পপুলার করে তুলেছে। :)

"""হাই ডিয়াড় লিসেনাড়স, এই ড়মযানে আমাদেড় এফতাড়িতে কী থাকা চাই। হ্যা, বড় বাপেড় পোলায় খায় বলেছেন। ইয়েসস, চলুন ঘুড়ে আসি, চকবাজাড়!""" ... :) ;)

২| ২২ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:০২

মোস্তাক খসরু বলেছেন: মন্দ বলেন নি। খামাখাই বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়।

২২ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:১৬

বিভীষিকার ঢেউ বলেছেন: ধন্যবাদ!

৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:০৪

যূথিকা বলেছেন: বাংলা বর্ণমালার বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে। বানানের এবং উচ্চারণের পার্থক্যের সাথে সাথে অনেক শব্দের অর্থেও পার্থক্য হয়। একমত হতে পারলাম না আপনার সাথে।

২২ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:১৫

বিভীষিকার ঢেউ বলেছেন: অবশ্যই ভিত্তি আছে; বানানের এবং উচ্চারণের তফাতের সাথে অনেক শব্দের অর্থেও তফাত হয়, একমত।

কিন্তু, এই "র/ড়/ঢ়" দের তৈরি শব্দের মাধ্যমে কি মনের ভাবটা সহজে প্রকাশ হচ্ছে?
নাকি কেবলই অনর্থক বিভীষিকা তৈরীর চেস্টা।

এর চেয়ে, এক 'র' দিয়ে ব্যবহার করলে কত সহজ/সুন্দররুপে মনের ভাবটা প্রকাশ হয়।

৪| ২২ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:১৯

যূথিকা বলেছেন: ভিন্ন বানান যদি ভিন্ন অর্থ প্রকাশ করে এর মানে কি এই নয় যে মনের ভাবটাও ভিন্ন হয় সে ক্ষেত্রে?

৫| ২২ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:১৬

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: নীর( জল) / নীড় (বাসা)
বারি (বৃষ্টি) /বাড়ি (বাসস্থান)
সারি/শাড়ি
নারী/নাড়ি


এই রকম আলাদা অর্থবোধক শব্দগুলোর কী ব্যবস্থা হবে ?

২৩ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:২৫

বিভীষিকার ঢেউ বলেছেন: হো হো! :) :)
উত্তর তো আপনিই দিয়ে দিয়েছেন!

নীর, নীড় এগুলো বর্তমানে শুধুই কাব্যনির্ভর। মানুষের মুখের ভাষা থেকে বহুদূরে অবস্থান এখন এদের।
একি কথা প্রযোজ্য বারি (বৃষ্টি)'এর ক্ষেত্রে।

এক সারিতে দাড়ানো
সারি/শাড়ি, নারী/নাড়ি---এগুলোর অর্থের ফারাকটা বাক্যের অন্যান্য শব্দ থেকেই সহজেই বের করা যাবে।

এর মধ্যে এক সারিতে দাড়াতে বলার চেয়ে এক লাইনে দাড়ানোর বাক্যটি অলরেডি প্রচলণ হয়ে গেছে। বিলুপ্তপ্রায় শব্দগুলোকে আসলে জাদুঘরে আর্কাইভ করে রাখার সময় এসে গেছে।

৬| ২২ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:১৬

ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: ছিমথাই ফেলে ঢিলেন। নাপ এমানের মথন হড়ঢ় লাঘলো।

২৩ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:১০

বিভীষিকার ঢেউ বলেছেন: !?

৭| ২২ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৩৮

ফালটু বলেছেন: লেখাজোকা শামীম বলেছেন: নীর( জল) / নীড় (বাসা)
বারি (বৃষ্টি) /বাড়ি (বাসস্থান)
সারি/শাড়ি
নারী/নাড়ি


এই রকম আলাদা অর্থবোধক শব্দগুলোর কী ব্যবস্থা হবে ?

২৩ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:২৮

বিভীষিকার ঢেউ বলেছেন: ৫নং এর জবার দেখুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.