![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বীপ্লব সাধন হূক বাংলায়, এর জন্য ব্লগারদ১রক১ এগীয়১ আসত১ হব১ (বিপ্লব সাধন হোক বাংলায়, এর জন্য ব্লগারদেরকে এগিয়ে আসতে হবে)
আমার অনেক দিনে গবেষণার ফসল এই বিপ্লবী পোস্ট। ব্লগ এবং ব্লগারদের শক্তি সম্বন্ধে আশা করি আপনারা সবাই এখন অবগত। আমি মেইনস্টৃম মিডিয়াতে যাবার আগে এই ব্লগেই আপনার কাছে আমার এই বিপ্লবী বার্তা পৌছাতে চাই।
আসুন, আমার জগতে।
আপনি জানেন, ভাষার উদ্দেশ্য সহজে ভাব বিনিময়।
সময়ের সাথে সাথে ভাষার বিবর্তন ঘটবেই। কোন কিছুই স্থির থাকবে না। নদীর ঢেউ বয়ে যাবেই। ভাষাও নদীর মতোই।
কিছু মুখচেনা বিশেষজ্ঞ যে অচলায়তন আঁকড়ে ধরে আছেন, তাদেরকে একটা পুশ দিতেই এগিয়ে আসতে হবে আমাদেরই।
আধমরাদের ঘা মেরে আমাদেরই বাচাতে হবে।
আমাদের কাউকে বা না কাউকে তা অবশ্যই শুরু করতে হবে।
কারণ, আমাদের মেইন ফোকাসটা হওয়া উচিত প্রো-পিপল।
মানুষের কাছাকাছি।
মানুষের জন্য।
এজন্যে আমরা ব্লগাররাই এই অল্টারনেটিভ মিডিয়াতে আমাদের ভাবনাগুলো একত্রিত করতে পারি। পারি একে সাধারণের আরো কাছে নিয়ে যাবার প্রথম পদক্ষেপটা ফেলতে।
আসুন তবে সংস্কার হোক, বাংলা বর্ণমালায়।
কেন? নিম্নে দেয়া যুক্তিগুলো পড়ুন খোলা মন নিয়ে?
যে কোনো সমালোচনা সাদরে স্বাগতম।
র১ডী, ১.২.৩....
_____--_____
র, ড়, ঢ় বিভীষিকা
_____--_____
ভেবে দেখুব তো,
র, ড়, ঢ় কয় রকমের র দরকার আমাদের বর্ণমালায়?
মনের ভাব সহজে প্রকাশের জন্যই তো ভাষা, নাকি?
তাহলে এই তিন বর্ণ "র/ড়/ঢ়" দের মাধ্যমে কি মনের ভাবটা সহজে প্রকাশ হচ্ছে?
বর্তমানে, মৌখিকরূপে এদের ফারাক এতোটাই কমে গিয়েছে যে এদের একীভূত করে একটি বর্ণতেই আনা যায়।
কি, ব্লগার বন্ধুরা,সত্যি করে বলুন তো কখনো মনে হয়নি এত র/ড়/ঢ় এর কী প্রয়োজন?
লৈখিক রূপে এদের পার্থক্য ঘোচানোর দিন কী এখনো আসেনি?
_____
স, শ, ষ
_____
তেমনিভাবে,
স, শ, ষ তিনটি বণ যেকোনো একটি রাখা হোক। অথবা, যে কোনো একটি বর্ণ আপাতত: ধীরে ধীরে বিলুপ্ত করা হোক। (আমার রিকমেন্ডশন-ষ)
____
ন, ণ
____
বাংলা বর্ণমালা হতে ন, ণ এই দুটোর যেকোনো একটি রাখা হোক।
ণ, এই বর্ণটির ব্যবহার আসলে খুব শিগগিরই কমিয়ে বিলুপ্ত করা যায়; কোনো সাইড এফেক্ট ছাড়াই ।
____
ং ঙ
____
উপরের বর্ণ দু'টি দেখুন ং আর ঙ । এদের উচ্চারণ প্রায় ৯৮% একই রকম । কিন্তু এরা আলাদা বর্ণ আমাদের প্রিয় বর্ণমালায়। একটিকে বেছে নিয়ে কী বর্ণমালাকে বিভীষিকামুক্ত করা যায় না। আমার রিকমেন্ডেশন ঙ এর ব্যবহার ধীরে ধীরে কমিয়ে এনে বিলুপ্ত করে ভাষাকে সহজ করা।
অনেক ভাষা সন্ত্রাসী বাংলা, বাংলাদেশকে বলে বাঙলা, বাঙলাদেশ। যেমন, মৃত হুমায়ূন আজাদ ও তার অনুসারীরা। তাদেরকে চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে হবে ভুলটা।
_________
অকারণ য-ফলা (ট্যাক্স=টেক্স)
_________
এই শব্দগুলো দেখুন তো, এভাবে লেখা যায় কিনা!
ব্যবসা=বেবসা;
ব্যাংক=বেংক;
ব্যক্তি=বেক্তি;
ব্যাকরণ=বেকরন;
কী? দেখতে খারাপ লাগছে?!
কী মনে হচ্ছে? বাংলা ব্যাকরণের মহাভারত ড্যাশ ড্যাশ ড্যাশ!!
এভাবে লেখা চালু করলে কেমন হয়? নিশ্চয়ই ভালো হয়।
_________
স্থ সমাচার
_________
স্থ জিনিসটার মাজেজা কী?!
এটা কী স+হ এর মতো উচ্চারণ হচ্ছে!?
দেখুনতো কোনো লজিক আছে কী?
অবস্থা, ব্যবস্থাপনা, গৃহস্থ এগুলোকে অবসথা, বেবসথাপনা, গৃহসথ লিখলে কী সমস্যা?
স্থ-এর কোন দরকার আছে কী?????
________
ঋ
________
এর কোনো দরকার আছে???
অদরকারী একটা বর্ণ। বিদায় করা হোক, এটা।
আমরা 'ঋতু', 'ঋণ', 'ঋষি' কে যথাক্রমে 'রীতু', 'রীশী', 'রীন' লিখেই মনের ভাব বোঝাতে পারবো, এবং এটা হবে একটা স্মার্ট, বিজ্ঞানভিত্তিক ওয়ে।
==========
এ-কার (ে) বিভীষিকা
===========
বাংলাতো বৈজ্ঞানিকভাবে সবচেয়ে পিউর ভাষা, নয় কি?
বাংলা যদি এতই সায়েন্টিফিক ভাষা হয়, তাহলে এ-কার (ে) এর অবস্থান নিয়ে কারো কোনো প্রশ্ন নেই কেনো?
অর্থাৎ, বেলা = ব্ + এ + ল্ + আ
এখানে, এ-কার (ে) টা কেনো ব এর আগে বসলো?
এইটা বাংলা ভাষায় অযৌক্তিক।
তাহলে, অর্থাৎ এই এ-কার(ে) চিহ্নটি পরিবর্তন করা প্রয়োজন।
নতুন ভাবে, বেলা = ব১লা এভাবে লেখা শুরু করা যায় কি??
এভাবে,
তেল = ত১ল;
মেলা = ম১লা;
ঢেউ = ঢ১উ
=================
হ্রস্ব ই কার (ি) বিভীষিকা
=================
উপরের মতোন একই যুক্তি; বাংলাতো বৈজ্ঞানিকভাবে সবচেয়ে পিউর ভাষা, নয় কি?
বাংলা যদি এতই সায়েন্টিফিক ভাষা হয়, তাহলে ি এর অবস্থান নিয়ে কারো কোনো প্রশ্ন নেই কেনো?
অর্থাৎ, মিল = ম্ + ই + ল
এখানে, ই-কার (ি) টা কেনো ম এর আগে বসলো? কেনো? ক১নূ?
এইটা বাংলা ভাষায় অযৌক্তিক।
তাই ি কার অবলুপ্ত করে ী চিহ্ন দিয়ে সবকিছু লেখা উচিত।
য১মন,
লিচু = লীচু
নিমপাতা = নীমপাতা
ইত্যাদি = ইত্তাদী
=================
ও-কার (ো) বিভীষিকা
=================
যেহেতু(য১হ১তু) আগেই(আগ১ই) দীর্ঘ ঊ-কার(ূ) বিলুপ্ত করার প্রস্তাবনা ছিলো(ছীলূ)। তাই দীর্ঘ ঊ-কারের প্রতীকক১ (ূ) ো-কার হিসেবে(হীস১ব১) ব্যবহার(ব১বহার) করার জোর(জূর) দাবী জানাচ্ছী।
উদাহরণ:
কোথায়= কূথায়
পোনা মাছ=পূনা মাছ
ঠোলা = ঠূলা
কাদের মোল্লা = কাদ১র মূল্লা!
=====
আজকে এই পর্যন্তই।
তাহলে, প্রিয় ব্লগার বন্ধুরা একটু ভাবুন তো, আপনি কী আপনার প্রিয় ভাষাকে সহজরূপে দেখতে চান না? ভাষাকে বিভীষিকামুক্ত করতে চান না? আমাদের এজন্য যা যৌক্তিক তা বলতে হবে। কোদালকে কোদালই বলতে হবে। চোখ মেলতে হবে।
আমরা না জাগলে তো সকাল হবে না। আমাদের ভাষাকে আমাদেরই সংস্কার করতে হবে। সেটা কোনো এলিয়েন এসে করে দিয়ে যাবে না।
তাই, আলোচনা করুন। ছড়িয়ে দিন এই বিপ্লব।
আমরা বাংলাকে বিজ্ঞানসম্মতরুপে দেখতে চাই।
জয় বাংলা।
জয় ভাষা।
জয় ব্লগ।
জয় মুক্তমন।
২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯
বিভীষিকার ঢেউ বলেছেন:
আমার ভাই১র রক্ত১ রাংগানূ একুশ১ ফ১ব্রুয়ারী ,
আমী কী ভুলীত১ পারী
৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
নায়করাজ বলেছেন: ভাষা কেবল বিজ্ঞান দিয়ে চলে না। ভাষা একটা ব্যবহারিক বিষয়। এটার নিজস্ব ইতিহাস ঐতিহ্য দিয়ে এটা চলে।
৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
দোদূল্যমান বলেছেন: কঠিন গবেষনাইছেন ভাইজান। পিএইচডি থিসিস বানায়া ফালান।
৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
ঢে~উ~ বলেছেন: ধন্নবাদ
৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১২
গধযনঁন বলেছেন: সময়ুপজগি লেখা
৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
মাহির কাবির বলেছেন: phd
৮| ০৯ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:৪১
জেনো বলেছেন:
৯| ০৯ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
সোহাগ সকাল বলেছেন: 'ব+আ+ল' লিখছেন!
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮
বিভীষিকার ঢেউ বলেছেন: সংষ্কার প্রক্রিয়ায় সবাইকেই এগিয়ে আসতে হবে।